বিড়াল পথ কাটলে মানুষ হয় কিছু সময়ের জন্য থামে, নয়তো পথ বদল করে। অনেকে বিশ্বাস করেন, বিড়াল রাস্তা কাটলে সেখান দিয়ে যাওয়া উচিত নয়। না হলে কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে।এটি একটি কুসংস্কার বা ভুল ধারণা হিসাবে বিবেচিত হয়। যদিও এর পিছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণও রয়েছে। বিড়াল সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের মিথ শুধু ভারতেই নয়, বিশ্বের অনেক দেশেই প্রচলিত রয়েছে।কোথাও বিড়ালকে শুভ, আবার কোথাও অশুভ বলে মনে করা হয়। তবে বিড়ালকে অশুভ মনে করার কোনো বৈজ্ঞানিক কারণ প্রমাণিত হয়নি।বিড়ালের দুধ চুরি করে খাওয়া নিয়েও অনেক সংস্কার আছে। বিড়ালের দুধ পান করা সম্পদের আগমনের লক্ষণ বলে ধরা হয়। প্রচলিত বিশ্বাস যে দীপাবলির রাতে বাড়িতে বিড়ালের আগমন মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ নিয়ে আসে। এই ঘটনা বাড়িতে ও পরিবারে সম্পদের আগমনের লক্ষণ বয়ে আনে বলেও চিরাচরিত বিশ্বাস রয়েছে।বিড়াল ঘরে ঢুকে দুধ পান করে, তাহলে তা নিয়ে চিন্তা বা খারাপ লাগার কোনও কারণ নেই এই বিশ্বাস অনুযায়ী। কারণ এটাকে আরও ভালো আর্থিক অবস্থার লক্ষণ বলেও মনে করা হয়।নিউজ ১৮ বাংলা কোনওরকম কুসংস্কারকে প্রশ্রয় দেয় না। আমরা মনে করি, বিড়াল দুধ খেয়ে যাওয়া বস্তুত একটি আকস্মিক ঘটনা যার সঙ্গে জীবনের শুভ-অশুভের কোনও সম্পর্ক নেই। এগুলি প্রচলিত ধারণা হলেও এর কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
