মুম্বইয়ের এক হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার বিভাগে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে। ঠিক কীভাবে তাঁর নিজের বন্দুক থেকে ভুল করে গুলি ছুটে গেল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট। মুম্বই পুলিশ বন্দুকটি বাজেয়াপ্ত করেছে।

Govinda’s Net Worth: রোজগারেও হিরো নম্বর ১, হাতে কাজ না থাকলেও বিরাট সম্পত্তি, গোবিন্দার ‘গোপন’ আয়ের পথ ফাঁস!

অভিনেতা গোবিন্দের সিনেমা দেখেননি এমন কেউ নেই৷ একটা সময় বলিউড কাঁপিয়েছেন এই অভিনেতা৷ একের পর এক সুপারহিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের৷ দুর্দান্ত অভিনয় এবং দুরন্ত কমিক টাইমিংয়ের জন্য তিনি পরিচিত৷ সেই গোবিন্দাকে নিয়ে আজ সকাল থেকে চর্চা৷ পায়ে গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর শুনে কোটি কোটি ভক্তের হৃদয় ভাঙে। তাদের 'হিরো নম্বর ১' সম্পর্কে জানার কৌতূহল আরও একবার বেড়েছে তাঁর ভক্তদের মনে। এখন গোবিন্দ ছবি থেকে অনেকটা দূরে, এবার ভক্তদের মনে প্রশ্ন যে কোথা থেকে এত সম্পত্তি ও বিলাসবহুল জীবন কাটান তিনি৷ কাজ না করেও কোথা থেকে আসে টাকা? জেনে নিন৷
অভিনেতা গোবিন্দের সিনেমা দেখেননি এমন কেউ নেই৷ একটা সময় বলিউড কাঁপিয়েছেন এই অভিনেতা৷ একের পর এক সুপারহিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের৷ দুর্দান্ত অভিনয় এবং দুরন্ত কমিক টাইমিংয়ের জন্য তিনি পরিচিত৷
সেই গোবিন্দাকে নিয়ে আজ সকাল থেকে চর্চা৷ পায়ে গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর শুনে কোটি কোটি ভক্তের হৃদয় ভাঙে। তাদের 'হিরো নম্বর ১' সম্পর্কে জানার কৌতূহল আরও একবার বেড়েছে তাঁর ভক্তদের মনে। এখন গোবিন্দ ছবি থেকে অনেকটা দূরে, এবার ভক্তদের মনে প্রশ্ন যে কোথা থেকে এত সম্পত্তি ও বিলাসবহুল জীবন কাটান তিনি৷ কাজ না করেও কোথা থেকে আসে টাকা? জেনে নিন৷
সেই গোবিন্দাকে নিয়ে আজ সকাল থেকে চর্চা৷ পায়ে গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর শুনে কোটি কোটি ভক্তের হৃদয় ভাঙে। তাদের ‘হিরো নম্বর ১’ সম্পর্কে জানার কৌতূহল আরও একবার বেড়েছে তাঁর ভক্তদের মনে। এখন গোবিন্দ ছবি থেকে অনেকটা দূরে, এবার ভক্তদের মনে প্রশ্ন যে কোথা থেকে এত সম্পত্তি ও বিলাসবহুল জীবন কাটান তিনি৷ কাজ না করেও কোথা থেকে আসে টাকা? জেনে নিন৷
অভিনেতার পুরো নাম গোবিন্দ অরুণ আহুজা। গোবিন্দ ১৯৮৬ সালে আই লাভ ৮৬ চলচ্চিত্র দিয়ে তাঁর কেরিয়ার শুরু করেন। তাঁর প্রথম ছবি হিট হয় এবং তার পর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করা গোবিন্দ ২০০৪ সালে কংগ্রেসের টিকিটে সংসদে পা রাখেন। তবে রাজনীতি পছন্দ না করে ফের তিনি ফিল্ম জগতে ফিরে আসেন। এখন সিনেমা থেকে দূরে থাকলেও, তাঁর উপার্জনের সমস্ত বিকল্প সহজে চলছে।
