Bollywood Gossip: অমিতাভের জীবনের টার্নিং পয়েন্ট, সঙ্গ দিয়েছিলেন জয়াও, অনেক বছর পর সাফল্যের তথ্য ফাঁস, শুনুন গল্প

প্রাইম ভিডিও-র ‘অ্যাঙ্গরি ইয়ং মেন’ তথ্যচিত্রে হাত ধরে যেন স্মৃতির সরণি বেয়ে হাঁটলেন অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চন। এমনকী অমিতাভের কেরিয়ারে কিংবদন্তি চিত্রনাট্যকার সেলিম-জাভেদ জুটির যে অবদান, সেই প্রসঙ্গটাও তুলে ধরেছেন তাঁরা। আসলে একটা সময় ছিল, যখন বক্স অফিসে অমিতাভের একের পর এক ছবি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। কিন্তু ‘জঞ্জির’ ছবির ইনস্পেক্টর বিজয় হিসেবে যে উপযুক্ত অমিতাভই, সেটাই খেয়াল করেছিলেন সেলিম-জাভেদ জুটি। আসলে এই ছবিটিই বলিউড সুপারস্টারের কেরিয়ারের মোড় সম্পূর্ণ রূপে ঘুরিয়ে দিয়েছিল।
প্রাইম ভিডিও-র ‘অ্যাঙ্গরি ইয়ং মেন’ তথ্যচিত্রে হাত ধরে যেন স্মৃতির সরণি বেয়ে হাঁটলেন অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চন। এমনকী অমিতাভের কেরিয়ারে কিংবদন্তি চিত্রনাট্যকার সেলিম-জাভেদ জুটির যে অবদান, সেই প্রসঙ্গটাও তুলে ধরেছেন তাঁরা। আসলে একটা সময় ছিল, যখন বক্স অফিসে অমিতাভের একের পর এক ছবি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। কিন্তু ‘জঞ্জির’ ছবির ইনস্পেক্টর বিজয় হিসেবে যে উপযুক্ত অমিতাভই, সেটাই খেয়াল করেছিলেন সেলিম-জাভেদ জুটি। আসলে এই ছবিটিই বলিউড সুপারস্টারের কেরিয়ারের মোড় সম্পূর্ণ রূপে ঘুরিয়ে দিয়েছিল।
প্রাথমিক ভাবে ‘জঞ্জির’ ছবির অফার গিয়েছিল অভিনেতা দেব আনন্দের কাছে। কিন্তু তিনি সেই অফার ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ছবিতে সেরকম গান না থাকায় বেশ উদ্বিগ্ন ছিলেন অভিনেতা। তাঁর মনে হয়েছিল যে, গান না থাকায় ছবিটিকে গ্রহণ করবেন না ভক্তরা। দেব আনন্দ প্রস্তাব ফেরানোয় ভেঙে পড়েছিলেন পরিচালক প্রকাশ মেহরা। তাঁর রাগের কথা মনে করে জয়া জানান, একাধিক অভিনেতার দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হয়ে রেগে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে নিজেকে প্রমাণ করতে হত।
প্রাথমিক ভাবে ‘জঞ্জির’ ছবির অফার গিয়েছিল অভিনেতা দেব আনন্দের কাছে। কিন্তু তিনি সেই অফার ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ছবিতে সেরকম গান না থাকায় বেশ উদ্বিগ্ন ছিলেন অভিনেতা। তাঁর মনে হয়েছিল যে, গান না থাকায় ছবিটিকে গ্রহণ করবেন না ভক্তরা। দেব আনন্দ প্রস্তাব ফেরানোয় ভেঙে পড়েছিলেন পরিচালক প্রকাশ মেহরা। তাঁর রাগের কথা মনে করে জয়া জানান, একাধিক অভিনেতার দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হয়ে রেগে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে নিজেকে প্রমাণ করতে হত।
তবে অবশ্য ভাগ্য সহায় হয়েছিল অমিতাভের। মেহমুদের ‘বম্বে টু গোয়া’ ছবিতে তাঁর কাজ নজর কেড়েছিল সেলিম-জাভেদ জুটির। ফারাহ খান আবার জানান যে, অমিতাভের আত্মবিশ্বাসই সবথেকে ভাল লেগেছিল ওই জুটির, বিশেষ করে শত্রুঘ্ন সিনহার সঙ্গে মারপিটের দৃশ্যে। যেখানে মারামারি করার সময় অমিতাভকে চিউয়িং গাম চিবোতে দেখা গিয়েছিল। এই বিষয়টাই প্রমাণ করে দেয় যে, অমিতাভকে ‘জঞ্জির’ ছবির এই চরিত্রের জন্য নিয়ে কোনও রকম ভুল করেননি সেলিম-জাভেদ জুটি।
