Category Archives: ব্যবসা-বাণিজ্য

Money Making Tips : এই শাক বদলে দিতে পারে আপনার জীবন, হাতে আসবে বাড়তি টাকা

পুকুরের পাড়ে বা কোন ডোবাতে নয়। জমিতেই চাষ হচ্ছে কলমি শাক। এই ধরনের শাক সাধারণ গ্রামে গঞ্জে পুকুর বা ডোবাতে চাষ হতে দেখা যায়। এখন এই শাক খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়। যার কারণ গ্রামে পুকুর বা ডোবা সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না।
পুকুরের পাড়ে বা কোন ডোবাতে নয়। জমিতেই চাষ হচ্ছে কলমি শাক। এই ধরনের শাক সাধারণ গ্রামে গঞ্জে পুকুর বা ডোবাতে চাষ হতে দেখা যায়। এখন এই শাক খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়। যার কারণ গ্রামে পুকুর বা ডোবা সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই সমস্ত জায়গায় বাড়ি বা দোকানঘর তৈরি হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের মতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে এই ধরনের শাকসবজি খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। তাই এই শাকের চাহিদা থাকায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কৃষকরা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য জমিতে জমিতে অন্যান্য সবজির সঙ্গে কলমি শাক চাষ করতে দেখা যাচ্ছে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই সমস্ত জায়গায় বাড়ি বা দোকানঘর তৈরি হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের মতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে এই ধরনের শাকসবজি খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। তাই এই শাকের চাহিদা থাকায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কৃষকরা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য জমিতে জমিতে অন্যান্য সবজির সঙ্গে কলমি শাক চাষ করতে দেখা যাচ্ছে।
তবে পদ্ধতিতে চাষ করলে আপনার জমিতেও এই কলমি শাক চাষ করতে পারবেন । মূলত কোনও রকম বাড়তি ঝামেলা ছাড়াই জমিতে এই কলমি শাক চাষ করতে পারেন। শুধুমাত্র বীজ বাজার থেকে কিনে আনলেই হবে।
তবে পদ্ধতিতে চাষ করলে আপনার জমিতেও এই কলমি শাক চাষ করতে পারবেন । মূলত কোনও রকম বাড়তি ঝামেলা ছাড়াই জমিতে এই কলমি শাক চাষ করতে পারেন। শুধুমাত্র বীজ বাজার থেকে কিনে আনলেই হবে।
তবে কি ভাবে চাষ করবেন একটু জেনে নিন এই ধরনের শাক চাষ করতে গেলে সব ধরনের মাটিতে এবং সারা বছরই চাষ করা যেতে পারে। এটি সাধারণত চৈত্র এর শেষে বৈশাখের শুরুতে বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।
তবে কি ভাবে চাষ করবেন একটু জেনে নিন এই ধরনের শাক চাষ করতে গেলে সব ধরনের মাটিতে এবং সারা বছরই চাষ করা যেতে পারে। এটি সাধারণত চৈত্র এর শেষে বৈশাখের শুরুতে বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।
জমিতে প্রথম ভাল করে মাটি উর্বর করে নিতে হবে। তারপর লম্বা লম্বা করে লাইন করে ১৫ সেন্টিমিটার ছাড়া ছাড়া দূরত্ব রেখে বীজ ফেলতে হবে। বীজ বোনার চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চারা গজিয়ে যাবে। তার পাশাপাশি দেখতে হবে কলমি শাকের কোনও রকম ভিতরে আগাছা যাতে না জন্মায় সেদিকটা খেয়াল রাখতে হবে।
জমিতে প্রথম ভাল করে মাটি উর্বর করে নিতে হবে। তারপর লম্বা লম্বা করে লাইন করে ১৫ সেন্টিমিটার ছাড়া ছাড়া দূরত্ব রেখে বীজ ফেলতে হবে। বীজ বোনার চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চারা গজিয়ে যাবে। তার পাশাপাশি দেখতে হবে কলমি শাকের কোনও রকম ভিতরে আগাছা যাতে না জন্মায় সেদিকটা খেয়াল রাখতে হবে।
সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে। ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ১৪ থেকে ১৫ ইঞ্চি হলে সেই কান্ড কেটে নেওয়া যেতে পারে। কান্ড কাটার পর আবারও সেই কান্ড দিয়ে নতুন করে আবারওকান্ড বের হবে। এভাবেই চাষ করলে প্রতি শতকে ১৫০ থেকে ১৭০ আঁটি শাক পাওয়া যেতে পারে।
সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে। ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ১৪ থেকে ১৫ ইঞ্চি হলে সেই কান্ড কেটে নেওয়া যেতে পারে। কান্ড কাটার পর আবারও সেই কান্ড দিয়ে নতুন করে আবারওকান্ড বের হবে। এভাবেই চাষ করলে প্রতি শতকে ১৫০ থেকে ১৭০ আঁটি শাক পাওয়া যেতে পারে।

New Business Ideas: এই বিশেষ পদ্ধতি মেনে শুরু করুন কাজ, লাভ হবে বিরাট

কোচবিহার: আধুনিকতার এই যুগে কৃষিক্ষেত্রে এসেছে নতুন ধরনের বিভিন্ন চাষের পদ্ধতি। এই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা যেমন সহজ। ঠিক তেমনি ওই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করলে লাভের মাত্রাও হয় অনেকটাই বেশি। মূলত এই কারণেই চাষ আবাদের মধ্যে আগ্রহ জন্মাচ্ছে নতুন প্রজন্মের।

বর্তমানে ভোটটা কিংবা পাট চাষ করা অনেকটাই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে কৃষকদের জন্য। একটা সময় মরশুম ছাড়া ভুট্টা চাষ করা সম্ভব হতো না। তবে বর্তমানে প্রায় সারা বছরই ভুট্টা চাষ করা সম্ভব। এছাড়া পাট চাষ করতে চাষীদের যে বিপুল পরিমাণ শ্রম দিতে হতো। সেটাও এখন কমে গিয়েছে অনেকটাই।

আরও পড়ুন: SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টগুলি কী কী? বিশেষ কী সুবিধা পাবেন দেখে নিন

কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার সীমান্ত লাগোয়া সাহেবগঞ্জ এলাকার এক কৃষক মুজাহিদ হোসেন জানান, “আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে যে কোন চাষ আবাদ করা অনেকটাই সহজ। এছাড়া সরকারি বিভিন্ন সহযোগিতা তো রয়েছেই। চাষাবাদের উন্নতি ঘটাতে এসেছে নতুন ধরনের বিভিন্ন মেশিন। এই মেশিন গুলি ব্যবহার করলে সামান্য শ্রম দিয়ে চাষ করা সম্ভব। এছাড়া মুনাফার পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। এমনই দুই মেশিনের নাম সিড ড্রিলিং মেশিন ও জিরো টিলেজ মেশিন। এই মেশিন ব্যবহার করে জমি চাষ না করেও ভুট্টা বা পাট বোনা সম্ভব সহজেই। এছাড়া এই অত্যাধুনিক মেশিন ব্যবহার করে ভুট্টা চাষ বছরের যেকোন মরশুমে করা যায় খুব সহজেই।”

আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা করে পাবেন, মাসিক খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

তিনি আরও জানান, “যদিও বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কৃষক পাট চাষ শুরু করেছেন। তবে কৃষকদের এখন সবচাইতে বড় সমস্যা শ্রমিক পাওয়া। তবে এই দুই মেশিন ব্যবহার করলে শ্রমিক ছাড়াই পাট চাষ করা সম্ভব হবে। এছাড়া সময় লাগবে অনেকটাই কম। মুনাফা পাবেন অনেকটাই বেশি। এই মেশিন ভাড়া নিতে খুব একটা বেশি খরচ হয় না। নিজেদের নিকটবর্তী যেকোন ফার্মার প্রডিউসার কোম্পানি কিংবা ফার্মার প্রডিউসার সংস্থা থেকে ভাড়া পাবেন এই মেশিন। এছাড়া সরকারি সহায়তায় নিজেরাও এই মেশিন কিনতে পারেন।”

বর্তমান সময়ে এই দুই মেশিন চাষ আবাদের জন্য ব্যবহার করছেন বহু কৃষক। এবং এই মেশিন ব্যবহারে লাভের পরিমাণ বেড়েছে এই কৃষকদের বেশ অনেকটাই।

Sarthak Pandit

SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টগুলি কী কী? বিশেষ কী সুবিধা পাবেন দেখে নিন

