Kiss Benefit: সারাদিনে কমপক্ষে কতক্ষণ এবং ক’বার চুমু খাওয়া উচিত জানেন? সুস্থ থাকতে কিন্তু অত্যন্ত প্রয়োজন, যা বলছে বিজ্ঞান

আমরা আজকাল বড়ই ব্যস্ত৷ রোজগার করতে, নিজেদের চাকরি টিকিয়ে রাখতে, বসকে খুশি করতে সারাদিনই প্রায় আমরা ব্যস্ত৷ আর সারাদিনের লড়াই শেষে যখন বাড়ি ফিরি, তখন হা-ক্লান্ত৷ এতটাই ব্যস্ত যে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকেই আমরা ভুলে যেতে শুরু করেছি আজকাল৷ সেই সমস্ত কিছুকেই আমরা লঘু করে বা গুরুত্বহীন করে দেখতে শুরু করেছিল, যেগুলো প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷
আমরা আজকাল বড়ই ব্যস্ত৷ রোজগার করতে, নিজেদের চাকরি টিকিয়ে রাখতে, বসকে খুশি করতে সারাদিনই প্রায় আমরা ব্যস্ত৷ আর সারাদিনের লড়াই শেষে যখন বাড়ি ফিরি, তখন হা-ক্লান্ত৷ এতটাই ব্যস্ত যে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকেই আমরা ভুলে যেতে শুরু করেছি আজকাল৷ সেই সমস্ত কিছুকেই আমরা লঘু করে বা গুরুত্বহীন করে দেখতে শুরু করেছিল, যেগুলো প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷
চিকিৎসক থেকে শুরু করে সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা প্রত্যেকেই বলে থাকেন, আমাদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক ভাগে অন্তরঙ্গ হওয়া খুবই জরুরি৷ সেটা শুধুমাত্র যৌন সম্পর্ক স্থাপনই নয়, সাধারণ আদর, জড়িয়ে ধরা অর্থাৎ, আলিঙ্গন এবং অবশ্যই চুমু খাওয়াও তার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
চিকিৎসক থেকে শুরু করে সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা প্রত্যেকেই বলে থাকেন, আমাদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক ভাগে অন্তরঙ্গ হওয়া খুবই জরুরি৷ সেটা শুধুমাত্র যৌন সম্পর্ক স্থাপনই নয়, সাধারণ আদর, জড়িয়ে ধরা অর্থাৎ, আলিঙ্গন এবং অবশ্যই চুমু খাওয়াও তার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
কিন্তু, আমরা নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে তো কখনও বিশেষ ভাবিই না৷ এমনকি, আমাদের প্রিয়জনেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য নিয়েও অতটা ভাবিত নই৷ তবে, সুস্থ জীবনযাপনের জন্য আমাদের কিন্তু চুমু খাওয়া, জড়িয়ে দেওয়া, এই সব কিছুই কমপক্ষে নির্দিষ্ট নিয়মে নিয়মিত করা উচিত৷ কী সেই ন্যূনতম নিয়ম? আসুন জেনে নিই৷
কিন্তু, আমরা নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে তো কখনও বিশেষ ভাবিই না৷ এমনকি, আমাদের প্রিয়জনেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য নিয়েও অতটা ভাবিত নই৷ তবে, সুস্থ জীবনযাপনের জন্য আমাদের কিন্তু চুমু খাওয়া, জড়িয়ে দেওয়া, এই সব কিছুই কমপক্ষে নির্দিষ্ট নিয়মে নিয়মিত করা উচিত৷ কী সেই ন্যূনতম নিয়ম? আসুন জেনে নিই৷
ফ্যামিলি থেরাপিস্ট জন গটম্যান তাঁর স্ত্রী, পেশায় সাইকোলজিস্ট জুলি সোয়ার্ৎজ গটম্যানের সঙ্গে যৌথ ভাবে একটি ‘কিসিং রুল’ প্রবর্তন করেন৷ সেই নীতির নাম হল ‘সিক্স সেকেন্ড কিস রুল’৷ এই রুল বলে, প্রতিটি দম্পতির উচিত দিনে অন্তত ৬ সেকেন্ড সঙ্গীকে চুমু খাওয়া৷ শুধু তাই নয়, দিনে কতবার চুমু খেলে শরীর-মন সুস্থ থাকে, সে সম্পর্কেও রয়েছে নির্দিষ্ট তথ্য৷
ফ্যামিলি থেরাপিস্ট জন গটম্যান তাঁর স্ত্রী, পেশায় সাইকোলজিস্ট জুলি সোয়ার্ৎজ গটম্যানের সঙ্গে যৌথ ভাবে একটি ‘কিসিং রুল’ প্রবর্তন করেন৷ সেই নীতির নাম হল ‘সিক্স সেকেন্ড কিস রুল’৷ এই রুল বলে, প্রতিটি দম্পতির উচিত দিনে অন্তত ৬ সেকেন্ড সঙ্গীকে চুমু খাওয়া৷ শুধু তাই নয়, দিনে কতবার চুমু খেলে শরীর-মন সুস্থ থাকে, সে সম্পর্কেও রয়েছে নির্দিষ্ট তথ্য৷
