Tag Archives: Health Tips

প্রযুক্তি

Car Ac Tips: গাড়িতে ভরপুর এসি চালিয়েও কীভাবে কম তেল পোড়াবেন এবং দুর্দান্ত মাইলেজ পাবেন? রইল ‘সিক্রেট’ টিপস

Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk

দাবদাহে টেকা দায়! শুধু বাড়ি নয়, গাড়িতেও চলছে সমানতালে এসি। কীভাবে গাড়িতে এসি চালালে তেল কম পুড়বে এবং ভাল মাইলেজ পাবেন?

বিশেষজ্ঞদের দাবি, গাড়িতে বেশি AC চালালে, তা গাড়ির মাইলেজের উপরে ৫ থেকে ৭ শতাংশ প্রভাব ফেলে।

একাধিক রিপোর্ট ও সমীক্ষা অনুযায়ী, গাড়ির এসি চালু থাকলে ৪ থেকে ১০ শতাংশ পেট্রল বা ডিজেলের খরচ বেড়ে যায়। প্রতি ১০০ কিলোমিটারে ০.২ থেকে ১ লিটার পেট্রল শুষে নেয় এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম।

গাড়ির এসি কীভাবে কাজ করে? এসি কাজ করার জন্য যে শক্তি প্রয়োজন, তা এসি নেয় গাড়ির ইঞ্জিন থেকে। ইঞ্জিনের উপরে চাপ সৃষ্টি করে এবং গাড়িকে আরও জ্বালানি ব্যবহার করতে বাধ্য করে।

গাড়ির ইঞ্জিন স্টার্ট না করলে এসিও অন হয়না আর ইঞ্জিন চালানোর জন্য প্রয়োজন পড়ে তেলের। যত দীর্ঘ এসি অন থাকবে তত বেশি শক্তির প্রয়োজন পড়বে ইঞ্জিনের, যাতে কমে গাড়ির মাইলেজ।

আপনি যদি গাড়ির এয়ার কন্ডিশনার তার সর্বোচ্চ সেটিংসে চালান, তাহলে গাড়ির গড় মাইলেজের রিটার্ন ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। তাহলে গাড়িতে এসি চালানোর পর-ও কীভাবে কম তেল পোড়াবেন এবং ভাল মাইলেজ পাবেন?

প্রথমেই যখন গাড়ির এসি অন করছেন, তখন তাপমাত্রা বেশি রাখুন, ধীরে ধীরে কমান। এতে আপনার গাড়ির ভিতর অনেক্ষণ পর্যন্ত ঠান্ডা থাকবে এবং তেল বেশি পুড়বে না।

এই গরমে গাড়ি যদি শেড-এর তলায় না থাকে, তবে ভিতরটা তেতেপুড়ে থাকবে। তাই গাড়িতে উঠে আগে এসি চালিয়ে দেবেন না, গাড়ির জানলাগুলো খুলে আগে গরম হাওয়া বার হতে দিন। তারপর এসি চালান।

গাড়ি স্টার্ট দেওয়ার সঙ্গেই রিসার্কুলেশন মোডটি বন্ধ করুন, এরফলে বায়ুচলাচল হবে এবং গরম বাতাস বেরিয়ে যাবে। পরে গাড়ির ভিতরটা আবার ঠান্ডা হয়ে গেলে রিসার্কুলেশন মোড চালু করুন।

সবশেষে, গ্রীষ্মে গাড়ির এসি ও কম্প্রেসের নিয়মিত চেক করান। নিয়মিত গাড়ির এসি চেক করতে থাকলে এসি খুব তাড়াতাড়ি গাড়ি ঠান্ডা করতে পারবে ফলে আপনি চাইলে কিছুক্ষণ এসি চালিয়ে তা বন্ধ করেও গাড়ি চালাতে পারেন।

লাইফস্টাইল

Health Tips: মুড়ি না মাখানা, কোনটি বেশি পুষ্টিকর? ওজন ঠিক রাখে? ডায়াবেটিস রোগীরা অবশ্যই জানুন

Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk

মাখানা অর্থাৎ ফক্স নাটস এবং মুড়ি দু'টি স্বাস্থ্যকর খাবার। এগুলি কেবল সুস্বাদু নয়, সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ীও বটে। মানুষজন আরও স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে উঠেছে এবং ক্রমাগত তাদের খাবারের প্রয়োজনের জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলি সন্ধান করে। কিন্তু মাখান না মুড়ি, কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর? জেনে নেওয়া যাক। — মাখানা অর্থাৎ ফক্স নাটস এবং মুড়ি দু’টি স্বাস্থ্যকর খাবার। এগুলি কেবল সুস্বাদু নয়, সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ীও বটে। মানুষজন আরও স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে উঠেছে এবং ক্রমাগত তাদের খাবারের প্রয়োজনের জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলি সন্ধান করে। কিন্তু মাখান না মুড়ি, কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর? জেনে নেওয়া যাক।

পদ্মবীজ নামেও পরিচিত মাখানা। নারিন্দর মোহন হাসপাতাল এবং হার্ট সেন্টার মোহন নগরের ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই জানান, এতে ক্যালোরি কম এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। এগুলো প্রোটিন, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাসের ভাল উৎস।

মাখানা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, তাই এটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে ফিট রাখতে একটি দুর্দান্ত ব্রেকফাস্ট হতে পারে। যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য এটি সেরা বিকল্প হতে পারে।

মুড়ি হালকা এবং খাস্তা। বাচ্চারাও এটা খুব পছন্দ করে। এতে ফ্যাট। এবং ক্যালোরি কম থাকে। তবে এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিও থাকে। এটি কিছু পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করে। কিন্তু প্রোটিন বা ফাইবারের একটি ভাল উৎস নয়।

মাখানা প্রায়ই তেলে ভাজা হয়। যা অতিরিক্ত ক্যালোরি এবং ফ্যাট যোগ করে। অন্য দিকে, মুড়ি সাধারণত কোনও তেল ছাড়াই শুকনো খাওয়া হয়। মাখানা গ্লুটেন-মুক্ত। কিন্তু মুড়িতে গ্লুটেন থাকে। মাখানার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স মুড়ির তুলনায় কম। অর্থাৎ এটি রক্তে শর্করার মাত্রায় আকস্মিক বৃদ্ধি ঘটায় না, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল বিকল্প করে তোলে।

মুড়িতে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে এবং এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অল্প পরিমাণে মুড়ি খাওয়া উচিত।

মাখানা এবং মুড়ি উভয়েরই নিজস্ব সুবিধা রয়েছে। মাখনায় প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হলেও মুড়িতে ফ্যাট এবং ক্যালোরি কম থাকে। এগুলি অল্প পরিমাণে এবং একটি সুষম খাবারের অংশ হিসাবে খাওয়া যেতে পারে।

লাইফস্টাইল

Dal Cooking Tips: রান্না করার আগে ডাল ভিজিয়ে রাখেন তো, কোন ডাল কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে তবেই হবে কামাল

Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk

ভাত ও ডাল এই দুই খাবার যেন একে অপরের পরিপূরক৷ ডিনারে গরম গরম ডালের সঙ্গে রুটি যেমন উপাদেয় তেমনিই এই ঠা ঠা পোড়া গরমে ঠান্ডা ভাতের সঙ্গে আম দিয়ে টক ডাল যেন শরীর জুড়িয়ে দেয়৷ কিন্তু ডাল রান্নার সময় কয়েকটা ছোট্ট টিপস মানলে তা ডাল খাওয়ার গুণ আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়৷ ডাল, রাজমা, তড়কার ডাল এই সব জিনিস ভিজিয়ে রাখা পরিবারের একটি সাধারণ অভ্যাস, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা একটি ঐতিহ্য। Photo- File

কিন্তু জানেন কি এর পিছনে রয়েছে মস্ত বড় কারণ৷ যা আমাদের পরিবারের সিনিয়ররা রোজকারের অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে এই গুণের কাজটি করে যান৷ প্রাথমিকভাবে এটি ডালকে আরও সহজে সিদ্ধ করতে সাহায্য করে। তবে এছাড়াও এটা ডালের গুণকে আরও সমৃদ্ধ করে দেবে৷ Photo- File