ব্যাঙ্কগুলি কৌশলগতভাবে গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করার জন্য এবং সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য স্যালারি অ্যাকাউন্টগুলির বৈশিষ্ট্যগুলি বিশেষভাবে ডিজাইন করে, যেখানে নিয়োগকৃত জনসংখ্যার উপর ফোকাস থাকে৷ বেতনভোগী ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে অ্যাকাউন্টগুলি কাস্টমাইজ করার মাধ্যমে, ব্যাঙ্কগুলি স্থায়ী সংযোগ গড়ে তুলতে এবং বিভিন্ন সুবিধা দিতে চেষ্টা করে।
ব্যাঙ্কগুলি কৌশলগতভাবে গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করার জন্য এবং সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য স্যালারি অ্যাকাউন্টগুলির বৈশিষ্ট্যগুলি বিশেষভাবে ডিজাইন করে, যেখানে নিয়োগকৃত জনসংখ্যার উপর ফোকাস থাকে৷ বেতনভোগী ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে অ্যাকাউন্টগুলি কাস্টমাইজ করার মাধ্যমে, ব্যাঙ্কগুলি স্থায়ী সংযোগ গড়ে তুলতে এবং বিভিন্ন সুবিধা দিতে চেষ্টা করে।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি ভারতের একটি বিশিষ্ট সরকারি ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI) দ্বারা প্রদত্ত এই উপযুক্ত ব্যাঙ্কিং পরিষেবার উদাহরণ দেয়।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি ভারতের একটি বিশিষ্ট সরকারি ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI) দ্বারা প্রদত্ত এই উপযুক্ত ব্যাঙ্কিং পরিষেবার উদাহরণ দেয়।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট -SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি নিযুক্ত ব্যক্তিদের ব্যাঙ্কিং প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে, যা তাদের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে প্রবাহিত করে, এমন অনেক সুবিধা এবং কার্যকারিতা প্রদান করে। এটা স্বীকার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুনির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা ব্যাঙ্কের শর্তাবলীর উপর নির্ভর করে আলাদা হতে পারে। কেউ যদি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খোলার কথা ভেবে থাকেন, তাহলে অ্যাকাউন্টের বৈশিষ্ট্য এবং যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার সর্বশেষ বিবরণের জন্য অফিসিয়াল SBI ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা বা সরাসরি ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট –
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি নিযুক্ত ব্যক্তিদের ব্যাঙ্কিং প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে, যা তাদের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে প্রবাহিত করে, এমন অনেক সুবিধা এবং কার্যকারিতা প্রদান করে। এটা স্বীকার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুনির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা ব্যাঙ্কের শর্তাবলীর উপর নির্ভর করে আলাদা হতে পারে। কেউ যদি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খোলার কথা ভেবে থাকেন, তাহলে অ্যাকাউন্টের বৈশিষ্ট্য এবং যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার সর্বশেষ বিবরণের জন্য অফিসিয়াল SBI ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা বা সরাসরি ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এসবিআইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুসারে, এখানে কিছু মূল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সাধারণত এসবিআই স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকে -
এসবিআইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুসারে, এখানে কিছু মূল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সাধারণত এসবিআই স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকে –
একটি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট -স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হল একটি বিশেষ সঞ্চয় বিকল্প, যা চাকরিতে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি নেট ব্যাঙ্কিং এবং মোবাইল ব্যাঙ্কিং সুবিধাগুলিতে অনায়াসে অ্যাক্সেস সহ স্বতন্ত্র সুবিধা এবং পরিষেবা প্রদান করে৷
একটি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট –
স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হল একটি বিশেষ সঞ্চয় বিকল্প, যা চাকরিতে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি নেট ব্যাঙ্কিং এবং মোবাইল ব্যাঙ্কিং সুবিধাগুলিতে অনায়াসে অ্যাক্সেস সহ স্বতন্ত্র সুবিধা এবং পরিষেবা প্রদান করে৷
স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুবিধা কী কী -প্রতিটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট তার ধারকদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা এবং পরিষেবা প্রসারিত করে। এখানে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অ্যাক্সেসযোগ্য কিছু সুবিধা রয়েছে:
স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুবিধা কী কী –
প্রতিটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট তার ধারকদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা এবং পরিষেবা প্রসারিত করে। এখানে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অ্যাক্সেসযোগ্য কিছু সুবিধা রয়েছে:
- জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট- কোনও মাসিক গড় ব্যালেন্স চার্জ নেই

- অটো সুইপ সুবিধা (ঐচ্ছিক)

- একচেটিয়া সুবিধা সহ বিনামূল্যে ডেবিট কার্ড

- ভারতে SBI/অন্যান্য ব্যাঙ্কের Atms জুড়ে লেনদেনের সীমাহীন সংখ্যা

- ডিমান্ড ড্রাফ্টে ইস্যুর চার্জ ছাড়
– জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট
– কোনও মাসিক গড় ব্যালেন্স চার্জ নেই
– অটো সুইপ সুবিধা (ঐচ্ছিক)
– একচেটিয়া সুবিধা সহ বিনামূল্যে ডেবিট কার্ড
– ভারতে SBI/অন্যান্য ব্যাঙ্কের Atms জুড়ে লেনদেনের সীমাহীন সংখ্যা
– ডিমান্ড ড্রাফ্টে ইস্যুর চার্জ ছাড়
- মাল্টি সিটি চেকের ইস্যুয়েস চার্জের ছাড় প্রতি মাসে ২৫ টি চেক পাতা পর্যন্ত- অনলাইন RTGS/NEFT চার্জ ছাড়

- কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল/এয়ার অ্যাক্সিডেন্টাল ইনস্যুরেন্স কভার

- ব্যক্তিগত লোন, গাড়ির লোন এবং হোম লোনে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার

- যোগ্যতা অনুযায়ী ওভারড্রাফ্ট সুবিধা

- যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়া চার্জে ছাড়

- যোগ্যতা অনুযায়ী সম্পদের সম্পর্ক
– মাল্টি সিটি চেকের ইস্যুয়েস চার্জের ছাড় প্রতি মাসে ২৫ টি চেক পাতা পর্যন্ত
– অনলাইন RTGS/NEFT চার্জ ছাড়
– কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল/এয়ার অ্যাক্সিডেন্টাল ইনস্যুরেন্স কভার
– ব্যক্তিগত লোন, গাড়ির লোন এবং হোম লোনে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার
– যোগ্যতা অনুযায়ী ওভারড্রাফ্ট সুবিধা
– যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়া চার্জে ছাড়
– যোগ্যতা অনুযায়ী সম্পদের সম্পর্ক
SBI দ্বারা অফার করা বিভিন্ন ধরনের বেতন অ্যাকাউন্ট প্যাকেজগুলি কী কী -এসবিআই বিভিন্ন সেক্টরের চাহিদা মেটানোর জন্য তৈরি করা স্যালারি অ্যাকাউন্ট প্যাকেজের একটি সম্পূর্ণ পরিসীমা অফার করে:
SBI দ্বারা অফার করা বিভিন্ন ধরনের বেতন অ্যাকাউন্ট প্যাকেজগুলি কী কী –
এসবিআই বিভিন্ন সেক্টরের চাহিদা মেটানোর জন্য তৈরি করা স্যালারি অ্যাকাউন্ট প্যাকেজের একটি সম্পূর্ণ পরিসীমা অফার করে:
- কেন্দ্রীয় সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (CGSP)- রাজ্য সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (SGSP)

- রেলওয়ে স্যালারি প্যাকেজ (RSP)

- প্রতিরক্ষা স্যালারি প্যাকেজ (ডিএসপি)

- কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (CAPSP)

- পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (PSP)

- ভারতীয় কোস্ট গার্ড স্যালারি প্যাকেজ (ICGSP)

- কর্পোরেট স্যালারি প্যাকেজ (CSP)

- স্টার্ট-আপ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট (SUSP)
– কেন্দ্রীয় সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (CGSP)
– রাজ্য সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (SGSP)
– রেলওয়ে স্যালারি প্যাকেজ (RSP)
– প্রতিরক্ষা স্যালারি প্যাকেজ (ডিএসপি)
– কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (CAPSP)
– পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (PSP)
– ভারতীয় কোস্ট গার্ড স্যালারি প্যাকেজ (ICGSP)
– কর্পোরেট স্যালারি প্যাকেজ (CSP)
– স্টার্ট-আপ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট (SUSP)
একজন বেতনভোগী ব্যক্তি নিম্নলিখিত যে কোনও উপায়ে এসবিআই-এর কাছে যেতে পারে -শাখায় শারীরিক পরিদর্শন ছাড়াই ভিডিও গ্রাহক সনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Yono অ্যাপ্লিকেশনে একটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারা যায়। অথবা নিকটতম SBI শাখায় যাওয়া যেতে পারে।
একজন বেতনভোগী ব্যক্তি নিম্নলিখিত যে কোনও উপায়ে এসবিআই-এর কাছে যেতে পারে –
শাখায় শারীরিক পরিদর্শন ছাড়াই ভিডিও গ্রাহক সনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Yono অ্যাপ্লিকেশনে একটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারা যায়। অথবা নিকটতম SBI শাখায় যাওয়া যেতে পারে।
স্যালারি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি কী কী -নিম্নলিখিত নথি প্রয়োজন:

