Bollywood Gossip: খুব বিরক্ত হন অমিতাভ বচ্চন, এমনকী বাবাকেও ছেড়ে কথা বলেননি! বচ্চন পরিবারের এ কোন অধ্যায়?

নিজের বাবা তথা কিংবদন্তি কবি হরিবংশ রাই বচ্চনের বিষয়ে হামেশাই স্মৃতিচারণ করে থাকেন বলিউড সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি বাবার লেখা কবিতাও পাঠ করেন। এমনকী নিজের ব্লগেও ভাগ করে নেন বাবার স্মৃতিও। বিগত ২০০৮ সালের জুন মাসে একবার অমিতাভ জানিয়েছিলেন যে, একবার তিনি প্রচণ্ড রাগে এবং হতাশায় নিজের বাবার স্টাডিতে গিয়েছিলেন। কেন তিনি জন্মেছেন, সেই বিষয়ে আপত্তি জানাতেই গিয়েছিলেন বলিউডের শাহেনশাহ।
নিজের বাবা তথা কিংবদন্তি কবি হরিবংশ রাই বচ্চনের বিষয়ে হামেশাই স্মৃতিচারণ করে থাকেন বলিউড সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি বাবার লেখা কবিতাও পাঠ করেন। এমনকী নিজের ব্লগেও ভাগ করে নেন বাবার স্মৃতিও। বিগত ২০০৮ সালের জুন মাসে একবার অমিতাভ জানিয়েছিলেন যে, একবার তিনি প্রচণ্ড রাগে এবং হতাশায় নিজের বাবার স্টাডিতে গিয়েছিলেন। কেন তিনি জন্মেছেন, সেই বিষয়ে আপত্তি জানাতেই গিয়েছিলেন বলিউডের শাহেনশাহ।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্টে জানানো হয়েছে যে, অমিতাভ নিজের ব্লগে বলেছিলেন, বোর্ডিং স্কুলে গিয়ে নতুন নতুন করে স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করছিলেন। সেই সঙ্গে কলেজের জটিল দুনিয়ার সঙ্গেও অভ্যস্ত হচ্ছিলেন। জীবনের এই নতুন চাপে রীতিমতো হাঁফিয়ে উঠেছিলেন বলিউড তারকা।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্টে জানানো হয়েছে যে, অমিতাভ নিজের ব্লগে বলেছিলেন, বোর্ডিং স্কুলে গিয়ে নতুন নতুন করে স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করছিলেন। সেই সঙ্গে কলেজের জটিল দুনিয়ার সঙ্গেও অভ্যস্ত হচ্ছিলেন। জীবনের এই নতুন চাপে রীতিমতো হাঁফিয়ে উঠেছিলেন বলিউড তারকা।
সেই কারণেই প্রশ্ন করেছিলেন বাবাকে। অমিতাভ লিখেছেন যে, “ভুলভাল চিন্তাভাবনায় রাগে হতাশায় আমি একদিন সন্ধ্যায় বাবার স্টাডিতে গিয়েছিলাম। জীবনে প্রথম বারের জন্য প্রচণ্ড আবেগতাড়িত হয়ে বাবার উপর গলা তুলে চিৎকার করে প্রশ্ন করেছিলাম - ‘কেন আপনি আমায় জন্ম দিয়েছিলেন’?”
সেই কারণেই প্রশ্ন করেছিলেন বাবাকে। অমিতাভ লিখেছেন যে, “ভুলভাল চিন্তাভাবনায় রাগে হতাশায় আমি একদিন সন্ধ্যায় বাবার স্টাডিতে গিয়েছিলাম। জীবনে প্রথম বারের জন্য প্রচণ্ড আবেগতাড়িত হয়ে বাবার উপর গলা তুলে চিৎকার করে প্রশ্ন করেছিলাম – ‘কেন আপনি আমায় জন্ম দিয়েছিলেন’?”
