ভারতীয় সঙ্গীতের ইতিহাসে অন্যতম সেরা গায়িকা। ২৫টি ভিন্ন ভাষায় ২০ হাজারটিরও বেশি গান রেকর্ড করা থেকে শুরু করে সাতবার সেরা প্লেব্যাকের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। তাঁর একাধিক গান আজও প্রেমের জোয়ারে ভাসিয়ে দেয় কত কত হৃদয়কে।

Bollywood Singer Love Life: ট্রেনে এক দেখাতেই প্রেম, বিয়ে করেও পাননি সংসার-সুখ, ‘ডিভোর্স’ হওয়ার আগেই… বলুন তো কে এই গায়িকা?

ভারতীয় সঙ্গীতের ইতিহাসে অন্যতম সেরা গায়িকা। ২৫টি ভিন্ন ভাষায় ২০ হাজারটিরও বেশি গান রেকর্ড করা থেকে শুরু করে সাতবার সেরা প্লেব্যাকের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। তাঁর একাধিক গান আজও প্রেমের জোয়ারে ভাসিয়ে দেয় কত কত হৃদয়কে।
ভারতীয় সঙ্গীতের ইতিহাসে অন্যতম সেরা গায়িকা। ২৫টি ভিন্ন ভাষায় ২০ হাজারটিরও বেশি গান রেকর্ড করা থেকে শুরু করে সাতবার সেরা প্লেব্যাকের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। তাঁর একাধিক গান আজও প্রেমের জোয়ারে ভাসিয়ে দেয় কত কত হৃদয়কে।
তিনি অলকা ইয়াগনিক। তাঁর মা শুভা ইয়াগনিকও একজন প্রশিক্ষিত ভারতীয় শাস্ত্রীয় গায়ক ছিলেন। ছোট থেকেই শুভা বুঝতে পেরেছিলেন যে তাঁর মেয়ে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি অলকা ইয়াগনিক। তাঁর মা শুভা ইয়াগনিকও একজন প্রশিক্ষিত ভারতীয় শাস্ত্রীয় গায়ক ছিলেন। ছোট থেকেই শুভা বুঝতে পেরেছিলেন যে তাঁর মেয়ে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন এবং ৬ বছর বয়সে অলকা আকাশবাণীর জন্য ভক্তিমূলক গান এবং ভজন গাইতে শুরু করেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে অলকা পেশাদার গায়িকা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যান। ‘থিরকাট আং’ ছবিতে ‘পায়েল কি ঝংকার’ গানটির মাধ্যমে তাঁর আত্মপ্রকাশ।
তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন এবং ৬ বছর বয়সে অলকা আকাশবাণীর জন্য ভক্তিমূলক গান এবং ভজন গাইতে শুরু করেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে অলকা পেশাদার গায়িকা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যান। ‘থিরকাট আং’ ছবিতে ‘পায়েল কি ঝংকার’ গানটির মাধ্যমে তাঁর আত্মপ্রকাশ।
গায়িকা চিরকালই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন গোপন রাখতে পছন্দ করেন। ইয়াগনিক এবং তাঁর স্বামী নীরজ কাপুরের এক মেয়ে সাইশা। তিনি বিয়ে করেছেন অমিত দেশাইকে। সম্প্রতি জটিল রোগ ধরা পড়েছে অলকার।
গায়িকা চিরকালই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন গোপন রাখতে পছন্দ করেন। ইয়াগনিক এবং তাঁর স্বামী নীরজ কাপুরের এক মেয়ে সাইশা। তিনি বিয়ে করেছেন অমিত দেশাইকে। সম্প্রতি জটিল রোগ ধরা পড়েছে অলকার।
সেই নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভক্তরা। শ্রবণের সমস‍্যায় ভুগছেন। গত সপ্তাহে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে অলকা জানিয়েছেন, তিনি বিরল স্নায়ুরোগে শ্রবনশক্তি হারিয়েছেন।
সেই নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভক্তরা। শ্রবণের সমস‍্যায় ভুগছেন। গত সপ্তাহে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে অলকা জানিয়েছেন, তিনি বিরল স্নায়ুরোগে শ্রবনশক্তি হারিয়েছেন।
সেই কারণে আবার শিরোনাম দখল করেছেন অলকা। তাঁর গান নিয়ে চারদিকে চর্চা চলে। কিন্তু ইয়াগনিক এবং কাপুরের প্রেমের গল্পটা জানেন কি? দম্পতির প্রথম দেখা হয় ট্রেনে।
সেই কারণে আবার শিরোনাম দখল করেছেন অলকা। তাঁর গান নিয়ে চারদিকে চর্চা চলে। কিন্তু ইয়াগনিক এবং কাপুরের প্রেমের গল্পটা জানেন কি? দম্পতির প্রথম দেখা হয় ট্রেনে।
সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রেন সফরের সময় অলকা ও নীরজের প্রথম দেখা হয়। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে এবং একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন।
সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রেন সফরের সময় অলকা ও নীরজের প্রথম দেখা হয়। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে এবং একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন।
