Junior Doctor at Swasthya Bhawan: আন্দোলনের মধ্যেই অসুস্থ মহিলা পুলিশ কর্মীর চিকিৎসা জুনিয়র ডাক্তাদের, কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগের পাল্টা ‘ভাইরাল’ পোস্ট

জুনিয়ার ডাক্তারদের কর্মবিরতির ফলে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, বহু রোগী সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছে না, এমন অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে৷ আর এরই মধ্যে এক অন্য চিত্র তুলে ধরলেন আন্দোলনরত চিকিৎসকরা৷ স্বাস্থ্য ভবনের সামনে তাঁদের চলতে থাকা অবস্থান বিক্ষোভের মধ্যেই এক পুলিশ কর্মীকে চিকিৎসা পরিষেবা দিলেন তাঁরা৷ সকাল থেকে সে খবর উঠে আসছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷
জুনিয়ার ডাক্তারদের কর্মবিরতির ফলে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, বহু রোগী সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছে না, এমন অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে৷ আর এরই মধ্যে এক অন্য চিত্র তুলে ধরলেন আন্দোলনরত চিকিৎসকরা৷ স্বাস্থ্য ভবনের সামনে তাঁদের চলতে থাকা অবস্থান বিক্ষোভের মধ্যেই এক পুলিশ কর্মীকে চিকিৎসা পরিষেবা দিলেন তাঁরা৷ সকাল থেকে সে খবর উঠে আসছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷
ডাঃ বিপ্রেশ চক্রবর্তীর একটি লেখা ভাইরাল হয়েছে৷ তিনি জানিয়েছেন যে গতকাল রাত ১২.৩০ টায় স্বাস্থ্য ভবনে বিক্ষোভস্থলে বিধাননগর পুলিশের একজন মহিলা পুলিশ কর্মীর হাঁপানি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায় এবং মারাত্মকভাবে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে যায়। প্রতিবাদী ডাক্তারা অবিলম্বে তাঁর পাশে উপস্থিত হন, তাঁর পরীক্ষা করান এবং তাঁর চিকিৎসা শুরু করেন। পুলিশকর্মী কাছে কোন ইনহেলার ছিল না। চিকিৎসকরাই তাঁর জন্য ইনহেলারের ব্যবস্থা করেন৷ ধীরে ধীরে তিনি একটু সুস্থ বোধ করতে শুরু করেন। অ্যাম্বুলেন্সেরও ব্যবস্থা করা হয়েছিল৷ তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এভাবে এগিয়ে এসে সাহায্য করার জন্য সেখানে উপস্থিত সিনিয়র পুলিশ অফিসাররা জুনিয়ার ডাক্তারদের ধন্যবাদ জানান। ফলে আরও একবার আন্দোলনরত জুনিয়ার ডাক্তাররা বুঝিয়ে দেন যে নিজেদের কর্তব্য কোন গাফিলতি তাঁরা করবেন না৷ এসএসকেএম হাসপাতালের ডিএম রেসিডেন্ট, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডাঃ বিপ্রেশ চক্রবর্তীর এই লেখা ছড়িয়ে পড়তে থাকে৷ রাজ্য সরকার ও জুনিয়ার ডাক্তারদের মধ্যে এই মুহূর্তে যে টানাপোড়েন চলছে, সেই সময় দাঁড়িয়ে এই পোস্টটি ভাইরাল হয়৷
ডাঃ বিপ্রেশ চক্রবর্তীর একটি লেখা ভাইরাল হয়েছে৷ তিনি জানিয়েছেন যে গতকাল রাত ১২.৩০ টায় স্বাস্থ্য ভবনে বিক্ষোভস্থলে বিধাননগর পুলিশের একজন মহিলা পুলিশ কর্মীর হাঁপানি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায় এবং মারাত্মকভাবে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে যায়। প্রতিবাদী ডাক্তারা অবিলম্বে তাঁর পাশে উপস্থিত হন, তাঁর পরীক্ষা করান এবং তাঁর চিকিৎসা শুরু করেন। পুলিশকর্মী কাছে কোন ইনহেলার ছিল না। চিকিৎসকরাই তাঁর জন্য ইনহেলারের ব্যবস্থা করেন৷ ধীরে ধীরে তিনি একটু সুস্থ বোধ করতে শুরু করেন। অ্যাম্বুলেন্সেরও ব্যবস্থা করা হয়েছিল৷ তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এভাবে এগিয়ে এসে সাহায্য করার জন্য সেখানে উপস্থিত সিনিয়র পুলিশ অফিসাররা জুনিয়ার ডাক্তারদের ধন্যবাদ জানান। ফলে আরও একবার আন্দোলনরত জুনিয়ার ডাক্তাররা বুঝিয়ে দেন যে নিজেদের কর্তব্য কোন গাফিলতি তাঁরা করবেন না৷ এসএসকেএম হাসপাতালের ডিএম রেসিডেন্ট, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডাঃ বিপ্রেশ চক্রবর্তীর এই লেখা ছড়িয়ে পড়তে থাকে৷ রাজ্য সরকার ও জুনিয়ার ডাক্তারদের মধ্যে এই মুহূর্তে যে টানাপোড়েন চলছে, সেই সময় দাঁড়িয়ে এই পোস্টটি ভাইরাল হয়৷
Whatsapp-এর লেখা ছিল, "Tonight at 12.30am around at Swasthya bhavan protest site a female police personnel of Bidhannagar police developed acute exacerbation of asthma & was severely breathless.We,the protesting doctors immediately attended her,examined her & on auscultation chest was full of rhonchi.She had no Inhaler with her.I ran frantically towards the sloganning crowd,grabbed the mic & asked for a LABA+Steroid combination inhaler.One angel’s hand came out of the crowd holding inhaler.I was in so much hurry that couldn’t even see her face.I ran again to give her the inhaler.One of our junior himself administered the dose to the police personnel.She started feeling little better.Meanwhile an ambulance was arranged where two of our residents accompanied her to nearby hospital.The senior police officer present there came to me,held my hand firmly saying “Thank you.Tomra na thakle oke bachano mushkil chilo.Thanks again.” Whatever we do,at the end of the day we are doctors only."

