Blood Group- Best Diet: এই Blood Group-এর মানুষদের কম খাওয়া উচিত মাছ-মাংস! দেখুন তো আপনি এর মধ্যে পড়েন কি না

আজকাল আমাদের যেমন সার্বিক জীবনযাত্রা, তাতে আমরা অনেকেই খাবার দাবারের বিষয়ে বিশেষ নজর দিয়ে থাকি৷ কিন্তু, অনেক সময়ই দেখা যায়, নিয়ম মেনে পুষ্টিকর খাওয়া সত্ত্বেও তাঁদের স্বাস্থ্যের বিশেষ উন্নতি হচ্ছে না৷ জানেন কি, এর পিছনে কারণ হতে পারে আপনার ব্লাড গ্রুপ৷
আজকাল আমাদের যেমন সার্বিক জীবনযাত্রা, তাতে আমরা অনেকেই খাবার দাবারের বিষয়ে বিশেষ নজর দিয়ে থাকি৷ কিন্তু, অনেক সময়ই দেখা যায়, নিয়ম মেনে পুষ্টিকর খাওয়া সত্ত্বেও তাঁদের স্বাস্থ্যের বিশেষ উন্নতি হচ্ছে না৷ জানেন কি, এর পিছনে কারণ হতে পারে আপনার ব্লাড গ্রুপ৷
আমরা অনেকেই জানি না, আমাদের ব্লাড গ্রুপের সঙ্গে আমাদের কী খাওয়া উচিত, কোন ধরনের খাবার কতটা খাওয়া উচিত, তার অনেকটাই নির্ভর করে৷ অন্তত, পিটার ডি অ্যাডামো নামের এক চিকিৎসক তাঁর ১৯৯৬ সালে ‘ইট রাইট ফর ইওর টাইপ’ বইয়ে এ বিষয়ে বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন৷
আমরা অনেকেই জানি না, আমাদের ব্লাড গ্রুপের সঙ্গে আমাদের কী খাওয়া উচিত, কোন ধরনের খাবার কতটা খাওয়া উচিত, তার অনেকটাই নির্ভর করে৷ অন্তত, পিটার ডি অ্যাডামো নামের এক চিকিৎসক তাঁর ১৯৯৬ সালে ‘ইট রাইট ফর ইওর টাইপ’ বইয়ে এ বিষয়ে বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন৷
ওই চিকিৎসকের মতে ব্লাড গ্রুপ Type A, Type B, Type AB, Type O বিভিন্ন গ্রুপের রক্ত বিভিন্ন গ্রুপের মানুষের বিবর্তনের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে৷ আর এই প্রতিটি গ্রুপের উৎপত্তিগত সম্প্রদায়ের খাদ্যাভ্যাস কোনও না কোনও ভাবে এই ব্লাড গ্রুপের সঙ্গে জড়িত৷
ওই চিকিৎসকের মতে ব্লাড গ্রুপ Type A, Type B, Type AB, Type O বিভিন্ন গ্রুপের রক্ত বিভিন্ন গ্রুপের মানুষের বিবর্তনের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে৷ আর এই প্রতিটি গ্রুপের উৎপত্তিগত সম্প্রদায়ের খাদ্যাভ্যাস কোনও না কোনও ভাবে এই ব্লাড গ্রুপের সঙ্গে জড়িত৷
যেমন, Type A ব্লাড গ্রুপকে Agrarian বলা হয়৷ এই ব্লাড গ্রুপের মানুষদের ভেজিটেরিয়ান ডায়েট, অর্থাৎ, নিরামিষ খাবার দাবারই সহ্য হয় বেশি৷
যেমন, Type A ব্লাড গ্রুপকে Agrarian বলা হয়৷ এই ব্লাড গ্রুপের মানুষদের ভেজিটেরিয়ান ডায়েট, অর্থাৎ, নিরামিষ খাবার দাবারই সহ্য হয় বেশি৷
Type B কে বলা হয় Nomadic৷ এই ব্লাড গ্রুপের মানুষদের দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্য সহ্য হয় বেশি৷ Type AB ব্লাড গ্রুপকে বলা হয় এনিগমা৷ এরা Type A, Type B দু’ধরনের ব্লাড গ্রুপের জন্য উপযুক্ত খাবারই খেতে পারেন এঁরা৷ Type O, ব্লাড গ্রুপকে বলা গয় Hunter৷ এঁদের প্রাচীনতম ব্লাড গ্রুপ বলা হয়৷ এদের জন্য হাই অ্যানিমাল প্রোটিন ডায়েট বেশি উপযোগী৷ আসুন জেনে নিই, কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষের জন্য কী খাবার উপযুক্ত৷
Type B কে বলা হয় Nomadic৷ এই ব্লাড গ্রুপের মানুষদের দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্য সহ্য হয় বেশি৷ Type AB ব্লাড গ্রুপকে বলা হয় এনিগমা৷ এরা Type A, Type B দু’ধরনের ব্লাড গ্রুপের জন্য উপযুক্ত খাবারই খেতে পারেন এঁরা৷ Type O, ব্লাড গ্রুপকে বলা গয় Hunter৷ এঁদের প্রাচীনতম ব্লাড গ্রুপ বলা হয়৷ এদের জন্য হাই অ্যানিমাল প্রোটিন ডায়েট বেশি উপযোগী৷ আসুন জেনে নিই, কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষের জন্য কী খাবার উপযুক্ত৷
A ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন? A ব্লাড গ্রুপের মানুষদের খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি ছাড়াও টফু, সামুদ্রিক খাবার এবং বিভিন্ন ধরনের ডাল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত৷ অলিভ ওয়েল, দুগ্ধজাত দ্রব্য, ভুট্টা এবং সামুদ্রিক খাবার ভাল ডায়েট হতে পারে এঁদের জন্য৷
A ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন? A ব্লাড গ্রুপের মানুষদের খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি ছাড়াও টফু, সামুদ্রিক খাবার এবং বিভিন্ন ধরনের ডাল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত৷ অলিভ ওয়েল, দুগ্ধজাত দ্রব্য, ভুট্টা এবং সামুদ্রিক খাবার ভাল ডায়েট হতে পারে এঁদের জন্য৷
A ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন না? A ব্লাড গ্রুপের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই সংবেদনশীল, তাই তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। এধরনের ব্যক্তিদের আমিষমুক্ত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞেরা৷ আসলে শরীর সহজে মাংস সহজে হজম করতে পারেন না৷ সেজন্যই মুরগি ও মাটন কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে৷
A ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন না? A ব্লাড গ্রুপের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই সংবেদনশীল, তাই তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। এধরনের ব্যক্তিদের আমিষমুক্ত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞেরা৷ আসলে শরীর সহজে মাংস সহজে হজম করতে পারেন না৷ সেজন্যই মুরগি ও মাটন কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে৷
B ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন- কী খাবেন না? B ব্লাড গ্রুপের মানুষ এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাগ্যবান। আসলে এই গ্রুপের মানুষদের খুব একটা কিছু এড়িয়ে চলতে হয় না। সবুজ শাকসব্জি, ফলমূল, মাছ, মাটন, চিকেন সব কিছুই খেতে পারেন৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এই ব্লাড গ্রুপের মানুষের হজম প্রক্রিয়া খুব ভাল৷ যে কারণে, তাঁদের শরীরে চর্বি বিশেষ জমে না৷ এঁরা প্রচুর দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, ডিম ইত্যাদি খেতে পারেন৷ তবে এসব সত্ত্বেও খাদ্যাভ্যাসে সামঞ্জস্য রাখা কিন্তু প্রয়োজনীয়৷ নাহলে শরীর বিগড়োতে সময় লাগবে না৷
B ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন- কী খাবেন না? B ব্লাড গ্রুপের মানুষ এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাগ্যবান। আসলে এই গ্রুপের মানুষদের খুব একটা কিছু এড়িয়ে চলতে হয় না। সবুজ শাকসব্জি, ফলমূল, মাছ, মাটন, চিকেন সব কিছুই খেতে পারেন৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এই ব্লাড গ্রুপের মানুষের হজম প্রক্রিয়া খুব ভাল৷ যে কারণে, তাঁদের শরীরে চর্বি বিশেষ জমে না৷ এঁরা প্রচুর দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, ডিম ইত্যাদি খেতে পারেন৷ তবে এসব সত্ত্বেও খাদ্যাভ্যাসে সামঞ্জস্য রাখা কিন্তু প্রয়োজনীয়৷ নাহলে শরীর বিগড়োতে সময় লাগবে না৷
AB ব্লাড গ্রুপে কী খাবেন- কী খাবেন না? AB রক্তের গ্রুপ খুব কম মানুষের থাকে। A এবং B-এর যে জিনিসগুলি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে, তাদের একই জিনিস খাওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্ক হওয়া উচিত৷ যাঁদের এবি ব্লাড গ্রুপ, তাঁদের বেশি করে ফলমূল ও শাকসব্জি খাওয়া উচিত৷
AB ব্লাড গ্রুপে কী খাবেন- কী খাবেন না? AB রক্তের গ্রুপ খুব কম মানুষের থাকে। A এবং B-এর যে জিনিসগুলি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে, তাদের একই জিনিস খাওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্ক হওয়া উচিত৷ যাঁদের এবি ব্লাড গ্রুপ, তাঁদের বেশি করে ফলমূল ও শাকসব্জি খাওয়া উচিত৷
O ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন? O ব্লাড গ্রুপের মানুষদের উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। এতে ডাল, মাংস, মাছ, ফল ইত্যাদির মতো অনেক কিছু রয়েছে। আপনার খাদ্যতালিকায় শস্য ও মটরশুটির সঙ্গে ভাল পরিমাণ সুষম খাবার রাখুন৷
O ব্লাড গ্রুপ- কী খাবেন? O ব্লাড গ্রুপের মানুষদের উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। এতে ডাল, মাংস, মাছ, ফল ইত্যাদির মতো অনেক কিছু রয়েছে। আপনার খাদ্যতালিকায় শস্য ও মটরশুটির সঙ্গে ভাল পরিমাণ সুষম খাবার রাখুন৷
তবে প্রত্যেকর ক্ষেত্রেই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই ডায়েট চার্ট তৈরি করা উচিত৷ একা একা কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া কখনওই উচিত নয়৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকের শরীর এবং রোগের ধর ভিন্ন৷ যে কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷ )
তবে প্রত্যেকর ক্ষেত্রেই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই ডায়েট চার্ট তৈরি করা উচিত৷ একা একা কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া কখনওই উচিত নয়৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকের শরীর এবং রোগের ধর ভিন্ন৷ যে কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷ )