Cholesterol Control Tips

Cholesterol Remedy: কোলেস্টেরল বাড়ছে? হাজারটা টোটকা নয়,শুধু ওটস-এই কমবে কোলেস্টেরল,জেনে নিন কীভাবে খাবেন

কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কোলেস্টেরল ধরা পড়লে খাওয়াদাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ চলে আসে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ওটস কোলেস্টেরল কমাতে পারে। তবে খেতে হবে এই নিয়ম মেনেই--
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা সেল মেমব্রেনে পাওয়া যায় এবং যা রক্তে পরিবাহিত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সেল মেমব্রেনের এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান । কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে সর্বনাশ! বাড়ে হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ জাতীয় অসুখের ঝুঁকি! হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক-এর আশঙ্কাও বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। কোলেস্টেরল ধরা পড়লে খাওয়াদাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ চলে আসে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ওটস কোলেস্টেরল কমাতে পারে। তবে খেতে হবে এই নিয়ম মেনেই–
ওটস পুষ্টির ভান্ডার। এতে রয়েছে ২৭.৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৫.৩ গ্রাম প্রোটিন, ২.৬ গ্রাম ফ্যাট, ৪ গ্রাম ফাইবার, ১৫৩.৫ ক্যালোরি। এছাড়াও রয়েছে, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, আয়রন, জিংক, ফোলেট, ভিটামিন বি-১ বা থিয়ামিন, ভিটামিন বি ৫ বা প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড।

ওটস পুষ্টির ভান্ডার। এতে রয়েছে ২৭.৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৫.৩ গ্রাম প্রোটিন, ২.৬ গ্রাম ফ্যাট, ৪ গ্রাম ফাইবার, ১৫৩.৫ ক্যালোরি। এছাড়াও রয়েছে, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, আয়রন, জিংক, ফোলেট, ভিটামিন বি-১ বা থিয়ামিন, ভিটামিন বি ৫ বা প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড।
গোটা দুনিয়ায় মহামারীর মত ছড়িয়ে পড়েছে হার্টের অসুখ। মৃত্যুই হচ্ছে মুহুর্মুহ। এর অন্যতম কারণ রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ওটসে থাকা বিটা গ্লুকান ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল-এর মাত্রা কমায়। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন- এর তথ্য অনুযায়ী, নিয়মিত ওটস খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি, ওটস ওজন কমায় যা পরোক্ষভাবে হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়।

