ভবিষ্যতে কোন Mutual Funds ভাল রিটার্ন দেবে? বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করবেন কীভাবে? জানুন বিস্তারিত

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সহজ। কিন্তু রিটার্ন পাওয়া? এটা নির্ভর করে অনুমানের উপর। যাঁরা মার্কেট ট্রেন্ড বোঝেন, তাঁরা মোটা টাকা কামান। কিন্তু যাঁরা বুঝতে পারেন না, তাঁদের রিটার্নের হার কমে যায়। অনেকটা শেয়ার বাজারের মতোই।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সহজ। কিন্তু রিটার্ন পাওয়া? এটা নির্ভর করে অনুমানের উপর। যাঁরা মার্কেট ট্রেন্ড বোঝেন, তাঁরা মোটা টাকা কামান। কিন্তু যাঁরা বুঝতে পারেন না, তাঁদের রিটার্নের হার কমে যায়। অনেকটা শেয়ার বাজারের মতোই।
বিনিয়োগের আগে বাজার বোঝা জরুরি। গত পাঁচ বা দশ বছরে কোন ফান্ড কেমন পারফরম্যান্স করেছে, তাতে কিছু যায় আসে না। ধরে নেওয়া যাক, সেই সব ফান্ড লাখ লাখ টাকা রিটার্ন দিয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতেও যে দেবে, তার কোনও গ্যারান্টি নেই।
বিনিয়োগের আগে বাজার বোঝা জরুরি। গত পাঁচ বা দশ বছরে কোন ফান্ড কেমন পারফরম্যান্স করেছে, তাতে কিছু যায় আসে না। ধরে নেওয়া যাক, সেই সব ফান্ড লাখ লাখ টাকা রিটার্ন দিয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতেও যে দেবে, তার কোনও গ্যারান্টি নেই।
এখানেই আসে বাজার ট্রেন্ড। আগামী দিনে কোন কোন ফান্ডের ভাল রিটার্ন দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, বা ভাল পারফরম্যান্স করতে পারে, বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সেটা বুঝতে হবে। এর জন্য বাজার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি। যদিও ফান্ড ম্যানেজারই এই কাজটা করেন। বিনিয়োগকারীকে খুব বেশি মাথা ঘামাতে হয় না। তবে নিজের জ্ঞান থাকলে কাজটা সহজ হয়ে যায়।
এখানেই আসে বাজার ট্রেন্ড। আগামী দিনে কোন কোন ফান্ডের ভাল রিটার্ন দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, বা ভাল পারফরম্যান্স করতে পারে, বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সেটা বুঝতে হবে। এর জন্য বাজার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি। যদিও ফান্ড ম্যানেজারই এই কাজটা করেন। বিনিয়োগকারীকে খুব বেশি মাথা ঘামাতে হয় না। তবে নিজের জ্ঞান থাকলে কাজটা সহজ হয়ে যায়।
সব ধরণের মিউচুয়াল ফান্ডেই ঝুঁকি রয়েছে। বিনিয়োগকারী কতটা ঝুঁকি নিতে পারবেন, তার উপরেই নির্ভর করে বিনিয়োগ। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, যাঁরা ঝুঁকি নিতে চান এবং পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করার কথা ভাবছেন তাঁরা ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। মাঝারি ঝুঁকি নিতে পারলে হাইব্রিড ফান্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। আর কম ঝুঁকির জন্য রয়েছে ডেট ফান্ড।
সব ধরণের মিউচুয়াল ফান্ডেই ঝুঁকি রয়েছে। বিনিয়োগকারী কতটা ঝুঁকি নিতে পারবেন, তার উপরেই নির্ভর করে বিনিয়োগ। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, যাঁরা ঝুঁকি নিতে চান এবং পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করার কথা ভাবছেন তাঁরা ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। মাঝারি ঝুঁকি নিতে পারলে হাইব্রিড ফান্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। আর কম ঝুঁকির জন্য রয়েছে ডেট ফান্ড।
ফান্ডের ধরন বেছে নেওয়ার পর এবার ফান্ড বাছতে হবে। এখানেই দেখতে হবে বাজার ট্রেন্ড। কোন ফান্ডগুলো আগামী দিনে ভাল পারফরম্যান্স করতে পারে, তা দেখার কয়েকটি মাপকাঠি রয়েছে। সবার আগে দেখতে হবে ফান্ড ম্যানেজার কে? কতদিন ধরে তিনি ফান্ড পরিচালনা করছেন? তাঁর ট্র্যাক রেকর্ড কী?
ফান্ডের ধরন বেছে নেওয়ার পর এবার ফান্ড বাছতে হবে। এখানেই দেখতে হবে বাজার ট্রেন্ড। কোন ফান্ডগুলো আগামী দিনে ভাল পারফরম্যান্স করতে পারে, তা দেখার কয়েকটি মাপকাঠি রয়েছে। সবার আগে দেখতে হবে ফান্ড ম্যানেজার কে? কতদিন ধরে তিনি ফান্ড পরিচালনা করছেন? তাঁর ট্র্যাক রেকর্ড কী?
তারপর দেখতে হবে পোর্টফোলিও। ফান্ড কী ছোট কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে না কি বড় কোম্পানিতে? ফান্ডের টাকা একটা খাতে বিনিয়োগ করা হয় না কি বিভিন্ন খাতে? রিটার্ন কেমন দেয়? কতটা ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে, কতটা ঋণে? এবার দেখতে হবে ব্যয় অনুপাত। ব্যয় অনুপাত বেশি হলে লাভ কমবে। তাই ব্যয় অনুপাত কম, এমন ফান্ড বেছে নেওয়াই উচিত।
তারপর দেখতে হবে পোর্টফোলিও। ফান্ড কী ছোট কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে না কি বড় কোম্পানিতে? ফান্ডের টাকা একটা খাতে বিনিয়োগ করা হয় না কি বিভিন্ন খাতে? রিটার্ন কেমন দেয়? কতটা ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে, কতটা ঋণে? এবার দেখতে হবে ব্যয় অনুপাত। ব্যয় অনুপাত বেশি হলে লাভ কমবে। তাই ব্যয় অনুপাত কম, এমন ফান্ড বেছে নেওয়াই উচিত।