৮০-র দশকে হিন্দি ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করেছিলেন একজন অভিনেতা। যাঁকে একঝলক দেখার জন্য হাজির হতেন সলমন খান এবং সঞ্জয় দত্তের মতো তারকারাও। ডেবিউ করামাত্রই রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিলেন সেই অভিনেতা। এমনকী, গোবিন্দা এবং ধর্মেন্দ্র ওই অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে পর্যন্ত অস্বীকার করেছিলেন।

রুপোলি দুনিয়ায় পা রাখতে না রাখতেই সাইন করেছিলেন ১০৭টি ছবিতে; কিন্তু কোথায় হারিয়ে গেলেন একসময়ের এই তারকা অভিনেতা?

৮০-র দশকে হিন্দি ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করেছিলেন একজন অভিনেতা। যাঁকে একঝলক দেখার জন্য হাজির হতেন সলমন খান এবং সঞ্জয় দত্তের মতো তারকারাও। ডেবিউ করামাত্রই রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিলেন সেই অভিনেতা। এমনকী, গোবিন্দা এবং ধর্মেন্দ্র ওই অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে পর্যন্ত অস্বীকার করেছিলেন।
৮০-র দশকে হিন্দি ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করেছিলেন একজন অভিনেতা। যাঁকে একঝলক দেখার জন্য হাজির হতেন সলমন খান এবং সঞ্জয় দত্তের মতো তারকারাও। ডেবিউ করামাত্রই রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিলেন সেই অভিনেতা। এমনকী, গোবিন্দা এবং ধর্মেন্দ্র ওই অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে পর্যন্ত অস্বীকার করেছিলেন।
দুর্ধর্ষ ব্যক্তিত্ব এবং সুঠাম সুগঠিত চেহারার অধিকারী ছিলেন ওই অভিনেতা। সেই সঙ্গে তাঁর ছিল দুর্দান্ত অভিনয় দক্ষতাও। আর এই অভিনেতার নাম হল হেমন্ত বিরজে। ১৯৮৫ সালে ‘অ্যাডভেঞ্চার অফ টারজান’ ছবির হাত ধরে ফিল্মি দুনিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন তিনি। প্রথম ছবিতেই তিনি যে খ্যাতি পেয়েছিলেন, সেটা পেতে অন্যদের হয়তো সারা জীবন লড়াই করতে হয়।
দুর্ধর্ষ ব্যক্তিত্ব এবং সুঠাম সুগঠিত চেহারার অধিকারী ছিলেন ওই অভিনেতা। সেই সঙ্গে তাঁর ছিল দুর্দান্ত অভিনয় দক্ষতাও। আর এই অভিনেতার নাম হল হেমন্ত বিরজে। ১৯৮৫ সালে ‘অ্যাডভেঞ্চার অফ টারজান’ ছবির হাত ধরে ফিল্মি দুনিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন তিনি। প্রথম ছবিতেই তিনি যে খ্যাতি পেয়েছিলেন, সেটা পেতে অন্যদের হয়তো সারা জীবন লড়াই করতে হয়।
অ্যাডভেঞ্চার অফ টারজান ছবিতে হেমন্ত অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন তাঁর সুঠাম দেহসৌষ্ঠবের কারণেই। এমনকী সেই সময় তা খবরের শিরোনামেও চলে এসেছিল। আসলে এমন ব্যক্তিত্বের অধিকারী অভিনেতা সেই সময় হাতেগোনাই ছিল। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রথম ছবিতেই তারকা হয়ে উঠেছিলেন হেমন্ত। আর তাঁর অভিনয় দক্ষতা এবং চেহারা দেখে সেই সময় বেশ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছিলেন বেশ কিছু অভিনেতাও। কিন্তু দারুণ চেহারার কারণেই বেশ কিছু ছবি হাতছাড়া হয়েছিল হেমন্তের।
