ইউরিক অ্যাসিড, এই খাবার ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়, রক্তে পিউরিন মাত্রা, রেড মিট, বয়স অনুযায়ী রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কত হওয়া উচিত, ইউরিক অ্যাসিড, খাসির মাংস, পাথর মাংস, রেড মিট ঝুঁকি, রক্তে পিউরিন লেভেল ক্যানসার, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, রক্তাল্পতা, অ্যানিমিয়া, খেজুর, ডেট, ব্লাড প্রেশার, ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ওজন, স্থূলতা, অ্যাসিডিটি, আদা, রান্নাঘর, রোগ, রোগ প্রতিরোধ, যৌবন, বয়স ধরে রাখবেন কী করে, ক্যান্সারের প্রতিষেধক, ডায়াবেটিস, ডায়াবেটিসে ডাল, মুসুর ডাল, মুগ ডাল, ছোলার ডাল, ব্লাড সুগার, ব্লাড সুগার লেভেল কমানোর ঘরোয়া টোটকা, এই বীজ কমায় গাঁটের ব্যাথা,

Uric Acid Control Tips: ১টি ফল.. ১টি মশলা..! মাত্র ১০ দিনেই ভ্যানিশ ইউরিক অ্যাসিড! ব্যথাকে বলুন বাই বাই, পাহাড় চড়ুন তরতরিয়ে

ইউরিক অ্যাসিড সমস্যা জেরবার করে দেয় জীবন। শরীরে পিউরিনের মাত্রা বেড়ে গেলে দেখা দেয় কিছু উপসর্গ। আর একইসঙ্গে বেড়ে যায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। শুকনো মটরশুটি, ডাল, অ্যালকোহল, মটর এবং বিয়ার সমৃদ্ধ খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আরও বাড়তে পারে।
ইউরিক অ্যাসিড সমস্যা জেরবার করে দেয় জীবন। শরীরে পিউরিনের মাত্রা বেড়ে গেলে দেখা দেয় কিছু উপসর্গ। আর একইসঙ্গে বেড়ে যায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। শুকনো মটরশুটি, ডাল, অ্যালকোহল, মটর এবং বিয়ার সমৃদ্ধ খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আরও বাড়তে পারে।
আপনি যদি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে চান তবে আপনাকে ভাল ঘুম, ভাল খাওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে। আবার একইসঙ্গে আপনার একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারাও প্রয়োজন। কারণ এর মাধ্যমে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
আপনি যদি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে চান তবে আপনাকে ভাল ঘুম, ভাল খাওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে। আবার একইসঙ্গে আপনার একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারাও প্রয়োজন। কারণ এর মাধ্যমে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
ভারতে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা ক্রমাগত বাড়ছে, আগে এই সমস্যাটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত, কিন্তু আজকাল এটি কম বয়সিদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে।
ভারতে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা ক্রমাগত বাড়ছে, আগে এই সমস্যাটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত, কিন্তু আজকাল এটি কম বয়সিদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে।
ইউরিক অ্যাসিড বর্তমান সময়ে একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা খারাপ ডায়েট এবং খারাপ জীবনযাত্রার কারণে হতে পারে। আজকের ব্যস্ত সময়ে শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা, স্ট্রেস এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়, যার ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও বাড়তে থাকে।
ইউরিক অ্যাসিড বর্তমান সময়ে একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা খারাপ ডায়েট এবং খারাপ জীবনযাত্রার কারণে হতে পারে। আজকের ব্যস্ত সময়ে শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা, স্ট্রেস এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়, যার ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও বাড়তে থাকে।
ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কিছু উপসর্গ দেখা দেয়। শরীরে পিউরিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। শুকনো মটরশুটি, ডাল, অ্যালকোহল, মটর এবং বিয়ার সমৃদ্ধ খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আরও বাড়তে পারে। প্রতিদিন পিউরিন খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।
ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কিছু উপসর্গ দেখা দেয়। শরীরে পিউরিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। শুকনো মটরশুটি, ডাল, অ্যালকোহল, মটর এবং বিয়ার সমৃদ্ধ খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আরও বাড়তে পারে। প্রতিদিন পিউরিন খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।
আশুতোষ বাগেল, কনসালটেন্ট ইউরোলজিস্ট, ওয়ার্কহার্ড হাসপাতাল, মীরা রোড বলেন, যখন শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়তে থাকে তখন অনেক লক্ষণ দেখা দেয়। অর্থাৎ হাঁটুর ব্যথা, গোড়ালির ব্যথা, আঙুলে ব্যথা, পায়ের ব্যথা, কোমর ব্যথা, হাতের ব্যথা, কব্জি ব্যথা সবই ইউরিক অ্যাসিডের লক্ষণ। তাই কিছু সহজ ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করে মাত্র ১০ দিনেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পেতে পারেন।
আশুতোষ বাগেল, কনসালটেন্ট ইউরোলজিস্ট, ওয়ার্কহার্ড হাসপাতাল, মীরা রোড বলেন, যখন শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়তে থাকে তখন অনেক লক্ষণ দেখা দেয়। অর্থাৎ হাঁটুর ব্যথা, গোড়ালির ব্যথা, আঙুলে ব্যথা, পায়ের ব্যথা, কোমর ব্যথা, হাতের ব্যথা, কব্জি ব্যথা সবই ইউরিক অ্যাসিডের লক্ষণ। তাই কিছু সহজ ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করে মাত্র ১০ দিনেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পেতে পারেন।
এখন দেখা যাক কী ভাবে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানো যায়। এক্ষেত্রে দুর্দান্ত কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে একটি মশলা আর একটি ফল কম্বো। বিশেষজ্ঞের মতে, শসার রসের সঙ্গে জিরার গুঁড়ো খেলে শরীর সবল থাকে।
এখন দেখা যাক কী ভাবে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানো যায়। এক্ষেত্রে দুর্দান্ত কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে একটি মশলা আর একটি ফল কম্বো। বিশেষজ্ঞের মতে, শসার রসের সঙ্গে জিরার গুঁড়ো খেলে শরীর সবল থাকে।
শসা সাধারণত উচ্চ জলের উপাদানযুক্ত একটি ফল। এটি জুস আকারে সেবন করলে শরীরের ইউরিক অ্যাসিড-সহ বিভিন্ন টক্সিনও দূর হয়। তাই আপনি যদি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন, তাহলে শসার রস পান করার অভ্যাস করুন। বিশেষ করে গ্রীষ্মে হাইড্রেটিং পানীয় হিসেবে এই জুস আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।
শসা সাধারণত উচ্চ জলের উপাদানযুক্ত একটি ফল। এটি জুস আকারে সেবন করলে শরীরের ইউরিক অ্যাসিড-সহ বিভিন্ন টক্সিনও দূর হয়। তাই আপনি যদি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন, তাহলে শসার রস পান করার অভ্যাস করুন। বিশেষ করে গ্রীষ্মে হাইড্রেটিং পানীয় হিসেবে এই জুস আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।