Shakti Kapoor Love Life: বাড়ি থেকে পালিয়ে বলিউড ভিলেনকে বিয়ে, শ্বশুর-শাশুড়ি মেনে নেননি সম্পর্ক, ১২ বছরের ছোট বউকে নিয়ে সুখে শক্তি কাপুর

বলিউডের খলনায়কদের মধ্যে তিনি অন্যতম৷ ছবিতে শক্তি কাপুরকে পছন্দ করেন না, এমন দর্শক প্রায় নেই৷ এতটাই স্বপ্রতিভ তাঁর অভিনয় দক্ষতা৷ তাঁর প্রতিটি চরিত্র অনবদ্য৷ এমকী বেশ কয়েকটি কমেডি চরিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন, সেগুলোও সকলের মনে থেকে যাবে৷
বলিউডের খলনায়কদের মধ্যে তিনি অন্যতম৷ ছবিতে শক্তি কাপুরকে পছন্দ করেন না, এমন দর্শক প্রায় নেই৷ এতটাই স্বপ্রতিভ তাঁর অভিনয় দক্ষতা৷ তাঁর প্রতিটি চরিত্র অনবদ্য৷ এমকী বেশ কয়েকটি কমেডি চরিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন, সেগুলোও সকলের মনে থেকে যাবে৷
তবে শক্তিকাপুর ভিলেন হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত৷ এবং এর প্রভাব পড়ে তাঁর বিয়েতে৷ সরাসরি বিয়েতে না করে দেন পাত্রী পক্ষ৷
তবে শক্তিকাপুর ভিলেন হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত৷ এবং এর প্রভাব পড়ে তাঁর বিয়েতে৷ সরাসরি বিয়েতে না করে দেন পাত্রী পক্ষ৷
শক্তি কাপুরের স্ত্রী অভিনেত্রী শিবাঙ্গী কোলহাপুরে৷ তিনি শক্তি কাপুরের থেকে ১২ বছরের ছোট। তাঁদের সন্তান শ্রদ্ধা কাপুর৷ শক্তি ও শিবাঙ্গীর প্রথম দেখা হয় 'কিসমত' ছবির সেটে। সেখান থেকে শুরু তাঁদের প্রেম কাহিনি৷
শক্তি কাপুরের স্ত্রী অভিনেত্রী শিবাঙ্গী কোলহাপুরে৷ তিনি শক্তি কাপুরের থেকে ১২ বছরের ছোট। তাঁদের সন্তান শ্রদ্ধা কাপুর৷ শক্তি ও শিবাঙ্গীর প্রথম দেখা হয় ‘কিসমত’ ছবির সেটে। সেখান থেকে শুরু তাঁদের প্রেম কাহিনি৷
১৯৮০ সালে আসা 'কিসমত' শক্তি কাপুর এবং শিবাঙ্গী কোলহাপুরের ভাগ্য বদলে দিয়েছে। এটি ছিল শিবাঙ্গীর ডেবিউ ফিল্ম। এই ছবিতে মিঠুন চক্রবর্তীর বিপরীতে অভিনয় করেন শিবাঙ্গী, খলের ভূমিকায় ছিলেন শক্তি কাপুর। এই ছবির সেটেই দু’জনের বন্ধুত্ব হয়। এই বন্ধুত্ব এতটাই গভীর হয় যে দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়ে যায়।
১৯৮০ সালে আসা ‘কিসমত’ শক্তি কাপুর এবং শিবাঙ্গী কোলহাপুরের ভাগ্য বদলে দিয়েছে। এটি ছিল শিবাঙ্গীর ডেবিউ ফিল্ম। এই ছবিতে মিঠুন চক্রবর্তীর বিপরীতে অভিনয় করেন শিবাঙ্গী, খলের ভূমিকায় ছিলেন শক্তি কাপুর। এই ছবির সেটেই দু’জনের বন্ধুত্ব হয়। এই বন্ধুত্ব এতটাই গভীর হয় যে দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়ে যান।
শক্তি এবং শিবাঙ্গী একে অপরকে ভালবাসতেন, তাই শক্তি অবিলম্বে শিবাঙ্গীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। শিবাঙ্গী এটা মেনে নেন এবং তাঁর পরিবারকে জানায় তাঁদের সিদ্ধান্ত৷ কিন্তু এই বিয়েতে একেবারে খুশি ছিল না পরিবারের কেউ। তাঁরা আপত্তি জানান। শক্তি কাপুরের সঙ্গে কোনও রকম বিয়ের কথা বলতে অস্বীকার করেন।
শক্তি এবং শিবাঙ্গী একে অপরকে ভালবাসতেন, তাই শক্তি অবিলম্বে শিবাঙ্গীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। শিবাঙ্গী এটা মেনে নেন এবং তাঁর পরিবারকে জানায় তাঁদের সিদ্ধান্ত৷ কিন্তু এই বিয়েতে একেবারে খুশি ছিল না পরিবারের কেউ। তাঁরা আপত্তি জানান। শক্তি কাপুরের সঙ্গে কোনও রকম বিয়ের কথা বলতে অস্বীকার করেন।
খল বা ভিলেন হিসেবে অভিনয়ের ফলে শক্তি কাপুরের চরিত্র নিয়ে শিবাঙ্গি কোলহাপুরের পরিবারের সমস্যা ছিল। এছাড়াও, শক্তি এবং শিবাঙ্গীর বয়সের পার্থক্য ছিল ১২ বছর। ফলে কেউ তাঁদের এই সম্পর্ক মেনে নিতে চাননি৷ এরপর শিবাঙ্গী বিয়ের ব্যাপারে অনড় থাকায় তাঁর বাবা-মা তাঁকে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখেন।
খল বা ভিলেন হিসেবে অভিনয়ের ফলে শক্তি কাপুরের চরিত্র নিয়ে শিবাঙ্গি কোলহাপুরের পরিবারের সমস্যা ছিল। এছাড়াও, শক্তি এবং শিবাঙ্গীর বয়সের পার্থক্য ছিল ১২ বছর। ফলে কেউ তাঁদের এই সম্পর্ক মেনে নিতে চাননি৷ এরপর শিবাঙ্গী বিয়ের ব্যাপারে অনড় থাকায় তাঁর বাবা-মা তাঁকে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখেন।
তবে শেষ পর্যন্ত প্রেমের জয় হয়৷ শিবাঙ্গি কোলহাপুরে সাহস দেখিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। ১৯৮২ সালে শক্তিকে বিয়ে করেন। যখন বিয়ে হয়েছিল তখন শক্তির বয়স ছিল ৩০ বছর এবং শিবাঙ্গীর বয়স ছিল মাত্র ১৮ বছর। এখনও তাঁদের সম্পর্ক অটুট৷ ২ সন্তান রয়েছে তাঁদের, শ্রদ্ধা ও সিদ্ধার্থ৷
তবে শেষ পর্যন্ত প্রেমের জয় হয়৷ শিবাঙ্গি কোলহাপুরে সাহস দেখিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। ১৯৮২ সালে শক্তিকে বিয়ে করেন। যখন বিয়ে হয়েছিল তখন শক্তির বয়স ছিল ৩০ বছর এবং শিবাঙ্গীর বয়স ছিল মাত্র ১৮ বছর। এখনও তাঁদের সম্পর্ক অটুট৷ ২ সন্তান রয়েছে তাঁদের, শ্রদ্ধা ও সিদ্ধার্থ৷