নিদাগ-নিষ্কলুষ, পেলব-ঝকঝকে, টানটান ত্বক কে না চান! আবার আজকের দিনে গ্লাস স্কিন ট্রেন্ডে রয়েছে। আসলে সব মেয়েই চান যেন তাঁদের ত্বক কাচের মতো উজ্জ্বল হোক! তবে বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার ছাপও ত্বকের উপর পড়তে শুরু করে। বলিরেখাহীন উজ্জ্বল ত্বক তখন বজায় রাখা যেন একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। অনেকেই কসমেটিক ট্রিটমেন্ট করান ঠিকই, তবে সেটাই কি একমাত্র পথ? একেবারেই না!

Home Facial: বয়স ছুঁতেও পারবে না শরীর, টানটান হবে ত্বক, ঘরোয়া এই উপায়ে যৌবন ধরে রাখুন আজীবন

নিদাগ-নিষ্কলুষ, পেলব-ঝকঝকে, টানটান ত্বক কে না চান! আবার আজকের দিনে গ্লাস স্কিন ট্রেন্ডে রয়েছে। আসলে সব মেয়েই চান যেন তাঁদের ত্বক কাচের মতো উজ্জ্বল হোক! তবে বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার ছাপও ত্বকের উপর পড়তে শুরু করে। বলিরেখাহীন উজ্জ্বল ত্বক তখন বজায় রাখা যেন একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। অনেকেই কসমেটিক ট্রিটমেন্ট করান ঠিকই, তবে সেটাই কি একমাত্র পথ? একেবারেই না!
নিদাগ-নিষ্কলুষ, পেলব-ঝকঝকে, টানটান ত্বক কে না চান! আবার আজকের দিনে গ্লাস স্কিন ট্রেন্ডে রয়েছে। আসলে সব মেয়েই চান যেন তাঁদের ত্বক কাচের মতো উজ্জ্বল হোক! তবে বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার ছাপও ত্বকের উপর পড়তে শুরু করে। বলিরেখাহীন উজ্জ্বল ত্বক তখন বজায় রাখা যেন একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। অনেকেই কসমেটিক ট্রিটমেন্ট করান ঠিকই, তবে সেটাই কি একমাত্র পথ? একেবারেই না!
আরও একটা উপায় রয়েছে। আর সেটা হল ফেসিয়াল যোগা। ঘরে বসে সঠিক উপায়ে নিয়মিত ফেসিয়াল যোগা করলে ধীরে ধীরে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। শুধু তা-ই নয়, যাঁদের ডাবল চিনের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের সেই সমস্যাও এর মাধ্যমে নিমেষে দূর হবে। দেখে নেওয়া যাক কিছু ফেসিয়াল যোগা এক্সারসাইজ।
আরও একটা উপায় রয়েছে। আর সেটা হল ফেসিয়াল যোগা। ঘরে বসে সঠিক উপায়ে নিয়মিত ফেসিয়াল যোগা করলে ধীরে ধীরে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। শুধু তা-ই নয়, যাঁদের ডাবল চিনের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের সেই সমস্যাও এর মাধ্যমে নিমেষে দূর হবে। দেখে নেওয়া যাক কিছু ফেসিয়াল যোগা এক্সারসাইজ।
বোঝাই যাচ্ছে যে, ঠোঁটের গঠন ও গড়ন সুন্দর করার জন্য এই এক্সারসাইজ করা যেতে পারে। এর জন্য প্রথমে নিজের মুখটা বন্ধ করে ঠোঁট দু’টো শক্ত করে চেপে ধরতে হবে। এরপরে মুখের মধ্যে বাতাস ভরে মুখটাকে বেলুনের মতো ফোলাতে হবে। এবার মুখের ভিতরের সেই বাতাস একবার ডান দিকে এবং একবার বাম দিকে চালনা করতে হবে। নিয়মিত এই এক্সারসাইজ করলে দারুণ উপকার মিলবে।