ভিজিয়ে রাখা ডাল প্রথমেই নরম হয়ে যায়৷ নিখুঁতভাবে ডাল সিদ্ধ করার জন্য যতটা সময় বা জ্বালানি প্রয়োজন তা কমিয়ে দেয় - আমাদের মা এবং ঠাকুরমাদের যা রোজকারের অভ্যাস তার পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ জেনে নিন আর মেনে চলুন সেই নিয়ম৷ Photo- File — ভিজিয়ে রাখা ডাল প্রথমেই নরম হয়ে যায়৷ নিখুঁতভাবে ডাল সিদ্ধ করার জন্য যতটা সময় বা জ্বালানি প্রয়োজন তা কমিয়ে দেয় – আমাদের মা এবং ঠাকুরমাদের যা রোজকারের অভ্যাস তার পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ জেনে নিন আর মেনে চলুন সেই নিয়ম৷ Photo- File

ডালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফোলেট ও আয়রনের মতো উপাদান রয়েছে৷ এছাড়াও বিভিন্ন রকমের প্রোটিনের ভান্ডার ঠাসা রয়েছে এই ডালগুলিতে৷ Photo- File

আয়ুর্বেদ অনুসারে, সর্বোত্তম পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে জলে ভেজানো ডাল৷ এটি হজমশক্তি বাড়ায় এবং সামগ্রিক পুষ্টিতে অবদান রাখে। এছাড়া এভাবে ভিজিয়ে রাখলে অ্যাসিড এবং ট্যানিনগুলি অপসারণ করতে সহায়তা করে৷ এই পদার্থগুলি যা হজমে বাধা দেয় এবং বদহজম, ফোলাভাব এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সৃষ্টি করে। Photo- File

উপরন্তু, ভিজিয়ে রাখলে ডালেরল বাইরের গা থেকে কীটনাশক দূর হয়ে যায়, যা ডাল ব্যবহারের আরও নিরাপদ করে পাশাপাশি পুষ্টিগুণও বাড়িয়ে তোলে৷ Photo- File

ডাল ভেজানোর জন্য সঠিক পদ্ধতি: ডাল বারবার ধুয়ে নিন৷ যতক্ষণ না পাত্রের জল পরিষ্কার হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ডালটি ধুয়ে নিন৷ ডালটি পুরোপুরি ডুবে থাকে এভাবে পর্যাপ্ত জল যোগ করুন। তবে গরম জল দিয়ে ডাল ধোবেন না, বা ভিজিয়েও রাখবেন না৷ Photo- File

যদি ছোলা -মটর এরকম ডাল হয় তাহলে সারারাত ডাল ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ যদি এতক্ষণ ভিজিয়ে রাখা না সম্ভব হয় তাহলে অন্তত রান্না করার এক ঘণ্টা আগে ডাল ভিজিয়ে রাখুন৷ Photo- File

যদি মনে করেন বাইরে অর্থাৎ রুম টেম্পারেচরে ডাল ভিজিয়ে রাখলে ডাল নষ্ট হয়ে যাবে তাহলে জল দিয়ে ভিজিয়ে একটা পাত্রে ঢাকা দিয়ে ফ্রিজেও রাখতে পারেন৷ Photo- File

তবে মুসুর ডালের ক্ষেত্রে রান্নার আগে ১০-১৫ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখলেও হবে৷ যদি ভাজা মুগের ডাল রান্না করতে চান তাহলে সেই ডাল না ভিজিয়ে শুধু শুকনো কড়াইতে নেড়ে নিন ৷ তারপর রান্না করুন৷ Photo- File

তবে সব ডালই যদি ২ ঘণ্টার বেশি ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে শুধু তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে তাহলে হজমের জন্যেও সুবিধা হবে৷ Photo- File

যদি ছোলার ডাল , তড়কার ডাল বা রাজমা রাঁধেন তাহলে অতি অবশ্যই তা সারা রাত ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ Photo- File

বোনাস টিপস: ডালকে যথাযথভাবে ভিজিয়ে এবং পরিষ্কার করার পরে, এটি রান্নার আগে একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এফেক্ট দেওয়ার জন্য সিদ্ধ করার সময় এক চিমটি হলুদ দিয়ে দিন। Photo- File

