“যে বড় খবর হয়েছিল, সেটি একটা বড় ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়েছিল। আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমি ইংল্যান্ড থেকে ফিরে আসার পর দেখি বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে আমাকে ‘বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ বলা হয়।’’

Preity Zinta and Suchitra Pillai: ‘বয়ফ্রেন্ড ছিনতাই করে’! প্রীতির মন ভেঙেই কি অন্য নায়িকাকে বিয়ে? দুই নায়িকার প্রেমজীবনে ঝড় তোলেন বিদেশি, কটাক্ষে বিদ্ধ সুচিত্রা!

‘এক ফুল, দুই মালি’, এই পুরনো প্রবাদ যে কত কত ক্ষেত্রে কার্যকরী, তা গুনে শেষ করা যাবে না। আমজনতা থেকে তারকা, সকলেই এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। এবার প্রকাশ্যে এল আরও এক ঘটনা। খবর এল বলিপাড়া থেকে।
‘এক ফুল, দুই মালি’, এই পুরনো প্রবাদ যে কত কত ক্ষেত্রে কার্যকরী, তা গুনে শেষ করা যাবে না। আমজনতা থেকে তারকা, সকলেই এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। এবার প্রকাশ্যে এল আরও এক ঘটনা। খবর এল বলিপাড়া থেকে।
‘দিল চাহতা হ্যায়’ ছবির অভিনেত্রী সুচিত্রা পিল্লাইকে মনে আছে? সইফ আলি খানের রাগী বান্ধবীর চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেই ছবিতেই প্রীতি জিন্টারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আমির খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন বলি তারকা।
‘দিল চাহতা হ্যায়’ ছবির অভিনেত্রী সুচিত্রা পিল্লাইকে মনে আছে? সইফ আলি খানের রাগী বান্ধবীর চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেই ছবিতেই প্রীতি জিন্টারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আমির খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন বলি তারকা।
কিন্তু আপনারা জানেন কি, এই দুই অভিনেত্রীর মধ্যে বিশেষ সংযোগ রয়েছে? সুচিত্রা সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন, তাঁর স্বামী লার্স কেজেল্ডসেন একসময়ে প্রীতির সঙ্গে প্রেম করতেন। এক সময়ে এই কারণে সুচিত্রাকে নানা ধরনের কটাক্ষ, সমালোচনা শুনতে হয়েছিল।
কিন্তু আপনারা জানেন কি, এই দুই অভিনেত্রীর মধ্যে বিশেষ সংযোগ রয়েছে? সুচিত্রা সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন, তাঁর স্বামী লার্স কেজেল্ডসেন একসময়ে প্রীতির সঙ্গে প্রেম করতেন। এক সময়ে এই কারণে সুচিত্রাকে নানা ধরনের কটাক্ষ, সমালোচনা শুনতে হয়েছিল।
সুচিত্রা জানান, প্রীতি এবং লার্সের বিচ্ছেদ একেবারেই তাঁর জন্য হয়নি। তা সত্ত্বেও সুচিত্রাকে সেই সময়ে প্রেমিক চোরের মতো কুৎসিত তকমা দেওয়া হয়েছিল।
সুচিত্রা জানান, প্রীতি এবং লার্সের বিচ্ছেদ একেবারেই তাঁর জন্য হয়নি। তা সত্ত্বেও সুচিত্রাকে সেই সময়ে প্রেমিক চোরের মতো কুৎসিত তকমা দেওয়া হয়েছিল।
এমন তকমা কি প্রীতিই দিয়েছিলেন? প্রশ্নের উত্তরে সুচিত্রা সাক্ষাৎকারে বলেন, “না, এটি অন্য কারও কাছ থেকে শুনেছিলাম। প্রীতি আর আমি কখনওই বন্ধু ছিলাম না। কেবল পরিচিত ছিলাম কারণ আমাদের এক কমন বন্ধু ছিল।’’
এমন তকমা কি প্রীতিই দিয়েছিলেন? প্রশ্নের উত্তরে সুচিত্রা সাক্ষাৎকারে বলেন, “না, এটি অন্য কারও কাছ থেকে শুনেছিলাম। প্রীতি আর আমি কখনওই বন্ধু ছিলাম না। কেবল পরিচিত ছিলাম কারণ আমাদের এক কমন বন্ধু ছিল।’’
‘‘তবে, হ্যাঁ, লার্স কিছু সময়ের জন্য প্রীতির সঙ্গে প্রেম করেছিল। কিন্তু আমার সঙ্গে দেখা হওয়ার অনেক আগেই তাঁদের ব্রেকআপ হয়েছিল এবং শুধুমাত্র এই অংশটিই সত্য। আমি তাঁদের মধ্যে আসিনি, তাঁরা সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণে আলাদা হয়ে যায়।”
‘‘তবে, হ্যাঁ, লার্স কিছু সময়ের জন্য প্রীতির সঙ্গে প্রেম করেছিল। কিন্তু আমার সঙ্গে দেখা হওয়ার অনেক আগেই তাঁদের ব্রেকআপ হয়েছিল এবং শুধুমাত্র এই অংশটিই সত্য। আমি তাঁদের মধ্যে আসিনি, তাঁরা সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণে আলাদা হয়ে যায়।”
“যে বড় খবর হয়েছিল, সেটি একটা বড় ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়েছিল। আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমি ইংল্যান্ড থেকে ফিরে আসার পর দেখি বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে আমাকে ‘বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ বলা হয়।’’
“যে বড় খবর হয়েছিল, সেটি একটা বড় ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়েছিল। আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমি ইংল্যান্ড থেকে ফিরে আসার পর দেখি বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে আমাকে ‘বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ বলা হয়।’’
‘‘শিরোনাম ছিল, ‘সুচিত্রা পিল্লাই একজন বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ কারণ আমি তখন অ্যান্ড্রু কোয়েনের সঙ্গে প্রেম করছি। যিনি ভারতে স্টার টেলিভিশন শুরু করেছিলেন। ওই সম্পর্ক নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠেছিল।
‘‘শিরোনাম ছিল, ‘সুচিত্রা পিল্লাই একজন বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ কারণ আমি তখন অ্যান্ড্রু কোয়েনের সঙ্গে প্রেম করছি। যিনি ভারতে স্টার টেলিভিশন শুরু করেছিলেন। ওই সম্পর্ক নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠেছিল।
কিন্তু সেখানেও আমার কারণে অ্যান্ড্রু এবং তাঁর সঙ্গী, মডেল অচলা সচদেব আলাদা হয়নি। যা হওয়ার তা হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। অনেক বছর পর অর্চলা আর আমি এটা নিয়ে হাসাহাসিও করেছিলাম।
কিন্তু সেখানেও আমার কারণে অ্যান্ড্রু এবং তাঁর সঙ্গী, মডেল অচলা সচদেব আলাদা হয়নি। যা হওয়ার তা হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। অনেক বছর পর অর্চলা আর আমি এটা নিয়ে হাসাহাসিও করেছিলাম।
সুচিত্রা এবং লার্স ২০০৫ সালে বিয়ে করেন। তাঁদের একটি কন্যাও রয়েছে, যার নাম অ্যানিকা কেজেল্ডসেন। অন্যদিকে প্রীতি জিন্টা ২০১৬ সালে জিন গুডেনাফকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালে সারোগেসির মাধ্যমে তাঁদের যমজ সন্তান জিয়া এবং জয়ের জন্ম হয়।
সুচিত্রা এবং লার্স ২০০৫ সালে বিয়ে করেন। তাঁদের একটি কন্যাও রয়েছে, যার নাম অ্যানিকা কেজেল্ডসেন। অন্যদিকে প্রীতি জিন্টা ২০১৬ সালে জিন গুডেনাফকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালে সারোগেসির মাধ্যমে তাঁদের যমজ সন্তান জিয়া এবং জয়ের জন্ম হয়।