Tag Archives: Panjika

Panjika: পঞ্জিকা ২৩ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ২৩ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ১০ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল মঙ্গল এবং এই পূর্ণিমা তিথি থাকবে ২৪ এপ্রিল ভোর ৪টে ৩৯ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে কৃষ্ণপক্ষের প্রতিপদ তিথি।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হবে পূর্ণিমা ব্রত এবং শ্রীশ্রীসত্যনারায়ণ পূজা।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৩ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ২৫ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৮ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ২৩ এপ্রিল ভোর ৫টা ৪৪ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ২৪ এপ্রিল ভোর ৫টা ১৯ মিনিটে।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথির নক্ষত্র হল চিত্রা। ২৩ এপ্রিল, রাত ১০টা ১২ মিনিট পর্যন্ত চিত্রা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে স্বাতী নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন কন্যা রাশিতে ২৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ সকাল ৯টা ১৮ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন তুলা রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৩ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েনি। অমৃতযোগ ২৩ এপ্রিল পড়েছে সকাল ৭টা ৫৮ মিনিট – সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১টা ০৩ মিনিট – দুপুর ২টো ৪৪ মিনিট, দুপুর ৩টে ৩৫ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ০৮ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ৫৩ মিনিট, রাত ৯টা ০৮ মিনিট – রাত ১১টা ২৪ মিনিট পাঁচ সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৩ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে দুপুর ১টা ২২ মিনিট – দুপুর ২টো ৫৭ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১৯ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১৯ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ৬ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল শুক্র এবং এই একাদশী তিথি থাকবে ১৯ এপ্রিল রাত ৯টা ০৩ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথি।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে উদযাপিত হবে কামদা একাদশী ব্রত।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৯ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ২৮ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৬ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১৯ এপ্রিল দুপুর ২টো ২৬ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ২০ এপ্রিল রাত ৩টে ১৯ মিনিটে।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথির নক্ষত্র হল মঘা। ১৯ এপ্রিল, দুপুর ১২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত মঘা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন সিংহ রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৯ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েনি। অমৃতযোগ ১৯ এপ্রিল পড়েছে ভোর ৫টা ২৮ মিনিট – সকাল ৭টা ০৯ মিনিট, দুপুর ১টা ০৩ মিনিট – দুপুর ২টো ৪৪ মিনিট, বিকেল ৪টে ২৫ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ০৬ মিনিট, সন্ধ্যা ৭টা ৩৭ মিনিট – রাত ৯টা ০৮ মিনিট চার সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৯ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ১০টা ১২ মিনিট – সকাল ১১টা ৪৭ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১৭ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১৭ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ৩ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল বুধ এবং এই নবমী তিথি থাকবে ১৭ এপ্রিল বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের দশমী তিথি।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে উদযাপিত হবে রামনবমী।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৭ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩০ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৬ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১৭ এপ্রিল দুপুর ১২টা ৪২ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১৮ এপ্রিল রাত ২টো ১৫ মিনিটে।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথির নক্ষত্র হল পুষ্যা। ১৭ এপ্রিল, সকাল ৭টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত পুষ্যা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে অশ্লেষা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন কর্কট রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৭ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ১টা ৫৪ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩৪ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ১৭ এপ্রিল পড়েছে ভোর ৫টা ৩০ মিনিট – সকাল ৭টা ১১ মিনিট, সকাল ৯টা ৪২ মিনিট – সকাল ১১টা ২৩ মিনিট, দুপুর ৩টে ৩৪ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৫ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৫১ মিনিট – রাত ৯টা ০৮ মিনিট চার সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত– সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৭ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ৮টা ৩৯ মিনিট – সকাল ১০টা ১৩ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika:পঞ্জিকা ১৬ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১৬ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ২ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল মঙ্গল এবং এই অষ্টমী তিথি থাকবে ১৬ এপ্রিল দুপুর ১টা ২৪ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের নবমী তিথি।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে উদযাপিত হবে শ্রীশ্রীঅন্নপূর্ণা পূজা।