লাইফস্টাইল

Summer Special: ভরা পেটেই ওজন কমবে ঝপঝপ করে, পেট থাকবে পরিষ্কার, ত্বক হবে টানটান, পাতে থাক এই ফল

Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk

গ্রীষ্মের মরশুমে খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া খুবই জরুরি। আসলে গরমে শরীরে জলের চাহিদাও বৃদ্ধি পায়। আর সেই কারণেই গ্রীষ্মের মরশুমে পুষ্টিগুণে ভরপুর কয়েক ধরনের ফল ও সবজির চাহিদা বেড়ে যায়। আসলে এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ জল পাওয়া যায়। তাই চিকিৎসকরাও পরামর্শ দেন যে, গ্রীষ্মের ঋতুতে জলসমৃদ্ধ ফল খরমুজ বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। এই ফল শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখে এবং জলশূন্যতা প্রতিরোধ করে।

ফরিদাবাদের বল্লভগড়ের সিভিল হাসপাতালের চিকিৎসক যোগেন্দ্র সারদানা সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন যে, খরমুজ খুবই স্বাস্থ্যকর একটি মরশুমি ফল। এতে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

আসলে খরমুজে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা শরীরকে মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে খুবই কার্যকর।

ওই চিকিৎসক আরও বলেন, খরমুজ প্রচুর পরিমাণে জল এবং অক্সিকাইন রয়েছে। যার কারণে এই ফল সেবন করলে কিডনিতে পাথরের সমস্যা হয় না। ফলে এটি কিডনির জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। খরমুজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে জল এবং ফাইবারও থাকে। যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে দূরে রাখে। আর সবথেকে বড় কথা হল, খরমুজ ওজন কমাতেও সহায়ক। সব মিলিয়ে খরমুজ যদি সঠিক পরিমাণে এবং সঠিক উপায়ে খাওয়া হয়, তবে তা শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

এর পাশাপাশি খরমুজ খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে এবং ত্বকের নানা সমস্যাও দূর হয়। এর মধ্যে অন্যতম হল, দাগ-ছোপ এবং রুক্ষ-শুষ্ক ত্বকের সমস্যা। রক্তচাপের জন্যও উপকারী এই মরশুমি ফল। আসলে এর মধ্যে প্রাপ্ত পটাশিয়াম একটি ভ্যাসোডিলেটর হিসাবে কাজ করে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। তাই গরমের দিনে খরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর এই সময় ডায়েটে খরমুজ যোগ করলে শরীরও হাইড্রেটেড থাকে।

লাইফস্টাইল

Health Tips: ফল খেলেও কাজে লাগান না পাতা! এতেই আছে বিশাল উপকার, রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা কমায়

Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk

আয়ুর্বেদে বেল গাছের ফল ও পাতাকে উপকারী বলে মনে করা হয়। বেলে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ পাওয়া যায়। এর মধ্যে ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, রিবোফ্লাভিন, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং বি৬, বি১ এবং বি১২ রয়েছে।

এগুলো শরীরের বিকাশে উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়াও এর পাতাকে অনেক গুণে পরিপূর্ণ বলেও মনে করা হয়।

আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ দীপ্তি নামদেব জানান, বেল গাছের পাতা ও ফল খেলে আয়ুর্বেদে বাত, পিত্ত এবং কফের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

এছাড়া প্রতিদিন বেলপাতার সেবন উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আগে কাঁচা বেলের সঙ্গে হলুদ ও ঘি মিশিয়ে ভাঙা হাড়ের উপর লাগানো হতো।

প্রতিদিন এই গাছের পাতা খেলে বিপি ও ডায়াবেটিসের সমস্যা দূর হয়। এর পাতা পানিতে সিদ্ধ করে পান করলে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ ছাড়া বেলের রস পেটের জন্য অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়।

লাইফস্টাইল

Health Tips: ছোট্ট এই দানাই মহৌষধ! হাড় করে মজবুত, সারায় পেটের জ্বালাপোড়া, কী ভাবে খাবেন

Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk

সরষের অনেক উপকারিতা। নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ প্রিয়াঙ্কা সিং বলেন, সরষে বীজ পরিপাকতন্ত্র সংক্রান্ত সব সমস্যায় খুবই কার্যকরী। এছাড়া হাড় মজবুত, হৃদরোগ, স্থূলতা, মাথাব্যথা, চুল ও ত্বক সংক্রান্ত রোগে এটি খুবই উপকারী।

সরষে পিষে শরীরের উপরের অংশে মালিশ করুন যতক্ষণ না এটি শুকিয়ে যায় এবং নিজে থেকে নিচে পড়ে যায়। ত্বক সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা দূর করার পাশাপাশি শরীরে সৌন্দর্যও যোগায়।

সরষের বীজে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ফোলা কমাতে সহায়ক। এর তেল খাবারের স্বাদ বাড়ানোর জন্য বিখ্যাত। এটাও বদমেজাজি। এটি আয়রন, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ফসফরাসের মতো অনেক পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। এর তেল, বীজ, গুঁড়ো এবং পাতাও উপকারী। এদের পাতা সবজিতে ব্যবহার করা হয়।

এটি বেশি খেলে পেটে জ্বালাপোড়া, বমি-ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা, চুলকানি, আমবাত, ঠোঁট ফুলে যাওয়া, জিহ্বা-গলা, শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধার মতো সমস্যা হতে পারে।

তাই যদি এটি ব্যবহার করতে চান তবে করুন। এটি শুধুমাত্র একটি আয়ুর্বেদ চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করা উচিত। এবং যাদের সরষে থেকে অ্যালার্জি আছে তারা এটি ব্যবহার করবেন না।

লাইফস্টাইল

Health Tips: কোন কোন ফল খেয়ে জল খেলেই বিপদ! আরেকবার ভুল করার আগেই জানুন, শরীর থাকবে ফিট

Gallery May 4, 2024 Bangla Digital Desk

ফল ওজন কমানোর জন্য দুর্দান্ত কারণ এতে কম ক্যালোরি। উচ্চ ফাইবার এবং জলের উপাদান রয়েছে। ভিটামিন এবং অন্যান্য উপাদানের একটি দুর্দান্ত উৎসও ফল। এতে প্রচুর খনিজ উপাদান রয়েছে, যা শরীরের জন্য প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজন। ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোইয়ের মতে, "অনেকে ভুল উপায়ে ফল খান, যা সংশোধন না করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হতে পারে।" — ফল ওজন কমানোর জন্য দুর্দান্ত কারণ এতে কম ক্যালোরি। উচ্চ ফাইবার এবং জলের উপাদান রয়েছে। ভিটামিন এবং অন্যান্য উপাদানের একটি দুর্দান্ত উৎসও ফল। এতে প্রচুর খনিজ উপাদান রয়েছে, যা শরীরের জন্য প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজন। ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোইয়ের মতে, “অনেকে ভুল উপায়ে ফল খান, যা সংশোধন না করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হতে পারে।”

নারিন্দর মোহন হাসপাতাল এবং হার্ট সেন্টার মোহন নগরের ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই বলেছেন যে, বেশিরভাগ ফলের মধ্যে চিনি এবং ফাইবার পাওয়া যায়। ফলের মধ্যে পাওয়া শর্করা ফ্রুক্টোজ এবং পেকটিন বৃহদন্ত্রে পাচিত হয়। যার কারণে মল চলাচল সহজ হয়। ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। তাই ফল খাওয়ার পর জল খাওয়া উচিত নয়।

কমলা এবং স্ট্রবেরির মতো সাইট্রাস ফলগুলিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকে। তরমুজ, আঙুর, শসা ইত্যাদি খাওয়ার পর জল পান করা উচিত নয়। এতে শরীরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। এর ফলে পেটে ব্যথা হতে পারে।