গোটা দুনিয়ায় মহামারীর মত ছড়িয়ে পড়েছে হার্টের অসুখ। মৃত্যুই হচ্ছে মুহুর্মুহ। এর অন্যতম কারণ রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ওটসে থাকা বিটা গ্লুকান ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল-এর মাত্রা কমায়। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন- এর তথ্য অনুযায়ী, নিয়মিত ওটস খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি, ওটস ওজন কমায় যা পরোক্ষভাবে হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়।
ওটসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। থাকে একপ্রকার যৌগ যার নাম পলিফেনল। ওটসে থাকা ‘অ্যাভেনানথ্রামাইড’ নামক একপ্রকার ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। এটি এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা প্রদাহ কমায়, শিরা ও ধমনীর দেওয়ালে আটকে থাকা চর্বিও টক্সিন পরিষ্কার করে।
ওটসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। থাকে একপ্রকার যৌগ যার নাম পলিফেনল। ওটসে থাকা ‘অ্যাভেনানথ্রামাইড’ নামক একপ্রকার ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। এটি এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা প্রদাহ কমায়, শিরা ও ধমনীর দেওয়ালে আটকে থাকা চর্বিও টক্সিন পরিষ্কার করে।
ওটস-এ বিটা গ্লুকান নামক এক ধরনের ফাইবার বা তন্তু জাতীয় উপাদান থাকে। বিটা গ্লুকান জলে দ্রবণীয়। দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কাজে আসে এই উপাদান। পাশাপাশি, বিটা গ্লুকান রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, অন্ত্রে ভাল ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায়, টাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনে।
ওটস-এ বিটা গ্লুকান নামক এক ধরনের ফাইবার বা তন্তু জাতীয় উপাদান থাকে। বিটা গ্লুকান জলে দ্রবণীয়। দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কাজে আসে এই উপাদান। পাশাপাশি, বিটা গ্লুকান রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, অন্ত্রে ভাল ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায়, টাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনে।
কাঁচা ওটস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। তবে কাঁচা ওটসে ফাইটিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে। এই অ্যাসিড শরীরে বিভিন্ন রকম খনিজ শোষণে বাধা দেয়। তবে ওটস রান্না না করে, সারা রাত জলে ভিজিয়ে রেখে দিলে ওটসের মধ্যে থাকা স্টার্চ জাতীয় পদার্থ ভেঙে যায় এবং প্রাকৃতিক ফাইটিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে। ফলে শরীরে ওটসের পুষ্টিগুণ বেশি পরিমাণে শোষিত হয়। রান্না করা ওটসের তুলনায় জলে ভিজিয়ে রেখে ওটস খেলে তা হজম করতে বেশি সুবিধা হয়।
কাঁচা ওটস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। তবে কাঁচা ওটসে ফাইটিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে। এই অ্যাসিড শরীরে বিভিন্ন রকম খনিজ শোষণে বাধা দেয়। তবে ওটস রান্না না করে, সারা রাত জলে ভিজিয়ে রেখে দিলে ওটসের মধ্যে থাকা স্টার্চ জাতীয় পদার্থ ভেঙে যায় এবং প্রাকৃতিক ফাইটিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে। ফলে শরীরে ওটসের পুষ্টিগুণ বেশি পরিমাণে শোষিত হয়। রান্না করা ওটসের তুলনায় জলে ভিজিয়ে রেখে ওটস খেলে তা হজম করতে বেশি সুবিধা হয়।
কী ভাবে খাবেন ওটস-- ব্রেকফাস্টে ওটস খেতে পারেন।স্টিল কাট কিংবা রোলড ওটস খেতে হবে। রাত দুধে ওটস ভিজিয়ে রেখে ফল, কাঠবাদামের সঙ্গেও খেতে পারেন।রান্না করা খাবারের পরিবর্তে ঠান্ডা স্টার্চযুক্ত খাবারে ‘রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ’ বেশি থাকে। ‘রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ’ হল একটি প্রাকৃতিক কার্বোহাইড্রেট যা হজমশক্তি উন্নত করে, ওজনও কমায়। ওটস ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে খেলে ওজন তাড়াতাড়ি কমে
কী ভাবে খাবেন ওটস– ব্রেকফাস্টে ওটস খেতে পারেন।স্টিল কাট কিংবা রোলড ওটস খেতে হবে। রাত দুধে ওটস ভিজিয়ে রেখে ফল, কাঠবাদামের সঙ্গেও খেতে পারেন।রান্না করা খাবারের পরিবর্তে ঠান্ডা স্টার্চযুক্ত খাবারে ‘রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ’ বেশি থাকে। ‘রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ’ হল একটি প্রাকৃতিক কার্বোহাইড্রেট যা হজমশক্তি উন্নত করে, ওজনও কমায়। ওটস ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে খেলে ওজন তাড়াতাড়ি কমে
ওটস নির্ভয়ে কাঁচা খেতে পারেন, এতে স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি হয় না। কাঁচা ওটসে থাকা বিটা গ্লুকান নামক দ্রবণীয় ফাইবার রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং ডায়াবেটিস কমায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ৩ গ্রাম বিটা গ্লুকান খেলে কোলেস্টেরল কমতে পারে ৫-১০ শতাংশ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ওটস নির্ভয়ে কাঁচা খেতে পারেন, এতে স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি হয় না। কাঁচা ওটসে থাকা বিটা গ্লুকান নামক দ্রবণীয় ফাইবার রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং ডায়াবেটিস কমায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ৩ গ্রাম বিটা গ্লুকান খেলে কোলেস্টেরল কমতে পারে ৫-১০ শতাংশ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)