Category Archives: পাঁচমিশালি

Viral News: ‘মশার টোস্ট’! মশা মারার র‍্যাকেটে এ কী করছেন মহিলা? দেখে তাজ্জব সকলে, হু হু করে ভাইরাল

সকালের ব্রেকফাস্টে পাউরুটি খাওয়ার চল বর্তমানে বেশিরভাগ বাড়িতেই। টোস্ট বানাবার জন‍্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে। কিন্তু মশা মারার র‍্যাকেটে টোস্ট? এমন উপায়ের কথা আগে শুনেছেন কী?

সকালের ব্রেকফাস্টে পাউরুটি খাওয়ার চল বর্তমানে বেশিরভাগ বাড়িতেই। টোস্ট বানাবার জন‍্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে। কিন্তু মশা মারার র‍্যাকেটে টোস্ট? এমন উপায়ের কথা আগে শুনেছেন কি?
মশার জ্বালায় অতিষ্ট সকলে। মশা মারার নানারকম অস্ত্র তাই প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই মজুদ থাকে। তেমনই একটি মশা মারার অস্ত্র হল এই র‍্যাকেট।
মশার জ্বালায় অতিষ্ট সকলে। মশা মারার নানারকম অস্ত্র তাই প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই মজুদ থাকে। তেমনই একটি মশা মারার অস্ত্র হল এই র‍্যাকেট।
খানিকটা টেনিস খেলার র‍্যাকেটের মতো দেখতে এই জ্বালে বিদ‍্যুত্‍ সংযোগ করা যায়। ফলে স‍্যুইচ অন থাকলে তড়িতাহিত হয়ে মরে যায় মশা। কিন্তু এ হেন মশার র‍্যাকেটে শেষমেশ রুটি সেঁকার কাজ?

খানিকটা টেনিস খেলার র‍্যাকেটের মতো দেখতে এই জ্বালে বিদ‍্যুত্‍ সংযোগ করা যায়। ফলে স‍্যুইচ অন থাকলে তড়িতাহিত হয়ে মরে যায় মশা। কিন্তু এ হেন মশার র‍্যাকেটে শেষমেশ রুটি সেঁকার কাজ?
সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। যেখানে দেখা গিয়েছে এই মশা মারার র‍্যাকেটেই পাউরুটির টোস্ট বানাচ্ছেন ওই মহিলা। দেখেই সকলের চক্ষু চড়কগাছ।
সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। যেখানে দেখা গিয়েছে এই মশা মারার র‍্যাকেটেই পাউরুটির টোস্ট বানাচ্ছেন ওই মহিলা। দেখেই সকলের চক্ষু চড়কগাছ। সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। যেখানে দেখা গিয়েছে এই মশা মারার র‍্যাকেটেই পাউরুটির টোস্ট বানাচ্ছেন ওই মহিলা। দেখেই সকলের চক্ষু চড়কগাছ।
মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এই ভিডিও। যদিও অভিনব কায়দায় টোস্ট বানাবার জন‍্য প্রশংসার বদলে নিন্দেই জুটেছে বেশি। নেটিজেনদের মধ‍্যে কেউ লিখেছেন, ‘‘মশার ব্রেড টোস্ট’’। আবার কেউ লিখেছেন, ‘‘রোস্টেড ব্রেড সঙ্গে মশা।’’
মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এই ভিডিও। যদিও অভিনব কায়দায় টোস্ট বানাবার জন‍্য প্রশংসার বদলে নিন্দেই জুটেছে বেশি। নেটিজেনদের মধ‍্যে কেউ লিখেছেন, ‘‘মশার ব্রেড টোস্ট’’। আবার কেউ লিখেছেন, ‘‘রোস্টেড ব্রেড সঙ্গে মশা।’’
যেখানে মশা মারা হয়, সেই একই র‍্যাকেটে খাওয়ার বানাবার এই পদ্ধতি দেখে অনেকেই নাক সিঁটকেছেন। কারও মতে, ‘‘আজকাল লোকে রিল বানাবার জন‍্য কিই না করছে।’’ এই পদ্ধতি অস্বাস্থ‍্যকর বলেও মত বেশিরভাগের।
যেখানে মশা মারা হয়, সেই একই র‍্যাকেটে খাওয়ার বানাবার এই পদ্ধতি দেখে অনেকেই নাক সিঁটকেছেন। কারও মতে, ‘‘আজকাল লোকে রিল বানাবার জন‍্য কিই না করছে।’’ এই পদ্ধতি অস্বাস্থ‍্যকর বলেও মত বেশিরভাগের।

Earth: পৃথিবীতে ধারণার চেয়ে বেশি দ্রুত গলেছে হিমবাহ! শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নয়, গবেষণায় হাড় হীম করা তথ্য

শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নেই৷ বর্তমানে বিশ্ব এল নিনো নামে বিশেষ প্রাকৃতিক ঘটনার সম্মুখীন। এল নিনো এমন এক প্রাকৃতিক ঘটনা, যা প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এল নিনোর কারণে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতা অস্থায়ীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রান্তীয় হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার হার বেড়ে যেতে পারে। ফলে ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে মানব সমাজ৷
শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নেই৷ বর্তমানে বিশ্ব এল নিনো নামে বিশেষ প্রাকৃতিক ঘটনার সম্মুখীন। এল নিনো এমন এক প্রাকৃতিক ঘটনা, যা প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এল নিনোর কারণে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতা অস্থায়ীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রান্তীয় হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার হার বেড়ে যেতে পারে। ফলে ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে মানব সমাজ৷
একর পর এক গবেষণায় সাফল্য৷ চাঁদ বা অন্য গ্রহে পৌঁছে যাচ্ছি আমরা, কিন্তু নিজেদের কর্মফলে পৃথিবীকেই কী আর বাসযোগ্য করে রাখা যাবে না? সেই প্রশ্নই উঠে আসছে বিশ্বব্যাপী বহু গবেষণায়৷
একর পর এক গবেষণায় সাফল্য৷ চাঁদ বা অন্য গ্রহে পৌঁছে যাচ্ছি আমরা, কিন্তু নিজেদের কর্মফলে পৃথিবীকেই কী আর বাসযোগ্য করে রাখা যাবে না? সেই প্রশ্নই উঠে আসছে বিশ্বব্যাপী বহু গবেষণায়৷
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
হেরেইরার মতে, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও স্লোভেনিয়াও শিগগিরই তাদের হিমবাহগুলো হারাবে। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপ ও মেক্সিকোতে সম্প্রতি ব্যাপক তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এতে হিমবাহ গলার হার বেড়েছে।
হেরেইরার মতে, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও স্লোভেনিয়াও শিগগিরই তাদের হিমবাহগুলো হারাবে। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপ ও মেক্সিকোতে সম্প্রতি ব্যাপক তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এতে হিমবাহ গলার হার বেড়েছে।
হেরেইরার মতে, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও স্লোভেনিয়াও শিগগিরই তাদের হিমবাহগুলো হারাবে। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপ ও মেক্সিকোতে সম্প্রতি ব্যাপক তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এতে হিমবাহ গলার হার বেড়েছে।
পৃথিবীতে হিমবাহ যদি সেগুলি গলে যায় তবে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় ৭০ মিটার (প্রায় 230 ফুট) বৃদ্ধি পাবে, গ্রহের প্রতিটি উপকূলীয় শহর প্লাবিত হবে।
দ্রুত গলে চলেছে সমস্ত হিমবাহ। তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিশ্বের প্রায় সব হিমবাহ দ্রুতগতিতে গলছে। জানলে অবাক হবেন, চলতি শতকেই এক-পঞ্চমাংশের বেশি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে হিমবাহ গলা জল। এই তথ্য আন্তর্জাতিক গবেষকরদেরও ঘুম কেড়েছে। এদিকে নতুন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হিমবাহ গলে যাওয়ার গতি গত দুই দশকে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এমনটা আগেই ধারণা করা হচ্ছিল। কিন্তু সেই ধারণা থেকে এই হার অনেকটাই বেশি।
দ্রুত গলে চলেছে সমস্ত হিমবাহ। তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিশ্বের প্রায় সব হিমবাহ দ্রুতগতিতে গলছে। জানলে অবাক হবেন, চলতি শতকেই এক-পঞ্চমাংশের বেশি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে হিমবাহ গলা জল। এই তথ্য আন্তর্জাতিক গবেষকরদেরও ঘুম কেড়েছে। এদিকে নতুন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হিমবাহ গলে যাওয়ার গতি গত দুই দশকে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এমনটা আগেই ধারণা করা হচ্ছিল। কিন্তু সেই ধারণা থেকে এই হার অনেকটাই বেশি।
ভেনেজুয়েলায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ হাজার মিটার উঁচু সিয়েরা নেভাদা দা মেরিদা পর্বতমালায় একসময় ছয়টি হিমবাহ ছিল। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০১১ সালের আগেই পাঁচটি হিমবাহ গলে যায়। সেখানে দেশটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত পিকো হামবোল্টের কাছে অবশিষ্ট হামবোল্ট নামে আরেকটি হিমবাহও হারিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ভেনেজুয়েলায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ হাজার মিটার উঁচু সিয়েরা নেভাদা দা মেরিদা পর্বতমালায় একসময় ছয়টি হিমবাহ ছিল। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০১১ সালের আগেই পাঁচটি হিমবাহ গলে যায়। সেখানে দেশটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত পিকো হামবোল্টের কাছে অবশিষ্ট হামবোল্ট নামে আরেকটি হিমবাহও হারিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষকদের মতে, আগামী দশকে মধ্য ও পূর্ব হিমালয় অঞ্চলের অধিকাংশ হিমবাহ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিছু হিমবাহ গলে যাওয়ার আশঙ্কা আরও গুরুতর হবে। যার কারণে আসন্ন বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে ভারতও রয়েছে। নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালের গবেষণা অনুসারে, বিশ্বের ১৫ মিলিয়ন মানুষ হিমবাহ হ্রদে ক্রমবর্ধমান বন্যার হুমকির মধ্যে রয়েছে।
গবেষকদের মতে, আগামী দশকে মধ্য ও পূর্ব হিমালয় অঞ্চলের অধিকাংশ হিমবাহ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিছু হিমবাহ গলে যাওয়ার আশঙ্কা আরও গুরুতর হবে। যার কারণে আসন্ন বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে ভারতও রয়েছে। নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালের গবেষণা অনুসারে, বিশ্বের ১৫ মিলিয়ন মানুষ হিমবাহ হ্রদে ক্রমবর্ধমান বন্যার হুমকির মধ্যে রয়েছে।
যদি এই হিমবাহগুলি গলে যায়, তবে তাদের জল এসে মিশবে হ্রদে। ফলে হ্রদ প্রবাহিত হবে এবং তারপর হ্রদের পাড় ভেঙে যাবে। এমতাবস্থায় লেক থেকে জল বেরতে থাকবে। ফলে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হবে। যার কারণে আবাসিক এলাকায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে।যদি এই হিমবাহগুলো না থাকত তাহলে বিশুদ্ধ পানীয় জল পেতে মানুষকে কতটা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হত, তা বোঝাই যায়। তার হিমবাহ না থাকলে, পৃথিবীতে আরও কত তাপ বাড়বে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
যদি এই হিমবাহগুলি গলে যায়, তবে তাদের জল এসে মিশবে হ্রদে। ফলে হ্রদ প্রবাহিত হবে এবং তারপর হ্রদের পাড় ভেঙে যাবে। এমতাবস্থায় লেক থেকে জল বেরতে থাকবে। ফলে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হবে। যার কারণে আবাসিক এলাকায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে।যদি এই হিমবাহগুলো না থাকত তাহলে বিশুদ্ধ পানীয় জল পেতে মানুষকে কতটা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হত, তা বোঝাই যায়। তার হিমবাহ না থাকলে, পৃথিবীতে আরও কত তাপ বাড়বে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।

Knowledge Story: এত লিটার রক্ত থাকে মানুষের শরীরে? জানেন পরিমাণটা কত? কতটা রক্ত বের হয়ে গেলে মরে যায় মানুষ…জানেন?

রক্ত এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ সরবরাহ করে৷ পাশাপাশি, শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থও বয়ে নিয়ে আসে এই রক্তই৷
রক্ত এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ সরবরাহ করে৷ পাশাপাশি, শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থও বয়ে নিয়ে আসে এই রক্তই৷
 রক্তে উপস্থিত হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে এবং শরীরের প্রতিটি কোণে তা পৌঁছে দেয়। এই হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন। বয়সের উপর নির্ভর করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।
রক্তে উপস্থিত হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে এবং শরীরের প্রতিটি কোণে তা পৌঁছে দেয়। এই হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন। বয়সের উপর নির্ভর করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।
আমাদের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকা উচিত বয়স এবং লিঙ্গ অনুযায়ী তা কিন্তু হেরফের করে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের দৈহিক ওজনের ৭-৮ শতাংশ ওজনের রক্ত থাকা উচিত তাঁর শরীরে৷ তবে, এরও একটা মাত্রা রয়েছে৷ এমনও রোগী রয়েছেন, যাঁদের শরীরে আদর্শ পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্ত উৎপন্ন হয়৷ সেই রোগও কিন্তু অতি ভয়ঙ্কর৷ তাহলে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের শরীরে আদর্শ রক্তের পরিমাণ কত?
আমাদের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকা উচিত বয়স এবং লিঙ্গ অনুযায়ী তা কিন্তু হেরফের করে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের দৈহিক ওজনের ৭-৮ শতাংশ ওজনের রক্ত থাকা উচিত তাঁর শরীরে৷ তবে, এরও একটা মাত্রা রয়েছে৷ এমনও রোগী রয়েছেন, যাঁদের শরীরে আদর্শ পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্ত উৎপন্ন হয়৷ সেই রোগও কিন্তু অতি ভয়ঙ্কর৷ তাহলে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের শরীরে আদর্শ রক্তের পরিমাণ কত?
নবজাতকদের শরীরে তাঁদের দেহের ওজনের ৮-৯ শতাংশ রক্ত থাকা উচিত৷ যেমন ৮ পাউন্ডের নবজাতকদের শরীরে সাধারণত, ২৭০ মিলি লিটার রক্ত থাকে৷
নবজাতকদের শরীরে তাঁদের দেহের ওজনের ৮-৯ শতাংশ রক্ত থাকা উচিত৷ যেমন ৮ পাউন্ডের নবজাতকদের শরীরে সাধারণত, ২৭০ মিলি লিটার রক্ত থাকে৷
শিশুদের ক্ষেত্রে রক্তের আদর্শ পরিমাণ হয় ২,৬৫০ ml অর্থাৎ, ২.৬৫ লিটার৷
শিশুদের ক্ষেত্রে রক্তের আদর্শ পরিমাণ হয় ২,৬৫০ ml অর্থাৎ, ২.৬৫ লিটার৷
গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে সাধারণ পূর্ণবয়স্ক মহিলাদের তুলনায় সাধারণত, ৫০-৬০ শতাংশ বেশি রক্ত থাকে৷
গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে সাধারণ পূর্ণবয়স্ক মহিলাদের তুলনায় সাধারণত, ৫০-৬০ শতাংশ বেশি রক্ত থাকে৷
সাধারণত, সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে কমপক্ষে ৪.৫ লিটার রক্ত থাকে৷ পূর্ণবয়স্ক ছেলের শরীরে থাকে প্রায় ৫.৫ লিটার রক্ত৷ যাঁদের ওজন মোটের উপরে ৬৫-৮০ কেজি, তাঁদের শরীরে ৪.৫ থেকে ৫.৭ লিটার রক্ত থাকা উচিত৷
সাধারণত, সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে কমপক্ষে ৪.৫ লিটার রক্ত থাকে৷ পূর্ণবয়স্ক ছেলের শরীরে থাকে প্রায় ৫.৫ লিটার রক্ত৷ যাঁদের ওজন মোটের উপরে ৬৫-৮০ কেজি, তাঁদের শরীরে ৪.৫ থেকে ৫.৭ লিটার রক্ত থাকা উচিত৷
কোনও মানুষের যদি কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের মোট ওজনের ১০ শতাংশ রক্ত বেরিয়ে যায়, তাহলে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব হয় না৷
কোনও মানুষের যদি কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের মোট ওজনের ১০ শতাংশ রক্ত বেরিয়ে যায়, তাহলে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব হয় না৷