তবে অবশ্য ভাগ্য সহায় হয়েছিল অমিতাভের। মেহমুদের ‘বম্বে টু গোয়া’ ছবিতে তাঁর কাজ নজর কেড়েছিল সেলিম-জাভেদ জুটির। ফারাহ খান আবার জানান যে, অমিতাভের আত্মবিশ্বাসই সবথেকে ভাল লেগেছিল ওই জুটির, বিশেষ করে শত্রুঘ্ন সিনহার সঙ্গে মারপিটের দৃশ্যে। যেখানে মারামারি করার সময় অমিতাভকে চিউয়িং গাম চিবোতে দেখা গিয়েছিল। এই বিষয়টাই প্রমাণ করে দেয় যে, অমিতাভকে ‘জঞ্জির’ ছবির এই চরিত্রের জন্য নিয়ে কোনও রকম ভুল করেননি সেলিম-জাভেদ জুটি।
সেই সময়কার স্মৃতিচারণ করে খোদ অমিতাভ বলেন যে, “ওই পর্যায়ে কেরিয়ারের জন্য করা সমস্ত প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হচ্ছিল। ফলে কেউ প্রত্যাখ্যান না করে বরং চিত্রনাট্য নিয়ে আপনার কাছে আসছে, এটা তো খুবই আনন্দের। সেরকম ভাবেই সেলিম-জাভেদ জুটি যখন এসে চিত্রনাট্য পড়ে শোনানোর কথা বলেন, সেটা আমার কাছে বড় আনন্দের মুহূর্ত ছিল।”
সেই সময়কার স্মৃতিচারণ করে খোদ অমিতাভ বলেন যে, “ওই পর্যায়ে কেরিয়ারের জন্য করা সমস্ত প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হচ্ছিল। ফলে কেউ প্রত্যাখ্যান না করে বরং চিত্রনাট্য নিয়ে আপনার কাছে আসছে, এটা তো খুবই আনন্দের। সেরকম ভাবেই সেলিম-জাভেদ জুটি যখন এসে চিত্রনাট্য পড়ে শোনানোর কথা বলেন, সেটা আমার কাছে বড় আনন্দের মুহূর্ত ছিল।”
ওই তথ্যচিত্রে আবার জয়া জানিয়েছেন যে, বেশ পুরুষকেন্দ্রিক ছবি ছিল ‘জঞ্জির’, তাই ওই ছবিতে প্রথমে অভিনয় করতে চাননি তিনি। বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর কথায়, “আমি কখনওই পুরুষকেন্দ্রিক ছবির অংশ হতে চাইনি। তাঁরা প্রচুর অভিনেত্রীর কাছে গিয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরাও প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে তাঁরা আমার কাছে এসে বলেছিলেন যে, আপনি না বলতে পারবেন না। আমাদের আপনাকে প্রয়োজন।” এদিকে সহ-অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পাওয়া যাবে বলে স্বীকার করে নিয়েছিলেন জয়া। তাঁর বক্তব্য, “আমি ভেবেছিলাম যে, আমরা অন্তত একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটাতে পারব।”
ওই তথ্যচিত্রে আবার জয়া জানিয়েছেন যে, বেশ পুরুষকেন্দ্রিক ছবি ছিল ‘জঞ্জির’, তাই ওই ছবিতে প্রথমে অভিনয় করতে চাননি তিনি। বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর কথায়, “আমি কখনওই পুরুষকেন্দ্রিক ছবির অংশ হতে চাইনি। তাঁরা প্রচুর অভিনেত্রীর কাছে গিয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরাও প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে তাঁরা আমার কাছে এসে বলেছিলেন যে, আপনি না বলতে পারবেন না। আমাদের আপনাকে প্রয়োজন।” এদিকে সহ-অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পাওয়া যাবে বলে স্বীকার করে নিয়েছিলেন জয়া। তাঁর বক্তব্য, “আমি ভেবেছিলাম যে, আমরা অন্তত একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটাতে পারব।”
প্রসঙ্গত ‘জঞ্জির’ ছবি মুক্তি পাওয়ার এক মাস পরে ১৯৭৩ সালের জুন মাসে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চন। তবে মুক্তি পাওয়ার পরে এই ছবিটি বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য লাভ করেছে।
প্রসঙ্গত ‘জঞ্জির’ ছবি মুক্তি পাওয়ার এক মাস পরে ১৯৭৩ সালের জুন মাসে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চন। তবে মুক্তি পাওয়ার পরে এই ছবিটি বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য লাভ করেছে।