রাহু-কেতুর অশুভ দশায় জীবন দুর্বিষহ? হোলিকা দহনের 'ছাই' দিয়ে করুন এই প্রতিকার, দূর হবে বাধা, সংসারে উপচে পড়বে ধন-সম্পদ

Holi 2024: রাহু-কেতুর অশুভ দশায় জীবন দুর্বিষহ? হোলিকা দহনের ‘ছাই’ দিয়ে করুন এই প্রতিকার, দূর হবে বাধা, সংসারে উপচে পড়বে ধন-সম্পদ!

দোল পূর্ণিমার আগের দিন ন্যাড়াপোড়ার চল রয়েছে৷ বছরের পর বছর ধরে হোলির আগের দিন এই প্রথা হয়ে আসছে৷  বাংলার বাইরেও চল রয়েছে এই প্রথার৷ এটি হোলিকা দহন নামেও পরিচিত৷ চলতি বছর ২৫ তারিখ পড়েছে দোল উৎসব৷ ঠিক তার আগের দিন ২৪ তারিখ পালন করা হবে হোলিকা দহন৷ চলতি বছর হোলিতে বিরল যোগ ঘটতে চলেছে৷ কিন্তু জানেন কি হোলিকার এই ছাই ব্যবহার করে জীবনের অনেক ধরনের নেতিবাচক বাধা দূর করা যায়।
দোল পূর্ণিমার আগের দিন ন্যাড়াপোড়ার চল রয়েছে৷ বছরের পর বছর ধরে হোলির আগের দিন এই প্রথা হয়ে আসছে৷ বাংলার বাইরেও চল রয়েছে এই প্রথার৷ এটি হোলিকা দহন নামেও পরিচিত৷ চলতি বছর ২৫ তারিখ পড়েছে দোল উৎসব৷ ঠিক তার আগের দিন ২৪ তারিখ পালন করা হবে হোলিকা দহন৷ চলতি বছর হোলিতে বিরল যোগ ঘটতে চলেছে৷ কিন্তু জানেন কি হোলিকার এই ছাই ব্যবহার করে জীবনের অনেক ধরনের নেতিবাচক বাধা দূর করা যায়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য বলেন যে হোলিকার ভস্ম দিয়ে কিছু প্রতিকার করলে আপনি আপনার জীবনে আসা অনেক ধরনের বাধা দূর করতে পারেন। এমনকি রাহু-কেতুকেও শান্ত করা যায়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য বলেন যে হোলিকার ভস্ম দিয়ে কিছু প্রতিকার করলে আপনি আপনার জীবনে আসা অনেক ধরনের বাধা দূর করতে পারেন। এমনকি রাহু-কেতুকেও শান্ত করা যায়।
 হোলিকার এই ছাই দিয়ে ঘরের বাস্তু দোষ দূর করা যায়। এছাড়াও, হোলিকার এই ছাই দিয়ে আপনি আপনার আয়ের উৎস বাড়াতে পারেন। যার কারণে আপনার সেফটি পূর্ণ থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, হোলিকার এই ছাই এতটাই কার্যকর যে এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য উপকারিতাও পাওয়া যায়।
হোলিকার এই ছাই দিয়ে ঘরের বাস্তু দোষ দূর করা যায়। এছাড়াও, হোলিকার এই ছাই দিয়ে আপনি আপনার আয়ের উৎস বাড়াতে পারেন। যার কারণে আপনার সেফটি পূর্ণ থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, হোলিকার এই ছাই এতটাই কার্যকর যে এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য উপকারিতাও পাওয়া যায়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য বলেন যে হোলিকার ভস্ম দিয়ে কিছু প্রতিকার করলে আপনি আপনার জীবনে আসা অনেক ধরনের বাধা দূর করতে পারেন। এমনকি রাহু-কেতুকেও শান্ত করা যায়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য বলেন যে হোলিকার ভস্ম দিয়ে কিছু প্রতিকার করলে আপনি আপনার জীবনে আসা অনেক ধরনের বাধা দূর করতে পারেন। এমনকি রাহু-কেতুকেও শান্ত করা যায়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য জানান, হোলিকা দহনের পর থেকে যাওয়া ছাই এনে বাড়ির সব কোণায় ছিটিয়ে দিলে হোলিকার ছাই দিয়ে বাস্তুর ত্রুটি দূর করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, বাড়িতে হোলিকার ভস্ম ছিটিয়ে পারস্পরিক মতভেদ দূর করা যায়। বাড়িতে মারামারি শান্ত হতে পারে। মানুষের মধ্যে ভালবাসা ও সম্প্রীতি বাড়ানো যায়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত মনোহর আচার্য জানান, হোলিকা দহনের পর থেকে যাওয়া ছাই এনে বাড়ির সব কোণায় ছিটিয়ে দিলে হোলিকার ছাই দিয়ে বাস্তুর ত্রুটি দূর করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, বাড়িতে হোলিকার ভস্ম ছিটিয়ে পারস্পরিক মতভেদ দূর করা যায়। বাড়িতে মারামারি শান্ত হতে পারে। মানুষের মধ্যে ভালবাসা ও সম্প্রীতি বাড়ানো যায়।
তিনি বলেন, হোলিকা দহনের পর অবশিষ্ট ছাই যদি একটি লাল কাপড়ে একটি মুদ্রার সঙ্গে বেঁধে ঘরের তিক্ষে রেখে দেওয়া হয়, তাহলে তাতে আপনার তিল পূর্ণ থাকবে। অর্থপ্রবাহের নতুন উৎস খুলে যাবে। হোলিকার ভস্মের আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।
তিনি বলেন, হোলিকা দহনের পর অবশিষ্ট ছাই যদি একটি লাল কাপড়ে একটি মুদ্রার সঙ্গে বেঁধে ঘরের তিক্ষে রেখে দেওয়া হয়, তাহলে তাতে আপনার তিল পূর্ণ থাকবে। অর্থপ্রবাহের নতুন উৎস খুলে যাবে। হোলিকার ভস্মের আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।
জ্যোতিষী জানান, হোলিকা দহনের পর যদি এক মুঠো ভস্ম নিয়ে ভগবান ভোলেনাথের শিবলিঙ্গে নিবেদন করা হয়, তাহলে এর দ্বারাও রাহু-কেতুর প্রভাব দূর হতে পারে। তিনি বলেন, এর ছাই এতটাই কার্যকর যে, কোনও অসুস্থ ব্যক্তি ওই ছাই দিয়ে একমাস তিলক লাগালে তার স্বাস্থ্য ভাল হয়ে যায়।
জ্যোতিষী জানান, হোলিকা দহনের পর যদি এক মুঠো ভস্ম নিয়ে ভগবান ভোলেনাথের শিবলিঙ্গে নিবেদন করা হয়, তাহলে এর দ্বারাও রাহু-কেতুর প্রভাব দূর হতে পারে। তিনি বলেন, এর ছাই এতটাই কার্যকর যে, কোনও অসুস্থ ব্যক্তি ওই ছাই দিয়ে একমাস তিলক লাগালে তার স্বাস্থ্য ভাল হয়ে যায়।
এছাড়াও হোলিকার ছাই যদি সর্ষে এবং লবণের সঙ্গে মিশিয়ে বাড়ির কোনও গোপন স্থানে রাখা হয়, তাহলে ঘরে আসা সমস্ত বাধা দূর হয়, এতে সমস্ত নেতিবাচক শক্তিও দূর হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এছাড়াও হোলিকার ছাই যদি সর্ষে এবং লবণের সঙ্গে মিশিয়ে বাড়ির কোনও গোপন স্থানে রাখা হয়, তাহলে ঘরে আসা সমস্ত বাধা দূর হয়, এতে সমস্ত নেতিবাচক শক্তিও দূর হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)