BLDC Fan vs Normal Fan: তড়তড়িয়ে কমে ইলেকট্রিক বিল…! ‘সাধারণ’ ফ্যান আর ‘BLDC’ ফ্যানের তফাৎ কী জানেন? এক ফ্যানেই দুর্ধর্ষ কুলিং! কেনার আগে জানা মাস্ট

প্রচণ্ড দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত হাল হলেই গত সপ্তাহ দুয়েক অনলাইনে, অফলাইনে এসি আর কুলারের পাশাপাশি ফ্যান কেনার হিড়িক পরে গিয়েছে দোকানে দোকানে ও নানা এ-কমার্স সাইটগুলিতে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই না জেনে না বুঝে ভুল জিনিস কিনে ঠকতেও হচ্ছে ক্রেতাদের।
প্রচণ্ড দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত হাল হলেই গত সপ্তাহ দুয়েক অনলাইনে, অফলাইনে এসি আর কুলারের পাশাপাশি ফ্যান কেনার হিড়িক পরে গিয়েছে দোকানে দোকানে ও নানা এ-কমার্স সাইটগুলিতে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই না জেনে না বুঝে ভুল জিনিস কিনে ঠকতেও হচ্ছে ক্রেতাদের।
আসলে গরমে মানুষের হাল বড়ই নাজেহাল। দাবদাহ কিছুটা কমলেও চিটচিটে ঘাম প্যাঁচপ্যাঁচে গরম এখনও আরও বহুদিন জ্বালাবে। তাই অনেকেই এখনও ভেবে পাচ্ছেন না কী ভাবে পকেট বাঁচিয়ে ভাল থাকার উপায় খুঁজে নেওয়া যায় এই গরমে।
আসলে গরমে মানুষের হাল বড়ই নাজেহাল। দাবদাহ কিছুটা কমলেও চিটচিটে ঘাম প্যাঁচপ্যাঁচে গরম এখনও আরও বহুদিন জ্বালাবে। তাই অনেকেই এখনও ভেবে পাচ্ছেন না কী ভাবে পকেট বাঁচিয়ে ভাল থাকার উপায় খুঁজে নেওয়া যায় এই গরমে।
বিদ্যুৎ খরচ কমাতে ঘরে ঘরে এসির পাশাপাশি জোরকদমে ব্যবহার করা হচ্ছে ফ্যানের। স্বাভাবিকভাবে এতে ফ্যানের ওপরে চাপ পড়ছে। কিন্তু এই গরমে কি ফ্যান থেকে নামছে গরম হাওয়া।
বিদ্যুৎ খরচ কমাতে ঘরে ঘরে এসির পাশাপাশি জোরকদমে ব্যবহার করা হচ্ছে ফ্যানের। স্বাভাবিকভাবে এতে ফ্যানের ওপরে চাপ পড়ছে। কিন্তু এই গরমে কি ফ্যান থেকে নামছে গরম হাওয়া।
কিন্তু একটু চোখ-কান খোলা রাখলেই জানতে পারবেন পকেট বাঁচিয়ে ঠান্ডা হাওয়ার আরাম পাওয়ার জন্যই বাজারে ইতিমধ্যে চলে এসেছে এক বিশেষ ফ্যান। যার নাম, বিএলডিসি ফ্যান (BLDC Fan)। এই ধরনের ফ্যান যেমন ভাল কুলিং দিতে পারে, তেমন আপনার বিদ্যুতের বিল অনেকটাই কম হবে এর ব্যবহারে।
কিন্তু একটু চোখ-কান খোলা রাখলেই জানতে পারবেন পকেট বাঁচিয়ে ঠান্ডা হাওয়ার আরাম পাওয়ার জন্যই বাজারে ইতিমধ্যে চলে এসেছে এক বিশেষ ফ্যান। যার নাম, বিএলডিসি ফ্যান (BLDC Fan)। এই ধরনের ফ্যান যেমন ভাল কুলিং দিতে পারে, তেমন আপনার বিদ্যুতের বিল অনেকটাই কম হবে এর ব্যবহারে।
সাধারণত সিলিং ফ্যান ব্রাশলেস ডিসি মোটর দিয়ে তৈরি হয়। ডিসি মোটর এবং বিএলডিসি মোটরের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। এই ধরনের উন্নত মানের সিলিং ফ্যানে থাকে স্থায়ী ম্যাগনেট যার ফলে খুব বেশি হিট এর থেকে তৈরি হয় না।
সাধারণত সিলিং ফ্যান ব্রাশলেস ডিসি মোটর দিয়ে তৈরি হয়। ডিসি মোটর এবং বিএলডিসি মোটরের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। এই ধরনের উন্নত মানের সিলিং ফ্যানে থাকে স্থায়ী ম্যাগনেট যার ফলে খুব বেশি হিট এর থেকে তৈরি হয় না।
অন্যদিকে সাধারণ সিলিং ফ্যানে ফ্রিকশন হওয়ার জন্য অসম্ভব পরিমাণে হিট তৈরি হয়। সেই কারণে বিএলডিসি ফ্যানের উপকারিতা সাধারণ ফ্যানের তুলনায় অনেকটাই বেশি (BLDC Fan)।
অন্যদিকে সাধারণ সিলিং ফ্যানে ফ্রিকশন হওয়ার জন্য অসম্ভব পরিমাণে হিট তৈরি হয়। সেই কারণে বিএলডিসি ফ্যানের উপকারিতা সাধারণ ফ্যানের তুলনায় অনেকটাই বেশি (BLDC Fan)।
বেশিরভাগ মানুষের ঘরেই ব্যবহার করা হয় ডিসি মোটরের ফ্যান যা গড়ে বিদ্যুৎ খরচ করে ৭০-৮০ ওয়াট। কিন্তু অবাক হয়ে যাবেন জানলে যে বিএলডিসি ফ্যান মাত্র ৩০ ওয়াট শক্তি খরচ করে।
বেশিরভাগ মানুষের ঘরেই ব্যবহার করা হয় ডিসি মোটরের ফ্যান যা গড়ে বিদ্যুৎ খরচ করে ৭০-৮০ ওয়াট। কিন্তু অবাক হয়ে যাবেন জানলে যে বিএলডিসি ফ্যান মাত্র ৩০ ওয়াট শক্তি খরচ করে।
যার ফলে বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই সাশ্রয় হচ্ছে। অর্থাৎ মাস শেষে আপনার বিল আসবে অনেক কম। ইলেকট্রিক বিল দেখলে সত্যিই চমকে যাবেন। বিএলডিসি ফ্যান ব্যবহার করলে আপনি বছরে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় করতে পারবেন সহজেই।
