Category Archives: ব্যবসা-বাণিজ্য

Gold Price Today: হু হু করে বেড়েই চলেছে সোনার দাম, আজকের ১০ গ্রামের দাম চমকে দেবে আপনাকে

গত কয়েকদিনে গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে সোনার দাম ৷  যে ভাবে হু হু করে দাম বেড়েছে সাধারণ মানুষের কাছে সোনা কেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে ৷ তাও বিনিয়োগের কথা উঠলে সবার আগে আসে সাবেকি সোনা-রুপোর প্রসঙ্গই।
গত কয়েকদিনে গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে সোনার দাম ৷ যে ভাবে হু হু করে দাম বেড়েছে সাধারণ মানুষের কাছে সোনা কেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে ৷ তাও বিনিয়োগের কথা উঠলে সবার আগে আসে সাবেকি সোনা-রুপোর প্রসঙ্গই।
সোনার দামে প্রায় প্রতিদিন বদল হয় । ফলে, যদি সোনা আর রুপোয় বিনিয়োগ করতেই হয়, সবার আগে তার দাম মাথায় রাখা জরুরি। কারণ সোনা-রুপোর দাম কখনও বাড়ে, তো কখনও বা কমে।
সোনার দামে প্রায় প্রতিদিন বদল হয় । ফলে, যদি সোনা আর রুপোয় বিনিয়োগ করতেই হয়, সবার আগে তার দাম মাথায় রাখা জরুরি। কারণ সোনা-রুপোর দাম কখনও বাড়ে, তো কখনও বা কমে।
আজ শনিবার ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখের দিকে যদি তাকানো যায়, তাহলে কলকাতার সোনা-রুপোর বাজারের ছবিটা ঠিক কী রকম?
আজ শনিবার ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখের দিকে যদি তাকানো যায়, তাহলে কলকাতার সোনা-রুপোর বাজারের ছবিটা ঠিক কী রকম?
দেখা যাচ্ছে যে, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখের তুলনায় সোনার দাম সামান্য হলেও বেড়েছে ৷ শুধু সোনার দাম নয় বেড়েছে রুপোর দামও ৷

দেখা যাচ্ছে যে, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখের তুলনায় সোনার দাম সামান্য হলেও বেড়েছে ৷ শুধু সোনার দাম নয় বেড়েছে রুপোর দামও ৷
রুপোর দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে ১ কেজি রুপোর দাম ছিল ৮৪৫০০ টাকা ৷ আজ, শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের রুপোর দাম বেড়ে ৮৪৬০০ টাকা হয়েছে ৷
রুপোর দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে ১ কেজি রুপোর দাম ছিল ৮৪৫০০ টাকা ৷ আজ, শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের রুপোর দাম বেড়ে ৮৪৬০০ টাকা হয়েছে ৷
২২ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২২ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৬৬৬৫০ টাকা ছিল ৷ আজ শনিবার ২৭ এপ্রিল সমপরিমাণ সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৬৬৬৬০ টাকা ৷

২২ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২২ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৬৬৬৫০ টাকা ছিল ৷ আজ শনিবার ২৭ এপ্রিল সমপরিমাণ সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৬৬৬৬০ টাকা ৷
২৪ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৭২৭১০ টাকা, আজ, শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের সমমানের সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭২৭২০ টাকা৷
২৪ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৭২৭১০ টাকা, আজ, শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের সমমানের সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭২৭২০ টাকা৷

Money Saving Tips: এই ভাবে মাসে হাজার হাজার টাকার বিদ্যুৎ খরচা কম হতে পারে

সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে মানুষের! এই সময় দারুন চাহিদার সঙ্গে বিক্রি সোলার সিস্টেম। লোডশেডিং প্রবন এলাকা বা ইলেকট্রিক পরিষেবা হীন এলাকায় এর ব্যবহার প্রচুর। বিশেষ করে এই গরমের সময় এর চাহিদা তুঙ্গে। অন্যদিকে গ্রামে গঞ্জে ইলেকট্রিক পরিষেবা উন্নত না হওয়ার ফলে দারুন সমস্যা মানুষের।
সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে মানুষের! এই সময় দারুন চাহিদার সঙ্গে বিক্রি সোলার সিস্টেম। লোডশেডিং প্রবন এলাকা বা ইলেকট্রিক পরিষেবা হীন এলাকায় এর ব্যবহার প্রচুর। বিশেষ করে এই গরমের সময় এর চাহিদা তুঙ্গে। অন্যদিকে গ্রামে গঞ্জে ইলেকট্রিক পরিষেবা উন্নত না হওয়ার ফলে দারুন সমস্যা মানুষের।
সেই দিক থেকে নিরবিচ্ছিন্ন ইলেকট্রিক পরিষেবা পেতে বিকল্প হিসেবে সোলার সেল ব্যবহার করছে মানুষ। এতে যেমন ইলেকট্রিক বিচ্ছিন্ন হবার ঝুঁকি কম, অন্যদিকে সাশ্রয়ী। উভয় দিক থেকেই মানুষের আগ্রহ বাড়ছে সোলার সেল ব্যবহারে।সরাসরি সূর্যের আতশ থেকে বিদ্যুৎ তৈরিতে এর কুপ্রভাব নেই পরিবেশে।
সেই দিক থেকে নিরবিচ্ছিন্ন ইলেকট্রিক পরিষেবা পেতে বিকল্প হিসেবে সোলার সেল ব্যবহার করছে মানুষ। এতে যেমন ইলেকট্রিক বিচ্ছিন্ন হবার ঝুঁকি কম, অন্যদিকে সাশ্রয়ী। উভয় দিক থেকেই মানুষের আগ্রহ বাড়ছে সোলার সেল ব্যবহারে।সরাসরি সূর্যের আতশ থেকে বিদ্যুৎ তৈরিতে এর কুপ্রভাব নেই পরিবেশে।
সরকারি উদ্যোগে মানুষকে সোলার সেল ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা। কিছু নিয়মে মেনে সোলার সেল ব্যবহার করে খুব সহজে মানুষ লাভবান হতে পারে। সোলার সেল বসিয়ে নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে বাড়তি বিদ্যুৎ ইলেকট্রিক বিভাগে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে সরকারি উদ্যোগে। সেই দিক থেকে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।
সরকারি উদ্যোগে মানুষকে সোলার সেল ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা। কিছু নিয়মে মেনে সোলার সেল ব্যবহার করে খুব সহজে মানুষ লাভবান হতে পারে। সোলার সেল বসিয়ে নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে বাড়তি বিদ্যুৎ ইলেকট্রিক বিভাগে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে সরকারি উদ্যোগে। সেই দিক থেকে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।
আবার এর অন্যতম কারণ, ইলেকট্রিক ইউনিটের ক্রমশ মূল্য বৃদ্ধি থেকে মুক্তি পেতে মানুষ সোলার সেল ব্যবহারে আগ্রহী। তবে সোলার সেল ব্যবহার এককালীন খরচ, যা মানুষকে কিছুটা দমিয়ে দেয়। এই প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী আকাশ পাত্র জানান, সোলার সেল ব্যবহার করে মানুষ প্রচুর টাকা সাশ্রয় করতে পারে।
আবার এর অন্যতম কারণ, ইলেকট্রিক ইউনিটের ক্রমশ মূল্য বৃদ্ধি থেকে মুক্তি পেতে মানুষ সোলার সেল ব্যবহারে আগ্রহী। তবে সোলার সেল ব্যবহার এককালীন খরচ, যা মানুষকে কিছুটা দমিয়ে দেয়। এই প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী আকাশ পাত্র জানান, সোলার সেল ব্যবহার করে মানুষ প্রচুর টাকা সাশ্রয় করতে পারে।
বহু মানুষের ইচ্ছা থাকলেও এককালীন টাকা খরচ করতে অনেকেই ভয় পান। তবে সোলার সেল ব্যবহারে সাধারণ ভাবে একটি পরিবার, ৪-৫ টি ফ্যান বেশ কিছু লাইট, টিভি, ফ্রিজ, সাপ মার্শাল ইনডাকশন ব্যবহার করতে। প্রায় এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা খরচ করে সোলার সেল ইনস্টল করতে পারে মানুষ।
বহু মানুষের ইচ্ছা থাকলেও এককালীন টাকা খরচ করতে অনেকেই ভয় পান। তবে সোলার সেল ব্যবহারে সাধারণ ভাবে একটি পরিবার, ৪-৫ টি ফ্যান বেশ কিছু লাইট, টিভি, ফ্রিজ, সাপ মার্শাল ইনডাকশন ব্যবহার করতে। প্রায় এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা খরচ করে সোলার সেল ইনস্টল করতে পারে মানুষ।
মাসিক দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিদ্যুৎ খরচা কম হতে পারে। এতে ১০ বছর সোলার সেল ব্যবহার করে ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা সাশ্রয় করতে পারে মানুষ।
মাসিক দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিদ্যুৎ খরচা কম হতে পারে। এতে ১০ বছর সোলার সেল ব্যবহার করে ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা সাশ্রয় করতে পারে মানুষ।

Home Loan Interest Rate: কম সুদে ৫০ লাখ টাকার উপরে হোম লোন দিচ্ছে এই ৫ ব্যাঙ্ক

যারা একটি বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করছেন এবং একটি হোম লোনের সন্ধান করছেন, তাঁদের জন্য রয়েছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ খবর। এমন ক্ষেত্রে প্রথমেই বিভিন্ন ব্যাঙ্কের দেওয়া সুদের হারগুলি তুলনা করা উচিত এবং তারপর নিজেদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত একটির জন্য আবেদন করা উচিত৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ৫টি ব্যাঙ্কের তালিকা, যারা কম সুদের হারে ৫০ লাখ টাকার উপরে হোম লোন অফার করে।
যারা একটি বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করছেন এবং একটি হোম লোনের সন্ধান করছেন, তাঁদের জন্য রয়েছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ খবর। এমন ক্ষেত্রে প্রথমেই বিভিন্ন ব্যাঙ্কের দেওয়া সুদের হারগুলি তুলনা করা উচিত এবং তারপর নিজেদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত একটির জন্য আবেদন করা উচিত৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ৫টি ব্যাঙ্কের তালিকা, যারা কম সুদের হারে ৫০ লাখ টাকার উপরে হোম লোন অফার করে।
ICICI Bank -যখন লোনের পরিমাণ ৩৫ লক্ষ থেকে ৭৫ লক্ষের মধ্যে হয়, তখন ICICI ব্যাঙ্কের সুদের হার বেতনভোগী ব্যক্তিদের জন্য ৯.৫ থেকে ৯.৮ শতাংশ এবং স্ব-নিযুক্ত ঋণগ্রহীতাদের জন্য ৯.৬৫ শতাংশ থেকে ৯.৯৫ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
ICICI Bank –
যখন লোনের পরিমাণ ৩৫ লক্ষ থেকে ৭৫ লক্ষের মধ্যে হয়, তখন ICICI ব্যাঙ্কের সুদের হার বেতনভোগী ব্যক্তিদের জন্য ৯.৫ থেকে ৯.৮ শতাংশ এবং স্ব-নিযুক্ত ঋণগ্রহীতাদের জন্য ৯.৬৫ শতাংশ থেকে ৯.৯৫ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
যখন লোনের পরিমাণ ৭৫ লক্ষের বেশি হয়, তখন সুদের হার সামান্য বেড়ে যায়। এটি বেতনভোগী ব্যক্তিদের জন্য ৯.৬ শতাংশ থেকে ৯.৯ শতাংশ এবং স্ব-নিযুক্তদের জন্য ৯.৭৫ শতাংশ থেকে ১০.০৫ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
যখন লোনের পরিমাণ ৭৫ লক্ষের বেশি হয়, তখন সুদের হার সামান্য বেড়ে যায়। এটি বেতনভোগী ব্যক্তিদের জন্য ৯.৬ শতাংশ থেকে ৯.৯ শতাংশ এবং স্ব-নিযুক্তদের জন্য ৯.৭৫ শতাংশ থেকে ১০.০৫ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
HDFC Bank -HDFC ব্যাঙ্ক একটি সুদের হার চার্জ করে যা ৮.৯ শতাংশ থেকে ৯.৬ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। এটি স্ট্যান্ডার্ড হোম লোনের সুদের হার যেখানে বিশেষ হার ৮.৫৫ শতাংশ থেকে ৯.১০ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
HDFC Bank –
HDFC ব্যাঙ্ক একটি সুদের হার চার্জ করে যা ৮.৯ শতাংশ থেকে ৯.৬ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। এটি স্ট্যান্ডার্ড হোম লোনের সুদের হার যেখানে বিশেষ হার ৮.৫৫ শতাংশ থেকে ৯.১০ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
State Bank of India -SBI ঋণগ্রহীতার ক্রেডিট স্কোরের ভিত্তিতে সুদের হার চার্জ করে। উচ্চ স্কোর সহ ঋণগ্রহীতাদের জন্য, রাষ্ট্রীয় ঋণদাতা ৯.১৫ শতাংশ থেকে ৯.৫৫ শতাংশ হারে ঋণ প্রদান করে। যখন ক্রেডিট স্কোর ৭০০ থেকে ৭৪৯ এর মধ্যে যে কোনও জায়গায় পড়ে, তখন সুদের হার ৯.৩৫ থেকে ৯.৭৫ শতাংশে বেড়ে যায়। ক্রেডিট স্কোর ৬৫০ থেকে ৬৯৯ এর মধ্যে হলে এটির সুদের হারের সীমা ৯.৪৫ থেকে ৯.৮৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। যখন স্কোর এর চেয়েও খারাপ হয়, তখন সুদের হার ৯.৬৫ থেকে ১০.০৫ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হবে।
State Bank of India –
SBI ঋণগ্রহীতার ক্রেডিট স্কোরের ভিত্তিতে সুদের হার চার্জ করে। উচ্চ স্কোর সহ ঋণগ্রহীতাদের জন্য, রাষ্ট্রীয় ঋণদাতা ৯.১৫ শতাংশ থেকে ৯.৫৫ শতাংশ হারে ঋণ প্রদান করে। যখন ক্রেডিট স্কোর ৭০০ থেকে ৭৪৯ এর মধ্যে যে কোনও জায়গায় পড়ে, তখন সুদের হার ৯.৩৫ থেকে ৯.৭৫ শতাংশে বেড়ে যায়। ক্রেডিট স্কোর ৬৫০ থেকে ৬৯৯ এর মধ্যে হলে এটির সুদের হারের সীমা ৯.৪৫ থেকে ৯.৮৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। যখন স্কোর এর চেয়েও খারাপ হয়, তখন সুদের হার ৯.৬৫ থেকে ১০.০৫ শতাংশের মধ্যে পরিবর্তিত হবে।
Punjab National Bank -৮০০-এর উপরে ক্রেডিট স্কোরের জন্য, এই ব্যাঙ্ক ৩০ লক্ষের বেশি সমস্ত লোনের জন্য ৮.৪০ শতাংশ সুদের হার নেয়। যখন ক্রেডিট স্কোর ৭৫০ এ পড়ে, তখন লোনের পরিমাণ নির্বিশেষে সুদের হার ৯.৪৫ শতাংশ হয়। ৭০০ থেকে ৭৪৯-এর ক্রেডিট স্কোর সহ ঋণগ্রহীতাদের জন্য, সুদের হার ৯.৯০ শতাংশ এবং এমনকি কম ক্রেডিট স্কোরের জন্য, সুদের হার ১১ শতাংশ।
Punjab National Bank –
৮০০-এর উপরে ক্রেডিট স্কোরের জন্য, এই ব্যাঙ্ক ৩০ লক্ষের বেশি সমস্ত লোনের জন্য ৮.৪০ শতাংশ সুদের হার নেয়। যখন ক্রেডিট স্কোর ৭৫০ এ পড়ে, তখন লোনের পরিমাণ নির্বিশেষে সুদের হার ৯.৪৫ শতাংশ হয়। ৭০০ থেকে ৭৪৯-এর ক্রেডিট স্কোর সহ ঋণগ্রহীতাদের জন্য, সুদের হার ৯.৯০ শতাংশ এবং এমনকি কম ক্রেডিট স্কোরের জন্য, সুদের হার ১১ শতাংশ।
Bank of Baroda -এই ব্যাঙ্কে সমস্ত ঋণগ্রহীতার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিসর রয়েছে অর্থাৎ ৮.৪ শতাংশ থেকে ১০.৬ শতাংশের মধ্যে৷
Bank of Baroda –
এই ব্যাঙ্কে সমস্ত ঋণগ্রহীতার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিসর রয়েছে অর্থাৎ ৮.৪ শতাংশ থেকে ১০.৬ শতাংশের মধ্যে৷

দুর্দান্ত নতুন এই প্ল্যান চালু করল Airtel, দেখে নিন আপনি কী কী সুবিধা পেতে চলেছেন ?

সম্প্রতি বিদেশে ভ্রমণকারীদের জন্য ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্যাক চালু করল Airtel। নতুন এই ট্যারিফ প্ল্যান শুরু হচ্ছে প্রতিদিন ১৩৩ টাকা থেকে। এর পাশাপাশি অতিরিক্ত বেনিফিটও থাকছে। যার মধ্যে অন্যতম হল আরও অতিরিক্ত ডেটা, ইন-ফ্লাইট কানেক্টিভিটি এবং ২৪×৭ কন্ট্যাক্ট সেন্টার সাপোর্ট।
সম্প্রতি বিদেশে ভ্রমণকারীদের জন্য ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্যাক চালু করল Airtel। নতুন এই ট্যারিফ প্ল্যান শুরু হচ্ছে প্রতিদিন ১৩৩ টাকা থেকে। এর পাশাপাশি অতিরিক্ত বেনিফিটও থাকছে। যার মধ্যে অন্যতম হল আরও অতিরিক্ত ডেটা, ইন-ফ্লাইট কানেক্টিভিটি এবং ২৪×৭ কন্ট্যাক্ট সেন্টার সাপোর্ট।
এই প্ল্যান বিশ্বের ১৮৪টি দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, একটি সিঙ্গেল ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্যাক নিয়েই সংশ্লিষ্ট দেশগুলিতে ঘুরতে পারবেন গ্রাহকরা। এর পাশাপাশি এই প্ল্যানের ক্ষেত্রে অটো-রিনিউয়ালের সুবিধাও রয়েছে।
এই প্ল্যান বিশ্বের ১৮৪টি দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, একটি সিঙ্গেল ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্যাক নিয়েই সংশ্লিষ্ট দেশগুলিতে ঘুরতে পারবেন গ্রাহকরা। এর পাশাপাশি এই প্ল্যানের ক্ষেত্রে অটো-রিনিউয়ালের সুবিধাও রয়েছে।
ব্যবহারকারীরা Thanks app-এর মাধ্যমে এই ধরনের ডেটা প্ল্যানে সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন। আর একবার রিচার্জ করা হয়ে গেলে এই প্ল্যান তখনই অ্যাক্টিভেট হবে, যখন গ্রাহকরা নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছবেন।
ব্যবহারকারীরা Thanks app-এর মাধ্যমে এই ধরনের ডেটা প্ল্যানে সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন। আর একবার রিচার্জ করা হয়ে গেলে এই প্ল্যান তখনই অ্যাক্টিভেট হবে, যখন গ্রাহকরা নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছবেন।
এমনিতে Airtel-এর ইন-ফ্লাইট ডেটা অ্যাক্সেস-সহ একাধিক প্ল্যান রয়েছে।Airtel-এর সবথেকে সস্তার ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যান শুরু হচ্ছে ১৯৫ টাকা থেকে। যা একদিনের জন্য বৈধ। এই প্ল্যানে মিলবে ২৫০ এমবি ডেটা, ১০০ মিনিটের কল (শুধুমাত্র ভারতেই, আউটগোয়িং এবং ইনকামিং উভয়ই) এবং ১০০টি ফ্রি এসএমএস। থাকবে ইন-ফ্লাইট ডেটা বেনিফিটও।
এমনিতে Airtel-এর ইন-ফ্লাইট ডেটা অ্যাক্সেস-সহ একাধিক প্ল্যান রয়েছে।
Airtel-এর সবথেকে সস্তার ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যান শুরু হচ্ছে ১৯৫ টাকা থেকে। যা একদিনের জন্য বৈধ। এই প্ল্যানে মিলবে ২৫০ এমবি ডেটা, ১০০ মিনিটের কল (শুধুমাত্র ভারতেই, আউটগোয়িং এবং ইনকামিং উভয়ই) এবং ১০০টি ফ্রি এসএমএস। থাকবে ইন-ফ্লাইট ডেটা বেনিফিটও।
একই রকম আরও একটি ডেটা প্ল্যান এনেছে সংশ্লিষ্ট সংস্থা। যার মূল্য ২৯৫ টাকা। আর এটা একদিনের জন্যই বৈধ। এই প্ল্যানে মিলবে ৫০০ এমবি ডেটা। আর বাকি সব কিছুই আগের প্ল্যানের মতোই। আর তৃতীয় প্ল্যানের মূল্য ৫৯৫ টাকা। এটাও একদিনের জন্য বৈধ। ইন-ফ্লাইট ডেটা বেনিফিট-সহ এই প্ল্যানের ক্ষেত্রে ডেটা মিলবে ১ জিবি। আর বাকি সব আগের মতোই।
একই রকম আরও একটি ডেটা প্ল্যান এনেছে সংশ্লিষ্ট সংস্থা। যার মূল্য ২৯৫ টাকা। আর এটা একদিনের জন্যই বৈধ। এই প্ল্যানে মিলবে ৫০০ এমবি ডেটা। আর বাকি সব কিছুই আগের প্ল্যানের মতোই। আর তৃতীয় প্ল্যানের মূল্য ৫৯৫ টাকা। এটাও একদিনের জন্য বৈধ। ইন-ফ্লাইট ডেটা বেনিফিট-সহ এই প্ল্যানের ক্ষেত্রে ডেটা মিলবে ১ জিবি। আর বাকি সব আগের মতোই।
আবার যেসব গ্রাহক এক্সটেন্ডেড ভ্যালিডিটি-সহ ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যান খুঁজছেন, তাঁরা ২৯৯৭ টাকার রিচার্জ প্ল্যান নিতে পারেন। এই প্ল্যানটি ৩৬৫ দিনের জন্য বৈধ। মিলবে ২ জিবি ডেটা, ১০০ মিনিটের ফ্রি কল এবং ২০টি এসএমএস। আবার আরও একটি ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্ল্যান রয়েছে। যার মূল্য ২৯৯৮ টাকা। এই প্ল্যানের বৈধতা ৩০ দিন। এতে মিলবে ৫ জিবি ডেটা ক্যাপ এবং ২০০ মিনিটের ফ্রি আউটগোয়িং কল।

আবার যেসব গ্রাহক এক্সটেন্ডেড ভ্যালিডিটি-সহ ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যান খুঁজছেন, তাঁরা ২৯৯৭ টাকার রিচার্জ প্ল্যান নিতে পারেন। এই প্ল্যানটি ৩৬৫ দিনের জন্য বৈধ। মিলবে ২ জিবি ডেটা, ১০০ মিনিটের ফ্রি কল এবং ২০টি এসএমএস। আবার আরও একটি ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্ল্যান রয়েছে। যার মূল্য ২৯৯৮ টাকা। এই প্ল্যানের বৈধতা ৩০ দিন। এতে মিলবে ৫ জিবি ডেটা ক্যাপ এবং ২০০ মিনিটের ফ্রি আউটগোয়িং কল।
এখানেই শেষ নয়, অন্যান্য ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্ল্যানও এনেছে Airtel। তবে এক্ষেত্রে ইন-ফ্লাইট ডেটা বেনিফিট পাওয়া যাবে না। এর মধ্যে একটির মূল্য ৬৪৯ টাকা। যার ভ্যালিডিটি ছিল ১ দিন। এতে মিলবে ৫০০ এমবি ডেটা, ১০০ মিনিট ফ্রি-কল এবং ১০টি ফ্রি-এসএমএস। আরও একটির মূল্য ৭৫৫ টাকা। যার ভ্যালিডিটি ৫ দিন। মিলবে ১ জিবি ডেটা। তবে কলিং বেনিফিট পাওয়া যাবে না।

এখানেই শেষ নয়, অন্যান্য ইন্টারন্যাশনাল রোমিং প্ল্যানও এনেছে Airtel। তবে এক্ষেত্রে ইন-ফ্লাইট ডেটা বেনিফিট পাওয়া যাবে না। এর মধ্যে একটির মূল্য ৬৪৯ টাকা। যার ভ্যালিডিটি ছিল ১ দিন। এতে মিলবে ৫০০ এমবি ডেটা, ১০০ মিনিট ফ্রি-কল এবং ১০টি ফ্রি-এসএমএস। আরও একটির মূল্য ৭৫৫ টাকা। যার ভ্যালিডিটি ৫ দিন। মিলবে ১ জিবি ডেটা। তবে কলিং বেনিফিট পাওয়া যাবে না।
এরপর রয়েছে ৫ দিনের ভ্যালিডিটি-সহ ৭৫৬ টাকার প্ল্যান। এখানে ডেটা এবং এসএমএস-এর সুবিধা মিলবে না। তবে ১০০ মিনিটের কল বেনিফিট পাওয়া যাবে। এছাড়াও রয়েছে ১০ দিনের বেনিফিট-সহ ৮৯৯ টাকার রিচার্জ প্ল্যান। এতে মিলবে ১০০ মিনিট ফ্রি কল এবং ২০টি ফ্রি এসএমএস।
এরপর রয়েছে ৫ দিনের ভ্যালিডিটি-সহ ৭৫৬ টাকার প্ল্যান। এখানে ডেটা এবং এসএমএস-এর সুবিধা মিলবে না। তবে ১০০ মিনিটের কল বেনিফিট পাওয়া যাবে। এছাড়াও রয়েছে ১০ দিনের বেনিফিট-সহ ৮৯৯ টাকার রিচার্জ প্ল্যান। এতে মিলবে ১০০ মিনিট ফ্রি কল এবং ২০টি ফ্রি এসএমএস।

 

১৭ হাজার কার্ড ব্লক করল ICICI ব্যাঙ্ক, এবার গ্রাহকরা কী করবেন ?

 ভুল ঠিকানায় ক্রেডিট কার্ড পাঠাল দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাঙ্ক আইসিআইসিআই। একটা দুটো নয়, একেবারে ১৭ হাজার। এমনই অভিযোগ গ্রাহকদের। ঘটনার কথা স্বীকার করে নিয়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কও। স্বস্তির কথা হল, অভিযোগ উঠতেই সমস্ত কার্ড ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, গ্রাহকদের জন্য ফের নতুন কার্ড ইস্যু করা হবে।
ভুল ঠিকানায় ক্রেডিট কার্ড পাঠাল দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাঙ্ক আইসিআইসিআই। একটা দুটো নয়, একেবারে ১৭ হাজার। এমনই অভিযোগ গ্রাহকদের। ঘটনার কথা স্বীকার করে নিয়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কও। স্বস্তির কথা হল, অভিযোগ উঠতেই সমস্ত কার্ড ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, গ্রাহকদের জন্য ফের নতুন কার্ড ইস্যু করা হবে।
আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের এক মুখপাত্র সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে জানিয়েছেন, গত কয়েকদিনে ইস্যু করা ১৭ হাজার ক্রেডিট কার্ডগুলি ব্যাঙ্কের ডিজিটাল চ্যানেলে অন্য ব্যক্তিদের নামে ভুলভাবে ম্যাপ করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, “তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে আমরা ক্রেডিট কার্ডগুলি ব্লক করে দিয়েছি। যোগ্য গ্রাহকদের নামে নতুন কার্ড ইস্যু করা হচ্ছে। গ্রাহকদের অসুবিধার জন্য আমরা দু;খিত”।
আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের এক মুখপাত্র সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে জানিয়েছেন, গত কয়েকদিনে ইস্যু করা ১৭ হাজার ক্রেডিট কার্ডগুলি ব্যাঙ্কের ডিজিটাল চ্যানেলে অন্য ব্যক্তিদের নামে ভুলভাবে ম্যাপ করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, “তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে আমরা ক্রেডিট কার্ডগুলি ব্লক করে দিয়েছি। যোগ্য গ্রাহকদের নামে নতুন কার্ড ইস্যু করা হচ্ছে। গ্রাহকদের অসুবিধার জন্য আমরা দু;খিত”।
ব্যাঙ্কের তরফে এও জানানো হয়েছে যে ভুল ঠিকানায় পাঠানো ক্রেডিট কার্ডের সংখ্যা “ব্যাঙ্কের ক্রেডিট কার্ড পোর্টফোলিওর ০.০১ শতাংশ”। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের ওই মুখপাত্র বলেছেন, “এই সেটের কোনও কার্ড অপব্যবহারের ঘটনা এখনও পর্যন্ত আমাদের নজরে আসেনি। যাইহোক, আমরা আশ্বাস দিচ্ছি যে কোনও আর্থিক ক্ষতি হলে ব্যাঙ্ক গ্রাহককে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেবে”।
ব্যাঙ্কের তরফে এও জানানো হয়েছে যে ভুল ঠিকানায় পাঠানো ক্রেডিট কার্ডের সংখ্যা “ব্যাঙ্কের ক্রেডিট কার্ড পোর্টফোলিওর ০.০১ শতাংশ”। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের ওই মুখপাত্র বলেছেন, “এই সেটের কোনও কার্ড অপব্যবহারের ঘটনা এখনও পর্যন্ত আমাদের নজরে আসেনি। যাইহোক, আমরা আশ্বাস দিচ্ছি যে কোনও আর্থিক ক্ষতি হলে ব্যাঙ্ক গ্রাহককে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেবে”।
আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের আইমোবাইল পে অ্যাপে সবকিছু স্পষ্ট: কয়েকদিন আগেই বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছিল, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করছেন যে তাঁদের ক্রেডিট কার্ডের বিবরণ সবাই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে। শুধু তাই নয় ক্রেডিট কার্ড হোল্ডারের নাম এবং কার্ড ভেরিফিকেশন ভ্যালু বা সিভিভি-ও দেখা যাচ্ছে বলে দাবি করা হয়েছিল।
আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের আইমোবাইল পে অ্যাপে সবকিছু স্পষ্ট: কয়েকদিন আগেই বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছিল, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করছেন যে তাঁদের ক্রেডিট কার্ডের বিবরণ সবাই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে। শুধু তাই নয় ক্রেডিট কার্ড হোল্ডারের নাম এবং কার্ড ভেরিফিকেশন ভ্যালু বা সিভিভি-ও দেখা যাচ্ছে বলে দাবি করা হয়েছিল।
টেকনোফিনো ফোরামে কিছু গ্রাহক দাবি করেছেন, অজানা ব্যক্তিদের পুরো কার্ড নম্বর, মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ এবং সিভিভি পর্যন্ত তুলে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের আরও দাবি, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের আইমোবাইল পে অ্যাপে এই সব কিছু স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
টেকনোফিনো ফোরামে কিছু গ্রাহক দাবি করেছেন, অজানা ব্যক্তিদের পুরো কার্ড নম্বর, মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ এবং সিভিভি পর্যন্ত তুলে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের আরও দাবি, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের আইমোবাইল পে অ্যাপে এই সব কিছু স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
একজন আবার দাবি করেছেন, ওটিপি যাচাই করতে গিয়ে তাঁর দেশীয় লেনদেন ব্লক হয়ে গিয়েছে, কিন্তু আন্তর্জাতিক লেনদেন করতে পারছেন। বলে রাখা ভাল, ক্রেডিট কার্ডের নাম, নম্বর, মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল তথ্য। এগুলো ব্যবহার করে কার্ড জালিয়াতিও করা সম্ভব।
একজন আবার দাবি করেছেন, ওটিপি যাচাই করতে গিয়ে তাঁর দেশীয় লেনদেন ব্লক হয়ে গিয়েছে, কিন্তু আন্তর্জাতিক লেনদেন করতে পারছেন। বলে রাখা ভাল, ক্রেডিট কার্ডের নাম, নম্বর, মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল তথ্য। এগুলো ব্যবহার করে কার্ড জালিয়াতিও করা সম্ভব।

Pension Schemes For Women: মহিলাদের জন্য সরকারি প্রকল্প, প্রতি মাসে মিলবে পেনশন, তবে শর্ত প্রযোজ্য

বিভিন্ন সময়ে মহিলাদের জন্য একাধিক প্রকল্প নিয়ে এসেছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। তেমনই একটি প্রকল্প হল ‘মুখ্যমন্ত্রী একল নারী সম্মান পেনশন যোজনা’। বিধবা, বিবাহবিচ্ছিন্না বা বিয়ের পর কোনও কারণে একা থাকতে বাধ্য হয়েছেন যে সব মহিলারা, তাঁদের এই প্রকল্পে ভাতা দেওয়া হয়।
বিভিন্ন সময়ে মহিলাদের জন্য একাধিক প্রকল্প নিয়ে এসেছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। তেমনই একটি প্রকল্প হল ‘মুখ্যমন্ত্রী একল নারী সম্মান পেনশন যোজনা’। বিধবা, বিবাহবিচ্ছিন্না বা বিয়ের পর কোনও কারণে একা থাকতে বাধ্য হয়েছেন যে সব মহিলারা, তাঁদের এই প্রকল্পে ভাতা দেওয়া হয়।
বর্তমানে এই স্কিম বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন নামে চালু রয়েছে। রাজস্থানে এই প্রকল্পের নাম ‘মুখ্যমন্ত্রী একল নারী সম্মান পেনশন স্কিম’।
বর্তমানে এই স্কিম বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন নামে চালু রয়েছে। রাজস্থানে এই প্রকল্পের নাম ‘মুখ্যমন্ত্রী একল নারী সম্মান পেনশন স্কিম’।
আগেই বলা হয়েছে, এই প্রকল্পে বিধবা, বিবাহবিচ্ছিন্না এবং নিঃসঙ্গ মহিলাদের (যে মহিলারা বিয়ের পর একা থাকতে বাধ্য হন) পেনশন দেয় রাজস্থান সরকার। বয়স অনুপাতে পেনশনের পরিমাণ নির্ভর করে। যাতে একাকী মহিলারা গৃহস্থালির খরচ চালাতে পারেন, কোনও অসুবিধায় পড়তে না হয়।
আগেই বলা হয়েছে, এই প্রকল্পে বিধবা, বিবাহবিচ্ছিন্না এবং নিঃসঙ্গ মহিলাদের (যে মহিলারা বিয়ের পর একা থাকতে বাধ্য হন) পেনশন দেয় রাজস্থান সরকার। বয়স অনুপাতে পেনশনের পরিমাণ নির্ভর করে। যাতে একাকী মহিলারা গৃহস্থালির খরচ চালাতে পারেন, কোনও অসুবিধায় পড়তে না হয়।
এই প্রকল্পের অধীনে, ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা, ৫৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী মহিলাদের ৭৫০ টাকা এবং ৬০ থেকে ৭৫ বছর বয়সী মহিলাদের ১০০০ টাকা করে দেওয়া হয়। যে সব মহিলাদের বয়স ৭৫ বছরের বেশি, তাঁরা প্রতি মাসে ১৫০০ টাকা করে পেনশন পান।
এই প্রকল্পের অধীনে, ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা, ৫৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী মহিলাদের ৭৫০ টাকা এবং ৬০ থেকে ৭৫ বছর বয়সী মহিলাদের ১০০০ টাকা করে দেওয়া হয়। যে সব মহিলাদের বয়স ৭৫ বছরের বেশি, তাঁরা প্রতি মাসে ১৫০০ টাকা করে পেনশন পান।
প্রকল্পে আবেদন করার জন্য বয়স হতে হবে ১৮ বছর বা তার বেশি। তাছাড়া রাজ্যের বাসিন্দা হওয়ার প্রমাণপত্র এবং নথিও পেশ করতে হবে। এই স্কিমের সুবিধা পাওয়ার জন্য মহিলা আবেদনকারীদের রাজস্থানের বাসিন্দা হওয়া বাধ্যতামূলক।
প্রকল্পে আবেদন করার জন্য বয়স হতে হবে ১৮ বছর বা তার বেশি। তাছাড়া রাজ্যের বাসিন্দা হওয়ার প্রমাণপত্র এবং নথিও পেশ করতে হবে। এই স্কিমের সুবিধা পাওয়ার জন্য মহিলা আবেদনকারীদের রাজস্থানের বাসিন্দা হওয়া বাধ্যতামূলক।
জীবনযাপনের জন্য নিয়মিত আয়ের কোনও উৎস নেই, এমন মহিলারাই এই স্কিমে আবেদন করতে পারেন। একমাত্র দরিদ্র মহিলারাই এই স্কিমে নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। আরও স্পষ্ট করে বললে, যে সব মহিলার বার্ষিক আয় ৪৮ হাজার টাকার কম, তাঁরাই এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য।
জীবনযাপনের জন্য নিয়মিত আয়ের কোনও উৎস নেই, এমন মহিলারাই এই স্কিমে আবেদন করতে পারেন। একমাত্র দরিদ্র মহিলারাই এই স্কিমে নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। আরও স্পষ্ট করে বললে, যে সব মহিলার বার্ষিক আয় ৪৮ হাজার টাকার কম, তাঁরাই এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য।
আবেদন করার জন্য, দুঃস্থ মহিলাদের অফিসিয়াল পোর্টালে দেওয়া আবেদনের লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে (https://ssp.rajasthan.gov.in/LoginContent/MidLogin.aspx)।
আবেদন করার জন্য, দুঃস্থ মহিলাদের অফিসিয়াল পোর্টালে দেওয়া আবেদনের লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে (https://ssp.rajasthan.gov.in/LoginContent/MidLogin.aspx)।
এরপর আবেদনপত্র-সহ একটি পৃষ্ঠা খুলে যাবে। এতে যাবতীয় তথ্য পূরণ করে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অ্যাটাচড করে দিতে হবে। আবেদন করার সময় আধার কার্ড, জন্ম শংসাপত্র, রেশন কার্ড, আবাসিক শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিশদ (কারণ টাকা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকবে), আবেদনকারী মহিলার পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং মহিলার আয় ঘোষণার ফর্ম প্রয়োজন।
এরপর আবেদনপত্র-সহ একটি পৃষ্ঠা খুলে যাবে। এতে যাবতীয় তথ্য পূরণ করে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অ্যাটাচড করে দিতে হবে। আবেদন করার সময় আধার কার্ড, জন্ম শংসাপত্র, রেশন কার্ড, আবাসিক শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিশদ (কারণ টাকা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকবে), আবেদনকারী মহিলার পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং মহিলার আয় ঘোষণার ফর্ম প্রয়োজন।

Top-Up Loan: লোনের উপরে আরও টাকা ধার করা যেতে পারে? টপ-আপ লোন কী, দেখে নিন এর সুবিধা

অতিরিক্ত নগদ প্রয়োজন হলে একটি লোনের উপরে টপ আপ লোন পাওয়া যেতে পারে। এটি কারও বিদ্যমান হোম বা ব্যক্তিগত লোনের উপরে আরও ধার করতে দেয়, প্রায়শই দ্রুত অনুমোদন এবং কম সুদের হার সহ। এক নজরে জেনে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
অতিরিক্ত নগদ প্রয়োজন হলে একটি লোনের উপরে টপ আপ লোন পাওয়া যেতে পারে। এটি কারও বিদ্যমান হোম বা ব্যক্তিগত লোনের উপরে আরও ধার করতে দেয়, প্রায়শই দ্রুত অনুমোদন এবং কম সুদের হার সহ। এক নজরে জেনে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
টপ-আপ লোন -একটি টপ-আপ লোন বলতে ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা বিদ্যমান ঋণগ্রহীতাদের তাদের বিদ্যমান লোনের পরিমাণের উপরে অতিরিক্ত তহবিল ধার করার সুবিধা বোঝায়। এই বিকল্পটি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ঋণ - যেমন হোম লোন, ব্যক্তিগত লোন এবং গাড়ির লোনের জন্য উপলব্ধ।
টপ-আপ লোন –
একটি টপ-আপ লোন বলতে ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা বিদ্যমান ঋণগ্রহীতাদের তাদের বিদ্যমান লোনের পরিমাণের উপরে অতিরিক্ত তহবিল ধার করার সুবিধা বোঝায়। এই বিকল্পটি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ঋণ – যেমন হোম লোন, ব্যক্তিগত লোন এবং গাড়ির লোনের জন্য উপলব্ধ।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ভারতের টপ-আপ লোনের কিছু মূল বিষয় -উদ্দেশ্য: টপ-আপ লোনগুলি সাধারণত গৃহ সংস্কার, শিক্ষা তহবিল, চিকিৎসা ব্যয় মেটানো বা অন্য কোনও আর্থিক প্রয়োজনের জন্য ঋণগ্রহীতাদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ভারতের টপ-আপ লোনের কিছু মূল বিষয় –
উদ্দেশ্য: টপ-আপ লোনগুলি সাধারণত গৃহ সংস্কার, শিক্ষা তহবিল, চিকিৎসা ব্যয় মেটানো বা অন্য কোনও আর্থিক প্রয়োজনের জন্য ঋণগ্রহীতাদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
যোগ্যতা: একটি টপ-আপ লোণের জন্য যোগ্য হতে, ঋণগ্রহীতাদের অবশ্যই তাদের বিদ্যমান ঋণে একটি ভাল পরিশোধের ট্র্যাক রেকর্ড থাকতে হবে। ঋণদাতারা টপ-আপ লোন অনুমোদন করার আগে ঋণগ্রহীতার ঋণ পরিশোধের ইতিহাস, ক্রেডিট স্কোর, আয়ের স্থিতিশীলতা এবং অন্যান্য বিষয়গুলি মূল্যায়ন করে।
যোগ্যতা: একটি টপ-আপ লোণের জন্য যোগ্য হতে, ঋণগ্রহীতাদের অবশ্যই তাদের বিদ্যমান ঋণে একটি ভাল পরিশোধের ট্র্যাক রেকর্ড থাকতে হবে। ঋণদাতারা টপ-আপ লোন অনুমোদন করার আগে ঋণগ্রহীতার ঋণ পরিশোধের ইতিহাস, ক্রেডিট স্কোর, আয়ের স্থিতিশীলতা এবং অন্যান্য বিষয়গুলি মূল্যায়ন করে।
লোনের পরিমাণ: টপ-আপের জন্য উপলব্ধ সর্বাধিক লোনের পরিমাণ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে। যেমন বিদ্যমান লোনের বকেয়া ব্যালেন্স, ঋণগ্রহীতার পরিশোধের ক্ষমতা এবং ঋণদাতার নীতি। সাধারণত, ঋণদাতারা মূল লোনের পরিমাণের একটি নির্দিষ্ট শতাংশ পর্যন্ত টপ-আপ লোন অফার করে।
লোনের পরিমাণ: টপ-আপের জন্য উপলব্ধ সর্বাধিক লোনের পরিমাণ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে। যেমন বিদ্যমান লোনের বকেয়া ব্যালেন্স, ঋণগ্রহীতার পরিশোধের ক্ষমতা এবং ঋণদাতার নীতি। সাধারণত, ঋণদাতারা মূল লোনের পরিমাণের একটি নির্দিষ্ট শতাংশ পর্যন্ত টপ-আপ লোন অফার করে।
সুদের হার: টপ-আপ লোনের জন্য সুদের হার সাধারণত মূল লোনের সুদের হারের চেয়ে সামান্য বেশি হয়। যাই হোক, এই হারগুলি সাধারণত ব্যক্তিগত লোনের সুদের হারের চেয়ে কম। কারণ লোনটি বিদ্যমান জামানতের (যেমন, একটি হোম লোনের জন্য সম্পত্তি) থেকে সুরক্ষিত থাকে।
সুদের হার: টপ-আপ লোনের জন্য সুদের হার সাধারণত মূল লোনের সুদের হারের চেয়ে সামান্য বেশি হয়। যাই হোক, এই হারগুলি সাধারণত ব্যক্তিগত লোনের সুদের হারের চেয়ে কম। কারণ লোনটি বিদ্যমান জামানতের (যেমন, একটি হোম লোনের জন্য সম্পত্তি) থেকে সুরক্ষিত থাকে।
পরিশোধ: টপ-আপ লোনগুলি তাদের পরিশোধের সময়সীমার সঙ্গে আসে, সাধারণত বিদ্যমান লোনের মেয়াদে যোগ করা হয়। ঋণগ্রহীতাদের অবশিষ্ট লোনের মেয়াদে তাদের বিদ্যমান লোন EMI সহ টপ-আপ লোন পরিশোধ করার বা EMI পরিমাণ বাড়িয়ে একটি ছোট মেয়াদের জন্য বেছে নেওয়ার বিকল্প রয়েছে।
পরিশোধ: টপ-আপ লোনগুলি তাদের পরিশোধের সময়সীমার সঙ্গে আসে, সাধারণত বিদ্যমান লোনের মেয়াদে যোগ করা হয়। ঋণগ্রহীতাদের অবশিষ্ট লোনের মেয়াদে তাদের বিদ্যমান লোন EMI সহ টপ-আপ লোন পরিশোধ করার বা EMI পরিমাণ বাড়িয়ে একটি ছোট মেয়াদের জন্য বেছে নেওয়ার বিকল্প রয়েছে।
টপ-আপ লোনের ধরন -টপ-আপ হোম লোন: এটি ভারতে সবচেয়ে সাধারণ ধরনের টপ-আপ লোন। একটি বিদ্যমান হোম লোন সহ ঋণগ্রহীতারা সম্পত্তি মূল্যায়ন সম্পর্কিত অতিরিক্ত ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন ছাড়াই তাদের অতিরিক্ত আর্থিক প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য একটি টপ-আপের জন্য আবেদন করতে পারে।
টপ-আপ লোনের ধরন –
টপ-আপ হোম লোন: এটি ভারতে সবচেয়ে সাধারণ ধরনের টপ-আপ লোন। একটি বিদ্যমান হোম লোন সহ ঋণগ্রহীতারা সম্পত্তি মূল্যায়ন সম্পর্কিত অতিরিক্ত ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন ছাড়াই তাদের অতিরিক্ত আর্থিক প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য একটি টপ-আপের জন্য আবেদন করতে পারে।
ব্যক্তিগত টপ-আপ লোন: কিছু ঋণদাতা বিদ্যমান ব্যক্তিগত টপ-আপ লোন অফার করে। ঋণগ্রহীতারা তাদের লোনে অতিরিক্ত তহবিল পেতে পারে, ঋণদাতার যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ সাপেক্ষে। গাড়ির টপ-আপ লোন: যারা গাড়ির লোন নিয়েছে তাদের জন্য, কিছু ঋণদাতা তাদের গাড়ি বা অন্যান্য আর্থিক প্রয়োজনের সঙ্গে সম্পর্কিত অতিরিক্ত খরচের জন্য একটি টপ-আপ লোনের বিকল্প অফার করে।
ব্যক্তিগত টপ-আপ লোন: কিছু ঋণদাতা বিদ্যমান ব্যক্তিগত টপ-আপ লোন অফার করে। ঋণগ্রহীতারা তাদের লোনে অতিরিক্ত তহবিল পেতে পারে, ঋণদাতার যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ সাপেক্ষে। গাড়ির টপ-আপ লোন: যারা গাড়ির লোন নিয়েছে তাদের জন্য, কিছু ঋণদাতা তাদের গাড়ি বা অন্যান্য আর্থিক প্রয়োজনের সঙ্গে সম্পর্কিত অতিরিক্ত খরচের জন্য একটি টপ-আপ লোনের বিকল্প অফার করে।
যোগ্যতা -- একটি ভাল লোন পরিশোধের ইতিহাস সহ বিদ্যমান লোন।

- সর্বনিম্ন ক্রেডিট স্কোর (প্রায়ই ৭৫০+)। যাই হোক, এটি ঋণদাতা/ব্যাঙ্ক অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।

- স্থিতিশীল আয় এবং লোন থেকে আয়ের অনুপাত সীমার মধ্যে তুলনা।

- নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ড ঋণদাতা দ্বারা পরিবর্তিত হতে পারে।
যোগ্যতা –
– একটি ভাল লোন পরিশোধের ইতিহাস সহ বিদ্যমান লোন।
– সর্বনিম্ন ক্রেডিট স্কোর (প্রায়ই ৭৫০+)। যাই হোক, এটি ঋণদাতা/ব্যাঙ্ক অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।
– স্থিতিশীল আয় এবং লোন থেকে আয়ের অনুপাত সীমার মধ্যে তুলনা।
– নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ড ঋণদাতা দ্বারা পরিবর্তিত হতে পারে।
ঋণগ্রহীতাদের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক চাহিদা এবং লোন পরিশোধের ক্ষমতার সঙ্গে খাপ খায় তা নিশ্চিত করার জন্য একটি টপ-আপ লোন নেওয়ার আগে সুদের হার, মেয়াদ এবং পরিশোধের সময়সীমা সহ শর্তাবলী সাবধানে বিবেচনা করা।
ঋণগ্রহীতাদের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক চাহিদা এবং লোন পরিশোধের ক্ষমতার সঙ্গে খাপ খায় তা নিশ্চিত করার জন্য একটি টপ-আপ লোন নেওয়ার আগে সুদের হার, মেয়াদ এবং পরিশোধের সময়সীমা সহ শর্তাবলী সাবধানে বিবেচনা করা।

Pension Schemes: স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে এই অ্যাকাউন্ট খুললে প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা পেনশন পেতে পারেন; জেনে নিন

কেউ যদি অবসর গ্রহণের পরে পেনশন পেতে নয়, তাহলে এই সরকারি প্রকল্পে টাকা জমা দিয়ে প্রতি মাসে ভাল পরিমাণ টাকা পাওয়া যেতে পারে। স্বামী-স্ত্রী উভয়েই এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পেতে পারেন। এর জন্য অবশ্যই সরকারি চাকরি করতে হবে।
কেউ যদি অবসর গ্রহণের পরে পেনশন পেতে নয়, তাহলে এই সরকারি প্রকল্পে টাকা জমা দিয়ে প্রতি মাসে ভাল পরিমাণ টাকা পাওয়া যেতে পারে। স্বামী-স্ত্রী উভয়েই এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পেতে পারেন। এর জন্য অবশ্যই সরকারি চাকরি করতে হবে।
এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, এই প্রকল্পের অধীনে চাকরিহীনরাও পেনশন পেতে পারে। এই সরকারি প্রকল্পে, কেউ প্রতি মাসে ২১০ টাকা জমা রাখতে পারেন এবং যখন এই প্রকল্পের অধীনে পেনশন পাওয়ার সময় আসবে, তখন তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা আসতে শুরু করবে।
এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, এই প্রকল্পের অধীনে চাকরিহীনরাও পেনশন পেতে পারে। এই সরকারি প্রকল্পে, কেউ প্রতি মাসে ২১০ টাকা জমা রাখতে পারেন এবং যখন এই প্রকল্পের অধীনে পেনশন পাওয়ার সময় আসবে, তখন তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা আসতে শুরু করবে।
জেনে নেওয়া যাক এই সরকারি স্কিম নিয়ে-অবসর গ্রহণের সময় বা অবসর গ্রহণের পরে যাঁরা তাঁদের ব্যয় মেটাতে সক্ষম নন বা যাঁরা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে চান, তাঁদের জন্য অটল পেনশন স্কিম অর্থাৎ APY চালু করা হয়েছে। ১৮ বছর থেকে ৪০ বছরের মধ্যে যে কোনও ব্যক্তি অটল পেনশন স্কিমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এর জন্য তাঁদের ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে যেতে হবে। দেশের যে কোনও নাগরিক এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারেন।
জেনে নেওয়া যাক এই সরকারি স্কিম নিয়ে-
অবসর গ্রহণের সময় বা অবসর গ্রহণের পরে যাঁরা তাঁদের ব্যয় মেটাতে সক্ষম নন বা যাঁরা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে চান, তাঁদের জন্য অটল পেনশন স্কিম অর্থাৎ APY চালু করা হয়েছে। ১৮ বছর থেকে ৪০ বছরের মধ্যে যে কোনও ব্যক্তি অটল পেনশন স্কিমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এর জন্য তাঁদের ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে যেতে হবে। দেশের যে কোনও নাগরিক এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারেন।
অটল পেনশন প্রকল্পের সুবিধা -এই স্কিমের সুবিধাগুলি পেতে, একজনকে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত প্রিমিয়াম দিতে হবে। এর পরে, একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মাসিক পেনশন শুরু হবে। মেয়াদের উপর নির্ভর করে, ১০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে পেনশন দেওয়া হয়। APY স্কিম আয়করের ধারা ৮০সিসিডি-এর অধীনে ছাড় প্রদান করে। এর সঙ্গে এতে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর সুবিধা পাওয়া যায়।
অটল পেনশন প্রকল্পের সুবিধা –
এই স্কিমের সুবিধাগুলি পেতে, একজনকে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত প্রিমিয়াম দিতে হবে। এর পরে, একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মাসিক পেনশন শুরু হবে। মেয়াদের উপর নির্ভর করে, ১০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে পেনশন দেওয়া হয়। APY স্কিম আয়করের ধারা ৮০সিসিডি-এর অধীনে ছাড় প্রদান করে। এর সঙ্গে এতে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর সুবিধা পাওয়া যায়।
স্বামী-স্ত্রী পেনশন পাবে ১০ হাজার টাকা -
স্বামী-স্ত্রী পেনশন পাবে ১০ হাজার টাকা –
কেউ যদি ১৮ বছর বয়স থেকে এই স্কিমে বিনিয়োগ করা শুরু করেন এবং যখন তিনি বিবাহিত হয়, স্বামী এবং স্ত্রী প্রতি মাসে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে হবে। তারপর ৬০ বছর বয়সে তাঁরা এই স্কিমের অধীনে মাসিক পেনশন পেতে পারেন। প্রতি মাসে ন্যূনতম ৫০০০ টাকা পেনশনের নিশ্চয়তা রয়েছে।
কেউ যদি ১৮ বছর বয়স থেকে এই স্কিমে বিনিয়োগ করা শুরু করেন এবং যখন তিনি বিবাহিত হয়, স্বামী এবং স্ত্রী প্রতি মাসে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে হবে। তারপর ৬০ বছর বয়সে তাঁরা এই স্কিমের অধীনে মাসিক পেনশন পেতে পারেন। প্রতি মাসে ন্যূনতম ৫০০০ টাকা পেনশনের নিশ্চয়তা রয়েছে।
এই স্কিমে শুধুমাত্র ২১০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। মাসিক ১০ হাজার টাকা পেতে, স্বামী এবং স্ত্রী উভয়কেই প্রতি মাসে ২১০ টাকা করে অটল পেনশন স্কিমে ওপেন করা অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করতে হবে।
এই স্কিমে শুধুমাত্র ২১০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। মাসিক ১০ হাজার টাকা পেতে, স্বামী এবং স্ত্রী উভয়কেই প্রতি মাসে ২১০ টাকা করে অটল পেনশন স্কিমে ওপেন করা অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করতে হবে।

FD Interest Rates: ৬ মাস থেকে ১ বছর মেয়াদি FD-তে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে এই ২৪ ব্যাঙ্ক, রইল তালিকা

ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে নিরাপদ বিনিয়োগ মাধ্যম। বিনিয়োগ নিয়ে চিন্তা করতে হয় না, নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। এফডি বাজারের সঙ্গে যুক্ত নয়, ফলে কোনও ঝুঁকিও নেই। দীর্ঘমেয়াদ এবং স্বল্পমেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিট করা যায়। লিকুইডিটির জন্য অনেক বিনিয়োগকারী স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটই পছন্দ করেন।
ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে নিরাপদ বিনিয়োগ মাধ্যম। বিনিয়োগ নিয়ে চিন্তা করতে হয় না, নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। এফডি বাজারের সঙ্গে যুক্ত নয়, ফলে কোনও ঝুঁকিও নেই। দীর্ঘমেয়াদ এবং স্বল্পমেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিট করা যায়। লিকুইডিটির জন্য অনেক বিনিয়োগকারী স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটই পছন্দ করেন।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটের সুবিধা: স্বল্প মেয়াদ বলতে সাধারণত ৬ মাস থেকে ১ বছর মেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটই বোঝায়। এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে পুরো টাকা পাঁচ বছর বা দশ বছরের জন্য লক ইন পিরিয়ডে থাকে।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটের সুবিধা: স্বল্প মেয়াদ বলতে সাধারণত ৬ মাস থেকে ১ বছর মেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটই বোঝায়। এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে পুরো টাকা পাঁচ বছর বা দশ বছরের জন্য লক ইন পিরিয়ডে থাকে।
অর্থাৎ টাকায় আর হাত দেওয়া যাবে না। স্বল্প মেয়াদে সেই ঝামেলা নেই। বিনিয়োগকারী তুলনামূলকভাবে দ্রুত টাকা তুলতে পারেন। প রিকল্পিত ব্যয় বা জরুরী অবস্থার জন্য যাদের তহবিলে অ্যাক্সেসের প্রয়োজন হতে পারে, তাঁদের জন্য স্বল্পমেয়াদি এফডি সুবিধাজনক।
অর্থাৎ টাকায় আর হাত দেওয়া যাবে না। স্বল্প মেয়াদে সেই ঝামেলা নেই। বিনিয়োগকারী তুলনামূলকভাবে দ্রুত টাকা তুলতে পারেন। প রিকল্পিত ব্যয় বা জরুরী অবস্থার জন্য যাদের তহবিলে অ্যাক্সেসের প্রয়োজন হতে পারে, তাঁদের জন্য স্বল্পমেয়াদি এফডি সুবিধাজনক।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে নির্দিষ্ট হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। বিনিয়োগের সময়ই সুদের হার ঠিক হয়ে যায়। ফলে কত রিটার্ন মিলবে, বিনিয়োগকারী সেটা শুরুতেই বুঝে যান। অনিশ্চিত অর্থনৈতিক সময় ও অপ্রত্যাশিত বাজার পরিস্থিতিতে যাঁরা বিনিয়োগ পোর্টফোলিওতে সামঞ্জস্য রাখতে চান, তাঁদের জন্য উপকারি।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে নির্দিষ্ট হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। বিনিয়োগের সময়ই সুদের হার ঠিক হয়ে যায়। ফলে কত রিটার্ন মিলবে, বিনিয়োগকারী সেটা শুরুতেই বুঝে যান। অনিশ্চিত অর্থনৈতিক সময় ও অপ্রত্যাশিত বাজার পরিস্থিতিতে যাঁরা বিনিয়োগ পোর্টফোলিওতে সামঞ্জস্য রাখতে চান, তাঁদের জন্য উপকারি।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে সহজে বিনিয়োগ করা যায়। অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য যৎসামান্য নথিপত্রের প্রয়োজন। কেউ চাইলে অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমেই স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ফলে অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারী তো বটেই, বিনিয়োগের দুনিয়ায় যাঁরা নতুন, তাঁদেরও আকর্ষণীয় মনে হয়।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে সহজে বিনিয়োগ করা যায়। অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য যৎসামান্য নথিপত্রের প্রয়োজন। কেউ চাইলে অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমেই স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ফলে অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারী তো বটেই, বিনিয়োগের দুনিয়ায় যাঁরা নতুন, তাঁদেরও আকর্ষণীয় মনে হয়।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে ট্যাক্স সুবিধা পাওয়া যায়। বিশেষ করে যাঁরা নিম্ন ট্যাক্স স্ল্যাবের আওতায় পড়েন, তাঁদের জন্য লাভজনক। স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে প্রাপ্ত সুদ বিনিয়োগকারীর আয় হিসেবে ধরা হয় এবং সেই অনুযায়ী কর দিতে হয়। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা ট্যাক্স সেভিংস এফডি-তে বিনিয়োগ করতে পারেন। ২০২৪ সালে যে সব ব্যাঙ্ক স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে, তার তালিকা রইল এখানে।
স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে ট্যাক্স সুবিধা পাওয়া যায়। বিশেষ করে যাঁরা নিম্ন ট্যাক্স স্ল্যাবের আওতায় পড়েন, তাঁদের জন্য লাভজনক। স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে প্রাপ্ত সুদ বিনিয়োগকারীর আয় হিসেবে ধরা হয় এবং সেই অনুযায়ী কর দিতে হয়। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা ট্যাক্স সেভিংস এফডি-তে বিনিয়োগ করতে পারেন। ২০২৪ সালে যে সব ব্যাঙ্ক স্বল্পমেয়াদি ফিক্সড ডিপোজিটে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে, তার তালিকা রইল এখানে।
-ব্যাঙ্ক অফ বরোদা: ৫.৬০ শতাংশ থেকে ৭.১০ শতাংশ-ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৫.৫ শতাংশ থেকে ৫.৭৫ শতাংশ

-ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র: ৫.১০ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ

-কানাড়া ব্যাঙ্ক: ৬.১৫ শতাংশ থেকে ৬.২৫ শতাংশ

-সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৬.০ শতাংশ থেকে ৬.২৫ শতাংশ

-ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক: ৩.৮৫ শতাংশ থেকে ৭.০৫ শতাংশ
-ব্যাঙ্ক অফ বরোদা: ৫.৬০ শতাংশ থেকে ৭.১০ শতাংশ
-ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৫.৫ শতাংশ থেকে ৫.৭৫ শতাংশ
-ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র: ৫.১০ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ
-কানাড়া ব্যাঙ্ক: ৬.১৫ শতাংশ থেকে ৬.২৫ শতাংশ
-সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৬.০ শতাংশ থেকে ৬.২৫ শতাংশ
-ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক: ৩.৮৫ শতাংশ থেকে ৭.০৫ শতাংশ
-ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক: ৫.৭৫ শতাংশ-পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক: ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৭.১০ শতাংশ

-পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক: ৬ শতাংশ থেকে ৭.০৫ শতাংশ

-স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৫.৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ

-ইউকো ব্যাঙ্ক: ৫ শতাংশ থেকে ৫.৫০ শতাংশ

-ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৪.৯০ শতাংশ থেকে ৫.৭৫ শতাংশ
-ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক: ৫.৭৫ শতাংশ
-পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক: ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৭.১০ শতাংশ
-পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক: ৬ শতাংশ থেকে ৭.০৫ শতাংশ
-স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৫.৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ
-ইউকো ব্যাঙ্ক: ৫ শতাংশ থেকে ৫.৫০ শতাংশ
-ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ৪.৯০ শতাংশ থেকে ৫.৭৫ শতাংশ
-অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫.৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ-বন্ধন ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৫০ শতাংশ

-সিটি ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশ

-ফেডারেল ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ

-এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ

-আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ

-আইডিবিআই ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৭.০৫ শতাংশ
-অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫.৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ
-বন্ধন ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৫০ শতাংশ
-সিটি ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশ
-ফেডারেল ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ
-এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ
-আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৭৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ
-আইডিবিআই ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৭.০৫ শতাংশ
-ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫ শতাংশ থেকে ৬.৫০ শতাংশ-আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৫ শতাংশ থেকে ৫.৭৫ শতাংশ

-কর্নাটক ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৬.০ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশ

-কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৬ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশ

-ইয়েস ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫ শতাংশ থেকে ৬.৩৫ শতাংশ
-ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫ শতাংশ থেকে ৬.৫০ শতাংশ
-আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৪.৫ শতাংশ থেকে ৫.৭৫ শতাংশ
-কর্নাটক ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৬.০ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশ
-কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৬ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশ
-ইয়েস ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ৫ শতাংশ থেকে ৬.৩৫ শতাংশ

 

LIC Policy: শুধু পাঁচটা বছর ধৈর্য ধরতে পারবেন? তাহলেই LIC-র এই প্ল্যানে হবে টাকা ডবল !

পনেরো-কুড়ি বছর আগের কথা। কিষাণ বিকাশ পত্রে পাঁচ বছরে টাকা ডবল হত। আজ আর সে দিন নেই। কিষাণ বিকাশ পত্রে টাকা দ্বিগুণ হতে এখন দশ বছর সময় লাগে। তবে পাঁচ বছরে টাকা ডবল করার কিছু স্কিম এখনও আছে। এর মধ্যে এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যান অন্যতম।
পনেরো-কুড়ি বছর আগের কথা। কিষাণ বিকাশ পত্রে পাঁচ বছরে টাকা ডবল হত। আজ আর সে দিন নেই। কিষাণ বিকাশ পত্রে টাকা দ্বিগুণ হতে এখন দশ বছর সময় লাগে। তবে পাঁচ বছরে টাকা ডবল করার কিছু স্কিম এখনও আছে। এর মধ্যে এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যান অন্যতম।
এলআইসি ইনভেস্ট প্লাস প্ল্যান হল ইউলিপ, নন-পার্টিসিপেন্ট, একক প্রিমিয়াম জীবন বিমা পরিকল্পনা। একক প্রিমিয়াম পেমেন্ট করলে পলিসির মেয়াদে বিমা-সহ বিনিয়োগ কভার প্রদান করা হয়। অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও এই প্ল্যান কেনা যায়।
এলআইসি ইনভেস্ট প্লাস প্ল্যান হল ইউলিপ, নন-পার্টিসিপেন্ট, একক প্রিমিয়াম জীবন বিমা পরিকল্পনা। একক প্রিমিয়াম পেমেন্ট করলে পলিসির মেয়াদে বিমা-সহ বিনিয়োগ কভার প্রদান করা হয়। অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও এই প্ল্যান কেনা যায়।
এত বছরে টাকা দ্বিগুণ হবে: আগেই বলা হয়েছে, এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে একক প্রিমিয়াম প্ল্যান। অর্থাৎ একলপ্তে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। বলে রাখা ভাল, এই বিনিয়োগে ঝুঁকি আছে। বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে পারলে ১৫ শতাংশ এনএভি বৃদ্ধির ভিত্তিতে ৫ বছরে টাকা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ঝুঁকি কম নিতে চাইলে রিটার্নও কম হবে।
এত বছরে টাকা দ্বিগুণ হবে: আগেই বলা হয়েছে, এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে একক প্রিমিয়াম প্ল্যান। অর্থাৎ একলপ্তে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। বলে রাখা ভাল, এই বিনিয়োগে ঝুঁকি আছে। বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে পারলে ১৫ শতাংশ এনএভি বৃদ্ধির ভিত্তিতে ৫ বছরে টাকা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ঝুঁকি কম নিতে চাইলে রিটার্নও কম হবে।
বিমা কভারও মিলবে: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে জীবন বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমা কভারও পাওয়া যায়। বিমা কভারের টাকা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। অর্থাৎ বিনিয়োগ যত বেশি হবে, বিমা কভারও তত বাড়বে। ধরা যাক, কেউ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তিনি ৩,৭৫,০০০ টাকা দুর্ঘটনা কভারেজ পাবেন।
বিমা কভারও মিলবে: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে জীবন বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমা কভারও পাওয়া যায়। বিমা কভারের টাকা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। অর্থাৎ বিনিয়োগ যত বেশি হবে, বিমা কভারও তত বাড়বে। ধরা যাক, কেউ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তিনি ৩,৭৫,০০০ টাকা দুর্ঘটনা কভারেজ পাবেন।
ডেথ বেনিফিট: এলআইসি ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে ঝুঁকি শুরু হওয়ার আগে মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তি শুধুমাত্র ইউনিট তহবিলের টাকা পাবেন। ঝুঁকি শুরু হওয়ার পর মৃত্যু হলে বিমার টাকা এবং ইউনিট তহবিল, উভয়ই মিলবে।
ডেথ বেনিফিট: এলআইসি ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে ঝুঁকি শুরু হওয়ার আগে মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তি শুধুমাত্র ইউনিট তহবিলের টাকা পাবেন। ঝুঁকি শুরু হওয়ার পর মৃত্যু হলে বিমার টাকা এবং ইউনিট তহবিল, উভয়ই মিলবে।
ম্যাচিউরিটির সুবিধা: বিনিয়োগকারী যদি লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটির তারিখ পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটি বেনিফিট হিসেবে ইউনিট ফান্ড ভ্যালুর সমান পরিমাণ পাবেন।
ম্যাচিউরিটির সুবিধা: বিনিয়োগকারী যদি লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটির তারিখ পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটি বেনিফিট হিসেবে ইউনিট ফান্ড ভ্যালুর সমান পরিমাণ পাবেন।
পলিসি সারেন্ডার: বিনিয়োগকারী চাইলে পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। প্রাথমিক ৫ বছরের প্ল্যান সারেন্ডার করলে ডিসকাউন্ট চার্জ কেটে ইউনিট ফান্ডের মূল্য দেওয়া হয়। লক ইন পিরিয়ড (৫ বছর) শেষ হওয়ার পর পলিসি সারেন্ডার করলে পুরো ইউনিট ফান্ড ভ্যালু প্রদান করা হয়।
পলিসি সারেন্ডার: বিনিয়োগকারী চাইলে পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। প্রাথমিক ৫ বছরের প্ল্যান সারেন্ডার করলে ডিসকাউন্ট চার্জ কেটে ইউনিট ফান্ডের মূল্য দেওয়া হয়। লক ইন পিরিয়ড (৫ বছর) শেষ হওয়ার পর পলিসি সারেন্ডার করলে পুরো ইউনিট ফান্ড ভ্যালু প্রদান করা হয়।