প্রতীকী ছবি

Health Tips: সিগারেট, তামাক, খৈনি নাকি বিড়ি, কোনটা বেশি ক্ষতি করে শরীরে? চিকিৎসকের মত শুনলে চমকে ‌যাবেন

*তামাকজাত দ্রব্য ভারতের সব জায়গার মানুষ প্রচুর পরিমানে ব্যবহার করে থাকেন। গ্রাম হোক কিংবা শহর তামাক ব্যবহার করা মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে জায়গা বিশেষ ব্যবহারে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।
*তামাকজাত দ্রব্য ভারতের সব জায়গার মানুষ প্রচুর পরিমানে ব্যবহার করে থাকেন। গ্রাম হোক কিংবা শহর তামাক ব্যবহার করা মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে জায়গা বিশেষ ব্যবহারে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।
*গ্রামের মানুষ বেশির ভাগই বিড়ি, খৈনি বা গুটখা খায়। তবে শহরে সিগারেট ও খৈনির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বিড়ি, খৈনি বা গুটখা খাওয়ার চেয়ে সিগারেট উত্তম, এই চিন্তাভাবনাও বদলাতে হবে দ্রুত।
*গ্রামের মানুষ বেশির ভাগই বিড়ি, খৈনি বা গুটখা খায়। তবে শহরে সিগারেট ও খৈনির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বিড়ি, খৈনি বা গুটখা খাওয়ার চেয়ে সিগারেট উত্তম, এই চিন্তাভাবনাও বদলাতে হবে দ্রুত।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, তামাক বা তামাকজাত দ্রব্যে প্রচুর নিকোটিন পাওয়া যায়। যখনই কোনও ব্যক্তি তামাক বা তামাকজাত দ্রব্য সেবন করেন, তখন শরীরে প্রবেশ করে এই উপাদান।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, তামাক বা তামাকজাত দ্রব্যে প্রচুর নিকোটিন পাওয়া যায়। যখনই কোনও ব্যক্তি তামাক বা তামাকজাত দ্রব্য সেবন করেন, তখন শরীরে প্রবেশ করে এই উপাদান।
*তামাক পুড়িয়ে পান করা অনেকটাই বিপজ্জনক। যদি কারও সিগারেট বা বিড়ির নেশা থাকে। সেক্ষেত্রে সেই ধোঁয়া তার ফুসফুসে চলে যায়। যা তামাক খাওয়ার চেয়েও বেশি বিপজ্জনক।
*তামাক পুড়িয়ে পান করা অনেকটাই বিপজ্জনক। যদি কারও সিগারেট বা বিড়ির নেশা থাকে। সেক্ষেত্রে সেই ধোঁয়া তার ফুসফুসে চলে যায়। যা তামাক খাওয়ার চেয়েও বেশি বিপজ্জনক।
*সিগারেট বা বিড়ির ধোঁয়ায় শুধুই নিকোটিন যায় না বরং ৪০০০-এর বেশি ক্ষতিকর দ্রব্য শরীরের ভেতরে যায়। যারা ধূমপায়ী শুধুই তারা নয়, তাদের কাছের যারা থাকেন, তারাও এই বিপদের কবলে পড়েন।
*সিগারেট বা বিড়ির ধোঁয়ায় শুধুই নিকোটিন যায় না বরং ৪০০০-এর বেশি ক্ষতিকর দ্রব্য শরীরের ভেতরে যায়। যারা ধূমপায়ী শুধুই তারা নয়, তাদের কাছের যারা থাকেন, তারাও এই বিপদের কবলে পড়েন।
*সিগারেটের ধোঁয়া শুধুই ফুসফুসকেই প্রভাবিত করে না। এছাড়াও কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। সিগারেট ও বিড়ির ধোঁয়ায় এক ডজনেরও বেশি ধরনের ক্যানসার হতে পারে।
*সিগারেটের ধোঁয়া শুধুই ফুসফুসকেই প্রভাবিত করে না। এছাড়াও কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। সিগারেট ও বিড়ির ধোঁয়ায় এক ডজনেরও বেশি ধরনের ক্যানসার হতে পারে।
*শ্বাসকষ্ট ছাড়াও হাঁপানি, সিওপিডি, ফাইব্রোসিস, টিবি ইত্যাদির মতো শ্বাসকষ্টজনিত রোগ দেখা দেয়। এছাড়াও ধূমপায়ীদের দৃষ্টিশক্তি দ্রুত দুর্বল হয়ে যায় এবং চোখে ছানি পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় অনেকটাই।
*শ্বাসকষ্ট ছাড়াও হাঁপানি, সিওপিডি, ফাইব্রোসিস, টিবি ইত্যাদির মতো শ্বাসকষ্টজনিত রোগ দেখা দেয়। এছাড়াও ধূমপায়ীদের দৃষ্টিশক্তি দ্রুত দুর্বল হয়ে যায় এবং চোখে ছানি পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় অনেকটাই।
*তামাকজাত দ্রব্য চিবানো বা খেলে মুখ, জিহ্বা ও মাড়ির ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এছাড়া পাকস্থলী, খাদ্যনালী, মূত্রথলি, স্বরযন্ত্র, কিডনি, অগ্ন্যাশয় ও জরায়ুর ক্যানসারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
*তামাকজাত দ্রব্য চিবানো বা খেলে মুখ, জিহ্বা ও মাড়ির ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এছাড়া পাকস্থলী, খাদ্যনালী, মূত্রথলি, স্বরযন্ত্র, কিডনি, অগ্ন্যাশয় ও জরায়ুর ক্যানসারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
*তামাক রক্তচাপ বাড়িয়ে তোলে। তাই যাঁরা এটি সেবন করেন তাঁদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তামাক সেবনের কারণে দাঁত ক্ষয়ে যায়, দাঁতে দাগ পড়ে, মাড়ি উঠে যায় এবং মুখ খুলতে অসুবিধা হয়।
*তামাক রক্তচাপ বাড়িয়ে তোলে। তাই যাঁরা এটি সেবন করেন তাঁদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তামাক সেবনের কারণে দাঁত ক্ষয়ে যায়, দাঁতে দাগ পড়ে, মাড়ি উঠে যায় এবং মুখ খুলতে অসুবিধা হয়।