যার ফলে বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই সাশ্রয় হচ্ছে। অর্থাৎ মাস শেষে আপনার বিল আসবে অনেক কম। ইলেকট্রিক বিল দেখলে সত্যিই চমকে যাবেন। বিএলডিসি ফ্যান ব্যবহার করলে আপনি বছরে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় করতে পারবেন সহজেই।
যে কোন সাধারণ ফ্যান ১ স্পিডে চালালে খরচ করে প্রায় ১৮ ওয়াট শক্তি কিন্তু বিএলডিসি ফ্যান ৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে। পাশাপাশি আপনারা যদি যে কোনও সাধারণ ফ্যান ৫ স্পিডে চালান তাহলে ৭৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে থাকে। আবার বিএলডিসি ফ্যান ৩০ ওয়াট পর্যন্ত শক্তি খরচ করে।
যে কোন সাধারণ ফ্যান ১ স্পিডে চালালে খরচ করে প্রায় ১৮ ওয়াট শক্তি কিন্তু বিএলডিসি ফ্যান ৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে। পাশাপাশি আপনারা যদি যে কোনও সাধারণ ফ্যান ৫ স্পিডে চালান তাহলে ৭৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে থাকে। আবার বিএলডিসি ফ্যান ৩০ ওয়াট পর্যন্ত শক্তি খরচ করে।
এই গরমে প্রত্যেকের বাড়িতে একটানা ফ্যান চলে এবং মাসের শেষে বিদ্যুতের বিল সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দেয়। এই চিন্তার হাত থেকে বাঁচতে সব থেকে বড় বিকল্প হল বাজারে নতুন চমক এই বিএলডিসি ফ্যান।
এই গরমে প্রত্যেকের বাড়িতে একটানা ফ্যান চলে এবং মাসের শেষে বিদ্যুতের বিল সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দেয়। এই চিন্তার হাত থেকে বাঁচতে সব থেকে বড় বিকল্প হল বাজারে নতুন চমক এই বিএলডিসি ফ্যান।
শুধুমাত্র এতে বিদ্যুৎ খরচই কম হয় না, পাশাপাশি বিএলডিসি ফ্যানে আওয়াজও কম হয়। যে কোনও সাধারণ ফ্যানে এর থেকে অনেক বেশি আওয়াজ হয়। যেহেতু বিএলডিসি ফ্যানে ব্রাশলেস প্রযুক্তি থাকে তাই আবার যেমন কম হয় তেমনি কুলিং করার ক্ষমতা অনেক বেশি।
শুধুমাত্র এতে বিদ্যুৎ খরচই কম হয় না, পাশাপাশি বিএলডিসি ফ্যানে আওয়াজও কম হয়। যে কোনও সাধারণ ফ্যানে এর থেকে অনেক বেশি আওয়াজ হয়। যেহেতু বিএলডিসি ফ্যানে ব্রাশলেস প্রযুক্তি থাকে তাই আবার যেমন কম হয় তেমনি কুলিং করার ক্ষমতা অনেক বেশি।
গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে, সাধারণ ফ্যানে বছরে ১.৬ টন কার্বন তৈরি হয়। অন্যদিকেদ, বিএলডিসি ফ্যান ৬০ শতাংশ কার্বন এমিশন কমিয়ে দেয়। বিদ্যুতের খরচ বাঁচানোর জন্য এবং ঘর ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল রাখতে অনেকেই বর্তমানে বিএলডিসি ফ্যানের দিকে ঝুঁকছেন।
গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে, সাধারণ ফ্যানে বছরে ১.৬ টন কার্বন তৈরি হয়। অন্যদিকেদ, বিএলডিসি ফ্যান ৬০ শতাংশ কার্বন এমিশন কমিয়ে দেয়। বিদ্যুতের খরচ বাঁচানোর জন্য এবং ঘর ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল রাখতে অনেকেই বর্তমানে বিএলডিসি ফ্যানের দিকে ঝুঁকছেন।
জেনে রাখা ভাল যে এই বিএলডিসি ফ্যানে আপনারা পেয়ে যাবেন উন্নত মানের বহু প্রযুক্তি যেমন, পাওয়ার সেভিং মোড যা অন করে বিদ্যুৎ খরচ কমানো যায়, পাশাপাশি রিমোট কন্ট্রোলের সুবিধাও থাকে এই ধরণের ফ্যানগুলিতে। আর দামও নাগালের মধ্যেই।
জেনে রাখা ভাল যে এই বিএলডিসি ফ্যানে আপনারা পেয়ে যাবেন উন্নত মানের বহু প্রযুক্তি যেমন, পাওয়ার সেভিং মোড যা অন করে বিদ্যুৎ খরচ কমানো যায়, পাশাপাশি রিমোট কন্ট্রোলের সুবিধাও থাকে এই ধরণের ফ্যানগুলিতে। আর দামও নাগালের মধ্যেই।

General Knowledge: জানেন পৃথিবীর কোন দেশে ‘একটাও’ গাছ নেই? নাম শুনলে বিশ্বাসই হবে না

গাছ লাগান, প্রাণ বাঁচান। যত দিন এগোচ্ছে চির সত‍্য এই বাক‍্যের মর্ম হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ। বছর বছর আরও বাড়ছে গরমের পরিমাণ, গলছে মেরুর বরফ। ভরসা একমাত্র গাছ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন দুটি দেশ রয়েছে যেখানে একটিও গাছ নেই।