Whatsapp-এর লেখা ছিল, “Tonight at 12.30am around at Swasthya bhavan protest site a female police personnel of Bidhannagar police developed acute exacerbation of asthma & was severely breathless.We,the protesting doctors immediately attended her,examined her & on auscultation chest was full of rhonchi.She had no Inhaler with her.I ran frantically towards the sloganning crowd,grabbed the mic & asked for a LABA+Steroid combination inhaler.One angel’s hand came out of the crowd holding inhaler.I was in so much hurry that couldn’t even see her face.I ran again to give her the inhaler.One of our junior himself administered the dose to the police personnel.She started feeling little better.Meanwhile an ambulance was arranged where two of our residents accompanied her to nearby hospital.The senior police officer present there came to me,held my hand firmly saying “Thank you.Tomra na thakle oke bachano mushkil chilo.Thanks again.” Whatever we do,at the end of the day we are doctors only.”
 লালবাজারের সামেনর রাস্তায় প্রায় বাইশ ঘণ্টা অবস্থানে বসেছিলেন আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আন্দোলনে নামা জুনিয়র চিকিৎসকরা৷ স্বাস্থ্য ভবনের সামনে তাঁদের ধর্না অবস্থান বুধবার রাতেই তিরিশ ঘণ্টা পার করে ফেলেছে৷ বরং যত সময় যাচ্ছে, জুনিয়র চিকিৎসকদের এই ধর্না অবস্থানে যোগ দিচ্ছেন অন্যান্য পেশার সঙ্গে যুক্ত বহু বিশিষ্ট জন এবং সাধারণ মানুষ৷
লালবাজারের সামেনর রাস্তায় প্রায় বাইশ ঘণ্টা অবস্থানে বসেছিলেন আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আন্দোলনে নামা জুনিয়র চিকিৎসকরা৷ স্বাস্থ্য ভবনের সামনে তাঁদের ধর্না অবস্থান বুধবার রাতেই তিরিশ ঘণ্টা পার করে ফেলেছে৷ বরং যত সময় যাচ্ছে, জুনিয়র চিকিৎসকদের এই ধর্না অবস্থানে যোগ দিচ্ছেন অন্যান্য পেশার সঙ্গে যুক্ত বহু বিশিষ্ট জন এবং সাধারণ মানুষ৷
বুধবার সন্ধে বেলা প্রথমে নবান্নে রাজ্যের মুখ্যসচিব, ডিজি এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর করা সাংবাদিক বৈঠক এবং তার জবাবে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের জবাবের পরই স্পষ্ট হয়ে যায়, জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতিকে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া জটিলতা সহজে কাটবার নয়৷ এর পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্না অভিযান চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা৷ তাতেও আন্দোলনকারীদের মধ্যে উৎসাহের কোনও ঘাটতি দেখা যায়নি৷ বরং শোনা গিয়েছে নতুন নতুন স্লোগান, সঙ্গে কলকাতা পুলিশের নগরপাল, স্বাস্থ্য সচিবের পদত্যাগের দাবিতে উঠেছে সমবেত আওয়াজ৷
বুধবার সন্ধে বেলা প্রথমে নবান্নে রাজ্যের মুখ্যসচিব, ডিজি এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর করা সাংবাদিক বৈঠক এবং তার জবাবে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের জবাবের পরই স্পষ্ট হয়ে যায়, জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতিকে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া জটিলতা সহজে কাটবার নয়৷ এর পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্না অভিযান চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা৷ তাতেও আন্দোলনকারীদের মধ্যে উৎসাহের কোনও ঘাটতি দেখা যায়নি৷ বরং শোনা গিয়েছে নতুন নতুন স্লোগান, সঙ্গে কলকাতা পুলিশের নগরপাল, স্বাস্থ্য সচিবের পদত্যাগের দাবিতে উঠেছে সমবেত আওয়াজ৷
বুধবার সন্ধে বেলা প্রথমে নবান্নে রাজ্যের মুখ্যসচিব, ডিজি এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর করা সাংবাদিক বৈঠক এবং তার জবাবে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের জবাবের পরই স্পষ্ট হয়ে যায়, জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতিকে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া জটিলতা সহজে কাটবার নয়৷ এর পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্না অভিযান চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা৷ তাতেও আন্দোলনকারীদের মধ্যে উৎসাহের কোনও ঘাটতি দেখা যায়নি৷ বরং শোনা গিয়েছে নতুন নতুন স্লোগান, সঙ্গে কলকাতা পুলিশের নগরপাল, স্বাস্থ্য সচিবের পদত্যাগের দাবিতে উঠেছে সমবেত আওয়াজ৷
শুধু তাই নয়, কর্মবিরতির জেরে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়লেও তার দায়ও তাঁদের নয় বলেই দাবি করেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা৷ আন্দোলনকারীদের আরও দাবি, রাজ্য সরকারের মতো তাঁরাও খোলা মনেই আলোচনা চাইছেন৷ কিন্তু তাঁদের দেওয়া শর্ত পূরণ না হলে আলোচনা সম্ভব নয় বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা৷