Snake Weird Facts: ভয়ানক বিষাক্ত! এইসব সাপ কামড়ালে রক্ত বেরতে শুরু করে শরীরের যে কোনও অঙ্গ থেকে…জানেন তাদের নাম?

ভারতে ৫ টি ভয়ঙ্কর বিষাক্ত প্রজাতির সাপ রয়েছে৷ এই ধরনের সাপে কামড়ানোর পরে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে দেরি হলে, অ্যান্টি স্নেক ভেনম-ও কাজ করে না৷ কিন্তু, এর মধ্যে এমন তিন বিশেষ ধরনের সাপ রয়েছে, যে সাপে কামড়ালে মানব শরীরের যে কোনও অঙ্গ থেকে হঠাৎ করে রক্ত বের হতে শুরু করে দেয়৷
ভারতে ৫ টি ভয়ঙ্কর বিষাক্ত প্রজাতির সাপ রয়েছে৷ এই ধরনের সাপে কামড়ানোর পরে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে দেরি হলে, অ্যান্টি স্নেক ভেনম-ও কাজ করে না৷ কিন্তু, এর মধ্যে এমন তিন বিশেষ ধরনের সাপ রয়েছে, যে সাপে কামড়ালে মানব শরীরের যে কোনও অঙ্গ থেকে হঠাৎ করে রক্ত বের হতে শুরু করে দেয়৷
এই ৩ সাপ কামড়ালে মানুষের যে কোনও অঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। রোগীর মাড়ি থেকে রক্ত ​​পড়ে এবং অনেক সময় দাঁত পড়েও যায়। বিনা চিকিৎসায় রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যু হয় রোগীর।
এই ৩ সাপ কামড়ালে মানুষের যে কোনও অঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। রোগীর মাড়ি থেকে রক্ত ​​পড়ে এবং অনেক সময় দাঁত পড়েও যায়। বিনা চিকিৎসায় রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যু হয় রোগীর।
 এই ধরনের সাপের বিষে আসলে থাকে হিমোটক্সিন৷ এদের বিষ সরাসরি রক্তকে প্রভাবিত করে। এই বিষের প্রভাবে রক্ত পাতলা হয়ে যায় এবং শরীরের যেখানেই ন্যূনতম পথ পায় সেখান থেকেই রক্ত বের হতে থাকে।
এই ধরনের সাপের বিষে আসলে থাকে হিমোটক্সিন৷ এদের বিষ সরাসরি রক্তকে প্রভাবিত করে। এই বিষের প্রভাবে রক্ত পাতলা হয়ে যায় এবং শরীরের যেখানেই ন্যূনতম পথ পায় সেখান থেকেই রক্ত বের হতে থাকে।
এমনকি, এই ৩ সাপের বিষে এমন রাসায়নিক থাকে, যা রক্ত জমাট বাঁধতেও দেয় না৷ ফলে রোগীর নাক, মুখ, প্রস্রাবদ্বার, মলদ্বার, কান ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গা থেকেই রক্তপাত হয়। কিছুদিন আগেই শরীরের কোথাও কোনও ক্ষত হয়ে থাকলে, সেখান থেকেও রক্তপাত শুরু হয়ে যায়।
এমনকি, এই ৩ সাপের বিষে এমন রাসায়নিক থাকে, যা রক্ত জমাট বাঁধতেও দেয় না৷ ফলে রোগীর নাক, মুখ, প্রস্রাবদ্বার, মলদ্বার, কান ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গা থেকেই রক্তপাত হয়। কিছুদিন আগেই শরীরের কোথাও কোনও ক্ষত হয়ে থাকলে, সেখান থেকেও রক্তপাত শুরু হয়ে যায়।
এই সাপগুলি নাম কী? গৌতম বুদ্ধ নগরের জনস্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ অমিত কুমার জানান, ভারতে ভয়ঙ্কর বিষধর পাঁচটি প্রজাতির সাপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মনোক্লেড কোবরা বা কেউটে, ক্রেট বা কালাচ, রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া, স স্কেলড ভাইপার এবং হাম্পড নোজ ভাইপার।
এই সাপগুলি নাম কী? গৌতম বুদ্ধ নগরের জনস্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ অমিত কুমার জানান, ভারতে ভয়ঙ্কর বিষধর পাঁচটি প্রজাতির সাপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মনোক্লেড কোবরা বা কেউটে, ক্রেট বা কালাচ, রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া, স স্কেলড ভাইপার এবং হাম্পড নোজ ভাইপার।