- পাসপোর্ট সাইজের ছবি

- প্যান কার্ডের কপি

- RBI দ্বারা নির্ধারিত পরিচয় এবং ঠিকানার প্রমাণ

- কর্মসংস্থান/সেবা সার্টিফিকেটের প্রমাণ

- সর্বশেষ বেতন স্লিপ
স্যালারি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি কী কী –
নিম্নলিখিত নথি প্রয়োজন:
– পাসপোর্ট সাইজের ছবি
– প্যান কার্ডের কপি
– RBI দ্বারা নির্ধারিত পরিচয় এবং ঠিকানার প্রমাণ
– কর্মসংস্থান/সেবা সার্টিফিকেটের প্রমাণ
– সর্বশেষ বেতন স্লিপ
- যৌথ অ্যাকাউন্ট - যৌথ অ্যাকাউন্টের জন্য, আবেদনকারী এবং যৌথ আবেদনকারী উভয়ের জন্যই পরিচয়ের প্রমাণ এবং ঠিকানার প্রমাণ প্রয়োজন। 
– যৌথ অ্যাকাউন্ট – যৌথ অ্যাকাউন্টের জন্য, আবেদনকারী এবং যৌথ আবেদনকারী উভয়ের জন্যই পরিচয়ের প্রমাণ এবং ঠিকানার প্রমাণ প্রয়োজন।

 

SBI-এর একটি বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টকে স্যালারি অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করার উপায় - SBI-এর সঙ্গে বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টগুলিকেও আবেদন জমা, চাকরির প্রমাণ, বেতন স্লিপ/পরিষেবা শংসাপত্র জমা দেওয়ার পরে একটি বেতন প্যাকেজ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে। বিদ্যমান স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের কী হবে, যদি অ্যাকাউন্টে কোনও বেতন ক্রেডিট না থাকে -
SBI-এর একটি বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টকে স্যালারি অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করার উপায় – SBI-এর সঙ্গে বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টগুলিকেও আবেদন জমা, চাকরির প্রমাণ, বেতন স্লিপ/পরিষেবা শংসাপত্র জমা দেওয়ার পরে একটি বেতন প্যাকেজ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে। বিদ্যমান স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের কী হবে, যদি অ্যাকাউন্টে কোনও বেতন ক্রেডিট না থাকে –
যদি, মাসিক বেতন টানা ৩ মাসের বেশি অ্যাকাউন্টে জমা না হয়, তবে বেতন প্যাকেজের অধীনে দেওয়া বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি প্রত্যাহার করা হবে এবং অ্যাকাউন্টটিকে তথ্য ছাড়াই একটি সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্ট হিসাবে গণ্য করা হবে। এছাড়াও সমস্ত চার্জ ধার্য করা হবে যা সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
যদি, মাসিক বেতন টানা ৩ মাসের বেশি অ্যাকাউন্টে জমা না হয়, তবে বেতন প্যাকেজের অধীনে দেওয়া বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি প্রত্যাহার করা হবে এবং অ্যাকাউন্টটিকে তথ্য ছাড়াই একটি সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্ট হিসাবে গণ্য করা হবে। এছাড়াও সমস্ত চার্জ ধার্য করা হবে যা সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
লকার সুবিধা পাওয়ার জন্য স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকের জন্য কী ছাড় পাওয়া যায় - বেতন প্যাকেজের ভিন্নতার যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়ায় সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত ছাড়। স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে বিনামূল্যের খসড়ার মোট সংখ্যা কত - একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক ইস্যুর চার্জ ছাড়াই খসড়া ইস্যু করে। প্রতি মাসে খসড়ার সংখ্যা এবং পরিমাণের কোনও সীমা নেই।
লকার সুবিধা পাওয়ার জন্য স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকের জন্য কী ছাড় পাওয়া যায় – বেতন প্যাকেজের ভিন্নতার যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়ায় সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত ছাড়। স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে বিনামূল্যের খসড়ার মোট সংখ্যা কত – একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক ইস্যুর চার্জ ছাড়াই খসড়া ইস্যু করে। প্রতি মাসে খসড়ার সংখ্যা এবং পরিমাণের কোনও সীমা নেই।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে SBI ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত - একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক, ভারতে প্রতি মাসে SBG ATM-এ সীমাহীন সংখ্যক বিনামূল্যে ATM লেনদেন পায়।স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে অন্যান্য ব্যাঙ্কের ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত - একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকরা, ভারতে প্রতি মাসে পেতে পারে অন্যান্য ব্যাঙ্কের এটিএম-এ সীমাহীন বিনামূল্যের ATM লেনদেন।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে SBI ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত – একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক, ভারতে প্রতি মাসে SBG ATM-এ সীমাহীন সংখ্যক বিনামূল্যে ATM লেনদেন পায়।স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে অন্যান্য ব্যাঙ্কের ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত – একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকরা, ভারতে প্রতি মাসে পেতে পারে অন্যান্য ব্যাঙ্কের এটিএম-এ সীমাহীন বিনামূল্যের ATM লেনদেন।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য NEFT/ RTGS চার্জগুলি কী কী? ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে সমস্ত স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য বিনামূল্যে। SBI-এর সঙ্গে স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট থাকা গ্রাহকদের জন্য কি কোনও বিমা কভারেজ আছে - স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (PAI) এবং এয়ার অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (AAI) কভারেজ দেওয়া হয়। সর্বাধিক কভারেজ পরিমাণ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের ধরন এবং রূপের উপর নির্ভর করে।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য NEFT/ RTGS চার্জগুলি কী কী? ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে সমস্ত স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য বিনামূল্যে। SBI-এর সঙ্গে স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট থাকা গ্রাহকদের জন্য কি কোনও বিমা কভারেজ আছে – স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (PAI) এবং এয়ার অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (AAI) কভারেজ দেওয়া হয়। সর্বাধিক কভারেজ পরিমাণ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের ধরন এবং রূপের উপর নির্ভর করে।

LPG Price Today: মধ্যবিত্তের জন্য বড় খবর! বিনামূল্যে বিদ্যুৎ, রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার ৫০০ টাকায়