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৬ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ১৯ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে বিকেল ৫টা ৫৩ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১৬ এপ্রিল সকাল ১১টা ৩৪ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১৭ এপ্রিল রাত ১টা ২৫ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথির নক্ষত্র হল পুষ্যা। ১৭ এপ্রিল, ভোর ৫টা ১৬ মিনিট পর্যন্ত পুষ্যা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে অশ্লেষা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন কর্কট রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৬ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ৩টে ৩৪ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৫ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ১৬ এপ্রিল পড়েছে সকাল ৭টা ৪৯ মিনিট – সকাল ১০টা ২০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৫১ মিনিট – দুপুর ২টো ৩২ মিনিট, দুপুর ৩টে ২২ মিনিট – বিকেল ৫টা ০৩ মিনিট, বিকেল ৫টা ৫৩ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ৩৯ মিনিট, রাত ৮টা ৫৬ মিনিট – রাত ১১টা ১২ মিনিট পাঁচ সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৬ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে দুপুর ১টা ১০ মিনিট – দুপুর ২টো ৪৪ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Panjika: পঞ্জিকা ১৫ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১৫ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের সপ্তমী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ১ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল সোম এবং এই সপ্তমী তিথি থাকবে ১৫ এপ্রিল দুপুর ৩টে ৫৭ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৫ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩২ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৫ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১৫ এপ্রিল সকাল ১০টা ৪৯ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১৬ এপ্রিল রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের সপ্তমী তিথির নক্ষত্র হল পুনর্বসু। ১৬ এপ্রিল, সকাল ৬টা ২৬ মিনিট পর্যন্ত পুনর্বসু নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে পুষ্যা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন মিথুন রাশিতে ১৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ রাত ৮টা ৩৯ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন কর্কট রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৫ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ৩টে ৩৪ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৫ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ১৫ এপ্রিল পড়েছে ভোর ৫টা ৩২ মিনিট – সকাল ৭টা ১২ মিনিট, সকাল ১০টা ৩৩ মিনিট – দুপুর ১টা ০৩ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৫১ মিনিট – রাত ৯টা ০৮ মিনিট তিন সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৫ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ৭টা ০৬ মিনিট – সকাল ৮টা ৪০ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১০ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১০ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ২৭ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল বুধ এবং এই দ্বিতীয়া তিথি থাকবে ১০ এপ্রিল সকাল ৮টা ০৫ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১০ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৩ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১০ এপ্রিল সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টা ৫৭ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথির নক্ষত্র হল অশ্বিনী। ১০ এপ্রিল, সকাল ৭টা ০৫ মিনিট পর্যন্ত অশ্বিনী নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে ভরণী নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১০ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ১টা ৫৪ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩৩ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ১০ এপ্রিল পড়েছে ভোর ৫টা ৩৬ মিনিট – সকাল ৭টা ১৫ মিনিট, সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট – সকাল ১১টা ২৪ মিনিট, দুপুর ৩টে ৩৩ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৩ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৪৯ মিনিট – রাত ৯টা ০৭ মিনিট চার সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত– সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১০ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ৮টা ৪৩ মিনিট – সকাল ১০টা ১৬ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ৮ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ৮ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ২৫ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল সোম এবং এই অমাবস্যা তিথি থাকবে ৯ এপ্রিল রাত ১২টা ১৪ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথি।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে উদযাপিত হবে অমাবস্যা ব্রত।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ৮ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩৮ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০২ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ৮ এপ্রিল ভোর ৫টা ০৭ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ৮ এপ্রিল বিকেল ৫টা ৪৬ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথির নক্ষত্র হল উত্তর ভদ্রপদা। ৮ এপ্রিল, সকাল ১০টা ০০ মিনিট পর্যন্ত উত্তর ভদ্রপদা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে রেবতী নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন মীন রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ৮ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ৩টে ৩৩ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৩ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ৮ এপ্রিল পড়েছে ভোর ৫টা ৩৮ মিনিট – সকাল ৭টা ১৭ মিনিট, সকাল ১০টা ৩৫ মিনিট – দুপুর ১টা ০৪ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৪৯ মিনিট – রাত ৯টা ০৭ মিনিট তিন সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ৮ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ৭টা ১১ মিনিট – সকাল ৮টা ৪৪ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।