গাছ লাগান, প্রাণ বাঁচান। যত দিন এগোচ্ছে চির সত‍্য এই বাক‍্যের মর্ম হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ। বছর বছর আরও বাড়ছে গরমের পরিমাণ, গলছে মেরুর বরফ। ভরসা একমাত্র গাছ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন দুটি দেশ রয়েছে যেখানে গাছ নেই বললেই চলে।
গাছকে পৃথিবীর ফুসফুস বলা হয়। গ্লোবাল ওয়ার্মিং রুখতে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হল গাছ। অথচ নগরায়ণের জন‍্য কেটে ফেলা হচ্ছে একাধিক গাছ। কিন্তু এই ছবি পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের।
গাছকে পৃথিবীর ফুসফুস বলা হয়। গ্লোবাল ওয়ার্মিং রুখতে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হল গাছ। অথচ নগরায়ণের জন‍্য কেটে ফেলা হচ্ছে একাধিক গাছ। কিন্তু এই ছবি পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের।
তবে যতই গাছ কেটে ফেলা হোক, গাছের সংখ‍্যা যতই কমুক। তবুও পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই রয়েছে গাছ। সংখ‍্যায় হয়তো কমেছে অনেকটাই কিন্তু রয়েছে।
তবে যতই গাছ কেটে ফেলা হোক, গাছের সংখ‍্যা যতই কমুক। তবুও পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই রয়েছে গাছ। সংখ‍্যায় হয়তো কমেছে অনেকটাই কিন্তু রয়েছে।
তবে জানেন কী, পৃথিবীতে এমন দেশও রয়েছে, যেখানে মাইলের পর মাইল হেঁটে গেলেও চোখে পড়বে না একটিও গাছ। এমন একটি নয়, দু'টি দেশ রয়েছে এই ধরাধামে।
তবে জানেন কী, পৃথিবীতে এমন দেশও রয়েছে, যেখানে মাইলের পর মাইল হেঁটে গেলেও চোখে পড়বে না একটিও গাছ। এমন একটি নয়, দু’টি দেশ রয়েছে এই ধরাধামে।
প্রথম দেশ গ্রীনল্যান্ড। আশ্চর্যের ব‍্যাপার যে দেশের নামেই রয়েছে গ্রীন, সেই দেশেই নেই প্রায় একটাও গাছ। মাইলের পর মাইল জুড়ে শুধু সাদা বরফ। নামে সবুজ থাকলেও আসলে এদেশে সবুজের দেখা পাওয়াই ভার।
প্রথম দেশ গ্রিনল্যান্ড। আশ্চর্যের ব‍্যাপার যে দেশের নামেই রয়েছে গ্রীন, সেই দেশেই নেই প্রায় একটাও গাছ। মাইলের পর মাইল জুড়ে শুধু সাদা বরফ। নামে সবুজ থাকলেও আসলে এদেশে সবুজের দেখা পাওয়াই ভার। গ্রিনল‍্যান্ডে গাছ থাকলেও তার সংখ‍্যা অতি কম। বেশিরভাগ অংশই বরফে ঢাকা।
দ্বিতীয় দেশ হল কাতার। কাতার ছিল ধুধু মরুভুমি। চারদিকে সার দেওয়া উঁচু বাড়ি আর বালি ছাড়া কিছুই ছিল না কাতারে। তবে বর্তমানে কাতারবাসীরা নিজেদের উদ‍্যোগেই সেখানে লাগিয়েছেন গাছ। সৃষ্টি করা হয়েছে জঙ্গল।

দ্বিতীয় দেশ হল কাতার। কাতার ছিল ধুধু মরুভুমি। চারদিকে সার দেওয়া উঁচু বাড়ি আর বালি ছাড়া কিছুই ছিল না কাতারে। তবে বর্তমানে কাতারবাসীরা নিজেদের উদ‍্যোগেই সেখানে লাগিয়েছেন গাছ। সৃষ্টি করা হয়েছে জঙ্গল।

পৃথিবী থেকে একদিনে সব মানুষ নিশ্চিহ্ন হলে কী হবে? বিজ্ঞানীরা সমাধান খুঁজে ফেললেন!

নয়াদিল্লি: আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন, আগামীকালই পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেলে সারা বিশ্বের ভাষাগুলির কী হবে? আপনি ঠিকই অনুমান করছেন। আমাদের ভাষা, সাংস্কৃতি, মূল্যবোধও হয়তো এই গ্রহ থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে! নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে মানুষের তৈরি সব কিছু।

কিন্তু অন্য গ্রহের কী হবে? আপনি কি কখনও এই সম্পর্কে চিন্তা করেছেন? আমরা কি মহাকাশে অন্য কোথাও আমাদের ভাষাগত ধন সংরক্ষণ করতে পারি?

সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) একটি জাপানি চন্দ্র অনুসন্ধান সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে। পৃথিবীতে থাকা ভাষাগুলোকে সংরক্ষণ করার চেষ্টা হচ্ছে চাঁদে।

আরও পড়ুন- মার্চ, এপ্রিল, মে…!গরমে এসি কিনছেন! গচ্ছা যাচ্ছে টাকা, ভারতে AC কেনার সঠিক সময়

Space.com-এর দেওয়া তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, জাপানি  ই-স্পেস মহাকাশে এবং চাঁদে মানুষের উপস্থিতি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে। ইউনেস্কোর সহায়তায় সংস্থাটি ২৭৫টি ভাষা এবং পৃথিবীতে উপস্থিত অন্যান্য সাংস্কৃতিক নিদর্শনগুলিকে সংরক্ষণের লক্ষ্যে চন্দ্রপৃষ্ঠে অভিযানের পরিকল্পনা করছে।

আপনিও হয়তো ভাবছেন, এটা কীভাবে সম্ভব? উত্তর হল- মেমরি ডেস্ক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাকুটো-আর মিশন ২ চাঁদের পৃষ্ঠে একটি রোবোটিক ল্যান্ডার পাঠাবে। এই ল্যান্ডার পৃথিবীর স্যাটেলাইটে একটি মেমরি ডিস্ক সরবরাহ করবে, যা আমাদের পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্বের অবসান ঘটলেও মানবতার অস্তিত্বকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করবে।

ই-স্পেস তাদের ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি জারি করে বলেছে, ইউনেস্কো মানব সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করা ভাষাগত বৈচিত্র্য সংরক্ষণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। “চন্দ্রপৃষ্ঠে মানুষের অস্তিত্ব রক্ষার উদ্দেশ্য মানব সংস্কৃতি সংরক্ষণ করা।”

আরও পড়ুন- OLED স্ক্রিন সহ নতুন iPad Air ও iPad Pro M4 লঞ্চ করল Apple! কবে থেকে সেল শুরু?

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “এই মিশন পূরণ করতে মেমরি ডিস্কে ইউনেস্কোর সংবিধানের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এই সংবিধান বিশ্ব ঐক্য, ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং সংস্কৃতির সংরক্ষণের গুরুত্ব প্রকাশ করে। ” উল্লেখ্য, হাকুটো-আর মিশন ২ এবছরই হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

General Knowledge: বলুন তো কোন কোন দেশে ভোট না দিলে শাস্তি দেওয়া হয়? ভারতেও আছে এমন নিয়ম? জানুন

চলতি বছর ভারতে ১৭তম লোকসভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দেশের সব দল নিজেদের মত করে লড়াই মন্ত্র বেছে নিয়েছে। ভারতে ভোটকে বলা হয় গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসব।
চলতি বছর ভারতে ১৭তম লোকসভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দেশের সব দল নিজেদের মত করে লড়াই মন্ত্র বেছে নিয়েছে। ভারতে ভোটকে বলা হয় গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসব।

 