সম্পূর্ণ ভিন্ন পেশায় থাকা সত্ত্বেও অলকা এবং নীরজ দেখার পরিকল্পনা করতে থাকেন এবং ছয় মাসের বন্ধুত্বের পর একে অপরের প্রতি ভাললাগা প্রকাশ করেন।
সম্পূর্ণ ভিন্ন পেশায় থাকা সত্ত্বেও অলকা এবং নীরজ দেখার পরিকল্পনা করতে থাকেন এবং ছয় মাসের বন্ধুত্বের পর একে অপরের প্রতি ভাললাগা প্রকাশ করেন।
অলকা ইয়াগনিক এবং নীরজ কাপুরের প্রেমের গল্পের শুরুটা যেন একটি ছবি চিত্রনাট্য। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রেম করার পর ১৯৮৯ সালে বিয়ে করেন। কিন্তু অলকার বাবা-মা বিয়েতে খুশি ছিলেন না।
অলকা ইয়াগনিক এবং নীরজ কাপুরের প্রেমের গল্পের শুরুটা যেন একটি ছবি চিত্রনাট্য। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রেম করার পর ১৯৮৯ সালে বিয়ে করেন। কিন্তু অলকার বাবা-মা বিয়েতে খুশি ছিলেন না।
ব্যবসার কারণে শিলংয়ে থাকতেন নীরজ। তাই বাবা-মা তাঁকে বিয়ে না করার পরামর্শ দেন। বাবা-মা অলকাকে বলেছিলেন যে তাঁদের সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হবে লং ডিসটেন্সের কারণে। কিন্তু অলকা জানতেন, নীরজই তাঁর জন্য উপযুক্ত। নীরজ বিয়ের পর মুম্বইতেই থাকতে শুরু করেন স্ত্রীর সঙ্গে থাকবেন বলে।
ব্যবসার কারণে শিলংয়ে থাকতেন নীরজ। তাই বাবা-মা তাঁকে বিয়ে না করার পরামর্শ দেন। বাবা-মা অলকাকে বলেছিলেন যে তাঁদের সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হবে লং ডিসটেন্সের কারণে। কিন্তু অলকা জানতেন, নীরজই তাঁর জন্য উপযুক্ত। নীরজ বিয়ের পর মুম্বইতেই থাকতে শুরু করেন স্ত্রীর সঙ্গে থাকবেন বলে।
তাঁদের পরিকল্পনা অনুযায়ী, নীরজ মুম্বইতে ব্যবসা শুরু করলে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন। একবার এক সাক্ষাত্কারে অলকা জানিয়েছেন, তিনিই বাধ্য হয়ে নীরজকে শিলংয়ে ফিরে যেতে বলেছিলেন। তিনিই বলেছিলেন, ছোট শহরে বড় হয়ে ওঠা নীরজ এতই সরল ছিলেন যে প্রতারণার শিকার হতেন।
তাঁদের পরিকল্পনা অনুযায়ী, নীরজ মুম্বইতে ব্যবসা শুরু করলে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন। একবার এক সাক্ষাত্কারে অলকা জানিয়েছেন, তিনিই বাধ্য হয়ে নীরজকে শিলংয়ে ফিরে যেতে বলেছিলেন। তিনিই বলেছিলেন, ছোট শহরে বড় হয়ে ওঠা নীরজ এতই সরল ছিলেন যে প্রতারণার শিকার হতেন।
অনেকদিন দূরে দূরে থেকে তাঁদের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছায়। অলকা এবং নীরজ প্রায় ৪-৫ বছর একে অপরের সঙ্গে দেখা করেননি। দাম্পত্য ভেঙে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে বুঝতে পারেন, একে অপরকে ছাড়া বাঁচতে পারবেন না।
অনেকদিন দূরে দূরে থেকে তাঁদের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছায়। অলকা এবং নীরজ প্রায় ৪-৫ বছর একে অপরের সঙ্গে দেখা করেননি। দাম্পত্য ভেঙে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে বুঝতে পারেন, একে অপরকে ছাড়া বাঁচতে পারবেন না।
সংসার ডুবতে ডুবতে আবারও নতুন করে প্রাণশক্তি পায়। প্রেমের টানে আবার এক হন তাঁরা। যদিও একসঙ্গে থাকাটা সম্ভব নয়। তাই শিলং আর মুম্বইতে থেকেই একে অপরকে ভালবেসে যান তাঁরা। গত ২৮ বছর ধরে এভাবেই লং ডিসটেন্স সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছেন তাঁরা।
সংসার ডুবতে ডুবতে আবারও নতুন করে প্রাণশক্তি পায়। প্রেমের টানে আবার এক হন তাঁরা। যদিও একসঙ্গে থাকাটা সম্ভব নয়। তাই শিলং আর মুম্বইতে থেকেই একে অপরকে ভালবেসে যান তাঁরা। গত ২৮ বছর ধরে এভাবেই লং ডিসটেন্স সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছেন তাঁরা।
দূরে থেকেও নীরজ এবং অলকা একে অপরকে পেশাগত দিক থেকে সমর্থন করে এসেছেন। অলকা একবার এক সাক্ষাত্কারে নিজের দাম্পত্য নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি গানের কথা বলেছিলেন।
দূরে থেকেও নীরজ এবং অলকা একে অপরকে পেশাগত দিক থেকে সমর্থন করে এসেছেন। অলকা একবার এক সাক্ষাত্কারে নিজের দাম্পত্য নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি গানের কথা বলেছিলেন।