মানুষের শরীরের অন্যতম বর্জ্য ইউরিক অ্যাসিড। নিয়মিত ভাবে যদি এই বর্জ্য বেরিয়ে না যায় তাহলে দেখা দিতে পারে একাধিক সমস্যা। গাঁটের ব্যথা থেকে কিডনি স্টোনে কাবু হতে পারেন।

Uric Acid Control Tips: জলের মতো ৬ নিয়ম! রোজ মানলে চড়চড়িয়ে কমবে ইউরিক অ্যাসিড! ভ্যানিশ গাঁটের ব্যথা

মানুষের শরীরের অন্যতম বর্জ্য ইউরিক অ্যাসিড। নিয়মিত ভাবে যদি এই বর্জ্য বেরিয়ে না যায় তাহলে দেখা দিতে পারে একাধিক সমস্যা। গাঁটের ব্যথা থেকে কিডনি স্টোনে কাবু হতে পারেন।
মানুষের শরীরের অন্যতম বর্জ্য ইউরিক অ্যাসিড। নিয়মিত ভাবে যদি এই বর্জ্য বেরিয়ে না যায় তাহলে দেখা দিতে পারে একাধিক সমস্যা। গাঁটের ব্যথা থেকে কিডনি স্টোনে কাবু হতে পারেন।

 

উপযুক্ত ডায়েট, ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ওষুধের পাশাপাশি একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
উপযুক্ত ডায়েট, ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ওষুধের পাশাপাশি একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

৩. পিউরিনের মাত্রা বেশি এমন খাবার বেশি খাবেন না। কম পরিমাণে পিউরিন আছে, এরকম খাবার খান। ফল, সবজি বেশি রাখুন ডায়েটে। লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট খান।
৩. পিউরিনের মাত্রা বেশি এমন খাবার বেশি খাবেন না। কম পরিমাণে পিউরিন আছে, এরকম খাবার খান। ফল, সবজি বেশি রাখুন ডায়েটে। লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট খান।

 

শর্করা বেশি আছে এমন পানীয় খাবেন না। যেমন সোডা, প্যাকেটজাত ফলের রস, কর্ন সিরাপ-সহ একাধিক পানীয় এড়িয়ে চলুন। পরিবর্তে খান জল, হার্বাল টি, তাজা ফলের রস। এতে শরীর সুস্থ, হাইড্রেটেট থাকবে। কমবে ইউরিক অ্যাসিড।
শর্করা বেশি আছে এমন পানীয় খাবেন না। যেমন সোডা, প্যাকেটজাত ফলের রস, কর্ন সিরাপ-সহ একাধিক পানীয় এড়িয়ে চলুন। পরিবর্তে খান জল, হার্বাল টি, তাজা ফলের রস। এতে শরীর সুস্থ, হাইড্রেটেট থাকবে। কমবে ইউরিক অ্যাসিড।

 

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুব জরুরি। তাতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়বে না। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ডায়েটে রাখুন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুব জরুরি। তাতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়বে না। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ডায়েটে রাখুন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।

 

শরীরে ইনসুলিন হরমোন বেশি থাকলেও বেড়ে যেতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখুন।
শরীরে ইনসুলিন হরমোন বেশি থাকলেও বেড়ে যেতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখুন।