জীবনে কখনও কখনও এমন সময় আসে, যখন কোনও পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেওয়া উচিত, তা নিয়ে মনে অনিশ্চয়তার মেঘ ঘনায়। এহেন পরিস্থিতির মুখে কম-বেশি আমরা সকলেই পড়ে থাকি। আর এইসব পরিস্থিতিতে আমরা সাধারণত অন্য কারও কাছ থেকে পরামর্শ চাই। কিন্তু কখনও কখনও যাঁদের থেকে পরামর্শ চাওয়া হচ্ছে, তাঁরা সঠিক পরামর্শ দিয়ে উঠতে পারেন না। আর ভুল পরামর্শ মেনে এগোলে জীবনে নানা খারাপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। তাই সঠিক মানুষের কাছ থেকে সঠিক পরামর্শ নেওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। আর কেউ খারাপ পরামর্শ দিচ্ছেন কি না, সেটা বোঝাটাও সমান ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেটা বোঝার উপায়টা কী। আজকের প্রতিবেদনে এই বিষয়েই আলোচনা করা যাক।
যাঁরা কথোপকথনে একেবারেই আগ্রহী নন, তাঁরাই ভুল পরামর্শ দিয়ে থাকেন। দেখে নিতে হবে যে, তিনি কথোপকথনে আগ্রহী কি না! কেউ যদি পরিস্থিতি নিয়ে আগ্রহী হয়ে প্রশ্ন করেন, তাহলে বুঝতে হবে, তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন। মূলত তাঁরা নিজেরা এই পরিস্থিতিতে পড়লে কী করতেন, সেটাই বলবেন।
অন্যদের দেওয়া পরামর্শ কি ভাল লাগছে?
কারও পরামর্শ মেনে চলার আগে বুঝতে হবে যে, সেই পরামর্শ ঠিক কি না! যদি কারও পরামর্শের সঙ্গে নিজের আদর্শ কিংবা নীতি না মেলে, তাহলে সেই পরামর্শ ভুল হওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে।
পরামর্শদাতা কি বোঝার চেষ্টা করছেন?
কেউ পরামর্শ যখন দেন, তখন তিনি নিজের দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করেই তা দিয়ে থাকেন। উল্টো দিকে থাকা মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি কিন্তু বোঝার চেষ্টা করেন না। যার ফলে সেই পরামর্শ ভুল হতে পারে।
ফলাফলের উপর মনোযোগ:
অনেকে শুধুমাত্র ফলাফলের কথা ভেবেই পরামর্শ দেন। এর প্রক্রিয়ার কথা মাথায় রাখেন না। ফলে সেই পরামর্শ কিন্তু অবাস্তব হতে পারে।