Calcium rich foods: সুগারের রোগীরাও খেতে পারেন নিশ্চিন্তে…দুধের মতোই ক্যালসিয়ামের ভাণ্ডার! ইস্পাত কঠিন হয় হাড়

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরের হাড়ও দুর্বল হতে থাকে৷ এটি একটি সাধারণ ব্যাপার৷ কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখলে এই সমস্যা অনেকাংশেই এড়ানো যায়। আজকাল মানুষ অল্প বয়সেই দুর্বল হাড়ের সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন, এমন পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট কিছু খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী হতে পারি৷
বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরের হাড়ও দুর্বল হতে থাকে৷ এটি একটি সাধারণ ব্যাপার৷ কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখলে এই সমস্যা অনেকাংশেই এড়ানো যায়। আজকাল মানুষ অল্প বয়সেই দুর্বল হাড়ের সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন, এমন পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট কিছু খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী হতে পারি৷
আমরা প্রত্যেকেই জানি, হাড় মজবুত করতে আমাদের প্রয়োজন ক্যালসিয়াম৷ তাই মজবুত হাড়ের জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত৷ দুধ একটি সুষম খাদ্য, তাছাড়া এটি ক্যালসিয়ামেরও ভাঁড়ারও৷ কিন্তু, আমাদের মধ্যে অনেকেরই দুধ সহ্য হয় না৷ এমন পরিস্থিতিতে ড্রাই ফ্রুটস ক্যালসিয়ামের অন্যতম বিকল্প প্রমাণিত হতে পারে৷
আমরা প্রত্যেকেই জানি, হাড় মজবুত করতে আমাদের প্রয়োজন ক্যালসিয়াম৷ তাই মজবুত হাড়ের জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত৷ দুধ একটি সুষম খাদ্য, তাছাড়া এটি ক্যালসিয়ামেরও ভাঁড়ারও৷ কিন্তু, আমাদের মধ্যে অনেকেরই দুধ সহ্য হয় না৷ এমন পরিস্থিতিতে ড্রাই ফ্রুটস ক্যালসিয়ামের অন্যতম বিকল্প প্রমাণিত হতে পারে৷
 খেজুর অন্যতম উপকারী একটি ড্রাই ফ্রুট৷ খেজুর খাওয়া খুবই উপকারী। এটি ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ৷ খেজুর হাড়কে ইস্পাতের মতো মজবুত করে। খেজুর খাওয়া মস্তিষ্কের জন্যেও উপকারী। এটি মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ করতে সাহায্য করে।
খেজুর অন্যতম উপকারী একটি ড্রাই ফ্রুট৷ খেজুর খাওয়া খুবই উপকারী। এটি ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ৷ খেজুর হাড়কে ইস্পাতের মতো মজবুত করে। খেজুর খাওয়া মস্তিষ্কের জন্যেও উপকারী। এটি মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ করতে সাহায্য করে।
হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ড্রাই ফ্রুট হিসেবে খেজুর ও শুকনো খেজুর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। পুরুষদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী। খেজুরের মধ্যে লুকিয়ে আছে পুষ্টির ভাণ্ডার। এতে বহু খনিজ পাওয়া যায়, যার মধ্যে রয়েছে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম। হাড়ের গুরুতর সমস্যা অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধেও খেজুর খাওয়া সাহায্য করতে পারে।
হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ড্রাই ফ্রুট হিসেবে খেজুর ও শুকনো খেজুর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। পুরুষদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী। খেজুরের মধ্যে লুকিয়ে আছে পুষ্টির ভাণ্ডার। এতে বহু খনিজ পাওয়া যায়, যার মধ্যে রয়েছে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম। হাড়ের গুরুতর সমস্যা অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধেও খেজুর খাওয়া সাহায্য করতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খেজুর খাওয়া উপকারী। খেজুর খাওয়া রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। খেজুরের গ্লাইসেমিক সূচক কম এবং এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, তাই এটি খাওয়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খেজুর খাওয়া উপকারী। খেজুর খাওয়া রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। খেজুরের গ্লাইসেমিক সূচক কম এবং এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, তাই এটি খাওয়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
সবাই চায় বয়স বাড়ার সঙ্গেও মস্তিষ্ক যেন তীক্ষ্ণ থাকে। এ জন্য নিয়মিত খেজুর খাওয়া খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। খেজুর খেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর মস্তিষ্কে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে আলঝাইমার্সের মতো নিউরোডিজেনারেটিভ রোগের ঝুঁকি কমে।
সবাই চায় বয়স বাড়ার সঙ্গেও মস্তিষ্ক যেন তীক্ষ্ণ থাকে। এ জন্য নিয়মিত খেজুর খাওয়া খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। খেজুর খেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর মস্তিষ্কে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে আলঝাইমার্সের মতো নিউরোডিজেনারেটিভ রোগের ঝুঁকি কমে।
খেজুর খাওয়া পাকস্থলীর জন্যেও অনেক উপকারী। আসলে খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি নিয়মিত মলত্যাগেও সহায়ক।
খেজুর খাওয়া পাকস্থলীর জন্যেও অনেক উপকারী। আসলে খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি নিয়মিত মলত্যাগেও সহায়ক।
রিপোর্ট অনুযায়ী, খেজুরে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীরকে নানা ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে যা শরীরে মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, খেজুরে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীরকে নানা ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে যা শরীরে মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্য নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ কোনও নতুন জিনিস প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্য নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ কোনও নতুন জিনিস প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