Kareena Kapoor: করিনার সঙ্গে ‘অন্যায়’ হয়েছে বলিউডে! স্বামী সইফ নন, বড় কথাটা বলে ফেললেন নামী পরিচালক

চলতি বছর সেপ্টেম্বরে মুক্তি পেয়েছে করিনা কাপুর খান অভিনীত হনসল মেহতার ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডার্স’। এদিকে যে সময়ে এই ছবিটি মুক্তি পেয়েছে, সেই সময়ই বলিউডে নিজের ২৫ বছর পূর্ণ করেছেন করিনাও।এমনিতে তুখোড় অভিনেত্রীর হিসেবেই বি-টাউনে পরিচিত তিনি। তবে ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডার্স’ ছবিতে করিনার অভিনয় তাঁর কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স হিসেবে প্রতিফলিত হয়েছে। তবে হনসল মনে করেন যে, এটা তো শুধুমাত্র সূচনা!
চলতি বছর সেপ্টেম্বরে মুক্তি পেয়েছে করিনা কাপুর খান অভিনীত হনসল মেহতার ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডার্স’। এদিকে যে সময়ে এই ছবিটি মুক্তি পেয়েছে, সেই সময়ই বলিউডে নিজের ২৫ বছর পূর্ণ করেছেন করিনাও।এমনিতে তুখোড় অভিনেত্রীর হিসেবেই বি-টাউনে পরিচিত তিনি। তবে ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডার্স’ ছবিতে করিনার অভিনয় তাঁর কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স হিসেবে প্রতিফলিত হয়েছে। তবে হনসল মনে করেন যে, এটা তো শুধুমাত্র সূচনা!
News18 Showsha-র সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় হনসল মেহতা বলেন যে, “আমার সব সময় মনে হয়েছে যে, করিনাকে অভিনেত্রী হিসেবে সেভাবে ব্যবহার করাই হয়নি। তিনি একজন বড় তারকা, কিন্তু অভিনেত্রী হিসেবে আমার মনে হয় যে, আরও অনেক কিছুই বাকি রয়েছে। আসলে বিশ্বে আমাদের অনেক কিছুই দেখা বাকি। আমি মনে করি এটাই হল সূচনা। আর হ্যাঁ, যখন সকলে বলছেন যে, এটা ওঁর কেরিয়ারের সেরা অভিনয়, আমিও এতেই বিশ্বাসী।”
News18 Showsha-র সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় হনসল মেহতা বলেন যে, “আমার সব সময় মনে হয়েছে যে, করিনাকে অভিনেত্রী হিসেবে সেভাবে ব্যবহার করাই হয়নি। তিনি একজন বড় তারকা, কিন্তু অভিনেত্রী হিসেবে আমার মনে হয় যে, আরও অনেক কিছুই বাকি রয়েছে। আসলে বিশ্বে আমাদের অনেক কিছুই দেখা বাকি। আমি মনে করি এটাই হল সূচনা। আর হ্যাঁ, যখন সকলে বলছেন যে, এটা ওঁর কেরিয়ারের সেরা অভিনয়, আমিও এতেই বিশ্বাসী।”
কিন্তু করিনা কীভাবে এই জসমীতের চরিত্রে এলেন? জবাবে মেহতা বলেন, “২০১৯-এ আমি ছবিটি সাইন করেছিলাম। কিন্তু গল্প শুনেছিলাম ২০১৮-য় যখন আমি ‘ছলাং’ ছবির শ্যুটিং করছিলাম। অসীম অরোরা এই আইডিয়া আমায় দিয়েছিলেন, এরপর একতা কাপুরকেও শুনিয়েছিলেন। একতাই আমায় সাইন করান। এরপর ২০২০ সালে অতিমারীর কালে একতা আমার আর করিনার সঙ্গে জ্যুম কল করেন। করিনা সেই সময় ১০-১৫ পাতা পড়েছিলেন, আর সঙ্গে সঙ্গে ছবিটি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।”
কিন্তু করিনা কীভাবে এই জসমীতের চরিত্রে এলেন? জবাবে মেহতা বলেন, “২০১৯-এ আমি ছবিটি সাইন করেছিলাম। কিন্তু গল্প শুনেছিলাম ২০১৮-য় যখন আমি ‘ছলাং’ ছবির শ্যুটিং করছিলাম। অসীম অরোরা এই আইডিয়া আমায় দিয়েছিলেন, এরপর একতা কাপুরকেও শুনিয়েছিলেন। একতাই আমায় সাইন করান। এরপর ২০২০ সালে অতিমারীর কালে একতা আমার আর করিনার সঙ্গে জ্যুম কল করেন। করিনা সেই সময় ১০-১৫ পাতা পড়েছিলেন, আর সঙ্গে সঙ্গে ছবিটি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।”
এদিকে ছবি মুক্তির আগেই ট্রেলারের সঙ্গে অনেকেই কেট উইন্সলেটের ‘মেয়ার অফ ইস্টটাউন’-এর মিল পাচ্ছেন বলে জানিয়েছিলেন। তবে সেই তুলনাকে উড়িয়ে দিয়েছেন মেহতা। এই প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, প্রথমত মৌলিকতা ওভাররেটেড এবং সেটাকে ভুল বোঝা হচ্ছে।
এদিকে ছবি মুক্তির আগেই ট্রেলারের সঙ্গে অনেকেই কেট উইন্সলেটের ‘মেয়ার অফ ইস্টটাউন’-এর মিল পাচ্ছেন বলে জানিয়েছিলেন। তবে সেই তুলনাকে উড়িয়ে দিয়েছেন মেহতা। এই প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, প্রথমত মৌলিকতা ওভাররেটেড এবং সেটাকে ভুল বোঝা হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত, অন্য কিছুর সঙ্গে যাঁরা তুলনা করেন, সেটা তাঁদের মধ্যমেধার প্রতীক।
দ্বিতীয়ত, অন্য কিছুর সঙ্গে যাঁরা তুলনা করেন, সেটা তাঁদের মধ্যমেধার প্রতীক।
যদিও ছবি মুক্তি পাওয়ার পরে বিষয়টা মেহতার অনুকূলেই এসেছে। ক্রিটিকদের থেকে ইতিবাচক রিভিউ এসেছে। কিন্তু প্রেক্ষাগৃহে একটাই রব উঠেছে যে, এটা দেখে ভারতীয় ছবি বোঝার উপায় নেই।
যদিও ছবি মুক্তি পাওয়ার পরে বিষয়টা মেহতার অনুকূলেই এসেছে। ক্রিটিকদের থেকে ইতিবাচক রিভিউ এসেছে। কিন্তু প্রেক্ষাগৃহে একটাই রব উঠেছে যে, এটা দেখে ভারতীয় ছবি বোঝার উপায় নেই।
তাঁদের বক্তব্য, “একটা ভারতীয় পরিচালকের বলা গল্প, মুখ্য ভূমিকায় ভারতীয় তারকা আর ভারতীয় ছবি, অথচ মনে হচ্ছে না, ভারতীয় ছবি।” অবশ্য দর্শকদের এই মতামতকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন মেহতা।
তাঁদের বক্তব্য, “একটা ভারতীয় পরিচালকের বলা গল্প, মুখ্য ভূমিকায় ভারতীয় তারকা আর ভারতীয় ছবি, অথচ মনে হচ্ছে না, ভারতীয় ছবি।” অবশ্য দর্শকদের এই মতামতকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন মেহতা।