Cortisol Level: সবসময় মন খারাপ? কোনওকিছুই ভাললাগে না? নির্ঘাৎ কর্টিসল বেড়েছে! এই ৯ খাবার কর্টিসল কমায়

শরীরে কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে গেলে দেখা দেয় মানসিক অবসাদ, ঘনঘন মন খারাপ, স্ট্রেস-এর মত উপসর্গ। শরীরে কর্টিসল বেড়ে গেলে ওজন-ও বাড়তে থাকে। সাধারণ কয়েকটি খাবার আছে যা স্ট্রেস হরমোন বা কর্টিসলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। জেনে নিন কোন কোন খাবার পাতে রাখবেন–
শরীরে কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে গেলে দেখা দেয় মানসিক অবসাদ, ঘনঘন মন খারাপ, স্ট্রেস-এর মত উপসর্গ। শরীরে কর্টিসল বেড়ে গেলে ওজন-ও বাড়তে থাকে। সাধারণ কয়েকটি খাবার আছে যা স্ট্রেস হরমোন বা কর্টিসলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। জেনে নিন কোন কোন খাবার পাতে রাখবেন–
কলা– কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি৬ ও পটাশিয়াম যা কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমায়। রোজ একটা মাঝারি মাপের কলা খেলে স্ট্রেস কমে। কলায় থাকা পটাশিয়াম শুধু অবসাদ ও স্ট্রেস-ই কমায় না, হার্ট-ও ভাল রাখে।
কলা– কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি৬ ও পটাশিয়াম যা কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমায়। রোজ একটা মাঝারি মাপের কলা খেলে স্ট্রেস কমে। কলায় থাকা পটাশিয়াম শুধু অবসাদ ও স্ট্রেস-ই কমায় না, হার্ট-ও ভাল রাখে।
অলিভ অয়েল– এই তেলে থাকে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা কটরইসল হরমোনের পরিমাণ কমায়। জার্নাল অফ ট্রান্সলেশেনাল মেডিসিন-এর তথ্য বলছে, রোজের খাবারে অলিভ অয়েল থাকলে কর্টিসলের ক্ষরণ কমে, কমায় স্ট্রেস ও অবসাদ।
অলিভ অয়েল– এই তেলে থাকে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা কটরইসল হরমোনের পরিমাণ কমায়। জার্নাল অফ ট্রান্সলেশেনাল মেডিসিন-এর তথ্য বলছে, রোজের খাবারে অলিভ অয়েল থাকলে কর্টিসলের ক্ষরণ কমে, কমায় স্ট্রেস ও অবসাদ।
ব্রাউন রাইস– এটি কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমে। ফলে স্ট্রেস-মন খারাপ-অবসাদ কমে।
ব্রাউন রাইস– এটি কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমে। ফলে স্ট্রেস-মন খারাপ-অবসাদ কমে।
রসুন– রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন যৌগ যা কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমায়, ফলে অবসাদ-মনখারাপ ও স্ট্রেস কমে। রোজ ৪ গ্রাম রসুন খান।

রসুন– রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন যৌগ যা কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমায়, ফলে অবসাদ-মনখারাপ ও স্ট্রেস কমে। রোজ ৪ গ্রাম রসুন খান।
চিকেন– মুরগির মাংসে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড পেশি শক্তিশালী করে এবং সেরেটোনিন নামক একটি হরমোনের উৎপাদন করে যা কর্টিসলের ক্ষরণ কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশনের প্রতিবেদন বলছে, অবসাদ ও স্ট্রেস কমাতে প্রোটিন শেক খেতে পারেন। রোজ ১০০ গ্রাম-ই যথেষ্ট।
চিকেন– মুরগির মাংসে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড পেশি শক্তিশালী করে এবং সেরেটোনিন নামক একটি হরমোনের উৎপাদন করে যা কর্টিসলের ক্ষরণ কমায়। জার্নাল অফ নিউট্রিশনের প্রতিবেদন বলছে, অবসাদ ও স্ট্রেস কমাতে প্রোটিন শেক খেতে পারেন। রোজ ১০০ গ্রাম-ই যথেষ্ট।
পালং শাক–পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতিতে অবসাদ ও স্ট্রেস দেখা দেয়। রোজ এক কাপ পালং শাক খেলে স্ট্রেস হরমোন কমে।
পালং শাক–পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতিতে অবসাদ ও স্ট্রেস দেখা দেয়। রোজ এক কাপ পালং শাক খেলে স্ট্রেস হরমোন কমে।
আমন্ড– রোজ ৪-৫টা কাঠবাদাম খেলে স্ট্রেস কমে। জার্নাল অফ দ্য আমেরিক্যান কলেজ অফ নিউট্রিশনের তথ্য অনুযায়ী, কাঠবাদামে আছে ম্যাগনেশিয়াম যা কর্টিসলের মাত্রা কমায়।
আমন্ড– রোজ ৪-৫টা কাঠবাদাম খেলে স্ট্রেস কমে। জার্নাল অফ দ্য আমেরিক্যান কলেজ অফ নিউট্রিশনের তথ্য অনুযায়ী, কাঠবাদামে আছে ম্যাগনেশিয়াম যা কর্টিসলের মাত্রা কমায়।