অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস বর্তমানে অনেক মারাত্মক রোগের কারণ হয়ে উঠছে। বিশেষ করে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা এখন যেন প্রায় প্রতিটি ঘরেই দেখতে পাওয়া যায়। এই রোগগুলিকে বিশ্বব্যাপী সমস্যা হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রতিদিন কত মানুষ এই রোগের শিকার হচ্ছে তা গণনা করা সম্ভব নয়। এর থেকে উপশম পেতে অনেকেই নানা ধরনের অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খান, তবুও সমস্যা দূর হয় না। সেক্ষেত্রে রোগীরা আয়ুর্বেদের সাহায্য নিতে পারেন।

কোলেস্টেরলের সমস্যা, হার্টব্লক- সব কিছু থেকে মুক্তি দিতে পারে এই গাছের ছাল, জানেন এর উপকারিতা?

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস বর্তমানে অনেক মারাত্মক রোগের কারণ হয়ে উঠছে। বিশেষ করে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা এখন যেন প্রায় প্রতিটি ঘরেই দেখতে পাওয়া যায়। এই রোগগুলিকে বিশ্বব্যাপী সমস্যা হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রতিদিন কত মানুষ এই রোগের শিকার হচ্ছে তা গণনা করা সম্ভব নয়। এর থেকে উপশম পেতে অনেকেই নানা ধরনের অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খান, তবুও সমস্যা দূর হয় না। সেক্ষেত্রে রোগীরা আয়ুর্বেদের সাহায্য নিতে পারেন।
অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস বর্তমানে অনেক মারাত্মক রোগের কারণ হয়ে উঠছে। বিশেষ করে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা এখন যেন প্রায় প্রতিটি ঘরেই দেখতে পাওয়া যায়। এই রোগগুলিকে বিশ্বব্যাপী সমস্যা হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রতিদিন কত মানুষ এই রোগের শিকার হচ্ছে তা গণনা করা সম্ভব নয়। এর থেকে উপশম পেতে অনেকেই নানা ধরনের অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খান, তবুও সমস্যা দূর হয় না। সেক্ষেত্রে রোগীরা আয়ুর্বেদের সাহায্য নিতে পারেন।
এমন অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক উপাদান রয়েছে, যা সেবন করলে হৃদরোগের সমস্যা এড়ানো যায়। এমনই এক অলৌকিক ওষধির হল অর্জুনের ছাল। এটি খেলে উচ্চ এবং নিম্ন রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডের বৃদ্ধি এবং হার্ট ব্লকেজের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ইউএইচএম জেলা হাসপাতালের আয়ুর্বেদাচার্য ডা. বিভা ভার্মার কাছ থেকে আজ আমরা জানব কীভাবে অর্জুনের ছাল নানা শারীরিক সমস্যায় অলৌকিক ভাবে কাজ করে।
এমন অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক উপাদান রয়েছে, যা সেবন করলে হৃদরোগের সমস্যা এড়ানো যায়। এমনই এক অলৌকিক ওষধির হল অর্জুনের ছাল। এটি খেলে উচ্চ এবং নিম্ন রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডের বৃদ্ধি এবং হার্ট ব্লকেজের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ইউএইচএম জেলা হাসপাতালের আয়ুর্বেদাচার্য ডা. বিভা ভার্মার কাছ থেকে আজ আমরা জানব কীভাবে অর্জুনের ছাল নানা শারীরিক সমস্যায় অলৌকিক ভাবে কাজ করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্জুনের ছাল রক্ত সঞ্চালনকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সেবন সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরে রক্ত চলাচল সুষ্ঠু ভাবে হওয়ার কারণে প্রতিটি অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহও ভাল থাকে। অর্জুনের ছাল হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি সেবন করলে ক্ষয়প্রাপ্ত হৃৎপিণ্ডের টিস্যুগুলি পুনরুজ্জীবিত হতে শুরু করে। এছাড়াও, হৃৎপিণ্ডের পেশিও সুস্থ হয়ে ওঠে এবং সঠিক ভাবে নিজেদের কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্জুনের ছাল রক্ত সঞ্চালনকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সেবন সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরে রক্ত চলাচল সুষ্ঠু ভাবে হওয়ার কারণে প্রতিটি অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহও ভাল থাকে। অর্জুনের ছাল হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি সেবন করলে ক্ষয়প্রাপ্ত হৃৎপিণ্ডের টিস্যুগুলি পুনরুজ্জীবিত হতে শুরু করে। এছাড়াও, হৃৎপিণ্ডের পেশিও সুস্থ হয়ে ওঠে এবং সঠিক ভাবে নিজেদের কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম হয়।
সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা- সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অর্জুনের ছাল অসাধারণ একটি ওষুধ। অর্জুনের ছাল ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া শ্বাসকষ্টজনিত রোগ প্রতিরোধেও এর ছাল ভেজানো জল খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা- সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অর্জুনের ছাল অসাধারণ একটি ওষুধ। অর্জুনের ছাল ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া শ্বাসকষ্টজনিত রোগ প্রতিরোধেও এর ছাল ভেজানো জল খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ- যাঁরা উচ্চ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের অবশ্যই অর্জুনের ছাল খাওয়া উচিত। অর্জুনের ছাল কোলেস্টেরলের জন্য একটি চমৎকার ওষুধ। এটি ধমনীতে জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করে। ফলে তা হার্টের ব্লকেজ খুলতেও সাহায্য করে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ- যাঁরা উচ্চ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের অবশ্যই অর্জুনের ছাল খাওয়া উচিত। অর্জুনের ছাল কোলেস্টেরলের জন্য একটি চমৎকার ওষুধ। এটি ধমনীতে জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করে। ফলে তা হার্টের ব্লকেজ খুলতেও সাহায্য করে।