Loksabha Election: কয়েকশো কোটি টাকার সম্পত্তি! বিশাল ব্যবসা….জানেন, ২০১৯ এর নির্বাচনে কোন ৫ জন ছিলেন সবচেয়ে ধনী সাংসদ!

ইতিমধ্যেই বেজে গিয়েছে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের রণডঙ্কা৷ চলছে বিভিন্ন কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণার কাজ৷ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মীদের প্রচার,দেওয়াল লিখন, মিটিং মিছিল৷ ভোটের ময়দানে একে অপরকে দেখে নিয়ে প্রায় প্রতিটা দলই বদ্ধ পরিকর৷
ইতিমধ্যেই বেজে গিয়েছে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের রণডঙ্কা৷ চলছে বিভিন্ন কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণার কাজ৷ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মীদের প্রচার,দেওয়াল লিখন, মিটিং মিছিল৷ ভোটের ময়দানে একে অপরকে দেখে নিয়ে প্রায় প্রতিটা দলই বদ্ধ পরিকর৷
চব্বিশের নির্বাচনের মনোনয়ন পর্ব জমা দেওয়ার মূল পর্ব এখনও শুরু হয়নি৷ শুরু হলেই সেখানে জমা পড়বে একের পর এক রাজনৈতিক দলের নেতার সম্পত্তির হলফনামা৷ কে কত বড়লোক, কার কত স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তি, কে কত টাকার মালিক, সবই জমা দিতে হয়  প্রার্থীদের, মনোনয়ন পত্র দাখিল করার সময়৷
চব্বিশের নির্বাচনের মনোনয়ন পর্ব জমা দেওয়ার মূল পর্ব এখনও শুরু হয়নি৷ শুরু হলেই সেখানে জমা পড়বে একের পর এক রাজনৈতিক দলের নেতার সম্পত্তির হলফনামা৷ কে কত বড়লোক, কার কত স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তি, কে কত টাকার মালিক, সবই জমা দিতে হয় প্রার্থীদের, মনোনয়ন পত্র দাখিল করার সময়৷
চব্বিশের ধনী প্রার্থীদের খতিয়ান তো পড়ে পাওয়া যাবে৷ আসুন জেনে নিই, বিগত লোকসভা নির্বাচন অর্থাৎ, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে দেশের সবচেয়ে ধনী ৫ সাংসদ কারা কারা ছিলেন!
চব্বিশের ধনী প্রার্থীদের খতিয়ান তো পড়ে পাওয়া যাবে৷ আসুন জেনে নিই, বিগত লোকসভা নির্বাচন অর্থাৎ, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে দেশের সবচেয়ে ধনী ৫ সাংসদ কারা কারা ছিলেন!
অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস (ADR)-এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, কংগ্রেস সাংসদ নকুল নাথ শীর্ষ ৫ ধনী নেতাদের মধ্যে এক নম্বরে ছিলেন যাঁরা ২০১৯ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে সাংসদ হয়েছিলেন। মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়াড়া থেকে নির্বাচনে জয়ী নকুল নাথ ৬৬০ কোটি টাকার সম্পদ ঘোষণা করেছিলেন তাঁর নির্বাচনী হলফনামায়। তিনি মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের ছেলে।
অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস (ADR)-এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, কংগ্রেস সাংসদ নকুল নাথ শীর্ষ ৫ ধনী নেতাদের মধ্যে এক নম্বরে ছিলেন যাঁরা ২০১৯ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে সাংসদ হয়েছিলেন। মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়াড়া থেকে নির্বাচনে জয়ী নকুল নাথ ৬৬০ কোটি টাকার সম্পদ ঘোষণা করেছিলেন তাঁর নির্বাচনী হলফনামায়। তিনি মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের ছেলে।
ধনী সাংসদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন এইচ. বসন্তকুমার। কংগ্রেসের টিকিটে নির্বাচনে জয়ী কুমারের ২০১৯ সালে সম্পদ ছিল মোট ৪১৭ কোটি টাকার। কন্যাকুমারী থেকে জয়ী বসন্ত কুমার তামিলনাড়ু কংগ্রেসের সহ-সভাপতিও ছিলেন এবং একজন শিল্পপতি।
ধনী সাংসদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন এইচ. বসন্তকুমার। কংগ্রেসের টিকিটে নির্বাচনে জয়ী কুমারের ২০১৯ সালে সম্পদ ছিল মোট ৪১৭ কোটি টাকার। কন্যাকুমারী থেকে জয়ী বসন্ত কুমার তামিলনাড়ু কংগ্রেসের সহ-সভাপতিও ছিলেন এবং একজন শিল্পপতি।
তিন নম্বরে ছিলেন ডি কে সুরেশ, যিনি কংগ্রেসের টিকিটে বেঙ্গালুরু গ্রামীণ আসন থেকে নির্বাচনে জিতেছিলেন। তিনি তাঁর নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিলেন যে তিনি ৩৩৮ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। বিজেপি নেতা অশ্বথনারায়ণ গৌড়াকে পরাজিত করেছিলেন সুরেশ।
তিন নম্বরে ছিলেন ডি কে সুরেশ, যিনি কংগ্রেসের টিকিটে বেঙ্গালুরু গ্রামীণ আসন থেকে নির্বাচনে জিতেছিলেন। তিনি তাঁর নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিলেন যে তিনি ৩৩৮ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। বিজেপি নেতা অশ্বথনারায়ণ গৌড়াকে পরাজিত করেছিলেন সুরেশ।
 YSRCP নেতা কানুমুরু রঘুরাম কৃষ্ণ রাজা শীর্ষ ৫ ধনী সাংসদদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিলেন৷ তাঁর সম্পদের পরিমাণ ৩২৫ কোটি। তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের নরসাপুরম আসন থেকে জিতেছিলেন।
YSRCP নেতা কানুমুরু রঘুরাম কৃষ্ণ রাজা শীর্ষ ৫ ধনী সাংসদদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিলেন৷ তাঁর সম্পদের পরিমাণ ৩২৫ কোটি। তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের নরসাপুরম আসন থেকে জিতেছিলেন।
ধনী এমপিদের তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিলেন তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি) নেতা জয়দেব গাল্লা, যিনি অন্ধ্র প্রদেশের গুন্টুর আসন থেকে জয়ী হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে তাঁর ৩০৫ কোটি টাকার সম্পদ ছিল। গাল্লা একজন সুপরিচিত শিল্পপতি এবং রাজা ব্যাটারি কোম্পানির মালিক।
ধনী এমপিদের তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিলেন তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি) নেতা জয়দেব গাল্লা, যিনি অন্ধ্র প্রদেশের গুন্টুর আসন থেকে জয়ী হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে তাঁর ৩০৫ কোটি টাকার সম্পদ ছিল। গাল্লা একজন সুপরিচিত শিল্পপতি এবং রাজা ব্যাটারি কোম্পানির মালিক।