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, প্রত্যেক দম্পতির বা যে কোনও পূর্ণবয়স্ক মানুষের উচিত দিনে অন্তত ৩-৫ বার চুমু খাওয়া৷ যার মধ্যে একটি চুম্বন অবশ্যই হওয়া উচিত নিবিড়, যা স্থায়িত্ব কমপক্ষে ৬ সেকেন্ড হতে হবে৷
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, প্রত্যেক দম্পতির বা যে কোনও পূর্ণবয়স্ক মানুষের উচিত দিনে অন্তত ৩-৫ বার চুমু খাওয়া৷ যার মধ্যে একটি চুম্বন অবশ্যই হওয়া উচিত নিবিড়, যা স্থায়িত্ব কমপক্ষে ৬ সেকেন্ড হতে হবে৷
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, দিনে সঙ্গীকে ৬ সেকেন্ড চুম্বন এবং ২০ সেকেন্ড জড়িয়ে ধরা উভয়েরই শরীরে অক্সিটোসিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে৷ এই অক্সিটোসিনকে বলা হয় হ্যাপি হরমোন৷ অর্থাৎ, এই হরমোন শরীরে বৃদ্ধি পেলে আমাদের স্ট্রেস কমে, মন শান্ত হয়, স্থির হয়৷
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, দিনে সঙ্গীকে ৬ সেকেন্ড চুম্বন এবং ২০ সেকেন্ড জড়িয়ে ধরা উভয়েরই শরীরে অক্সিটোসিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে৷ এই অক্সিটোসিনকে বলা হয় হ্যাপি হরমোন৷ অর্থাৎ, এই হরমোন শরীরে বৃদ্ধি পেলে আমাদের স্ট্রেস কমে, মন শান্ত হয়, স্থির হয়৷
এছাড়া, এই অক্সিটোসিন হরমোন শরীরের আরও একটি হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে৷ যা ভাল প্রভাব পড়ে আমাদের ব্লাড প্রেশার এবং হৃদযন্ত্রের উপরে৷
এছাড়া, এই অক্সিটোসিন হরমোন শরীরের আরও একটি হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে৷ যা ভাল প্রভাব পড়ে আমাদের ব্লাড প্রেশার এবং হৃদযন্ত্রের উপরে৷
সঙ্গীর সঙ্গে দিনে অন্তত কিছুক্ষণ চুম্বন অথবা জড়িয়ে ধরার মতো শারীরিক ভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়া শুধু যে স্ট্রেস কমায় তা-ই নয়, আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্লান্তি কমায়, সংক্রমণের সম্ভাবনা কমায়, ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না উদ্বেগ অথবা অবসাদ৷
সঙ্গীর সঙ্গে দিনে অন্তত কিছুক্ষণ চুম্বন অথবা জড়িয়ে ধরার মতো শারীরিক ভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়া শুধু যে স্ট্রেস কমায় তা-ই নয়, আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্লান্তি কমায়, সংক্রমণের সম্ভাবনা কমায়, ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না উদ্বেগ অথবা অবসাদ৷
মনস্তত্ববিদ ভারজিনিয়া সাতির জানাচ্ছেন, আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন ৪ বার, ভাল থাকার জন্য থাকার জন্য ৮ বার এবং জীবনে উন্নতি করার জন্য ১২ বার জড়িয়ে ধরা উচিত৷
মনস্তত্ববিদ ভারজিনিয়া সাতির জানাচ্ছেন, আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন ৪ বার, ভাল থাকার জন্য থাকার জন্য ৮ বার এবং জীবনে উন্নতি করার জন্য ১২ বার জড়িয়ে ধরা উচিত৷
বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য আমাদের সপ্তাহে অন্ততপক্ষে ২ বার সঙ্গম করা উচিত৷ সপ্তাহে সঙ্গীকে চুমু খাওয়া উচিত অন্ততপক্ষে ৩০ বার৷
বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য আমাদের সপ্তাহে অন্ততপক্ষে ২ বার সঙ্গম করা উচিত৷ সপ্তাহে সঙ্গীকে চুমু খাওয়া উচিত অন্ততপক্ষে ৩০ বার৷