National Scheme for Women: ঘরে বসেই মহিলারা পাবেন এই ৫ প্রকল্পের সুবিধা! শুধু করতে হবে কিছু সোজা কাজ…জানুন উপায়

দেশের মহিলাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে সাবলম্বী করার উদ্দেশ্যে রাজ্যস্তরে তো বটেই কেন্দ্রীয় স্তরেও একাধিক প্রকল্প প্রচলিত রয়েছে, যেগুলির মধ্যে অনেকগুলিই আমরা অনেকেই জানি না৷ এই প্রতিবেদনে সেইরকমই পাঁচটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা করা হবে৷ মহিলারা বাড়িতে বসেই এই ৫ প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
দেশের মহিলাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে সাবলম্বী করার উদ্দেশ্যে রাজ্যস্তরে তো বটেই কেন্দ্রীয় স্তরেও একাধিক প্রকল্প প্রচলিত রয়েছে, যেগুলির মধ্যে অনেকগুলিই আমরা অনেকেই জানি না৷ এই প্রতিবেদনে সেইরকমই পাঁচটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা করা হবে৷ মহিলারা বাড়িতে বসেই এই ৫ প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
এই প্রকল্পটি মোদি সরকার ২০১৬ সালে ১ মে উত্তরপ্রদেশের বালিয়া থেকে চালু করেছিল। এই প্রকল্পের আওতায় অর্থনৈতিকভাবে দরিদ্র মহিলাদের জন্য গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করা হয়। এখনও পর্যন্ত দেশের ৮.৩ কোটি পরিবার এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছে। এই স্কিমের সুবিধাগুলি পেতে, আপনি প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার ওয়েবসাইট www.pmuy.gov.in-এ গিয়ে নিজের নাম ও নথি নথিভুক্ত করতে পারেন। এই প্রকল্পের অধীনে, সরকার তৈল সংস্থাগুলিকে সংযোগ প্রতি ১৬০০ টাকা ভর্তুকি দেয়। যে পরিবারের BPL কার্ড আছে তারা এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন।
এই প্রকল্পটি মোদি সরকার ২০১৬ সালে ১ মে উত্তরপ্রদেশের বালিয়া থেকে চালু করেছিল। এই প্রকল্পের আওতায় অর্থনৈতিকভাবে দরিদ্র মহিলাদের জন্য গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করা হয়। এখনও পর্যন্ত দেশের ৮.৩ কোটি পরিবার এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছে। এই স্কিমের সুবিধাগুলি পেতে, আপনি প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার ওয়েবসাইট www.pmuy.gov.in-এ গিয়ে নিজের নাম ও নথি নথিভুক্ত করতে পারেন। এই প্রকল্পের অধীনে, সরকার তৈল সংস্থাগুলিকে সংযোগ প্রতি ১৬০০ টাকা ভর্তুকি দেয়। যে পরিবারের BPL কার্ড আছে তারা এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন।
সেলাই ও সূচিকর্মে আগ্রহী মহিলাদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বিনামূল্যে সেলাই মেশিন প্রকল্প চালু করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি রাজ্যে পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি মহিলাকে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দিয়ে থাকে। ২০ বছর থেকে ৪০ বছর বয়সি মহিলারা এই প্রকল্পের অধীনে আবেদন করতে পারেন। গ্রামীণ ও শহুরে এলাকার অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারেন।
সেলাই ও সূচিকর্মে আগ্রহী মহিলাদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বিনামূল্যে সেলাই মেশিন প্রকল্প চালু করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি রাজ্যে পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি মহিলাকে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দিয়ে থাকে। ২০ বছর থেকে ৪০ বছর বয়সি মহিলারা এই প্রকল্পের অধীনে আবেদন করতে পারেন। গ্রামীণ ও শহুরে এলাকার অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারেন।
২০১৫ সালের ২২ জানুয়ারি চালু হয়েছিল সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা। এই প্রকল্পটি ১০ ​​বছরের কম বয়সি মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার জন্য। এই প্রকল্পের অধীনে, ১০ বছরের কম বয়সি কোনও শিশুকন্যার বাবা-মা যে কোনও ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর সর্বনিম্ন ২৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা জমা দেওয়া যায় প্রতি বছরে৷ মেয়ের ২১ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে, পিতামাতারা ওই সঞ্চিত অর্থের উপরে ৮.০% সুদ-সহ টাকা পান।
২০১৫ সালের ২২ জানুয়ারি চালু হয়েছিল সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা। এই প্রকল্পটি ১০ ​​বছরের কম বয়সি মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার জন্য। এই প্রকল্পের অধীনে, ১০ বছরের কম বয়সি কোনও শিশুকন্যার বাবা-মা যে কোনও ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর সর্বনিম্ন ২৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা জমা দেওয়া যায় প্রতি বছরে৷ মেয়ের ২১ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে, পিতামাতারা ওই সঞ্চিত অর্থের উপরে ৮.০% সুদ-সহ টাকা পান।
সুরক্ষিত মাতৃত্ব আশ্বাস যোজনা৷ ২০১৯ সালে ১০ অক্টোবর এই প্রকল্প চালু হয়েছিল। এই প্রকল্পের অধীনে, সরকার গর্ভবতী মহিলা এবং নবজাতক শিশুদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এছাড়াও, হাসপাতালে প্রশিক্ষিত নার্সদের তত্ত্বাবধানে মহিলাদের প্রসব করানো হয়। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল প্রসবের সময় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং তাদের মৃত্যু রোধ করা।
সুরক্ষিত মাতৃত্ব আশ্বাস যোজনা৷ ২০১৯ সালে ১০ অক্টোবর এই প্রকল্প চালু হয়েছিল। এই প্রকল্পের অধীনে, সরকার গর্ভবতী মহিলা এবং নবজাতক শিশুদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এছাড়াও, হাসপাতালে প্রশিক্ষিত নার্সদের তত্ত্বাবধানে মহিলাদের প্রসব করানো হয়। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল প্রসবের সময় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং তাদের মৃত্যু রোধ করা।
বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হরিয়াণার পানিপথ থেকে ২০১৫ সালের ২২ জানুয়ারি চালু করেছিলেন। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল নারীর ক্ষমতায়ন এবং মেয়েদের লিঙ্গ অনুপাতের হ্রাস রোধ করা। এই প্রকল্পটি গার্হস্থ্য হিংসা প্রতিরোধ, মহিলাদের আইনি সুবিধা প্রদান ইত্যাদির জন্য মহিলাদের স্বার্থে কাজ করে। কোনও নারী যদি কোনও হিংসার শিকার হন এবং আইনি, চিকিৎসা, পুলিশ সহায়তার প্রয়োজন হয়, তাহলে ভিকটিম টোল ফ্রি নম্বর ১৮১-এ কল করে সাহায্য চাইতে পারেন।
বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হরিয়াণার পানিপথ থেকে ২০১৫ সালের ২২ জানুয়ারি চালু করেছিলেন। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল নারীর ক্ষমতায়ন এবং মেয়েদের লিঙ্গ অনুপাতের হ্রাস রোধ করা। এই প্রকল্পটি গার্হস্থ্য হিংসা প্রতিরোধ, মহিলাদের আইনি সুবিধা প্রদান ইত্যাদির জন্য মহিলাদের স্বার্থে কাজ করে। কোনও নারী যদি কোনও হিংসার শিকার হন এবং আইনি, চিকিৎসা, পুলিশ সহায়তার প্রয়োজন হয়, তাহলে ভিকটিম টোল ফ্রি নম্বর ১৮১-এ কল করে সাহায্য চাইতে পারেন।nar