অভিনেতার পুরো নাম গোবিন্দ অরুণ আহুজা। গোবিন্দ ১৯৮৬ সালে আই লাভ ৮৬ চলচ্চিত্র দিয়ে তাঁর কেরিয়ার শুরু করেন। তাঁর প্রথম ছবি হিট হয় এবং তার পর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করা গোবিন্দ ২০০৪ সালে কংগ্রেসের টিকিটে সংসদে পা রাখেন। তবে রাজনীতি পছন্দ না করে ফের তিনি ফিল্ম জগতে ফিরে আসেন। এখন সিনেমা থেকে দূরে থাকলেও, তাঁর উপার্জনের সমস্ত বিকল্প সহজে চলছে।
একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করা গোবিন্দ ২০০৪ সালে কংগ্রেসের টিকিটে সংসদে পা রাখেন। তবে রাজনীতি পছন্দ না করে ফের তিনি ফিল্ম জগতে ফিরে আসেন। এখন সিনেমা থেকে দূরে থাকলেও, তাঁর উপার্জনের সমস্ত বিকল্প সহজে চলছে।
যদিও তিনি অভিনয় জগতে খুব বেশি সক্রিয় নন, তবুও তিনি হোটেল ব্যবসা এবং বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বার্ষিক ১৬ কোটির বেশি আয় করেন। আজও, গোবিন্দ একটি ফিল্মের জন্য ৫ থেকে ৬ কোটি টাকা চার্জ করেন, যখন তিনি প্রতি ব্র্যান্ডের জন্য ২ কোটি টাকারও বেশি নেন।
যদিও তিনি অভিনয় জগতে খুব বেশি সক্রিয় নন, তবুও তিনি হোটেল ব্যবসা এবং বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বার্ষিক ১৬ কোটির বেশি আয় করেন। আজও, গোবিন্দ একটি ফিল্মের জন্য ৫ থেকে ৬ কোটি টাকা চার্জ করেন, যখন তিনি প্রতি ব্র্যান্ডের জন্য ২ কোটি টাকারও বেশি নেন।
ইনভেস্ট করার ক্ষেত্রেও তিনি দক্ষ৷ এই কারণেই আজ গোবিন্দের মোট সম্পত্তি প্রায় ১৭০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। আপনি হয়তো হলে তাঁর ছবি দেখতে পাবেন না, কিন্তু প্রতি বছর কোটি টাকা আয় করছেন অভিনেতা। তাঁর আয়ের প্রধান উৎস বিজ্ঞাপন, ব্যবসা এবং রিয়েল এস্টেট।
ইনভেস্ট করার ক্ষেত্রেও তিনি দক্ষ৷ এই কারণেই আজ গোবিন্দের মোট সম্পত্তি প্রায় ১৭০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। আপনি হয়তো হলে তাঁর ছবি দেখতে পাবেন না, কিন্তু প্রতি বছর কোটি টাকা আয় করছেন অভিনেতা। তাঁর আয়ের প্রধান উৎস বিজ্ঞাপন, ব্যবসা এবং রিয়েল এস্টেট।
তাঁর সম্পত্তির কথা বলতে গেলে শুধু মুম্বইতেই তাঁর তিনটি বাংলো রয়েছে। যে বাড়িতে তিনি সপরিবারে থাকেন তার নাম 'জয় দর্শন'। মুম্বইয়ের জুহু এলাকায় নির্মিত এই বাংলোটির দাম প্রায় ১৬ কোটি টাকা। এছাড়াও রুইয়া পার্কে তাঁর একটি বাংলো রয়েছে এবং মাড আইল্যান্ডে ১ কোটি টাকায় একটি বাড়িও কিনেছেন, যা তিনি শুটিংয়ের জন্য ব্যবহার করেন। তিনি রুইয়া পার্কের বাংলোটিও লিজে দিয়েছেন, যেখান থেকে তিনি প্রতি মাসে ভাল ভাড়া পান।