তুমুল গরমের মধ্যে মধ্যবিত্তের জন্য অত্যন্ত বড়সড় খবর ৷ কেননা রান্নার গ্যাসের দামে পতন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তুমুল গরমের মধ্যে মধ্যবিত্তের জন্য অত্যন্ত বড়সড় খবর ৷ কেননা রান্নার গ্যাসের দামে পতন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মহালক্ষ্মী যোজনার অন্তর্গত তেলঙ্গানা সরকারের পক্ষ থেকে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মহালক্ষ্মী যোজনার অন্তর্গত তেলঙ্গানা সরকারের পক্ষ থেকে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানার নতুন কংগ্রেস সরকার নির্বাচনী ইস্তেহারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বছরে ৬টি রান্নার গ্যাস ৫০০ টাকা দেওয়া হবে আমজনতাকে ৷ এই ঘোষণার ফলে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি কার্যকর হল বলেই মনে করা হচ্ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানার নতুন কংগ্রেস সরকার নির্বাচনী ইস্তেহারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বছরে ৬টি রান্নার গ্যাস ৫০০ টাকা দেওয়া হবে আমজনতাকে ৷ এই ঘোষণার ফলে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি কার্যকর হল বলেই মনে করা হচ্ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি জানিয়েছেন নির্বাচনে কংগ্রেস যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সেই প্রতিশ্রুতি এবার পালিত হল ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি জানিয়েছেন নির্বাচনে কংগ্রেস যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সেই প্রতিশ্রুতি এবার পালিত হল ৷ প্রতীকী ছবি ৷
একই সঙ্গে ভবিষ্যতে আরও বেশ কিছু প্রকল্পের সূচনা করা হয়েছে ৷ গৃহজ্যোতি যোজনা গত ২৭ ফেব্রুয়ারি কার্যকর করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
একই সঙ্গে ভবিষ্যতে আরও বেশ কিছু প্রকল্পের সূচনা করা হয়েছে ৷ গৃহজ্যোতি যোজনা গত ২৭ ফেব্রুয়ারি কার্যকর করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রকল্পের অন্তর্গত ২০০ ইউনিট বিদ্যুৎ বিনামূল্যে ও রান্নার গ্যাসের দাম ৫০০ টাকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রকল্পের অন্তর্গত ২০০ ইউনিট বিদ্যুৎ বিনামূল্যে ও রান্নার গ্যাসের দাম ৫০০ টাকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানা সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি পরিবারের জন্য গৃহলক্ষ্মী যোজনার অন্তর্গত যাচাই করে দেওয়া হবে রান্নার গ্যাসের ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানা সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি পরিবারের জন্য গৃহলক্ষ্মী যোজনার অন্তর্গত যাচাই করে দেওয়া হবে রান্নার গ্যাসের ৷ প্রতীকী ছবি ৷
১৮.৮৬ লক্ষ গ্রাহকের মধ্যে ১৩ এপ্রিল ২০২৪-এ দ্বিতীয় রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারটি দেবেন ৷ যেখানে ৩৯.৩৩ লক্ষ গ্রাহক এই যোজনার তালিকাভুক্ত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
১৮.৮৬ লক্ষ গ্রাহকের মধ্যে ১৩ এপ্রিল ২০২৪-এ দ্বিতীয় রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারটি দেবেন ৷ যেখানে ৩৯.৩৩ লক্ষ গ্রাহক এই যোজনার তালিকাভুক্ত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানা সরকারের পক্ষ থেকে ২১.২৯ লক্ষ মানুষকে ইতিমধ্যে ৫৯.৯৭ কোটি টাকা ভর্তুকি হিসাবে দেওয়া হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তেলঙ্গানা সরকারের পক্ষ থেকে ২১.২৯ লক্ষ মানুষকে ইতিমধ্যে ৫৯.৯৭ কোটি টাকা ভর্তুকি হিসাবে দেওয়া হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই সমস্ত গ্রাহকেরা রান্নার গ্যাসের ভর্তুকি পেতে করতে হবে সেই কারণেই আধার লিঙ্ক করতে হবে একই সঙ্গে লিঙ্ক করতে হবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই সমস্ত গ্রাহকেরা রান্নার গ্যাসের ভর্তুকি পেতে করতে হবে সেই কারণেই আধার লিঙ্ক করতে হবে একই সঙ্গে লিঙ্ক করতে হবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভর্তুকির অনুদান সরসরি জমা হবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি জমা হবে ৷ এই কারণে বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভর্তুকির অনুদান সরসরি জমা হবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি জমা হবে ৷ এই কারণে বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সিলিন্ডার বুকিং হিস্ট্রি দেখলে বুঝতে পারা যাবে ভর্তুকির টাকা জমা পড়েছে না পড়েনি ৷ টাকা না জমা দিলে টোল ফ্রি নম্বর 1800 2333 55 নম্বরে ফোন করুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সিলিন্ডার বুকিং হিস্ট্রি দেখলে বুঝতে পারা যাবে ভর্তুকির টাকা জমা পড়েছে না পড়েনি ৷ টাকা না জমা দিলে টোল ফ্রি নম্বর 1800 2333 55 নম্বরে ফোন করুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Post Office Savings Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা করে পাবেন, মাসিক খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

পোস্ট অফিসে মাসিক আয়ের একাধিক স্কিম রয়েছে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম এরকমই একটি প্রকল্প। প্রবীণ নাগরিকদের মাসিক খরচখরচা মেটাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে পোস্ট অফিস। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। যাই হোক, পোস্ট অফিস মাসিক স্কিমে কত বিনিয়োগ করে কত টাকা মেলে, তার হিসেব রইল এখানে।
পোস্ট অফিসে মাসিক আয়ের একাধিক স্কিম রয়েছে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম এরকমই একটি প্রকল্প। প্রবীণ নাগরিকদের মাসিক খরচখরচা মেটাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে পোস্ট অফিস। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। যাই হোক, পোস্ট অফিস মাসিক স্কিমে কত বিনিয়োগ করে কত টাকা মেলে, তার হিসেব রইল এখানে।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন, তা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। প্রসঙ্গত, বলে রাখা ভাল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড় পাওয়া যায়।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন, তা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। প্রসঙ্গত, বলে রাখা ভাল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড় পাওয়া যায়।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য উপযোগী: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। ৬০ বছর এবং তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাতে অবসর গ্রহণের পর তাঁরা নিয়মিত আয় করতে পারেন। যারা স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন, তাঁরাওসিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য উপযোগী: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। ৬০ বছর এবং তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাতে অবসর গ্রহণের পর তাঁরা নিয়মিত আয় করতে পারেন। যারা স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন, তাঁরাওসিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
সরকার বর্তমানে এই প্রকল্পে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা যদি একসঙ্গে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ৫ বছরে শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কেউ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি বছর তিনি ২,৪৬,০০০ টাকা সুদ পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা। তিন মাস অন্তর হাতে আসবে ৬১,৫০০ টাকা।
সরকার বর্তমানে এই প্রকল্পে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা যদি একসঙ্গে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ৫ বছরে শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কেউ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি বছর তিনি ২,৪৬,০০০ টাকা সুদ পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা। তিন মাস অন্তর হাতে আসবে ৬১,৫০০ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব একনজরে: একসঙ্গে জমা করা টাকার পরিমাণ - ৩০ লক্ষ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব একনজরে: একসঙ্গে জমা করা টাকার পরিমাণ – ৩০ লক্ষ টাকা।
সময়কাল - ৫ বছর।সুদের হার – ৮.২ শতাংশ

মেয়াদপূর্তিতে অর্থ – ৪২,৩০,০০০ টাকা।

সুদ থেকে আয় – ১২,৩০,০০০ টাকা।

ত্রৈমাসিক আয় – ৫১,৫০০ টাকা।

মাসিক আয় – ২০,৫০০ টাকা।

বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০ টাকা।
সময়কাল – ৫ বছর।
সুদের হার – ৮.২ শতাংশ
মেয়াদপূর্তিতে অর্থ – ৪২,৩০,০০০ টাকা।
সুদ থেকে আয় – ১২,৩০,০০০ টাকা।
ত্রৈমাসিক আয় – ৫১,৫০০ টাকা।
মাসিক আয় – ২০,৫০০ টাকা।
বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০ টাকা।
স্কিমে সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ভারত সরকার পরিচালিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। আয়ক্র আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বিনিয়োগকারী ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পান। প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুদের টাকা পাওয়া যায় ৩ মাস অন্তর। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।
স্কিমে সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ভারত সরকার পরিচালিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। আয়ক্র আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বিনিয়োগকারী ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পান। প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুদের টাকা পাওয়া যায় ৩ মাস অন্তর। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।

Share Market Investments : শেয়ার বাজারে টাকা বিনিয়োগ করছেন ? আপনি কি লোন নিতে পারেন? আপনার যা জানা প্রয়োজন