এর মধ্যে কোবরা এবং ক্রেট -এর বিষে থাকে নিউরোটক্সিন৷ এদের বিষ আমাদের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র এবং মেরুদণ্ডকে সবার প্রথমে আক্রমণ করে৷ এই সাপ কামড়ালে পক্ষাঘাত হয়, শরীরের সঞ্চালয় ক্ষমতা হ্রাস পায়৷ স্নায়ুতন্ত্রকে অবশ করে দেয়৷ তবে রাসেলস ভাইপার, স স্কেলড ভাইপার এবং হাম্পড নোজ ভাইপারের বিষে থাকে হেমোটক্সিন৷ এই বিষ প্রাথমিক ভাবে টার্গেট করে মানুষের রক্তকে।
এর মধ্যে কোবরা এবং ক্রেট -এর বিষে থাকে নিউরোটক্সিন৷ এদের বিষ আমাদের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র এবং মেরুদণ্ডকে সবার প্রথমে আক্রমণ করে৷ এই সাপ কামড়ালে পক্ষাঘাত হয়, শরীরের সঞ্চালয় ক্ষমতা হ্রাস পায়৷ স্নায়ুতন্ত্রকে অবশ করে দেয়৷ তবে রাসেলস ভাইপার, স স্কেলড ভাইপার এবং হাম্পড নোজ ভাইপারের বিষে থাকে হেমোটক্সিন৷ এই বিষ প্রাথমিক ভাবে টার্গেট করে মানুষের রক্তকে।
এই তিনটি সাপ কামড়ানোর পরপরই রোগীর মধ্যে বিষ ছড়াতে শুরু করে। পাশাপাশি, কামড়ানোর জায়গায়, পেট এবং কোমরে শুরু হয় ব্যথা৷ অনেকের বমিও হয়৷ মাড়ি থেকেও রক্তপাত শুরু হয়। রক্তচাপ কমে যায়, হৃদস্পন্দন কমে যায়। এছাড়া, শরীরের অন্যান্য অংশ থেকেও রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
এই তিনটি সাপ কামড়ানোর পরপরই রোগীর মধ্যে বিষ ছড়াতে শুরু করে। পাশাপাশি, কামড়ানোর জায়গায়, পেট এবং কোমরে শুরু হয় ব্যথা৷ অনেকের বমিও হয়৷ মাড়ি থেকেও রক্তপাত শুরু হয়। রক্তচাপ কমে যায়, হৃদস্পন্দন কমে যায়। এছাড়া, শরীরের অন্যান্য অংশ থেকেও রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
এই ধরনের সাপ কামড়ালে কী করবেন? ডাঃ অমিত বলেছেন, যে কোনও সাপে কামড়ালেই সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রোগীকে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বা জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত। কিন্তু ভাইপার প্রজাতির কোনও সাপ যদি কামড়ায় তাহলে সবার প্রথমে এই ৫টি কাজ করুন।
এই ধরনের সাপ কামড়ালে কী করবেন? ডাঃ অমিত বলেছেন, যে কোনও সাপে কামড়ালেই সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রোগীকে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বা জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত। কিন্তু ভাইপার প্রজাতির কোনও সাপ যদি কামড়ায় তাহলে সবার প্রথমে এই ৫টি কাজ করুন।
রোগীকে একেবারে শান্ত রাখুন। সাপে কামড়ানোর জায়গার একটি উপরে হালকাভাবে একটি কাঠের তক্তা বেঁধে রাখুন এবং এটিকে নড়তে দেবেন না। রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না বা পান করাবেন না।
রোগীকে একেবারে শান্ত রাখুন। সাপে কামড়ানোর জায়গার একটি উপরে হালকাভাবে একটি কাঠের তক্তা বেঁধে রাখুন এবং এটিকে নড়তে দেবেন না। রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না বা পান করাবেন না।রোগীকে একেবারে শান্ত রাখুন। সাপে কামড়ানোর জায়গার একটি উপরে হালকাভাবে একটি কাঠের তক্তা বেঁধে রাখুন এবং এটিকে নড়তে দেবেন না। রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না বা পান করাবেন না।
যে কোনও উপায়ে তাঁকে নিকটস্থ জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। সাধারণত সাপে কামড়ালে ১-২  ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত৷ কিন্তু ভাইপার প্রজাতির সাপ কামড়ালে আধ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছন।
যে কোনও উপায়ে তাঁকে নিকটস্থ জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। সাধারণত সাপে কামড়ালে ১-২ ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত৷ কিন্তু ভাইপার প্রজাতির সাপ কামড়ালে আধ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছন।