বাংলায় শূন্যের গেঁড়ো কি কাটিয়ে উঠতে পারবে সিপিএম? দলের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের দাবি, সিপিএম বিধানসভা এবং লোকসভা- দুই জায়গাতেই খাতা খুলবে সিপিএম৷ মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্র থেকে নিজের জয়ের বিষয়েও আশাবাদী তিনি৷ সেলিম জানিয়েছেন, মানুষের দাবিতেই তিনি মুর্শিদাবাদ কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি৷
All posts by Bangla Digital Desk
সিঙ্গুর না কি নন্দীগ্রাম? কী বলছেন সেলিম, দেখুন ভিডিও
রাজ্যের বাম শাসনের অবসানের জন্য মূলত দায়ী করা হয় সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রাম পর্বকে৷ সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম অবশ্য দাবি করলেন, সন্দেশখালিতে যা ঘটেছে, তার তুলনায় সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রাম অনেক ভাল ছিল৷ নিউজ ১৮ বাংলাকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎরকারে এমনই দাবি করলেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক৷ এবার মুর্শিদাবাদ কেন্দ্র থেকে ভোটে লড়াই করছেন তিনি৷
জ্যোতি বসু না বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, সেরা মুখ্যমন্ত্রী কে? জবাব দিলেন সেলিম, দেখুন ভিডিও
তাঁর কাছে সেরা মুখ্যমন্ত্রী কে? জবাবে সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম জানালেন, তাঁর চোখে সেরার সেরা মুখ্যমন্ত্রী অবশ্যই জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য নন৷ নিউজ ১৮ বাংলাকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এই মন্তব্য করেন তিনি৷ এবার মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্র থেকে লড়াই করছেন মহম্মদ সেলিম৷ রাজনীতির বাইরে বিভিন্ন বিষয়ে নিজের পছন্দ অপছন্দের কথা জানিয়েছেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক৷
জমি নিয়ে বিবাদ, প্রকাশ্য রাস্তায় দাদার মুণ্ডু কেটে নিল তিন ভাই
বহরমপুর: জমি বিবাদের জেরে দাদার মুণ্ডু কেটে খুন করল তিন ভাই। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে লালগোলা থানার হরিপুর বালিপাড়া গ্রামে। মৃতের নাম মুস্তাক শেখ ।
জানা যায়, শনিবার জমি সংক্রান্ত কারণে মুস্তাক শেখের সঙ্গে তাঁর ভাইদের বিবাদ বাঁধে। আর তারপরেই তিন ভাই মিলে দাদাকে খুন করতে উদ্যত হয়। মুস্তাক শেখের গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারে। শরীর থেকে মুন্ডু সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: ‘NSG পাঠিয়ে দিচ্ছে, যেন যুদ্ধ লেগেছে!’ সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধারের সত্যতা নিয়েই প্রশ্ন মমতার
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে লালগোলা থানার পুলিশ এসে মৃতদের প্রথমে কৃষ্ণপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায় পরে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ঘটনার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত ভাইরা। অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনায় শোকের ছায়া মৃতের পরিবারে। তবে অভিযুক্তদের ফের হামলা করার আশঙ্কায় আতঙ্কে থানায় অভিযোগ করতে চাইছে না পরিবারের লোকেরা।
মৃতের ছেলে জালালউদ্দিন শেখ বলেন, ‘বাবার সঙ্গে কাকাদের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অশান্তি চলছিল। কিছুদিন আগেই জমি নিয়ে ঝামেলা হয়। কিন্তু জমির জন্য আমার বাবাকে এতটা নৃশংসভাবে খুব করা হবে আমি কল্পনাও করিনি। আমি বাবার খুনিদের শাস্তি চাই।’ মৃতের স্ত্রী মুক্তাহারা খাতুন বলেন, ‘সকালে বাজার যাবে বলে বাড়ি থেকে বেড়িয়েছিল। তারপরেই শুনতে পাই রাস্তার মধ্যে ওকে গলা কেটে খুন করা হয়েছে। আমার স্বামীর তিন ভাই ওকে খুন করেছে। আমি চাই ওদের গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক।’
Bollywood Gossip: অজয় দেবগনের নায়িকা, বিয়ে না করেই গর্ভবতী, ১০ বছরেই বিবাহ বিচ্ছেদ, এখন ৭ বছরের ছোটতে মন মজেছে
বলিউডের অত্যন্ত প্রতিভাবান তারকাদের মধ্যে অন্যতম ৷ যাঁর প্রতিভার কোনও কমই ছিলনা জীবনে ৷ তবুও তারকা তকমা পেতে করতে ব্যর্থ হয়েছেন ৷
প্রতীকী ছবি ৷
IMD Severe Heatwave Alert: ‘সিভিয়ার হিটওয়েভ অ্যালার্ট’…! বইছে চরম ‘লু’, দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় লাল-কমলা সতর্কতা, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কোথায় কত? বিরাট আপডেট দিল আলিপুর
Weather: উত্তরের ৫ জেলায় ঝড়বৃষ্টি, কলকাতা-সহ দক্ষিণে কবে শুরু বৃষ্টি? ডেট জানিয়ে দিল হাওয়া অফিস
Veg Thali: এই রাজধানীতে মাত্র ২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ভেজ থালি! খাওয়ার খরচ কমে অর্ধেক
নিজস্ব প্রতিবেদন: কলকাতার যে কোনও পাইস হোটেলে দুপুরের ভেজ থালির দাম কত হয়? এর কোনও নির্দিষ্ট রেট নেই। তবে আজকের বাজার দরে ৫০ টাকার নিচে ভেজ থালি পাওয়া হাতে চাঁদ পাওয়ার সমান। কিন্তু প্রতিবেশী রাজ্য অসমের রাজধানী গুয়াহাটিতে গেলে রীতিমত চমকে যাবেন। এখানকার একটি ভাতের হোটেলে আপনি মাত্র ২০ টাকায় ভেজ বা নিরামিষ থালি পেয়ে যাবেন!
লকডাউনের ঠিক আগে জানু দত্ত নামে গুয়াহাটির এক স্থানীয় মহিলা এই হোটেলটি চালু করেছিলেন। স্বামী মারা যাওয়ায় সংসার চালাতে তিনি এই ব্যবসায় নামেন। হোটেলটি শহরের উলুবাড়ির ডাঃ বিকে কাকতি রোডে অবস্থিত। এখানে ভেজ থালিতে ভাত, ডাল, সবজি, লেবু এবং চাটনি থাকে। এছাড়াও ২০ টাকায় ডিমের তরকারি, ৪০ টাকায় মটর পনির, ৪০ টাকায় চিকেন কষা, চিকেন কারি, ৪০ টাকায় ডিম পাটোরি এবং মাত্র ৪০ টাকায় এখানে ফিশ কারিও পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: চিড়ে, দই, লাড়ু, পিঠে খাওয়ার জন্য এই সময় বিদেশ থেকে ছুটে আসেন পর্যটকরা!
এই ভাতের হোটেলের মালকিন জানু দত্তের দুই মেয়ে ও এক ছেলে আছে। জানু দত্তের এই ভাতের হোটেলে প্রতিদিনই ক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে। ফলে দুপুরে ফুসরত ফেলার সুযোগ পান না তিনি। অত্যন্ত সস্তায় খাবার খাইয়েও সংসারে ফিরেছে স্থিতিশীলতা।
AI-TCS: বন্ধ হয়ে যাবে সমস্ত কল সেন্টার! চাকরি হারাবেন কয়েক হাজার মানুষ! বড় তথ্য সামনে আনল TCS
AI: আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে সমস্ত কল সেন্টার। চাকরি হারাবেন কয়েক হাজার তরুণ-তরুণী। তাঁদের জায়গায় কাজ করবে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স চালিত রোবট। এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন টিসিএস-এর চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার কে কীর্তিবাসন।ভারতের আইটি সেক্টরের মূল অংশ হল কল সেন্টার। বিশ্বের উন্নত বাজারগুলির চিত্রটাও একই। বছরের পর বছর ধরে এই সেক্টর চাকরি যুগিয়ে চলেছে কয়েক লক্ষ তরুণ তরুণীর। কিন্তু টিসিএস প্রধান মনে করছেন, কল সেন্টারগুলোর মৌলিক কাজ চালানোর জন্য এআই প্রস্তুত। মানুষের উপস্থিতি ছাড়াই সিস্টেম এবং ইনকামিং কল পরিচালনা করতে পারবে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স।
কীর্তিবাসন মনে করেন, এমন দিন আর বেশি দূরে নেই যখন কল সেন্টার পরিচালনা করবে এআই। গ্রাহকদের কথা শুনবে, সমস্যা অনুযায়ী সমাধান করবে। এই কাজে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের ডেটা মডেলের উপর ভিত্তি করে এআইকে প্রশিক্ষণ দেবে কোম্পানিগুলোই। এআই বিবর্তনের গতি দেখে এক বছরের মধ্যেই এই পরিবর্তন হতে পারে বলে অনুমান করছেন তিনি।
আরও পড়ুন: ঘুম নেই, কষ্টে আছেন, অসুখ ছাড়ছেই না? জড়িয়ে ধরুন মানুষকে! মুহূর্তে সুস্থ হবেন!
এর স্পষ্ট অর্থ হল লক্ষ লক্ষ কর্মী চাকরি হারাবেন। অনেক ফিজিক্যাল কলিং সেন্টার বন্ধ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, “আমরা যদি আদর্শ পরিস্থিতির কথা বলি, তাহলে আগামী সময়ে, কল সেন্টারগুলিতে কল আসার সংখ্যা কমে যাবে”। সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “আমরা এমন একটি পরিস্থিতিতে আছি যখন প্রযুক্তি কল আসার আগেই গ্রাহকের সমস্যার সমাধান করতে পারে এবং তাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারে।”
আরও পড়ুন: ৫০-এও কী করে এত সুন্দর? ফাঁস হল মালাইকা আরোরার সিক্রেট! আপনিও হতে পারেন এমন!
লেনদেনের ইতিহাস এবং অতীত আচরণ দেখে চ্যাটবট সহজেই বুঝতে পারবে গ্রাহক কী ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন। এমন পরিস্থিতিতে, কল সেন্টারের কর্মীদের কাজটা এআই খুব সহজেই করতে পারবে। গত কয়েক বছর ধরেই চাকরির বাজারে এআই-এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা চলছে। গুগল ইতিমধ্যেই ব্যাপক ছাঁটাই করেছে। জেনারেটিভ এআই-কে দিয়ে অনেক জটিল কাজ চালাচ্ছে তারা। তবে টিসিএসের প্রধান মনে করেন, আগামী কয়েক বছরে প্রযুক্তিবিদদের চাহিদা কমার পরিবর্তে বাড়বে। তিনি আরও মনে করেন, পরিবর্তিত চাহিদার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।