শেয়ারের বিপরীতে একটি লোন (LAS), সিকিউরিটিজের বিপরীতে লোন (LAS) নামেও পরিচিত। এক্ষেত্রে বিদ্যমান শেয়ারগুলিকে জামানত হিসাবে ব্যবহার করে, একটি ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ ধার করতে দেওয়া হয়৷ ভারতে, শেয়ারের বিপরীতে লোন নেওয়া প্রকৃতপক্ষে ব্যাঙ্ক এবং অ-ব্যাঙ্কিং আর্থিক সংস্থাগুলি সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা দেওয়া একটি সাধারণ অভ্যাস।
শেয়ারের বিপরীতে একটি লোন (LAS), সিকিউরিটিজের বিপরীতে লোন (LAS) নামেও পরিচিত। এক্ষেত্রে বিদ্যমান শেয়ারগুলিকে জামানত হিসাবে ব্যবহার করে, একটি ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ ধার করতে দেওয়া হয়৷ ভারতে, শেয়ারের বিপরীতে লোন নেওয়া প্রকৃতপক্ষে ব্যাঙ্ক এবং অ-ব্যাঙ্কিং আর্থিক সংস্থাগুলি সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা দেওয়া একটি সাধারণ অভ্যাস।
কেউ শেয়ারের বিপরীতে একটি লোন নিতে পারেন এবং এই ব্যবস্থায় একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন পাওয়ার জন্য জামানত হিসাবে সিকিউরিটিজ (স্টক, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড, ইত্যাদি) বন্ধক রাখতে পারেন।
কেউ শেয়ারের বিপরীতে একটি লোন নিতে পারেন এবং এই ব্যবস্থায় একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন পাওয়ার জন্য জামানত হিসাবে সিকিউরিটিজ (স্টক, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড, ইত্যাদি) বন্ধক রাখতে পারেন।
লোনের পরিমাণ সাধারণত বন্ধক রাখা সিকিউরিটিজের বাজার মূল্যের শতাংশ, যা সিকিউরিটিজের ধরন এবং লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের নীতির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, যাঁরা ডিম্যাটেরিয়ালাইজড আকারে (ডিম্যাট অ্যাকাউন্টে) শেয়ার রাখেন, তাঁরা শেয়ারের বিপরীতে লোনের জন্য যোগ্য।
লোনের পরিমাণ সাধারণত বন্ধক রাখা সিকিউরিটিজের বাজার মূল্যের শতাংশ, যা সিকিউরিটিজের ধরন এবং লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের নীতির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, যাঁরা ডিম্যাটেরিয়ালাইজড আকারে (ডিম্যাট অ্যাকাউন্টে) শেয়ার রাখেন, তাঁরা শেয়ারের বিপরীতে লোনের জন্য যোগ্য।
যোগ্যতার মানদণ্ড বিভিন্ন লোনদাতাদের মধ্যে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে। লোনের পরিমাণ সাধারণত বন্ধক রাখা সিকিউরিটিজের বাজার মূল্যের একটি শতাংশ, যা লোনদাতার নীতি এবং অঙ্গীকারের ধরনের উপর নির্ভর করে ৫০% থেকে ৭০% বা তারও বেশি হতে পারে।
যোগ্যতার মানদণ্ড বিভিন্ন লোনদাতাদের মধ্যে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে। লোনের পরিমাণ সাধারণত বন্ধক রাখা সিকিউরিটিজের বাজার মূল্যের একটি শতাংশ, যা লোনদাতার নীতি এবং অঙ্গীকারের ধরনের উপর নির্ভর করে ৫০% থেকে ৭০% বা তারও বেশি হতে পারে।
উদাহরণ স্বরূপ, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া শেয়ারের বিপরীতে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোনের অনুমতি দেয়। যাতে আকস্মিক পরিস্থিতি, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে বা এমনকি অধিকার বা শেয়ারের নতুন ইস্যুতে সাবস্ক্রাইব করতে সক্ষম হওয়া যায়।
উদাহরণ স্বরূপ, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া শেয়ারের বিপরীতে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোনের অনুমতি দেয়। যাতে আকস্মিক পরিস্থিতি, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে বা এমনকি অধিকার বা শেয়ারের নতুন ইস্যুতে সাবস্ক্রাইব করতে সক্ষম হওয়া যায়।
ব্যাঙ্ক এই সুবিধা তুলে ধরেছে, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটানোর জন্য। যাই হোক, বিদ্যমান শেয়ারের নিরাপত্তার বিপরীতে রাইটস বা শেয়ারের নতুন ইস্যুতে সাবস্ক্রাইব করার জন্য লোন অনুমোদিত নয়। এছাড়াও, এই লোন, অনুমানমূলক উদ্দেশ্যে, আন্তঃ-কর্পোরেট বিনিয়োগ বা একটি কোম্পানিতে নিয়ন্ত্রণকারী স্বার্থ অর্জনের জন্য মঞ্জুর করা হয় না।
ব্যাঙ্ক এই সুবিধা তুলে ধরেছে, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটানোর জন্য। যাই হোক, বিদ্যমান শেয়ারের নিরাপত্তার বিপরীতে রাইটস বা শেয়ারের নতুন ইস্যুতে সাবস্ক্রাইব করার জন্য লোন অনুমোদিত নয়। এছাড়াও, এই লোন, অনুমানমূলক উদ্দেশ্যে, আন্তঃ-কর্পোরেট বিনিয়োগ বা একটি কোম্পানিতে নিয়ন্ত্রণকারী স্বার্থ অর্জনের জন্য মঞ্জুর করা হয় না।
প্রধান বিষয় -- ন্যূনতম লোনের পরিমাণ ৫০,০০০ টাকা।

- সর্বোচ্চ লোনের পরিমান ২০ লক্ষ টাকা। (আইপিওতে সাবস্ক্রাইব করার উদ্দেশ্য হলে শেয়ারের বিপরীতে লোন ১০ লক্ষ টাকার বেশি হবে না)।
প্রধান বিষয় –
– ন্যূনতম লোনের পরিমাণ ৫০,০০০ টাকা।
– সর্বোচ্চ লোনের পরিমান ২০ লক্ষ টাকা। (আইপিওতে সাবস্ক্রাইব করার উদ্দেশ্য হলে শেয়ারের বিপরীতে লোন ১০ লক্ষ টাকার বেশি হবে না)।
লোনের ওভারড্রাফ্ট -- নিরাপত্তা হিসাবে দেওয়া শেয়ারগুলির বিদ্যমান বাজার মূল্যের ৫০% মার্জিন পরিমাণ প্রদান করতে হবে।

- ডিম্যাট শেয়ারের অঙ্গীকার, যার বিপরীতে লোন মঞ্জুর করা হয়েছে।

- প্রসেসিং ফি OD - লোনের পরিমাণের ০.৭৫% + প্রযোজ্য GST। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা (ফেরতযোগ্য নয়)।

- ১০০০ টাকা + প্রযোজ্য পরিষেবা কর (শুধুমাত্র ওভারড্রাফ্ট A/c-এর জন্য প্রযোজ্য)।
লোনের ওভারড্রাফ্ট –
– নিরাপত্তা হিসাবে দেওয়া শেয়ারগুলির বিদ্যমান বাজার মূল্যের ৫০% মার্জিন পরিমাণ প্রদান করতে হবে।
– ডিম্যাট শেয়ারের অঙ্গীকার, যার বিপরীতে লোন মঞ্জুর করা হয়েছে।
– প্রসেসিং ফি OD – লোনের পরিমাণের ০.৭৫% + প্রযোজ্য GST। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা (ফেরতযোগ্য নয়)।
– ১০০০ টাকা + প্রযোজ্য পরিষেবা কর (শুধুমাত্র ওভারড্রাফ্ট A/c-এর জন্য প্রযোজ্য)।
শেয়ারের বিপরীতে লোন বেছে নেওয়ার আগে, আর্থিক পরিস্থিতি, লোনের শর্তাবলী এবং সংশ্লিষ্ট ঝুঁকিগুলি সাবধানতার সঙ্গে মূল্যায়ন করা উচিত। নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য এবং পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একজন আর্থিক উপদেষ্টার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
শেয়ারের বিপরীতে লোন বেছে নেওয়ার আগে, আর্থিক পরিস্থিতি, লোনের শর্তাবলী এবং সংশ্লিষ্ট ঝুঁকিগুলি সাবধানতার সঙ্গে মূল্যায়ন করা উচিত। নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য এবং পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একজন আর্থিক উপদেষ্টার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।

SIP Calculator: ৬০ বছরে কোটিপতি হতে চান ? তাহলে আপনার বয়স অনুযায়ী কত টাকার SIP করবেন ? বুঝে নিন হিসেব

একজন ব্যক্তি সাধারণত ৬০ বছর বয়সে অবসর নেন। এখন যদি কারও বয়স ২৫ বছর হয়, তাহলে তিনি ৬০-২৫ = ৩৫ বছর, বয়স ৩০ বছর হলে ৬০-৩০ = ৩০ বছর এবং বয়স ৩৫ বছর হলে ৬০-৩৫ = ২৫ বছর কাজ করবেন।
একজন ব্যক্তি সাধারণত ৬০ বছর বয়সে অবসর নেন। এখন যদি কারও বয়স ২৫ বছর হয়, তাহলে তিনি ৬০-২৫ = ৩৫ বছর, বয়স ৩০ বছর হলে ৬০-৩০ = ৩০ বছর এবং বয়স ৩৫ বছর হলে ৬০-৩৫ = ২৫ বছর কাজ করবেন।
এই পরিস্থিতিতে অবসর তহবিল জমা করার জন্য সেই ব্যক্তি হাতে এত বছরই পাচ্ছেন। এখন বয়স অনুযায়ী কত টাকার এসআইপি করা উচিত, তার তালিকা রইল এখানে।
এই পরিস্থিতিতে অবসর তহবিল জমা করার জন্য সেই ব্যক্তি হাতে এত বছরই পাচ্ছেন। এখন বয়স অনুযায়ী কত টাকার এসআইপি করা উচিত, তার তালিকা রইল এখানে।
বয়স যদি ২৫ বছর হয় এবং ৩৫ বছর চাকরিজীবন বাকি থাকে, তাহলে মাত্র ২ হাজার টাকার এসআইপি করে তিনি কোটি টাকার মালিক হতে পারেন। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৩৫ বছর একটানা ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে গেলে, মোট জমার পরিমাণ দাঁড়াবে ৮,৪০,০০০ টাকা।
বয়স যদি ২৫ বছর হয় এবং ৩৫ বছর চাকরিজীবন বাকি থাকে, তাহলে মাত্র ২ হাজার টাকার এসআইপি করে তিনি কোটি টাকার মালিক হতে পারেন। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৩৫ বছর একটানা ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে গেলে, মোট জমার পরিমাণ দাঁড়াবে ৮,৪০,০০০ টাকা।
এখন ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে সুদ হিসেবে মিলবে ১,২১,৫০,৫৩৮ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে তিনি সুদ এবং আসল মিলিয়ে পাবেন ১,২৯,৯০,৫৩৮ টাকা।
এখন ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে সুদ হিসেবে মিলবে ১,২১,৫০,৫৩৮ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে তিনি সুদ এবং আসল মিলিয়ে পাবেন ১,২৯,৯০,৫৩৮ টাকা।
এখন চাকরির মেয়াদ ৩০ বছর বাকি থাকলে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকার এসআইপি করতে হবে। ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত অর্থাৎ টানা ৩০ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট জমা টাকার পরিমাণ হবে ১০,৮০,০০০ টাকা।
এখন চাকরির মেয়াদ ৩০ বছর বাকি থাকলে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকার এসআইপি করতে হবে। ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত অর্থাৎ টানা ৩০ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট জমা টাকার পরিমাণ হবে ১০,৮০,০০০ টাকা।
১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ মিলবে ৯৫,০৯,৭৪১ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি ১,০৫,৮৯,৭৪১ টাকার মালিক হবেন।
১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ মিলবে ৯৫,০৯,৭৪১ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি ১,০৫,৮৯,৭৪১ টাকার মালিক হবেন।
বয়স যদি ৩৫ বছর হয় এবং চাকরিজীবনের মাত্র ২৫ বছর বাকি থাকে তাহলে কমপক্ষে ৬ হাজার টাকার এসআইপি শুরু করা উচিত। একটানা ২৫ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৮,০০,০০০ টাকা। ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ হিসেবে মিলবে ৯৫,৮৫,৮১১ টাকা। ৬০ বছরে বিনিয়োগ করা টাকা এবং সুদ সহ হাতে আসবে ১,১৩,৮৫,৮১১ টাকা।
বয়স যদি ৩৫ বছর হয় এবং চাকরিজীবনের মাত্র ২৫ বছর বাকি থাকে তাহলে কমপক্ষে ৬ হাজার টাকার এসআইপি শুরু করা উচিত। একটানা ২৫ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৮,০০,০০০ টাকা। ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ হিসেবে মিলবে ৯৫,৮৫,৮১১ টাকা। ৬০ বছরে বিনিয়োগ করা টাকা এবং সুদ সহ হাতে আসবে ১,১৩,৮৫,৮১১ টাকা।
বলে রাখা ভাল, মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয়। বাজারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এতে কিছু ঝুঁকি রয়েছে। রিটার্ন নিশ্চিত করা যায় না। তবে সরাসরি স্টকে বিনিয়োগের চেয়ে এতে ঝুঁকি কম বলে মনে করা হয়।
বলে রাখা ভাল, মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয়। বাজারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এতে কিছু ঝুঁকি রয়েছে। রিটার্ন নিশ্চিত করা যায় না। তবে সরাসরি স্টকে বিনিয়োগের চেয়ে এতে ঝুঁকি কম বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, এর গড় রিটার্ন ধরা হয় ১২ শতাংশ, যা যে কোনও সরকারি স্কিমের তুলনায় অনেক ভাল। চক্রবৃদ্ধির সুবিধার কারণে এসআইপিতে বিনিয়োগ দ্রুত বাড়ে। দীর্ঘমেয়াদি এসআইপি সম্পদ সৃষ্টির জন্য লাভজনক বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, এর গড় রিটার্ন ধরা হয় ১২ শতাংশ, যা যে কোনও সরকারি স্কিমের তুলনায় অনেক ভাল। চক্রবৃদ্ধির সুবিধার কারণে এসআইপিতে বিনিয়োগ দ্রুত বাড়ে। দীর্ঘমেয়াদি এসআইপি সম্পদ সৃষ্টির জন্য লাভজনক বলে মনে করা হয়।

RBI Action Against Banks: একসঙ্গে দুটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ RBI-এর, বড় সমস্যায় পড়তে চলেছেন অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা!

দেশের সমস্ত ব্যাঙ্ক এবং এনবিএফসিগুলির উপর কড়া নজর রাখে আরবিআই। কোনও ব্যাঙ্ক যদি আরবিআই-এর নিয়ম না মানে তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়। নির্দেশ অমান্য করলে দিতে হয় জরিমানাও। তেমনই দুটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করল আরবিআই।
দেশের সমস্ত ব্যাঙ্ক এবং এনবিএফসিগুলির উপর কড়া নজর রাখে আরবিআই। কোনও ব্যাঙ্ক যদি আরবিআই-এর নিয়ম না মানে তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়। নির্দেশ অমান্য করলে দিতে হয় জরিমানাও। তেমনই দুটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করল আরবিআই।
এর মধ্যে একটি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা এখন থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা তুলতে পারবেন, অন্য ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের টাকা তোলার পরিমাণ আরও কমিয়ে ১০ হাজার করা হয়েছে। কোন দুটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে আরবিআই পদক্ষেপ করেছে দেখে নেওয়া যাক।
এর মধ্যে একটি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা এখন থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা তুলতে পারবেন, অন্য ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের টাকা তোলার পরিমাণ আরও কমিয়ে ১০ হাজার করা হয়েছে। কোন দুটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে আরবিআই পদক্ষেপ করেছে দেখে নেওয়া যাক।
মুম্বইয়ের সর্বোদয় কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক এবং উত্তর প্রদেশের প্রতাপগড়ের ন্যাশনাল আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক লিমিটেডের উপর বিধিনিষেধ জারি করেছে আরবিআই। কেন এমন কঠোর পদক্ষেপ করল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক? গ্রাহকদের উপর এর কী প্রভাব পড়বে?
মুম্বইয়ের সর্বোদয় কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক এবং উত্তর প্রদেশের প্রতাপগড়ের ন্যাশনাল আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক লিমিটেডের উপর বিধিনিষেধ জারি করেছে আরবিআই। কেন এমন কঠোর পদক্ষেপ করল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক? গ্রাহকদের উপর এর কী প্রভাব পড়বে?
উভয় ব্যাঙ্কের আর্থিক অবস্থার অবনতি দেখে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এই পদক্ষেপ করেছে। সর্বোদয় কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা তুলতে পারবেন। একই সময়ে, ন্যাশনাল আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা তুলতে পারবেন মাত্র ১০ হাজার টাকা। তাহলে গ্রাহকদের বাকি টাকার কী হবে?
উভয় ব্যাঙ্কের আর্থিক অবস্থার অবনতি দেখে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এই পদক্ষেপ করেছে। সর্বোদয় কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা তুলতে পারবেন। একই সময়ে, ন্যাশনাল আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা তুলতে পারবেন মাত্র ১০ হাজার টাকা। তাহলে গ্রাহকদের বাকি টাকার কী হবে?
আমানতকারীরা ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স এবং ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন (DICGC) থেকে তাঁদের আমানতের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আমানত বিমা দাবি করতে পারবেন।
আমানতকারীরা ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স এবং ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন (DICGC) থেকে তাঁদের আমানতের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আমানত বিমা দাবি করতে পারবেন।
ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন অ্যাক্ট, ১৯৪৯-এর ধারা 35A-এর অধীনে ১৫ এপ্রিল ২০২৪-এ ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পর থেকে উভয় ব্যাঙ্কের উপর এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি, রিজার্ভ ব্যাঙ্কও স্পষ্ট করে দিয়েছে যে এই নির্দেশিকা জারির অর্থ ব্যাঙ্কিং লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া নয়।
ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন অ্যাক্ট, ১৯৪৯-এর ধারা 35A-এর অধীনে ১৫ এপ্রিল ২০২৪-এ ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পর থেকে উভয় ব্যাঙ্কের উপর এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। পাশাপাশি, রিজার্ভ ব্যাঙ্কও স্পষ্ট করে দিয়েছে যে এই নির্দেশিকা জারির অর্থ ব্যাঙ্কিং লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া নয়।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে যে সমবায় ব্যাঙ্কগুলিতে বিধিনিষেধ আরোপ করার পরে, যোগ্য আমানতকারীরা DICGC থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত তাদের আমানত দাবি করতে পারবেন।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে যে সমবায় ব্যাঙ্কগুলিতে বিধিনিষেধ আরোপ করার পরে, যোগ্য আমানতকারীরা DICGC থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত তাদের আমানত দাবি করতে পারবেন।
আর্থিক অবস্থার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ব্যাঙ্কগুলির উপর বিধিনিষেধ জারি থাকবে বলে জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, এই বিধিনিষেধের সঙ্গেই তাদের ব্যবসা করতে হবে। প্রসঙ্গত, ১৫ এপ্রিল ২০২৪-এ ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পর থেকে ছয় মাসের জন্য বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে বলে জানিয়েছে আরবিআই।
আর্থিক অবস্থার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ব্যাঙ্কগুলির উপর বিধিনিষেধ জারি থাকবে বলে জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, এই বিধিনিষেধের সঙ্গেই তাদের ব্যবসা করতে হবে। প্রসঙ্গত, ১৫ এপ্রিল ২০২৪-এ ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পর থেকে ছয় মাসের জন্য বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে বলে জানিয়েছে আরবিআই।

