হিন্দি চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় একের পর এক সুপারহিট ছবি ভক্তদের উপহার দিয়েছিলেন শাম্মি কাপুর। যা আজও ভক্তদের মনে রাজত্ব করছে। ১৯৫৩ সালে জীবন জ্যোতি ছবির হাত ধরে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। আর তার বছর তিরিশ পরে বলিউড সাম্রাজ্যে পা রেখেছিলেন অনিল কাপুর। তাঁর ডেবিউ ফিল্মের নাম ছিল উয়ো সাত দিন।

একই নামের তিনটি ছবি, প্রত্যেকটিতেই নায়কের ভূমিকায় কাপুর তারকা; দু’টি সুপারহিট হলেও একটি মুখ থুবড়ে পড়েছিল বক্স অফিসে

হিন্দি চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় একের পর এক সুপারহিট ছবি ভক্তদের উপহার দিয়েছিলেন শাম্মি কাপুর। যা আজও ভক্তদের মনে রাজত্ব করছে। ১৯৫৩ সালে জীবন জ্যোতি ছবির হাত ধরে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। আর তার বছর তিরিশ পরে বলিউড সাম্রাজ্যে পা রেখেছিলেন অনিল কাপুর। তাঁর ডেবিউ ফিল্মের নাম ছিল উয়ো সাত দিন।
হিন্দি চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় একের পর এক সুপারহিট ছবি ভক্তদের উপহার দিয়েছিলেন শাম্মি কাপুর। যা আজও ভক্তদের মনে রাজত্ব করছে। ১৯৫৩ সালে জীবন জ্যোতি ছবির হাত ধরে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। আর তার বছর তিরিশ পরে বলিউড সাম্রাজ্যে পা রেখেছিলেন অনিল কাপুর। তাঁর ডেবিউ ফিল্মের নাম ছিল উয়ো সাত দিন।
আবার অনিল কাপুরের ডেবিউয়ের পরে ‘ইশক ভিশক’ ছবির হাত ধরে ফিল্মি দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন শাহিদ কাপুর। তবে তিনটি আলাদা আলাদা যুগের তারকা হওয়া সত্ত্বেও তাঁরা প্রত্যেকেই একটি করে এমন ছবি করেছিলেন, সেগুলির নাম একই। আসলে তাঁরা প্রত্যেকেই ‘রাজকুমার’ নামে আলাদা আলাদা তিনটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।
আবার অনিল কাপুরের ডেবিউয়ের পরে ‘ইশক ভিশক’ ছবির হাত ধরে ফিল্মি দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন শাহিদ কাপুর। তবে তিনটি আলাদা আলাদা যুগের তারকা হওয়া সত্ত্বেও তাঁরা প্রত্যেকেই একটি করে এমন ছবি করেছিলেন, সেগুলির নাম একই। আসলে তাঁরা প্রত্যেকেই ‘রাজকুমার’ নামে আলাদা আলাদা তিনটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।
শাম্মি কাপুরের ‘রাজকুমার’ ছবির পরে পঙ্কজ পরাশর এবং প্রভু দেবা আলাদা আলাদা দুটি ছবি ওই একই নামে পরিচালনা করেছিলেন। প্রভু দেবা পরিচালিত ‘আর রাজকুমার’ ছবিতে শাহিদের বিপরীতে দেখা গিয়েছিল সোনাক্ষী সিনহাকে।
শাম্মি কাপুরের ‘রাজকুমার’ ছবির পরে পঙ্কজ পরাশর এবং প্রভু দেবা আলাদা আলাদা দুটি ছবি ওই একই নামে পরিচালনা করেছিলেন। প্রভু দেবা পরিচালিত ‘আর রাজকুমার’ ছবিতে শাহিদের বিপরীতে দেখা গিয়েছিল সোনাক্ষী সিনহাকে।
শাম্মি কাপুর অভিনীত ‘রাজকুমার’ পরিচালনা করেছিলেন কে শঙ্কর। আর এই ছবিতে শাম্মির সঙ্গে সাধনার জুটি ভক্তদের মনে দাগ কেটেছিল। আর ১৯৬৪ সালে ওই ছবি সবথেকে বেশি আয় করতে সক্ষম হয়েছিল। ওই ছবিটিতে পৃথ্বীরাজ কাপুর, প্রাণ, ওম প্রকাশ এবং রাজেন্দ্রনাথের মতো তারকাদেরও দেখা গিয়েছিল।
শাম্মি কাপুর অভিনীত ‘রাজকুমার’ পরিচালনা করেছিলেন কে শঙ্কর। আর এই ছবিতে শাম্মির সঙ্গে সাধনার জুটি ভক্তদের মনে দাগ কেটেছিল। আর ১৯৬৪ সালে ওই ছবি সবথেকে বেশি আয় করতে সক্ষম হয়েছিল। ওই ছবিটিতে পৃথ্বীরাজ কাপুর, প্রাণ, ওম প্রকাশ এবং রাজেন্দ্রনাথের মতো তারকাদেরও দেখা গিয়েছিল।
অনিল কাপুর অভিনীত ‘রাজকুমার’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৬ সালে। আর এটি পরিচালনা করেছিলেন পঙ্কজ পরাশর। অনিল কাপুরের বিপরীতে দেখা গিয়েছিল মাধুরী দীক্ষিতকে। যদিও জনপ্রিয় এই জুটির ছবিটি বক্স অফিসে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছিল। ৬ কোটি টাকা বাজেটে তৈরি ছবিটি বক্স অফিস থেকে আয় করেছিল মাত্র ৭ কোটি টাকা।
অনিল কাপুর অভিনীত ‘রাজকুমার’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৬ সালে। আর এটি পরিচালনা করেছিলেন পঙ্কজ পরাশর। অনিল কাপুরের বিপরীতে দেখা গিয়েছিল মাধুরী দীক্ষিতকে। যদিও জনপ্রিয় এই জুটির ছবিটি বক্স অফিসে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছিল। ৬ কোটি টাকা বাজেটে তৈরি ছবিটি বক্স অফিস থেকে আয় করেছিল মাত্র ৭ কোটি টাকা।
শাহিদ কাপুরের ছবি ‘রাজকুমার’-এর আগে অবশ্য একটা অতিরিক্ত আর শব্দ যোগ করা হয়েছিল। ‘আর… রাজকুমার’ ছবিতে তাঁর বিপরীতে দেখা গিয়েছিল সোনাক্ষীকে। প্রভু দেবা পরিচালিত ছবিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ৩৮ কোটি টাকা। আর বক্স অফিসে ১০০ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছিল ছবিটি।
শাহিদ কাপুরের ছবি ‘রাজকুমার’-এর আগে অবশ্য একটা অতিরিক্ত আর শব্দ যোগ করা হয়েছিল। ‘আর… রাজকুমার’ ছবিতে তাঁর বিপরীতে দেখা গিয়েছিল সোনাক্ষীকে। প্রভু দেবা পরিচালিত ছবিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ৩৮ কোটি টাকা। আর বক্স অফিসে ১০০ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছিল ছবিটি।