অনন্যা পাণ্ডে

Bollywood News: গোঁফ লাগিয়ে অমল সাজলেন অনন্যা, এ কী কাণ্ড! দেখুন ভিডিও

মুম্বই: আপাতত নিজের আসন্ন ছবি ‘CTRL’-এর মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছেন অনন্যা পাণ্ডে। ওটিটি-তেই মুক্তি পাবে ছবিটি। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবির একগুচ্ছ বিটিএস ছবি ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী।
খুব শীঘ্রই নেটফ্লিক্সে আসতে চলেছে বিক্রমাদিত্য মোটওয়ানির সাইবার-থ্রিলার ‘CTRL’। সম্প্রতি সামনে এসেছে এই ছবির ট্রেলার। নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে অনন্যা পাণ্ডে থেকে অমল পালেকর হয়ে ওঠার ছবিই ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী।

ক্যাপশনে লিখেছেন, “কেন আপনারা প্রশ্ন করতেই পারেন! উত্তর পেতে গেলে শুক্রবার দেখতেই হবে ‘CTRL’।” আর অনন্যার এই পোস্ট ভাইরাল হতেই তাঁর এক ভক্ত লিখেছেন, “আমার হৃদয় অনন্যা।” অন্য একজন আবার লিখেছেন, “মিনি চাঙ্কি পাণ্ডে।” ট্রেলারে অনন্যা পাণ্ডেকে দেখা গিয়েছে নেল্লা অবস্থি রূপে। আর বিহান সমাতকে দেখা গিয়েছে জো ম্যাসক্যারেনহাস রূপে। নেল্লা আর জো মূলত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর জুটি। ইন্টারনেটে তাঁদের প্রচুর ফলোয়ার। কিন্তু এই জুটির ব্রেক-আপের পরেই গল্প অন্যদিকে মোড় নেয়।

অনন্যা পাণ্ডে
অনন্যা পাণ্ডে

আরও পড়ুন: উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে বড় ধাক্কা, চাকরি নিতেই অনীহা এত প্রার্থীর! চাকরি না নেওয়ার কী এমন রহস্য?

আসলে বিক্রমাদিত্যের CTRL ছবিটি একটা প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে যে, “আজকালকার দুনিয়ায় যেখানে ডেটাই হল আসল ক্ষমতা, সেখানে আমাদের কতটুকু অনলাইনে ভাগ করে নেওয়া উচিত? আর আমরা সেই তথ্যের নিয়ন্ত্রণ যখন হারিয়ে ফেলি, তখন কী হয়?” ট্রেলার মুক্তির সময় দেখা গিয়েছে একটি ট্যাগলাইনও। সেটি হল – “CTRL ইয়োর লাইফ। ALT ইয়োর মেমোরিজ। DEL দ্য ব্যাগেজ। ‘CTRL’ মুক্তি পাচ্ছে আগামী ৪ অক্টোবর শুধুমাত্র নেটফ্লিক্সে।”

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Ananya 🌙 (@ananyapanday)

আরও পড়ুন: কালো মেঘে ঢাকল আকাশ, ৬ জেলায় মুষলধারে বৃষ্টির পূর্বাভাস! আবহাওয়ার বড় খবর

পরিচালকের কথায়, “আমার এবং আমার গোটা টিমের জন্য CTRL হল সম্পূর্ণ রূপে একটা অনন্য সফর। আমরা যেটাকে স্ক্রিন লাইফ ফরম্যাট বলি, সেই কায়দাতেই এখানে গল্প বলা হয়েছে। দর্শকদের দারুণ একটা অভিজ্ঞতা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। আর বিশ্বব্যাপী দর্শকের কাছে পৌঁছতে নেটফ্লিক্স সত্যিই আমাদের সাহায্য করেছে।”

News18 Showsha-র সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় অনন্যা পাণ্ডে আবার বলেন যে, “কেউ যখন আমার নাম করেন, তখন আমার মধ্যে একটা ইমপোস্টার সিন্ড্রোম কাজ করে। সাক্ষাৎকারের সময় আমার মনে হয়, আমার নামটা যেন আমার নয়। মনে হয় যেন, তৃতীয় কোনও ব্যক্তি। যিনি হঠাৎ করেই আমাকে অন্য কেউ হওয়ার জন্য চাপাচাপি করছেন। যখন আমি নিজেকে বিলবোর্ডে দেখি, তখন মনে হয় যে, আমি যাঁকে দেখছি, সেটা আমি নই। আর নিজের ফিল্ম দেখার ক্ষেত্রেও ওই একই ঘটনা ঘটে। আমি তো আমার ফিল্ম দর্শক হিসেবেই দেখি। আসলে আমি ভুলে যাই যে, পর্দায় আমাকেই দেখানো হচ্ছে।”