সত্যি কি মিশে যাচ্ছে এই ৪টি সরকারি ব্যাঙ্ক ? একত্রীকরণ নিয়ে মুখ খুলল UCO Bank

কয়েকদিন আগেই চারটি রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক একত্রীকরণের খবর সামনে এসেছিল। সেই ব্যাঙ্কগুলি হল, ইউকো ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক। শোনা যাচ্ছিল এই তিন ব্যাঙ্ককে একসঙ্গে মিশিয়ে দিতে চায় কেন্দ্র সরকার। এই নিয়ে এবার মুখ খুলল ইউকো ব্যাঙ্ক। তারা জানিয়েছে, ব্যাঙ্ক একত্রীকরণ নিয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে।
কয়েকদিন আগেই চারটি রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক একত্রীকরণের খবর সামনে এসেছিল। সেই ব্যাঙ্কগুলি হল, ইউকো ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক। শোনা যাচ্ছিল এই তিন ব্যাঙ্ককে একসঙ্গে মিশিয়ে দিতে চায় কেন্দ্র সরকার। এই নিয়ে এবার মুখ খুলল ইউকো ব্যাঙ্ক। তারা জানিয়েছে, ব্যাঙ্ক একত্রীকরণ নিয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে।
স্টক এক্সচেঞ্জে দেওয়া তথ্যে ইউকো ব্যাঙ্ক বলেছে, “একত্রীকরণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তে ব্যাঙ্কের কোনও ভূমিকা নেই। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে এই সংক্রান্ত কোনও খবর ব্যাঙ্কের কাছে আসেনি। তাই এই খবর আদতে ভুল”। বলে রাখা ভাল, ব্যাঙ্ক একত্রীকরণ করা হবে কি না, সেই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র। বর্তমানে ইউকো ব্যাঙ্কের ৯৫.৩৯ শতাংশ শেয়ার কেন্দ্র সরকারের কাছে রয়েছে।
স্টক এক্সচেঞ্জে দেওয়া তথ্যে ইউকো ব্যাঙ্ক বলেছে, “একত্রীকরণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তে ব্যাঙ্কের কোনও ভূমিকা নেই। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে এই সংক্রান্ত কোনও খবর ব্যাঙ্কের কাছে আসেনি। তাই এই খবর আদতে ভুল”। বলে রাখা ভাল, ব্যাঙ্ক একত্রীকরণ করা হবে কি না, সেই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র। বর্তমানে ইউকো ব্যাঙ্কের ৯৫.৩৯ শতাংশ শেয়ার কেন্দ্র সরকারের কাছে রয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “একত্রীকরণ সংক্রান্ত সকল সিদ্ধান্ত সরকারের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে। এখানে ব্যাঙ্কের কোনও ভূমিকা নেই। এই সংক্রান্ত কোনও তথ্য সরকারের কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। তাই এই খবরটা সত্য নয়”।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “একত্রীকরণ সংক্রান্ত সকল সিদ্ধান্ত সরকারের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে। এখানে ব্যাঙ্কের কোনও ভূমিকা নেই। এই সংক্রান্ত কোনও তথ্য সরকারের কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। তাই এই খবরটা সত্য নয়”।
পাশাপাশি একত্রীকরণের খবর ভাল নয় বলেই মনে করছে ইউকো ব্যাঙ্ক। তবে এর ফলে ব্যাঙ্কের উপর কোনও বড় প্রভাব পড়বে না বলেও আশা করছে তারা। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কেন্দ্র সরকার ইউকো ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ককে একসঙ্গে জুড়ে দিতে চাইছে। এই সমস্ত রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে সরকারের ৮৫ শতাংশের বেশি অংশীদারিত্ব রয়েছে।
পাশাপাশি একত্রীকরণের খবর ভাল নয় বলেই মনে করছে ইউকো ব্যাঙ্ক। তবে এর ফলে ব্যাঙ্কের উপর কোনও বড় প্রভাব পড়বে না বলেও আশা করছে তারা। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কেন্দ্র সরকার ইউকো ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ককে একসঙ্গে জুড়ে দিতে চাইছে। এই সমস্ত রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে সরকারের ৮৫ শতাংশের বেশি অংশীদারিত্ব রয়েছে।
ইউকো ব্যাঙ্ক এর আগে জানিয়েছিল, সিকিউরিটিজ আইন দ্বারা নির্ধারিত ন্যূনতম পাবলিক শেয়ার হোল্ডিং নিয়ম মেনে চলার জন্য ২০২৫ আর্থিক বছরের মধ্যে ব্যাঙ্কের বিভিন্ন স্তরে সরকারের অংশীদারিত্ব ৯৫.৩৯ শতাংশ থেকে ৭৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।
ইউকো ব্যাঙ্ক এর আগে জানিয়েছিল, সিকিউরিটিজ আইন দ্বারা নির্ধারিত ন্যূনতম পাবলিক শেয়ার হোল্ডিং নিয়ম মেনে চলার জন্য ২০২৫ আর্থিক বছরের মধ্যে ব্যাঙ্কের বিভিন্ন স্তরে সরকারের অংশীদারিত্ব ৯৫.৩৯ শতাংশ থেকে ৭৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।
চার রাষ্টড়ায়াত্ত ব্যাঙ্ক একত্রীকরণের খবর সামনে আসার পর ইউকো ব্যাঙ্কের শেয়ার ০.১৬ শতাংশ কমে ৫৪.৬৯ টাকায় নেমে আসে। তবে বিএসই সেনসেক্স ০.৫৬ শতাংশ বেড়েছে। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই একত্রীকরণের খবর ভুয়ো বলে জানান ইউকো ব্যাঙ্ক।
চার রাষ্টড়ায়াত্ত ব্যাঙ্ক একত্রীকরণের খবর সামনে আসার পর ইউকো ব্যাঙ্কের শেয়ার ০.১৬ শতাংশ কমে ৫৪.৬৯ টাকায় নেমে আসে। তবে বিএসই সেনসেক্স ০.৫৬ শতাংশ বেড়েছে। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই একত্রীকরণের খবর ভুয়ো বলে জানান ইউকো ব্যাঙ্ক।