অ্যাডভেঞ্চার অফ টারজান ছবিতে হেমন্ত অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন তাঁর সুঠাম দেহসৌষ্ঠবের কারণেই। এমনকী সেই সময় তা খবরের শিরোনামেও চলে এসেছিল। আসলে এমন ব্যক্তিত্বের অধিকারী অভিনেতা সেই সময় হাতেগোনাই ছিল। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রথম ছবিতেই তারকা হয়ে উঠেছিলেন হেমন্ত। আর তাঁর অভিনয় দক্ষতা এবং চেহারা দেখে সেই সময় বেশ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছিলেন বেশ কিছু অভিনেতাও। কিন্তু দারুণ চেহারার কারণেই বেশ কিছু ছবি হাতছাড়া হয়েছিল হেমন্তের।
অভিনেতার ডেবিউ ছবি বিশাল হিট হয়েছিল। ফলে প্রথম ছবি করার পরেই ১টা কিংবা ২টো নয়, বরং ১০৭টি ছবি সাইন করেছিলেন। অথচ আচমকাই এমন কিছু ঘটে, যার জন্য একের পর এক ছবি হাতছাড়া হতে থাকে তাঁর। বলিউড ঠিকানা-র কাছে বিশেষ আলাপচারিতায় হেমন্ত জানিয়েছিলেন যে, সলমন খান তাঁর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে বডিবিল্ডিং সংক্রান্ত টিপস নিতেন।
অভিনেতার ডেবিউ ছবি বিশাল হিট হয়েছিল। ফলে প্রথম ছবি করার পরেই ১টা কিংবা ২টো নয়, বরং ১০৭টি ছবি সাইন করেছিলেন। অথচ আচমকাই এমন কিছু ঘটে, যার জন্য একের পর এক ছবি হাতছাড়া হতে থাকে তাঁর। বলিউড ঠিকানা-র কাছে বিশেষ আলাপচারিতায় হেমন্ত জানিয়েছিলেন যে, সলমন খান তাঁর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে বডিবিল্ডিং সংক্রান্ত টিপস নিতেন।
এদিকে ‘কৌন করে কুরবানি’ ছবিতে হেমন্তের সঙ্গে কাজ করেছেন ধর্মেন্দ্র এবং গোবিন্দা। সেই প্রসঙ্গে হেমন্ত জানান যে, “ওই ছবির শ্যুটিংয়ের সময় পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির কাছে ধর্মেন্দ্র জানিয়েছিলেন যে, ‘আমি ওঁর সঙ্গে কাজ করব না’। কিন্তু পরিচালক ধর্মেন্দ্রকে বুঝিয়ে বলায় তিনি রাজি হন।”
এদিকে ‘কৌন করে কুরবানি’ ছবিতে হেমন্তের সঙ্গে কাজ করেছেন ধর্মেন্দ্র এবং গোবিন্দা। সেই প্রসঙ্গে হেমন্ত জানান যে, “ওই ছবির শ্যুটিংয়ের সময় পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির কাছে ধর্মেন্দ্র জানিয়েছিলেন যে, ‘আমি ওঁর সঙ্গে কাজ করব না’। কিন্তু পরিচালক ধর্মেন্দ্রকে বুঝিয়ে বলায় তিনি রাজি হন।”
একই ভাবে গোবিন্দার প্রসঙ্গে হেমন্ত বলেন যে, “ও তো শয়তান ছিল….। উনি আমায় বলেছিলেন যে, শ্যুটিংয়ের সময় তুই আমায় ধাক্কা দিবি না।” এইভাবে প্রচুর বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হয়ে ওই দুই অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে হয়েছিল হেমন্ত বিরজেকে।
একই ভাবে গোবিন্দার প্রসঙ্গে হেমন্ত বলেন যে, “ও তো শয়তান ছিল….। উনি আমায় বলেছিলেন যে, শ্যুটিংয়ের সময় তুই আমায় ধাক্কা দিবি না।” এইভাবে প্রচুর বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হয়ে ওই দুই অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে হয়েছিল হেমন্ত বিরজেকে।