তাঁর সম্পত্তির কথা বলতে গেলে শুধু মুম্বইতেই তাঁর তিনটি বাংলো রয়েছে। যে বাড়িতে তিনি সপরিবারে থাকেন তার নাম ‘জয় দর্শন’। মুম্বইয়ের জুহু এলাকায় নির্মিত এই বাংলোটির দাম প্রায় ১৬ কোটি টাকা। এছাড়াও রুইয়া পার্কে তাঁর একটি বাংলো রয়েছে এবং মাড আইল্যান্ডে ১ কোটি টাকায় একটি বাড়িও কিনেছেন, যা তিনি শুটিংয়ের জন্য ব্যবহার করেন। তিনি রুইয়া পার্কের বাংলোটিও লিজে দিয়েছেন, যেখান থেকে তিনি প্রতি মাসে ভাল ভাড়া পান।
মুম্বই ছাড়াও কলকাতায় গোবিন্দের একটি বাংলো আছে, আর লখনউতে তিনি ৯০ হাজার বর্গফুট কৃষি জমি কিনেছেন। তিনি রায়গড়ে একটি খামার বাড়িও তৈরি করেছেন, যেখানে তিনি প্রায়ই তাঁর পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে যান। শুধু তাই নয়, তিনি আমেরিকায় সম্পত্তিও গড়ে তুলেছেন এবং হোটেল ব্যবসা থেকেও আয় করেন।
মুম্বই ছাড়াও কলকাতায় গোবিন্দের একটি বাংলো আছে, আর লখনউতে তিনি ৯০ হাজার বর্গফুট কৃষি জমি কিনেছেন। তিনি রায়গড়ে একটি খামার বাড়িও তৈরি করেছেন, যেখানে তিনি প্রায়ই তাঁর পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে যান। শুধু তাই নয়, তিনি আমেরিকায় সম্পত্তিও গড়ে তুলেছেন এবং হোটেল ব্যবসা থেকেও আয় করেন।
গোবিন্দও দামি গাড়ি ভালবাসেন এবং সম্পত্তির মতো, তাঁর গাড়ির সংগ্রহও দারুণ। তাঁর পার্কিং লটে অনেক বিলাসবহুল গাড়ি দেখা যায়। ১৫ লাখ টাকা মূল্যের Creta দিয়ে শুরু করা যাক। এছাড়াও টয়োটা ফরচুনার, যার দাম প্রায় ৩৪ লক্ষ টাকা বলা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ৩৬ লক্ষ টাকার একটি Ford Endeavour, যেখানে ৪৩ লক্ষ মূল্যের একটি Mercedes C220Dও তাঁর রয়েছে৷ ৬৪ লাখ টাকার মার্সিডিজ বেঞ্জ জিএলসিও রয়েছে তাঁর পছন্দের গাড়ির মধ্যে।
গোবিন্দও দামি গাড়ি ভালবাসেন এবং সম্পত্তির মতো, তাঁর গাড়ির সংগ্রহও দারুণ। তাঁর পার্কিং লটে অনেক বিলাসবহুল গাড়ি দেখা যায়। ১৫ লাখ টাকা মূল্যের Creta দিয়ে শুরু করা যাক। এছাড়াও টয়োটা ফরচুনার, যার দাম প্রায় ৩৪ লক্ষ টাকা বলা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ৩৬ লক্ষ টাকার একটি Ford Endeavour, যেখানে ৪৩ লক্ষ মূল্যের একটি Mercedes C220Dও তাঁর রয়েছে৷ ৬৪ লাখ টাকার মার্সিডিজ বেঞ্জ জিএলসিও রয়েছে তাঁর পছন্দের গাড়ির মধ্যে।
মুম্বইয়ের এক হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার বিভাগে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে। ঠিক কীভাবে তাঁর নিজের বন্দুক থেকে ভুল করে গুলি ছুটে গেল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট। মুম্বই পুলিশ বন্দুকটি বাজেয়াপ্ত করেছে।
মুম্বইয়ের এক হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার বিভাগে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে। ঠিক কীভাবে তাঁর নিজের বন্দুক থেকে ভুল করে গুলি ছুটে গেল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট। মুম্বই পুলিশ বন্দুকটি বাজেয়াপ্ত করেছে।