ভয় দেখাচ্ছে 'দানা'

Cylone Dana Update: দাপিয়ে এগোচ্ছে দানবীয় ‘দানা’, আপনার থেকে কতদূরে এই তীব্র শক্তিশালী ঘূর্নিঝড়? রইল লেটেস্ট আপডেট

ভয় দেখাচ্ছে 'দানা'। দাপাতে-কাঁপাতে প্রস্তুত তীব্র শক্তিশালী এই ঘূর্ণিঝড় । মৌসম ভবন জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি ওড়িশার ভিতরকণিকা এবং ধামারা দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করতে পারে।
ভয় দেখাচ্ছে ‘দানা’। দাপাতে-কাঁপাতে প্রস্তুত তীব্র শক্তিশালী এই ঘূর্ণিঝড়
। মৌসম ভবন জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি ওড়িশার ভিতরকণিকা এবং ধামারা দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করতে পারে।
মৌসম ভবন জানিয়েছে, আছড়ে পড়ার সময় 'দানা'র গতি হতে পারে ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিলোমিটার। সর্বাধিক গতি পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার।
মৌসম ভবন জানিয়েছে, আছড়ে পড়ার সময় ‘দানা’র গতি হতে পারে ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিলোমিটার। সর্বাধিক গতি পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার।
বর্তমানে উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় বা 'সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম' দানা। ভৌগলিক অবস্থান-- 18.9 N Latitude; 88.0 E Longitude
বর্তমানে উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় বা ‘সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ দানা। ভৌগলিক অবস্থান– 18.9 N Latitude; 88.0 E Longitude
মৌসম ভবন জানিয়েছে, পারাদ্বীপ থেকে ২১০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে, ধামারা থেকে ২৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব দিক ও সাগরদ্বীপ থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক অবস্থান করছে 'দানা'
মৌসম ভবন জানিয়েছে, পারাদ্বীপ থেকে ২১০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে, ধামারা থেকে ২৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব দিক ও সাগরদ্বীপ থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক অবস্থান করছে ‘দানা’
ঘণ্টায় ১২ কিলোমিটার বেগে এগোচ্ছে 'দানা'। বাঁক নিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে থাকবে 'দানা'র গতিমুখ।
ঘণ্টায় ১২ কিলোমিটার বেগে এগোচ্ছে ‘দানা’। বাঁক নিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে থাকবে ‘দানা’র গতিমুখ।
মৌসম ভবনের তথ্য বলছে, এই ঝড়ের তাণ্ডব সবচেয়ে বেশি দেখা যাবে বালেশ্বর, ভদ্রক এবং কেন্দ্রাপাড়ায়। এই তিন জেলাতে বেশি ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ‘দানা’র স্থলপতনের সময় এই তিন জেলায় ঝড়ের সম্ভাব্য গতিবেগ হতে পারে ১১০-১১০ কিলোমিটার।
মৌসম ভবনের তথ্য বলছে, এই ঝড়ের তাণ্ডব সবচেয়ে বেশি দেখা যাবে বালেশ্বর, ভদ্রক এবং কেন্দ্রাপাড়ায়। এই তিন জেলাতে বেশি ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ‘দানা’র স্থলপতনের সময় এই তিন জেলায় ঝড়ের সম্ভাব্য গতিবেগ হতে পারে ১১০-১১০ কিলোমিটার।
দানার সবথেকে বড় প্রভাব পড়তে পারে ওড়িশায়।  ভুবনেশ্বর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, ময়ূরভঞ্জ জেলায় ঝড়ের গতিবেগ হতে পারে ৮০-৯০ কিলোমিটার। জগৎসিংহপুর, কটক, জাজপুর জেলায় এই গতিবেগ হতে পারে ৬০-৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। অন্য দিকে, পুরী, খুরদা, ঢেঙ্কানল এবং কেওনঝড়ে ‘দানা’র গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিলোমিটার, সুন্দরগড়ে ৫০-৬০ কিমি, গঞ্জাম নয়াগড়, আঙ্গুল, দেওগড় এবং সম্বলপুরে এই ঝড়ের গতি হতে পারে ৪০-৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়।
দানার সবথেকে বড় প্রভাব পড়তে পারে ওড়িশায়। ভুবনেশ্বর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, ময়ূরভঞ্জ জেলায় ঝড়ের গতিবেগ হতে পারে ৮০-৯০ কিলোমিটার। জগৎসিংহপুর, কটক, জাজপুর জেলায় এই গতিবেগ হতে পারে ৬০-৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। অন্য দিকে, পুরী, খুরদা, ঢেঙ্কানল এবং কেওনঝড়ে ‘দানা’র গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিলোমিটার, সুন্দরগড়ে ৫০-৬০ কিমি, গঞ্জাম নয়াগড়, আঙ্গুল, দেওগড় এবং সম্বলপুরে এই ঝড়ের গতি হতে পারে ৪০-৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়।
‘দানা’-র আশঙ্কায় এখনও পর্যন্ত রাজ্যের দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হল বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সবথেকে বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হল। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর ওয়ান, রামনগর টু, দেশপ্রাণ অঞ্চল থেকে প্রায় ৯০ হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন, কেশিয়াড়ি থেকে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঘোড়ামারা দ্বীপ, সাগর অঞ্চল, গোসাবা, অঞ্চলগুলি থেকে ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। রিপোর্ট এল নবান্নে।
‘দানা’-র আশঙ্কায় এখনও পর্যন্ত রাজ্যের দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হল বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সবথেকে বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হল। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর ওয়ান, রামনগর টু, দেশপ্রাণ অঞ্চল থেকে প্রায় ৯০ হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন, কেশিয়াড়ি থেকে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঘোড়ামারা দ্বীপ, সাগর অঞ্চল, গোসাবা, অঞ্চলগুলি থেকে ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। রিপোর্ট এল নবান্নে।