কিন্তু বিশ্বের প্রায় ১৯ টি দেশ আছে যেখানে একজন ব্যক্তি ভোট না দেওয়ার জন্য শাস্তি পেতে পারেন। এখানে ভোট দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু বিশ্বের প্রায় ১৯ টি দেশ আছে যেখানে একজন ব্যক্তি ভোট না দেওয়ার জন্য শাস্তি পেতে পারেন। এখানে ভোট দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এর মানে হল যে কোন নির্বাচনে ভোটারকে তার ভোট দেওয়া বা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত থাকা আবশ্যক।
এর মানে হল যে কোন নির্বাচনে ভোটারকে তার ভোট দেওয়া বা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত থাকা আবশ্যক।
সেই দেশগুলোর কথাই বলতে যাচ্ছি। যেখানে ভোট দেওয়া কঠোরভাবে বাধ্যতামূলক, অন্যথায় একজনের শাস্তি হতে পারে।
সেই দেশগুলোর কথাই বলতে যাচ্ছি। যেখানে ভোট দেওয়া কঠোরভাবে বাধ্যতামূলক, অন্যথায় একজনের শাস্তি হতে পারে।
এর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, চিলি, সাইপ্রাস, কঙ্গো, ইকুয়েডর, ফিজি, পেরু, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, উরুগুয়ে এবং সুইজারল্যান্ড।
এর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, চিলি, সাইপ্রাস, কঙ্গো, ইকুয়েডর, ফিজি, পেরু, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, উরুগুয়ে এবং সুইজারল্যান্ড।
১৯টি দেশে এই নিয়ম ভঙ্গের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়। অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, বেলজিয়াম-সহ ১৯টি দেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রায় ভারতের মতোই।
১৯টি দেশে এই নিয়ম ভঙ্গের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়। অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, বেলজিয়াম-সহ ১৯টি দেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রায় ভারতের মতোই।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে সিঙ্গাপুরে একজন ব্যক্তি ভোট না দিলেও সেই ব্যক্তির থেকে ভোট দেওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। যেখানে ব্রাজিলে কেউ ভোট না দিলে পাসপোর্টও বাজেয়াপ্ত করা হয়।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে সিঙ্গাপুরে একজন ব্যক্তি ভোট না দিলেও সেই ব্যক্তির থেকে ভোট দেওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। যেখানে ব্রাজিলে কেউ ভোট না দিলে পাসপোর্টও বাজেয়াপ্ত করা হয়।
এ ছাড়া বলিভিয়ায় ভোট না দেওয়ায় ৩ মাসের বেতন ফেরত নেওয়া হয়। এছাড়াও, বেলজিয়ামে ১৮৯৩ সাল থেকে ভোট না দেওয়ার জন্য জরিমানার বিধান রয়েছে।
এ ছাড়া বলিভিয়ায় ভোট না দেওয়ায় ৩ মাসের বেতন ফেরত নেওয়া হয়। এছাড়াও, বেলজিয়ামে ১৮৯৩ সাল থেকে ভোট না দেওয়ার জন্য জরিমানার বিধান রয়েছে।

Cheapest City of India: বলুন তো ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহর কোনটা? পকেটের সঙ্গে সঙ্গে স্বস্তি দেয় চোখকেও…কত নম্বরে আছে কলকাতা?

কলকাতায় বসে আমরা প্রায়শই হাহুতাশ করে থাকি এখানকার জিনিসপত্রের দাম নিয়ে৷ বাজারে আনাজ, সব্জি এমনকি, মাছ-মাংসের মূল্যও গত কয়েক বছরে বেড়ে গিয়েছে কয়েক গুণ৷ এমন অনেক মেট্রো সিটি রয়েছে, যেখানে সাধারণ জীবনযাপন করতে গেলেও আমাদের কমপক্ষে ৬০-৭০ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়ে পড়ে৷ কিন্তু, আপনি জানেন কি, এই ভারতেই এমনও অনেক শহর রয়েছে যেখানে জীবনযাপন করা কিন্তু খুবই সস্তা৷ জানেন সেই সেই শহরের নাম কী? এই প্রতিবেদনে আমরা ১০টি এমন শহরেরই কথা বলব আমরা৷
কলকাতায় বসে আমরা প্রায়শই হাহুতাশ করে থাকি এখানকার জিনিসপত্রের দাম নিয়ে৷ বাজারে আনাজ, সব্জি এমনকি, মাছ-মাংসের মূল্যও গত কয়েক বছরে বেড়ে গিয়েছে কয়েক গুণ৷ এমন অনেক মেট্রো সিটি রয়েছে, যেখানে সাধারণ জীবনযাপন করতে গেলেও আমাদের কমপক্ষে ৬০-৭০ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়ে পড়ে৷ কিন্তু, আপনি জানেন কি, এই ভারতেই এমনও অনেক শহর রয়েছে যেখানে জীবনযাপন করা কিন্তু খুবই সস্তা৷ জানেন সেই সেই শহরের নাম কী? এই প্রতিবেদনে আমরা ১০টি এমন শহরেরই কথা বলব আমরা৷
 গত কয়েক বছরে নাগপুর শরীরে বহরে নানা ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে৷ দেশের সবচেয়ে সস্তা ১০টি শহরের তালিকায় দশম স্থানে উঠে এসেছে এই শহরের নাম৷ পড়াশোনা থেকে শুরু করে চিকিৎসা, এমনকি, বাসস্থান কিনতে গেলেও নাগপুর খুব একটা হতাশ করে না আমাদের৷ এখানে যে কোনও মেট্রো সিটির মতোই দুর্দান্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা, রয়েছে বিমানবন্দরও৷ রোজের জীবনযাত্রার খরচও বেশ সস্তা৷
গত কয়েক বছরে নাগপুর শরীরে বহরে নানা ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে৷ দেশের সবচেয়ে সস্তা ১০টি শহরের তালিকায় দশম স্থানে উঠে এসেছে এই শহরের নাম৷ পড়াশোনা থেকে শুরু করে চিকিৎসা, এমনকি, বাসস্থান কিনতে গেলেও নাগপুর খুব একটা হতাশ করে না আমাদের৷ এখানে যে কোনও মেট্রো সিটির মতোই দুর্দান্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা, রয়েছে বিমানবন্দরও৷ রোজের জীবনযাত্রার খরচও বেশ সস্তা৷
নাগপুরের পরেই দেশের সস্তা শহরের তালিকায় নাম আসে ভারতের গোলাপি শহর (পিঙ্ক সিটি) জয়পুরের৷ নিজের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত এই শহর পকেটের জন্যেও যথেষ্ট বাজেট ফ্রেন্ডলি৷
নাগপুরের পরেই দেশের সস্তা শহরের তালিকায় নাম আসে ভারতের গোলাপি শহর (পিঙ্ক সিটি) জয়পুরের৷ নিজের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত এই শহর পকেটের জন্যেও যথেষ্ট বাজেট ফ্রেন্ডলি৷
ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের তালিকায় এরপরেই নাম রয়েছে চণ্ডীগড়ের৷ বছরের সারা বছরই এখানে মোটের উপরে মনোরম আবহাওয়া থাকে৷ দূষণের মাত্রাও বেশ কম৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও খুবই ভাল৷ সেই তুলনায় খরচ বেশি নয় মুম্বই-দিল্লির মতো৷
ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের তালিকায় এরপরেই নাম রয়েছে চণ্ডীগড়ের৷ বছরের সারা বছরই এখানে মোটের উপরে মনোরম আবহাওয়া থাকে৷ দূষণের মাত্রাও বেশ কম৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও খুবই ভাল৷ সেই তুলনায় খরচ বেশি নয় মুম্বই-দিল্লির মতো৷
কলকাতাকেও ফেলা হয় ভারতের সস্তা শহরের তালিকায়৷ এখানে এখনও ৫০ টাকায় ভেজ থালি পাওয়া যায়৷ মাছ-মাংসের দামও যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ তবে, খাস কলকাতায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে বেগ পেতে হবে অনেককেই৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও ভাল৷
কলকাতাকেও ফেলা হয় ভারতের সস্তা শহরের তালিকায়৷ এখানে এখনও ৫০ টাকায় ভেজ থালি পাওয়া যায়৷ মাছ-মাংসের দামও যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ তবে, খাস কলকাতায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে বেগ পেতে হবে অনেককেই৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও ভাল৷
২০২৩ সালের একটি সমীক্ষায় ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহর হিসাবে নাম উঠে এসেছিল ইনদওরের নাম৷ এখানকার মোটের উপরে সস্তা লাইফস্টাইল, কম দূষণযুক্ত মনোরম পরিবেশ, শহরের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সাধারণ মানুষের কাছে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য৷
২০২৩ সালের একটি সমীক্ষায় ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহর হিসাবে নাম উঠে এসেছিল ইনদওরের নাম৷ এখানকার মোটের উপরে সস্তা লাইফস্টাইল, কম দূষণযুক্ত মনোরম পরিবেশ, শহরের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সাধারণ মানুষের কাছে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য৷
 উত্তরাখণ্ডের রাজধানী হলেও দেহরাদূন বাকি শহরের তুলনায় যথেষ্টই সস্তা৷ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানকার কস্ট অফ লিভিং বা জীবনযাত্রার খরচও বেশ আকর্ষণীয়৷
উত্তরাখণ্ডের রাজধানী হলেও দেহরাদূন বাকি শহরের তুলনায় যথেষ্টই সস্তা৷ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানকার কস্ট অফ লিভিং বা জীবনযাত্রার খরচও বেশ আকর্ষণীয়৷
 ভারতের সস্তা শহরের তালিকায় এরপর নাম আসে তামিলনাড়ুর কোয়ম্বত্তূর৷ এখানে এপার্টমেন্ট কেনা থেকে ভাড়া নেওয়া, সবই যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ কর্মসংস্থানের সুযোগও এখানে যথেষ্ট৷ রোজের জীবনের খরচও উল্লেখযোগ্য ভাবে কম৷
ভারতের সস্তা শহরের তালিকায় এরপর নাম আসে তামিলনাড়ুর কোয়ম্বত্তূর৷ এখানে এপার্টমেন্ট কেনা থেকে ভাড়া নেওয়া, সবই যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ কর্মসংস্থানের সুযোগও এখানে যথেষ্ট৷ রোজের জীবনের খরচও উল্লেখযোগ্য ভাবে কম৷
এরপরেই আসছে ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের নাম৷ সেই শহরও দক্ষিণের৷ নাম তিরুঅনন্তপুরম৷ কেরলের রাজধানী শহর হলেও এই শহরে বসবাস করা এখনও বেশ সস্তাই৷ পাহাড়, জঙ্গল থেকে সমুদ্র৷ শহর থেকে কয়েক পা বাড়েলেই অফুরান প্রাকৃতিক সৌন্দর্য৷ ওয়েস্টার্ন ঘাটের কোলে বসে আরব সাগর দর্শন৷ এমন শহরে থাকতে পারাটাই যেন আশীর্বাদের মতো৷
এরপরেই আসছে ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের নাম৷ সেই শহরও দক্ষিণের৷ নাম তিরুঅনন্তপুরম৷ কেরলের রাজধানী শহর হলেও এই শহরে বসবাস করা এখনও বেশ সস্তাই৷ পাহাড়, জঙ্গল থেকে সমুদ্র৷ শহর থেকে কয়েক পা বাড়েলেই অফুরান প্রাকৃতিক সৌন্দর্য৷ ওয়েস্টার্ন ঘাটের কোলে বসে আরব সাগর দর্শন৷ এমন শহরে থাকতে পারাটাই যেন আশীর্বাদের মতো৷