অমিতাভ আরও জানান, “আমার বাবা লেখায় ডুবে ছিলেন। হালকা চমকে গিয়ে আমার দিকে তাকিয়েছিলেন। বিষয়টা বুঝে নিয়ে ভাল করে বসেছিলেন। সেভাবেই বসেছিলেন। আমরা কেউ কথা বলিনি। উনিও না। আমিও না। একটা শব্দও ছিল না।”
অমিতাভ আরও জানান, “আমার বাবা লেখায় ডুবে ছিলেন। হালকা চমকে গিয়ে আমার দিকে তাকিয়েছিলেন। বিষয়টা বুঝে নিয়ে ভাল করে বসেছিলেন। সেভাবেই বসেছিলেন। আমরা কেউ কথা বলিনি। উনিও না। আমিও না। একটা শব্দও ছিল না।”
অমিতাভ জানান, পরের দিন তাঁর বাবা তাঁকে একটা কাগজের টুকরো ধরিয়ে দিয়েছিলেন। যেখানে একটি কবিতা লেখা ছিল - নয়ি লিক। আসলে পুত্রের প্রশ্নের জবাব দিয়েছিলেন হরিবংশ রাই বচ্চন। সেই কবিতার ছবি নিজের ব্লগে অনুবাদ করে পোস্ট করেছিলেন অভিনেতা। আমার পুত্র আমায় জিজ্ঞাসা করেছে যে, “আপনি কেন আমায় জন্ম দিয়েছেন?এমনকী আমার বাবাও আমায় জন্ম দেওয়ার আগে জিজ্ঞাসা করেননি। আর আমার ঠাকুর্দাও আমার বাবাকে পৃথিবীতে আনার আগে জিজ্ঞাসা করেননি। তুমি কেন নতুন শুরু করতে পারছ না। কেন নতুন ধারার চিন্তা করছো না। তোমার পুত্রদের জন্ম দেওয়ার আগে তাঁদের জিজ্ঞাসা করে নিও।”
অমিতাভ জানান, পরের দিন তাঁর বাবা তাঁকে একটা কাগজের টুকরো ধরিয়ে দিয়েছিলেন। যেখানে একটি কবিতা লেখা ছিল – নয়ি লিক। আসলে পুত্রের প্রশ্নের জবাব দিয়েছিলেন হরিবংশ রাই বচ্চন। সেই কবিতার ছবি নিজের ব্লগে অনুবাদ করে পোস্ট করেছিলেন অভিনেতা। আমার পুত্র আমায় জিজ্ঞাসা করেছে যে, “আপনি কেন আমায় জন্ম দিয়েছেন?এমনকী আমার বাবাও আমায় জন্ম দেওয়ার আগে জিজ্ঞাসা করেননি। আর আমার ঠাকুর্দাও আমার বাবাকে পৃথিবীতে আনার আগে জিজ্ঞাসা করেননি। তুমি কেন নতুন শুরু করতে পারছ না। কেন নতুন ধারার চিন্তা করছো না। তোমার পুত্রদের জন্ম দেওয়ার আগে তাঁদের জিজ্ঞাসা করে নিও।”
এভাবেই কবিতা শেষ করেছিলেন হরিবংশ রাই বচ্চন। আর বাবার এই কবিতা উল্লেখ করে অভিনেতা ভক্তদের উদ্দেশ্যে এই বার্তা দিয়েছেন যে, জীবনে অজুহাত দেওয়া এবং কাউকে কোনও রকম দোষারোপ করা উচিত নয়।
এভাবেই কবিতা শেষ করেছিলেন হরিবংশ রাই বচ্চন। আর বাবার এই কবিতা উল্লেখ করে অভিনেতা ভক্তদের উদ্দেশ্যে এই বার্তা দিয়েছেন যে, জীবনে অজুহাত দেওয়া এবং কাউকে কোনও রকম দোষারোপ করা উচিত নয়।