Plywood Door Making: জলের দরে সস্তা, হচ্ছে বিরাট লাভ! কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তৈরি হয়ে যাচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের দরজা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কাঠের দরজা বাড়ির সৌন্দর্যের জন্য অনেকেই লাগায়। তবে কাঠের দাম যেভাবে হু হু করে বাড়ছে তাতে মধ্যবিত্ত পরিবারে মাথায় হাত পড়ে যাচ্ছে কাঠের দরজা বানাতে। আর এখন কাঠের দরজা থেকে আরও ভাল এবং আরও মজবুত এবং বাণিজ্যিক ভাবে লাভবান হচ্ছে এই প্লাই-এর দরজা।

আর এখন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বিভিন্ন এলাকাতে তৈরি হচ্ছে একের পর এক প্লাইয়ের দরজা। যা মধ্যবিত্তদের হাতের নাগালের মধ্যে এবং বাণিজ্যিক ভাবে লাভবান হচ্ছে এই ধরনের ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা। কম দামে সুন্দর ডিজাইনের নকশা হাতে পেয়ে যাচ্ছে সাধারণ মানুষ।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

যেখানে একটি কাঠের দরজা বানাতে ১৪০০০ থেকে ১৫০০০ টাকা দাম পড়ে যায়। বিশেষ করে শাল সেগুনের ধারে গাছে এখন মানুষ ঘেষতে পারবে না। তবে শাল সেগুন নয় প্লাইয়ের দরজাতে ডিজাইনে মিলে যাচ্ছে শাল সেগুনের নকশা। আর সেখানে একটি প্লাইয়ের দরজা কাঠের থেকেআরও বেশি সৌন্দর্য এবং দাম অর্ধেকেরও কম। যেখানে একটা দরজা তৈরি হতে ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লেগে যায়। আর এখানে একটি প্লাইয়ের দরজা কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তৈরি হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের নকশায়।

শুধুমাত্র কয়েকটা ঘন্টার অপেক্ষা আর তার মধ্যে আপনার চোখের সামনে যে কোনও ডিজাইনের দরজা তৈরি হয়ে যাচ্ছে সে আপনার নিজের ছবি ও হতে পারে তাছাড়াও আপনার পছন্দসই যে কোনও ডিজাইন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন। আর চাহিদা বেশি থাকায় জোর কদমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে এই কারিগরেরা।

সুমন সাহা

Withdraw Cash With Aadhaar: হঠাৎ টাকা প্রয়োজন, কিন্তু ব্যাঙ্কে যাওয়ার সময় নেই? আধারের সাহায্যে বাড়িতে বসেই টাকা পেয়ে যাবেন

কারও যদি জরুরি অর্থের প্রয়োজন হয় এবং ব্যাঙ্ক বা এটিএম যাওয়ার সময় না থাকে, তাহলে তিনি IPPB (ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্ক) অনলাইন আধার এটিএম (AePS) পরিষেবা ব্যবহার করে ঘরে বসেই নগদ পেতে পারেন। জরুরি সময়ে ঘরে বসেই টাকা পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে এই অনলাইন আধার এটিএম (AePS) পরিষেবা। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই বিষয়ে সমস্তে খুঁটিনাটি।
কারও যদি জরুরি অর্থের প্রয়োজন হয় এবং ব্যাঙ্ক বা এটিএম যাওয়ার সময় না থাকে, তাহলে তিনি IPPB (ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্ক) অনলাইন আধার এটিএম (AePS) পরিষেবা ব্যবহার করে ঘরে বসেই নগদ পেতে পারেন। জরুরি সময়ে ঘরে বসেই টাকা পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে এই অনলাইন আধার এটিএম (AePS) পরিষেবা। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই বিষয়ে সমস্তে খুঁটিনাটি।
ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্কের X-হ্যান্ডলের (আগে ট্যুইটার নামে পরিচিত), সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট অনুসারে, “জরুরি নগদের প্রয়োজন কিন্তু, ব্যাঙ্কে যাওয়ার সময় নেই? চিন্তা করবেন না! IPPBONLine Aadhaar ATM (AePS) পরিষেবার মাধ্যমে, বাড়িতে বসেই খুব সহজে টাকা পাওয়া যেতে পারে। এখন পোস্টম্যান গ্রাহকদের সেই কাজ করতে সাহায্য করতে পারে। এখনই ব্যবহার করুন।” এই বিষয়ে আরও জানতে পোস্ট অফিসের শাখায় যোগাযোগ করা যেতে পারে।
ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্কের X-হ্যান্ডলের (আগে ট্যুইটার নামে পরিচিত), সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট অনুসারে, “জরুরি নগদের প্রয়োজন কিন্তু, ব্যাঙ্কে যাওয়ার সময় নেই? চিন্তা করবেন না! IPPBONLine Aadhaar ATM (AePS) পরিষেবার মাধ্যমে, বাড়িতে বসেই খুব সহজে টাকা পাওয়া যেতে পারে। এখন পোস্টম্যান গ্রাহকদের সেই কাজ করতে সাহায্য করতে পারে। এখনই ব্যবহার করুন।” এই বিষয়ে আরও জানতে পোস্ট অফিসের শাখায় যোগাযোগ করা যেতে পারে।
আধার সক্ষম পেমেন্ট সিস্টেম (AEPS) -Aadhar Enabled Payment System-এর (AEPS) মাধ্যমে, একজন ব্যক্তি তাঁর বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে নগদ টাকা তুলতে বা আধার-সংযুক্ত অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থপ্রদান করতে পারেন। গ্রাহকরা এটিএম বা ব্যাঙ্কে না গিয়েই AEPS ব্যবহার করে অল্প পরিমাণ টাকা তুলতে পারেন, যা সময় বাঁচায়। অর্থাৎ জরুরি সময়ে টাকার প্রয়োজন হলে ব্যাঙ্কে না গিয়ে বাড়িতে বসেই টাকা পাওয়া যেতে পারে।
আধার সক্ষম পেমেন্ট সিস্টেম (AEPS) –
Aadhar Enabled Payment System-এর (AEPS) মাধ্যমে, একজন ব্যক্তি তাঁর বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে নগদ টাকা তুলতে বা আধার-সংযুক্ত অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থপ্রদান করতে পারেন। গ্রাহকরা এটিএম বা ব্যাঙ্কে না গিয়েই AEPS ব্যবহার করে অল্প পরিমাণ টাকা তুলতে পারেন, যা সময় বাঁচায়। অর্থাৎ জরুরি সময়ে টাকার প্রয়োজন হলে ব্যাঙ্কে না গিয়ে বাড়িতে বসেই টাকা পাওয়া যেতে পারে।
আধার সক্ষম পেমেন্ট সিস্টেম (AEPS) হল একটি অর্থপ্রদান পরিষেবা। যা একজন ব্যাঙ্ক গ্রাহককে তার আধার সক্রিয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করতে এবং ব্যালেন্স অনুসন্ধান, নগদ-এর মতো মৌলিক ব্যাঙ্কিং লেনদেনগুলি করতে তার পরিচয় হিসাবে আধার ব্যবহার করতে দেয়৷, অর্থাৎ সেই গ্রাহকের বিজনেস করেসপন্ডেন্ট হিসাবে।
আধার সক্ষম পেমেন্ট সিস্টেম (AEPS) হল একটি অর্থপ্রদান পরিষেবা। যা একজন ব্যাঙ্ক গ্রাহককে তার আধার সক্রিয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করতে এবং ব্যালেন্স অনুসন্ধান, নগদ-এর মতো মৌলিক ব্যাঙ্কিং লেনদেনগুলি করতে তার পরিচয় হিসাবে আধার ব্যবহার করতে দেয়৷, অর্থাৎ সেই গ্রাহকের বিজনেস করেসপন্ডেন্ট হিসাবে।
AePS-এর অধীনে উপলব্ধ পরিষেবা-Aeps-এর অধীনে যে পরিষেবাগুলি উপলব্ধ রয়েছে -