Knowledge Story: আইসক্রিম তো ইংরেজি শব্দ, এর বাংলা নাম কী জানেন? ৯০ শতাংশ মানুষই উত্তর দিতে পারেনি, আপনি?

*আইসক্রিম খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এই গরমে আইসক্রিমের চাহিদা প্রতি বছরই থাকে তুঙ্গে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। রাস্তায় বেরলেই দেখা যায় হাতে হাতে আইসক্রিম। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিম খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এই গরমে আইসক্রিমের চাহিদা প্রতি বছরই থাকে তুঙ্গে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। রাস্তায় বেরলেই দেখা যায় হাতে হাতে আইসক্রিম। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের বিক্রি এই হলেও, তার ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বলা হয়, এই খাবারটির সূচনা হয়েছিল চিনে। পরে সুস্বাদু এই খাবারটি বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের বিক্রি এই হলেও, তার ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বলা হয়, এই খাবারটির সূচনা হয়েছিল চিনে। পরে সুস্বাদু এই খাবারটি বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রতীকী ছবি।
*ঐতিহাসিকদের মতে, ইতালীয় পর্যটক মার্কো পোলো চিনে এসেছিলেন। সেই সময়ে চিনে ক্রিম, দুধ, চিনি সহযোগে আইসক্রিম তৈরি হত। প্রতীকী ছবি।
*ঐতিহাসিকদের মতে, ইতালীয় পর্যটক মার্কো পোলো চিনে এসেছিলেন। সেই সময়ে চিনে ক্রিম, দুধ, চিনি সহযোগে আইসক্রিম তৈরি হত। প্রতীকী ছবি।
*মার্কোপোলো আইসক্রিম তৈরির কৌশল চিন থেকেই শিখে নেন। তারপর তিনি ইউরোপ ফিরে যান। প্রতীকী ছবি।
*মার্কোপোলো আইসক্রিম তৈরির কৌশল চিন থেকেই শিখে নেন। তারপর তিনি ইউরোপ ফিরে যান। প্রতীকী ছবি।
*তবে এটাই একমাত্র মত নয়। আইসক্রিম তৈরির ইতিহাস নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*তবে এটাই একমাত্র মত নয়। আইসক্রিম তৈরির ইতিহাস নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*ইতালির দাবি, তাদের দেশে আইসক্রিম তৈরি হয়েছিল। যদিও বর্তমানে গোটা বিশ্বেই এই খাবার আইসক্রিম নামেই পরিচিত। এমনকী ভারতেও আইসক্রিম নামেই পরিচিত। প্রতীকী ছবি।
*ইতালির দাবি, তাদের দেশে আইসক্রিম তৈরি হয়েছিল। যদিও বর্তমানে গোটা বিশ্বেই এই খাবার আইসক্রিম নামেই পরিচিত। এমনকী ভারতেও আইসক্রিম নামেই পরিচিত। প্রতীকী ছবি।
*কিন্তু আইসক্রিম আদতে একটি ইংরাজি শব্দ। অনেকেই এর প্রকৃত বাংলা অর্থ জানেন না। প্রতীকী ছবি।
*কিন্তু আইসক্রিম আদতে একটি ইংরাজি শব্দ। অনেকেই এর প্রকৃত বাংলা অর্থ জানেন না। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের প্রকৃত বাংলা অর্থ কুলফি মালাই বা বরফ মালাই। কিন্তু আমাদের এখানে কুলফি মালাই বা বরফ মালাই নামে অন্য আইসক্রিম পাওয়া যায়। কুলফি মালাই এবং আইসক্রিমের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের প্রকৃত বাংলা অর্থ কুলফি মালাই বা বরফ মালাই। কিন্তু আমাদের এখানে কুলফি মালাই বা বরফ মালাই নামে অন্য আইসক্রিম পাওয়া যায়। কুলফি মালাই এবং আইসক্রিমের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*ইংরাজি শব্দ আইসক্রিমের প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, ক্রিম বা বাটারফ্যাট, দুধ, চিনি দিয়ে তৈরি হিমায়িত দুগ্ধজাত খাবার। প্রতীকী ছবি।
*ইংরাজি শব্দ আইসক্রিমের প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, ক্রিম বা বাটারফ্যাট, দুধ, চিনি দিয়ে তৈরি হিমায়িত দুগ্ধজাত খাবার। প্রতীকী ছবি।
*গোটা বিশ্বে আইসক্রিম শব্দের সঙ্গে পরিচিত সকলে। ভারতেও আইসক্রিম শব্দটিই বেশি প্রচলিত। প্রতীকী ছবি।
*গোটা বিশ্বে আইসক্রিম শব্দের সঙ্গে পরিচিত সকলে। ভারতেও আইসক্রিম শব্দটিই বেশি প্রচলিত। প্রতীকী ছবি।

Earth Time: বিরাট বিপদে পৃথিবী, আগের চেয়ে ঘুরছে জোরে! এবার থেকে কি মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?

