লাইফস্টাইল Summer: ঘুটঘুটে অন্ধকারে ১ মাস রেখে তৈরি, তীব্র গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে, রোজ ১ চামচই যথেষ্ট Gallery April 14, 2024 Bangla Digital Desk *গ্রীষ্মের প্রচণ্ড তাপ থেকে বাঁচতে আমরা নানা বাহানা খুঁজি, যাতে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকে। এছাড়াও বাজারে এই সময় এমন অনেক ফল পাওয়া যায়, যা শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তেমনই একটি বিশেষ ধরনের মোরব্বা রয়েছে, যা গোলাপের পাপড়ি থেকে প্রস্তুত করা হয়। সংগৃহীত ছবি। *এটি গোরখপুরের ঘণ্টাঘরে অবস্থিত মুরব্বা গলিতে প্রাণনাথের দোকানে পাওয়া যায়। একে গুলকন্দ মোরব্বা বলা হয়, এটি বিশেষ করে গ্রীষ্মের মরশুমে প্রস্তুত করা হয়। এটি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সংগৃহীত ছবি। *প্রাণনাথের দোকানে গরম থেকে বাঁচতে আমলকির মোরব্বা এবং একটি বিশেষ লেবুর আচার পাওয়া যায়, যা গ্রীষ্মে স্বস্তি দেবে। সংগৃহীত ছবি। *গোরখপুরের ঘণ্টাঘর পৌঁছলেই সোজাসুজি একটি ছোট রাস্তা দেখা যায়, যার নাম মুরব্বা গলি। এখানে একটি মাত্র মোরব্বার দোকান আছে, এটি ৫০ বছরের পুরনো দোকান। সংগৃহীত ছবি। *দোকানে বসেই প্রাণনাথ গুপ্তা জানিয়েছেন, তাঁর দোকান সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। গ্রীষ্মের মরশুমে বিশেষ উপকারী তাঁর তৈরি গুলকন্দ মোরব্বা। এটি গোলাপের পাপড়ি থেকে প্রস্তুত করা হয়। সংগৃহীত ছবি। *গোলাপের পাপড়িতে চিনি ও মধু মিশিয়ে একটি অন্ধকার ঘরে পুরো এক মাস রাখা হয়। এর পর এর থেকে গুলকন্দ মোরব্বা প্রস্তুত করা হয়। গরমে এটি খেলে পেট ঠান্ডা থাকে। একইসঙ্গে এখানে, আপেল এবং গুজবেরি থেকে জ্যামও তৈরি করা হয়। তবে এই জ্যামটি তিন দিনেই তৈরি হয়ে যায়। সংগৃহীত ছবি। *গুলকন্দ ও বেলের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। দোকানদার প্রাণনাথ জানান, গরমের মরশুমে গুলকন্দ ও বেলের মোরব্বাই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। এই দুটিই খুব জনপ্রিয় এবং গ্রীষ্মের মরশুমে সবচেয়ে বেশি উপকারী। এটি এক মাসের বেশি বাড়িতে রাখা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি। *গুলকন্দ মোরব্বা প্রতি কেজি ২৪০ টাকা থেকে শুরু হয় এবং বেলের মোরব্বা ২০০ টাকা থেকে শুরু হয়। পাশাপাশি প্রতি কেজি লেবুর আচার পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১০০ টাকায়। প্রাণনাথ বলেন যে, তিনি নিজের হাতে দীর্ঘদিন ধরে এই সব মোরব্বা প্রস্তুত করছেন। সংগৃহীত ছবি।