আপনি যদি সঠিক জীবনধারা অনুসরণ করেন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাহলে কিন্তু চাইলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন সহজেই। নিউজ 18-কে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে, বেঙ্গালুরুর বিশিষ্ট চিকিৎসক ড প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানালেন একজন ডায়াবেটিস রোগীর করণীয় স্বাস্থ্যকর জীবনধারা কী হতে পারে।

Diabetes Management: গরমের এই ফল ডায়াবিটিসের মহৌষধ, ইনসুলিন ক্ষরণ বাড়ায়,কীভাবে খেলে ফল পাবেন? পড়ুন

গ্রীষ্মকালে গ্রামীণ এলাকায় নানান ফল পাওয়া যায়, যাদের মধ্যে অন্যতম জাম। কালচে রঙের সুস্বাদু এই ফল পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। ওজন কমানো থেকে হজমে সাহায্য করা কিংবা মুখে রুচি ফেরাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কালোজাম। শুধু তাই নয়, গ্রীষ্মের এই ফলে রয়েছে ভিটামিন-সি। এছাড়াও জামের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরকে রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে, রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
গ্রীষ্মকালে গ্রামীণ এলাকায় নানান ফল পাওয়া যায়, যাদের মধ্যে অন্যতম জাম। কালচে রঙের সুস্বাদু এই ফল পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। ওজন কমানো থেকে হজমে সাহায্য করা কিংবা মুখে রুচি ফেরাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কালোজাম। শুধু তাই নয়, গ্রীষ্মের এই ফলে রয়েছে ভিটামিন-সি। এছাড়াও জামের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরকে রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে, রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
পুষ্টিবিদ অভিজিৎ সেন জানান, বিভিন্ন ঋতুকালীন ফল খাওয়া উচিত। গ্রীষ্মকালীন অন্যান্য ফলের পাশাপাশি স্বাদে এবং গুণে ভরপুর জাম খাওয়া প্রয়োজন। মাড়ির রক্তক্ষরণ, যন্ত্রণা কিংবা ত্বকের নানা সমস্যার সমাধান করে এই ফল।

পুষ্টিবিদ অভিজিৎ সেন জানান, বিভিন্ন ঋতুকালীন ফল খাওয়া উচিত। গ্রীষ্মকালীন অন্যান্য ফলের পাশাপাশি স্বাদে এবং গুণে ভরপুর জাম খাওয়া প্রয়োজন। মাড়ির রক্তক্ষরণ, যন্ত্রণা কিংবা ত্বকের নানা সমস্যার সমাধান করে এই ফল।
কালোজামে রয়েছে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন-সহ নানান খনিজ পদার্থ যা শরীরের নানা রোগ প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কালোজামে রয়েছে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন-সহ নানান খনিজ পদার্থ যা শরীরের নানা রোগ প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডায়াবিটিস রোগীরা ভরসা রাখুন জাম-এ। জাম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। শাঁস ছাড়াও এর বীজ ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য ভীষণ উপকারী। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, জামের বীজের গুঁড়ো করে খেলে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ডায়াবিটিস রোগীরা ভরসা রাখুন জাম-এ। জাম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। শাঁস ছাড়াও এর বীজ ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য ভীষণ উপকারী। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, জামের বীজের গুঁড়ো করে খেলে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
জামের বীজে জাম্বোলিন এবং জাম্বোসিন নামক যৌগ থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ায়।
জামের বীজে জাম্বোলিন এবং জাম্বোসিন নামক যৌগ থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ায়।
জামের বীজে প্রোফাইল্যাকটিক ক্ষমতা রয়েছে, যা হাইপারগ্লাইসেমিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। এই ফলের বীজ ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ কমাতেও সাহায্য করে।
জামের বীজে প্রোফাইল্যাকটিক ক্ষমতা রয়েছে, যা হাইপারগ্লাইসেমিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। এই ফলের বীজ ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ কমাতেও সাহায্য করে।
জামে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী। এ ছাড়া জামের বীজে ভাল মাত্রায় ফাইবার থাকে। ফাইবার হজমের সমস্যা মেটায়।
জামে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী। এ ছাড়া জামের বীজে ভাল মাত্রায় ফাইবার থাকে। ফাইবার হজমের সমস্যা মেটায়।