শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে শুরু করলেই নানান সমস্যা হতে পারে ৷ তৈরি করতে পারে নানান ধরনের সমস্যাও ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশিরভাগ সময়েই চিকিৎসকেরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন ৷ স্বাস্থ্যকর জীবনের সঙ্গে খাবার ইউরিক অ্যাসিডের নানান সমস্যা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ইউরিক অ্যাসিড নানান ভাবে শরীরে নানান সমস্যা তৈরি করে এরজন্য সবার আগে ভাল জীবনশৈলী, ভাল খাবার দাবার, ইত্যাদি প্রয়োজন হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে ঘুম বা বিশ্রাম সব কিছুই দরকার হয়ে থাকে কিডনি ফিল্টার করে থাকে, কিন্তু ইউরিক অ্যাসিডের বাড় বাড়ন্ত হলেই নানান সমস্যা দেখতে পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ইউরিক অ্যাসিডের বাড় বাড়ন্ত হলে আঙুলে ভীষণ পরিমাণে যন্ত্রণা হতে থাকে ৷ মারাত্মক যন্ত্রণা গাঁটে গাঁটে হয়ে থাকে ৷ হাঁটুতে, গোড়ালিতেও ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এটি আর্থারাইটিসেরও একটি রূপভেদ ৷ কেননা গাঁটে গাঁটে ব্যথা যন্ত্রণা মারাত্মক রূপে সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আক্রান্তদের চলা ফেরা করার ক্ষেত্রে যা বড়সড় প্রভাব বিস্তার করে থাকে ৷ শুধুই হাঁটাচলাই নয়, সাঁতার কাটা সাইকেল চালানো হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ গুরু বাবা রামদেবের মতে যাঁদের হাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে তাঁরা গোকশুরা জল সেবন করতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদে এর বিশেষ গুণের কথা বর্ণনা করা আছে ৷ এক গ্লাস জলে রাতভর ভিজিয়ে রাখলে বিশেষ ভাবে শরীরের জন্য ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেঁকে খেয়ে নিতে হবে ৷ এরফলেই ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা যন্ত্রণা শুষে নেবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ইউরিক অ্যাসিডের স্তর ৭-এ উপরে হলে বেশ কিছু টক খাবার ছেড়ে দিতে হবে ৷ প্রতিদিন আমলকি, লেবু ও আনারস ত্যাগ করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা টক জিনিসপত্র খাওয়া দাওয়া করলে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা যন্ত্রণা বাড়তে থাকে ৷ তাই খাবার দাবারগুলি ছাড়তে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আছে তাঁরা প্রতিদিন একটি করে মূলো সেবন করতে পারেন ৷ এতে যকৃত, কিডনির পাথর, আর্থারাইটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন মূলো সেবন করলে নানান ব্যথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
