BOB থেকে ২০ বছরের জন্য ৪৫ লাখ টাকার Home Loan নিচ্ছেন? প্রতি মাসে কত EMI পড়বে দেখুন

নতুন বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনা মানেই লাখ লাখ টাকার ব্যাপার। আর সেটা যদি মেট্রো শহর বা মফস্বল এলাকায় হয়, তাহলে তো কথাই নেই। একবারে বিপুল পরিমাণ টাকা বের করার ক্ষমতা অনেকেরই থাকে না। ফলে হোম লোনই হয়ে দাঁড়ায় স্বপ্নপূরণের একমাত্র চাবিকাঠি।
নতুন বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনা মানেই লাখ লাখ টাকার ব্যাপার। আর সেটা যদি মেট্রো শহর বা মফস্বল এলাকায় হয়, তাহলে তো কথাই নেই। একবারে বিপুল পরিমাণ টাকা বের করার ক্ষমতা অনেকেরই থাকে না। ফলে হোম লোনই হয়ে দাঁড়ায় স্বপ্নপূরণের একমাত্র চাবিকাঠি।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণের টাকা মেটানোর ক্ষমতা থাকলে তবেই হোম লোন নেওয়া উচিত। নিজের আর্থিক পরিস্থিতির দিকটাও খতিয়ে দেখতে হয়। কারণ প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে। মাথার শিয়রে রাখতে হবে এই টাকা। সংসার এবং অন্যান্য খরচখরচার কথাও ভাবতে হবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণের টাকা মেটানোর ক্ষমতা থাকলে তবেই হোম লোন নেওয়া উচিত। নিজের আর্থিক পরিস্থিতির দিকটাও খতিয়ে দেখতে হয়। কারণ প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে। মাথার শিয়রে রাখতে হবে এই টাকা। সংসার এবং অন্যান্য খরচখরচার কথাও ভাবতে হবে।
হোম লোনে সুদের হার ৮.৪০ শতাংশ থেকে শুরু করে ১০.৬০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। ক্রেডিট স্কোর, মেয়াদ ইত্যাদি অনেক বিষয়ের উপর নির্ভর করে সুদের হার। সাধারণত ক্রেডিট স্কোর ভাল থাকলে কম সুদের হারে লোন পাওয়া যায়। আবার স্বল্প মেয়াদে ঋণ শোধ করে দিলেও কম হারে সুদ দেয় ব্যাঙ্ক। তবে এক্ষেত্রে বেশি ইএমআই দিতে হয়।
হোম লোনে সুদের হার ৮.৪০ শতাংশ থেকে শুরু করে ১০.৬০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। ক্রেডিট স্কোর, মেয়াদ ইত্যাদি অনেক বিষয়ের উপর নির্ভর করে সুদের হার। সাধারণত ক্রেডিট স্কোর ভাল থাকলে কম সুদের হারে লোন পাওয়া যায়। আবার স্বল্প মেয়াদে ঋণ শোধ করে দিলেও কম হারে সুদ দেয় ব্যাঙ্ক। তবে এক্ষেত্রে বেশি ইএমআই দিতে হয়।
সাধারণত তিনটি বিষয়ের উপর ইএমআই নির্ভর করে। সেগুলি হল - ঋণের পরিমাণ, ঋণের মেয়াদ এবং সুদের হার। এর সঙ্গে থাকে আরও দুটি বিষয় - প্রিন্সিপ্যাল কম্পোনেন্ট এবং ইন্টারেস্ট কম্পোনেন্ট। সুতরাং ইএমআই-এর একটা অংশে সুদ এবং আরেক অংশে মূল পরিমাণ শোধ করা হয়।
সাধারণত তিনটি বিষয়ের উপর ইএমআই নির্ভর করে। সেগুলি হল – ঋণের পরিমাণ, ঋণের মেয়াদ এবং সুদের হার। এর সঙ্গে থাকে আরও দুটি বিষয় – প্রিন্সিপ্যাল কম্পোনেন্ট এবং ইন্টারেস্ট কম্পোনেন্ট। সুতরাং ইএমআই-এর একটা অংশে সুদ এবং আরেক অংশে মূল পরিমাণ শোধ করা হয়।
এখন ধরে নেওয়া যাক, ব্যাঙ্ক অফ বরোদা থেকে কোনও ব্যক্তি ৮.৪০ শতাংশ সুদের হারে ২০ বছর মেয়াদে ৪৫ লাখ টাকার হোম লোন নিলেন। তাহলে প্রতি মাসে তাঁকে কত টাকার ইএমআই দিতে হবে?
এখন ধরে নেওয়া যাক, ব্যাঙ্ক অফ বরোদা থেকে কোনও ব্যক্তি ৮.৪০ শতাংশ সুদের হারে ২০ বছর মেয়াদে ৪৫ লাখ টাকার হোম লোন নিলেন। তাহলে প্রতি মাসে তাঁকে কত টাকার ইএমআই দিতে হবে?
ইএমআই গণনা করার নির্দিষ্ট ফরমুলা রয়েছে। সেটা হল - EMI = {P x R x (1+R)^N} / {(1 + R)^N – 1}। এখানে, P হল মূল পরিমাণ, R হল মাসিক সুদের হার (বার্ষিক সুদের হারকে ১২ দিয়ে ভাগ করা হয়), এবং N হল ইএমআই পেমেন্টের সংখ্যা। অর্থাৎ কতগুলি কিস্তিতে তিনি ইএমআই দিচ্ছেন।
ইএমআই গণনা করার নির্দিষ্ট ফরমুলা রয়েছে। সেটা হল – EMI = {P x R x (1+R)^N} / {(1 + R)^N – 1}। এখানে, P হল মূল পরিমাণ, R হল মাসিক সুদের হার (বার্ষিক সুদের হারকে ১২ দিয়ে ভাগ করা হয়), এবং N হল ইএমআই পেমেন্টের সংখ্যা। অর্থাৎ কতগুলি কিস্তিতে তিনি ইএমআই দিচ্ছেন।
তাহলে ২০ বছরের জন্য ৪৫ লক্ষ হোম লোনের কত ইএমআই হবে মাসিক ৩৮, ৭৬৮ টাকা। শুধু সুদ হিসাবে তিনি মোট ৪৮,০৪,২৪৯ টাকা শোধ করবেন। এই পদ্ধতি কিছুটা জটিল। বদলে অনলাইনে হোম লোন ক্যালকুলেটর দিয়েও ইএমআই গণনা করা যায়। তবে যে পদ্ধতিতেই গণনা করা হোক না কেন, ইএমআই-এর পরিমাণ একই আসবে।
তাহলে ২০ বছরের জন্য ৪৫ লক্ষ হোম লোনের কত ইএমআই হবে মাসিক ৩৮, ৭৬৮ টাকা। শুধু সুদ হিসাবে তিনি মোট ৪৮,০৪,২৪৯ টাকা শোধ করবেন। এই পদ্ধতি কিছুটা জটিল। বদলে অনলাইনে হোম লোন ক্যালকুলেটর দিয়েও ইএমআই গণনা করা যায়। তবে যে পদ্ধতিতেই গণনা করা হোক না কেন, ইএমআই-এর পরিমাণ একই আসবে।