বোঝাই যাচ্ছে যে, ঠোঁটের গঠন ও গড়ন সুন্দর করার জন্য এই এক্সারসাইজ করা যেতে পারে। এর জন্য প্রথমে নিজের মুখটা বন্ধ করে ঠোঁট দু’টো শক্ত করে চেপে ধরতে হবে। এরপরে মুখের মধ্যে বাতাস ভরে মুখটাকে বেলুনের মতো ফোলাতে হবে। এবার মুখের ভিতরের সেই বাতাস একবার ডান দিকে এবং একবার বাম দিকে চালনা করতে হবে। নিয়মিত এই এক্সারসাইজ করলে দারুণ উপকার মিলবে।
এর জন্য মাথা পিছনের দিকে বাঁকাতে হবে, যতক্ষণ না মাথার উপরের ছাদ দেখা যাচ্ছে। এরপর ঠোঁট দু’টোকে জড়ো করে চুম্বনের মতো ভঙ্গি করতে হবে। কয়েক সেকেন্ড এভাবেই থাকতে হবে। নিয়মিত এই এক্সারসাইজ করলে ঘাড়ের পেশি শক্ত হবে এবং চোয়ালের গড়নও সুন্দর হবে।
এর জন্য মাথা পিছনের দিকে বাঁকাতে হবে, যতক্ষণ না মাথার উপরের ছাদ দেখা যাচ্ছে। এরপর ঠোঁট দু’টোকে জড়ো করে চুম্বনের মতো ভঙ্গি করতে হবে। কয়েক সেকেন্ড এভাবেই থাকতে হবে। নিয়মিত এই এক্সারসাইজ করলে ঘাড়ের পেশি শক্ত হবে এবং চোয়ালের গড়নও সুন্দর হবে।
চোখের ফোলাভাব এবং মুখের বলিরেখা থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুণ এক্সারসাইজ এটি। এর জন্য কপালের ঠিক মাঝবরাবর নিজের দু’টি হাত রাখতে হবে। এবার তর্জনী এবং বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের মাধ্যমে একটা ত্রিভুজ তৈরি করতে হবে। এভাবে ধীরে ধীরে চাপ দিতে হবে কপালের উপর। ভ্রু-পল্লবের উপর যতটা সম্ভব চাপ দিতে হবে। আর এটা করার সময় চোখ বুজে থাকতে হবে।
চোখের ফোলাভাব এবং মুখের বলিরেখা থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুণ এক্সারসাইজ এটি। এর জন্য কপালের ঠিক মাঝবরাবর নিজের দু’টি হাত রাখতে হবে। এবার তর্জনী এবং বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের মাধ্যমে একটা ত্রিভুজ তৈরি করতে হবে। এভাবে ধীরে ধীরে চাপ দিতে হবে কপালের উপর। ভ্রু-পল্লবের উপর যতটা সম্ভব চাপ দিতে হবে। আর এটা করার সময় চোখ বুজে থাকতে হবে।
ভ্রু-পল্লবের তলার অংশের হাড়ের উপর রেখে তর্জনী দিয়ে চাপ দিতে হবে। এবার চোখ বন্ধ করতে হবে। তবে আঙুল চলতে থাকবে। পাঁচ সেকেন্ড মতো অপেক্ষা করতে হবে। এরপর চোখ খুলতে হবে। এভাবে পুনরাবৃত্তি করতে হবে।
ভ্রু-পল্লবের তলার অংশের হাড়ের উপর রেখে তর্জনী দিয়ে চাপ দিতে হবে। এবার চোখ বন্ধ করতে হবে। তবে আঙুল চলতে থাকবে। পাঁচ সেকেন্ড মতো অপেক্ষা করতে হবে। এরপর চোখ খুলতে হবে। এভাবে পুনরাবৃত্তি করতে হবে।
এই এক্সারসাইজটি চোয়ালের পেশি দৃঢ় করতে সাহায্য করে। সিলিংয়ের দিকে তাকিয়ে এক্সারসাইজটি শুরু করতে হবে। এরপর নিচের চোয়াল এগিয়ে দিতে হবে। এভাবে কয়েক সেকেন্ডের জন্য থাকতে হবে। এরপর আবার বিশ্রাম। এভাবে কিছুটা সময় ধরে পুনরাবৃত্তি করতে হবে।
এই এক্সারসাইজটি চোয়ালের পেশি দৃঢ় করতে সাহায্য করে। সিলিংয়ের দিকে তাকিয়ে এক্সারসাইজটি শুরু করতে হবে। এরপর নিচের চোয়াল এগিয়ে দিতে হবে। এভাবে কয়েক সেকেন্ডের জন্য থাকতে হবে। এরপর আবার বিশ্রাম। এভাবে কিছুটা সময় ধরে পুনরাবৃত্তি করতে হবে।