১) নগদ টাকা তোলা

২) ব্যালেন্স যাচাই

৩) মিনি স্টেটমেন্ট

৪) আধার থেকে আধার ফান্ড ট্রান্সফার
AePS-এর অধীনে উপলব্ধ পরিষেবা-
Aeps-এর অধীনে যে পরিষেবাগুলি উপলব্ধ রয়েছে –
১) নগদ টাকা তোলা
২) ব্যালেন্স যাচাই
৩) মিনি স্টেটমেন্ট
৪) আধার থেকে আধার ফান্ড ট্রান্সফার
AEPS ব্যবহার করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ -AEPS ব্যবহার করতে চাইছেন এমন গ্রাহককে বাধ্যতামূলকভাবে এই কাজ করতে হবে -১) AEPS-এ অংশগ্রহণকারী একটি ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রাখতে হবে।

২) আধার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক করা উচিত।

৩) শুধুমাত্র বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে লেনদেন করা।
AEPS ব্যবহার করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ -AEPS ব্যবহার করতে চাইছেন এমন গ্রাহককে বাধ্যতামূলকভাবে এই কাজ করতে হবে –
১) AEPS-এ অংশগ্রহণকারী একটি ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রাখতে হবে।
২) আধার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক করা উচিত।
৩) শুধুমাত্র বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে লেনদেন করা।
কী হবে যদি একজন গ্রাহক ভুল আধার নম্বর প্রবেশ করান বা এমন একটি ব্যাঙ্ক বেছে নেন যেখানে তাঁর অ্যাকাউন্ট নেই?
কী হবে যদি একজন গ্রাহক ভুল আধার নম্বর প্রবেশ করান বা এমন একটি ব্যাঙ্ক বেছে নেন যেখানে তাঁর অ্যাকাউন্ট নেই?
যদি গ্রাহক ভুল আধার নম্বর এন্টার করেন বা একটি ভুল ব্যাঙ্ক নির্বাচন করেন, যেখানে তাঁর আধার লিঙ্কযুক্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই, তাহলে একটি উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া বার্তার সঙ্গে লেনদেনটি প্রত্যাখ্যান হবে৷ যেহেতু একজন গ্রাহক তাঁর আধার একাধিক ব্যাঙ্কের সঙ্গে লিঙ্ক করতে পারেন, তাই গ্রাহকের উচিত সঠিক ব্যাঙ্ক নির্বাচন করা, যেখান থেকে তিনি লেনদেন করতে চায়৷ যদি, নির্বাচিত ব্যাঙ্কে গ্রাহকের একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকে তবে শুধুমাত্র প্রাথমিক অ্যাকাউন্ট থেকে ডেবিট করা হবে এবং গ্রাহক লেনদেনের সময় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করতে পারবে না।
যদি গ্রাহক ভুল আধার নম্বর এন্টার করেন বা একটি ভুল ব্যাঙ্ক নির্বাচন করেন, যেখানে তাঁর আধার লিঙ্কযুক্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই, তাহলে একটি উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া বার্তার সঙ্গে লেনদেনটি প্রত্যাখ্যান হবে৷ যেহেতু একজন গ্রাহক তাঁর আধার একাধিক ব্যাঙ্কের সঙ্গে লিঙ্ক করতে পারেন, তাই গ্রাহকের উচিত সঠিক ব্যাঙ্ক নির্বাচন করা, যেখান থেকে তিনি লেনদেন করতে চায়৷ যদি, নির্বাচিত ব্যাঙ্কে গ্রাহকের একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকে তবে শুধুমাত্র প্রাথমিক অ্যাকাউন্ট থেকে ডেবিট করা হবে এবং গ্রাহক লেনদেনের সময় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করতে পারবে না।
লেনদেনের জন্য গ্রাহককে কি আধার কার্ড বহন করতে হবে? আধার কার্ড বহন করা বাধ্যতামূলক নয়। তবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার নম্বর লিঙ্ক করা লেনদেন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য একটি পূর্বশর্ত।
লেনদেনের জন্য গ্রাহককে কি আধার কার্ড বহন করতে হবে? আধার কার্ড বহন করা বাধ্যতামূলক নয়। তবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার নম্বর লিঙ্ক করা লেনদেন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য একটি পূর্বশর্ত।
গ্রাহক কীভাবে জানবেন যে লেনদেনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে? লেনদেনের স্টেটাস প্রাথমিকভাবে m-ATM-এ পাওয়া যাবে। মোবাইল সতর্কতার জন্য রেজিস্টার হলে গ্রাহক আইপিপিবি এবং তার ব্যাঙ্ক থেকে একটি এসএমএসও পাবেন।
গ্রাহক কীভাবে জানবেন যে লেনদেনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে? লেনদেনের স্টেটাস প্রাথমিকভাবে m-ATM-এ পাওয়া যাবে। মোবাইল সতর্কতার জন্য রেজিস্টার হলে গ্রাহক আইপিপিবি এবং তার ব্যাঙ্ক থেকে একটি এসএমএসও পাবেন।
IPPB দ্বারা প্রদত্ত বিভিন্ন AEPS পরিষেবার সঙ্গে সম্পর্কিত চার্জগুলি কী কী?গ্রাহকের উপর কোনও লেনদেনের চার্জ আরোপ করা হবে না, যদি তিনি যে কোনও অ্যাক্সেস পয়েন্টে সেবা গ্রহণ করেন। তবে ডোরস্টেপ সার্ভিস চার্জ গ্রাহকের জন্য প্রচলিত ফি অনুযায়ী প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এর জন্য নির্দিষ্ট হারে ফি দিতে হবে।
IPPB দ্বারা প্রদত্ত বিভিন্ন AEPS পরিষেবার সঙ্গে সম্পর্কিত চার্জগুলি কী কী?গ্রাহকের উপর কোনও লেনদেনের চার্জ আরোপ করা হবে না, যদি তিনি যে কোনও অ্যাক্সেস পয়েন্টে সেবা গ্রহণ করেন। তবে ডোরস্টেপ সার্ভিস চার্জ গ্রাহকের জন্য প্রচলিত ফি অনুযায়ী প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এর জন্য নির্দিষ্ট হারে ফি দিতে হবে।
AEPS নগদ উত্তোলন এবং ফান্ড ট্রান্সফার ও লেনদেনের কোনও সীমা আছে কি? একটি অধিগ্রহণকারী ব্যাঙ্ক হিসাবে IPPB অন্য ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের জন্য কোনও AEPS লেনদেনের উপর কোনও সীমা রাখে না। যাই হোক, ইস্যুকারী ব্যাঙ্ক গ্রাহকের প্রোফাইল এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা অনুশীলনের উপর ভিত্তি করে এই সীমাগুলি বজায় রাখে। NPCI সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ নির্ধারণ করেছে একক আর্থিক লেনদেনে ১০,০০০ টাকা। অর্থাৎ একবারে ১০,০০০ টাকার বেশি লেনদেন করা যাবে না।
AEPS নগদ উত্তোলন এবং ফান্ড ট্রান্সফার ও লেনদেনের কোনও সীমা আছে কি? একটি অধিগ্রহণকারী ব্যাঙ্ক হিসাবে IPPB অন্য ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের জন্য কোনও AEPS লেনদেনের উপর কোনও সীমা রাখে না। যাই হোক, ইস্যুকারী ব্যাঙ্ক গ্রাহকের প্রোফাইল এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা অনুশীলনের উপর ভিত্তি করে এই সীমাগুলি বজায় রাখে। NPCI সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ নির্ধারণ করেছে একক আর্থিক লেনদেনে ১০,০০০ টাকা। অর্থাৎ একবারে ১০,০০০ টাকার বেশি লেনদেন করা যাবে না।