সমস্যাটি যে বেশ জোরালো, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! আসলে সাবেকি সূর্যঘড়ি হোক বা অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লক- সব জায়গাতেই তো সময় মাপা হয় পৃথিবীর আবর্তন গতির উপরে নির্ভর করে। এবার যদি সেই আবর্তন গতিতেই পরিবর্তন দেখা দেয়, তা হলে কী করণীয়?
সমস্যাটি যে বেশ জোরালো, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! আসলে সাবেকি সূর্যঘড়ি হোক বা অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লক- সব জায়গাতেই তো সময় মাপা হয় পৃথিবীর আবর্তন গতির উপরে নির্ভর করে। এবার যদি সেই আবর্তন গতিতেই পরিবর্তন দেখা দেয়, তা হলে কী করণীয়?
পৃথিবীর আবর্তন গতি হল তার অক্ষপথে নিজেকেই একবার প্রদক্ষিণ করা। অর্থাৎ নিজের চার দিকে পৃথিবী একবার করে পাক খায় আর তার সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা। এই হিসেবেই এত দিন পর্যন্ত মানুষের সভ্যতা অভ্যস্ত। সেই মতো ২৪ ঘণ্টার প্রতিটিতে ৬০ মিনিট এবং প্রতি মিনিটে ৬০ সেকেন্ড করে গণনা করা হয়েছে।
পৃথিবীর আবর্তন গতি হল তার অক্ষপথে নিজেকেই একবার প্রদক্ষিণ করা। অর্থাৎ নিজের চার দিকে পৃথিবী একবার করে পাক খায় আর তার সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা। এই হিসেবেই এত দিন পর্যন্ত মানুষের সভ্যতা অভ্যস্ত। সেই মতো ২৪ ঘণ্টার প্রতিটিতে ৬০ মিনিট এবং প্রতি মিনিটে ৬০ সেকেন্ড করে গণনা করা হয়েছে।
কিন্তু সাম্প্রতিক খবর বলছে যে পৃথিবীর এই আবর্তন গতি বা আহ্নিক গতির বেগ না কি খুব সামান্য হলেও বেড়ে গিয়েছে! তার মানে এখন আর নিজের অক্ষপথে এক পাক ঘুরতে পৃথিবীর ২৪ ঘণ্টা সময় লাগছে না। তার চেয়ে একটু কম সময় লাগছে। পৃথিবীর সময়রক্ষরা জানিয়েছেন যে মোটামুটি ভাবে মিনিট পিছু ১ সেকেন্ড করে সময় কম লাগছে!
কিন্তু সাম্প্রতিক খবর বলছে যে পৃথিবীর এই আবর্তন গতি বা আহ্নিক গতির বেগ না কি খুব সামান্য হলেও বেড়ে গিয়েছে! তার মানে এখন আর নিজের অক্ষপথে এক পাক ঘুরতে পৃথিবীর ২৪ ঘণ্টা সময় লাগছে না। তার চেয়ে একটু কম সময় লাগছে। পৃথিবীর সময়রক্ষরা জানিয়েছেন যে মোটামুটি ভাবে মিনিট পিছু ১ সেকেন্ড করে সময় কম লাগছে!
এবার থেকে মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?এই জায়গায় আসার আগে লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। সাধারণত আমরা দুই ভাবে সময় মেপে থাকি। সাবেকি পদ্ধতিতে যেমন ঘড়ি চলে তেমন করে এবং ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যান্ডার্ডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের অ্যাটম ধরে। কখনও কখনও এই দুইয়ের মধ্যে হিসেবে একটা তফাত তৈরি হয়। তখনই দেখা দেয় লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি।
এবার থেকে মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?এই জায়গায় আসার আগে লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। সাধারণত আমরা দুই ভাবে সময় মেপে থাকি। সাবেকি পদ্ধতিতে যেমন ঘড়ি চলে তেমন করে এবং ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যান্ডার্ডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের অ্যাটম ধরে। কখনও কখনও এই দুইয়ের মধ্যে হিসেবে একটা তফাত তৈরি হয়। তখনই দেখা দেয় লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি।
এক্ষেত্রে ওই তফাৎ পূরণের জন্য ১১:৫৯:৬০ এর বদলে ১১:৫৯:৫৯ করে দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ রোটেশন ও রেফারেন্স সিস্টেম সার্ভিসের সুপারিশে প্রথমবার এই লিপ সেকেন্ড উদযাপিত হয়েছিল। তার পর থেকে সাকুল্যে ২৬ বার বিষয়টা অনুসরণ করা হয়েছে। ২০১৫ সালের ৩০ জুন যেমন এখনও পর্যন্ত শেষবপারের মতো লিপ সেকেন্ড পালন করা হয়েছিল।
এক্ষেত্রে ওই তফাৎ পূরণের জন্য ১১:৫৯:৬০ এর বদলে ১১:৫৯:৫৯ করে দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ রোটেশন ও রেফারেন্স সিস্টেম সার্ভিসের সুপারিশে প্রথমবার এই লিপ সেকেন্ড উদযাপিত হয়েছিল। তার পর থেকে সাকুল্যে ২৬ বার বিষয়টা অনুসরণ করা হয়েছে। ২০১৫ সালের ৩০ জুন যেমন এখনও পর্যন্ত শেষবপারের মতো লিপ সেকেন্ড পালন করা হয়েছিল।
কিন্তু এই লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট এবং স্টক মার্কেটের ক্ষেত্রে বিপর্যয় ডেকে আনে। ওয়েবসাইটের সার্ভারগুলো আগে থেকেই কোডিং করা থাকে এবং শেয়ার মার্কেটও নির্দিষ্ট হিসেব ধরে চলে।
কিন্তু এই লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট এবং স্টক মার্কেটের ক্ষেত্রে বিপর্যয় ডেকে আনে। ওয়েবসাইটের সার্ভারগুলো আগে থেকেই কোডিং করা থাকে এবং শেয়ার মার্কেটও নির্দিষ্ট হিসেব ধরে চলে।
ফলে এক দিকে যেমন লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে দেয় মাঝে মাঝে, তেমনই শেয়ার বাজারের সূচকের পতনও ঘটায়। কাজেই পৃথিবীর নতুন আবর্তন গতির হিসেবে এবার যদি একটা নেগেটিভ লিপ সেকেন্ড পালন করতে হয়, তা হলেও নানা দিকে সমস্যা তৈরি হবে।
ফলে এক দিকে যেমন লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে দেয় মাঝে মাঝে, তেমনই শেয়ার বাজারের সূচকের পতনও ঘটায়। কাজেই পৃথিবীর নতুন আবর্তন গতির হিসেবে এবার যদি একটা নেগেটিভ লিপ সেকেন্ড পালন করতে হয়, তা হলেও নানা দিকে সমস্যা তৈরি হবে।