ঘুমনোর দু'তিন ঘণ্টা আগে যে কোনও কিছু এড়িয়ে যাওয়া ভাল কারণ এটি হজম প্রক্রিয়াকে বিরক্ত করে। ঘুমনোর ঠিক আগে ফল খাওয়া ভাল নয়, কারণ রাতে শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়। রাতে মেলাটোনিন হরমোন আমাদের শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বন্ধ করে দেয়, যাকে বলা হয় দুর্বল গ্লুকোজ সহনশীলতা এবং আমরা যখন রাতে খুব বেশি খাই তখন সেই অতিরিক্ত গ্লুকোজ আমাদের শরীরে আসে। — ঘুমনোর দু’তিন ঘণ্টা আগে যে কোনও কিছু এড়িয়ে যাওয়া ভাল কারণ এটি হজম প্রক্রিয়াকে বিরক্ত করে। ঘুমনোর ঠিক আগে ফল খাওয়া ভাল নয়, কারণ রাতে শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়। রাতে মেলাটোনিন হরমোন আমাদের শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বন্ধ করে দেয়, যাকে বলা হয় দুর্বল গ্লুকোজ সহনশীলতা এবং আমরা যখন রাতে খুব বেশি খাই তখন সেই অতিরিক্ত গ্লুকোজ আমাদের শরীরে আসে।

যার কারণে ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা বেড়ে যায়। এছাড়া গভীর রাতে ফল খেলেও অ্যাসিডিটির লক্ষণ দেখা দিতে পারে। ফলগুলি সন্ধ্যার জলখাবার হিসাবে খাওয়া উচিত, তার পরে নয়।

লাইফস্টাইল

Health Tips: ছোট্ট একটি জিনিসেই ৭% খারাপ কোলেস্টেরল! আর কী কী পাতে রাখবেন, রইল তালিকা

Gallery May 4, 2024 Bangla Digital Desk

শুধুমাত্র শীতকালেই কোলেস্টেরল বেড়ে ওঠে না। গরমেও মধ্যেও বাড়তে কোলেস্টেরলের মাত্রা। কোলেস্টেরলের এই মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় রোজকার ডায়েটে নিয়ন্ত্রণ।

অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরল হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে কোলেস্টেরলকে হাতের মুঠোয় রাখতে গেলে এই ৬টি খাবার পাতে রাখা ভাল।

প্রোটিনের পাশাপাশি ডাল ফাইবারের একটি দারুণ ভাল উৎস। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে ডাল। মুগ, মুসুর থেকে শুরু করে রাজমা সবই এই তালিকায় রয়েছে।

বাদাম কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। বাদামের মধ্যে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেল। রোজ বাদাম খেলে ৭ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ কোলেস্টেরল কমে শরীরের মধ্যে থেকে।

বাড়িতে রান্নায় কমাতে হবে উচ্চ ফ্যাট যুক্ত তেল ব্যবহার করা। রান্নার জন্য অলিভ অয়েল ব্যবহার করা এক্ষেত্রে ভাল। এই তেল খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।

ওটসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। তাই ওটস গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টে পিত্ত অ্যাসিডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রক্তে কোলেস্টেরলের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। ফলে ওটস হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

সামুদ্রিক মাছের মধ্যে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে দারুণ সাহায্য করে। তাই রোজের ডায়েট সামুদ্রিক মাছ রাখা ভাল।

রোজ সকালে ফ্ল্যাক্স সিড ভেজানো জল খাওয়া বেশ ভাল। ফাইবার ছাড়াও ফ্ল্যাক্স সিডের মধ্যে লিগনান পাওয়া যায়। এটি শরীরে ইস্ট্রোজেনের মতো কাজ করে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।

আলিপুরদুয়ার, লাইফস্টাইল

Healthcare: হাই-প্রেশার, বাতের ব্যথা গায়েব হবে! এই চেনা শাক খেলে ছুঁতেও পারবে না গরম!

Gallery May 4, 2024 Bangla Digital Desk

আদিবাসীদের মধ‍্যে মেচ ও বোরো জনজাতির মানুষেরা গরমকালে খেয়ে থাকেন এই খাবার।তাদের ধারণা পেট ঠান্ডা রাখতে পারে এই খাবারটি।এই খাবারটির নাম পাট শাকের ঠান্ডা ঝোল। জেনে নেওয়া যাক গরমে এই শাকের উপকারিতা! শুধু এখানকার মানুষরা নয়, আপনিও সুস্থ থাকতে খেতে পারেন পাট শাক! photo source collected

পাটের চাষ শুরু হয়েছে বিভিন্ন এলাকায়। পাট পাতা গাছ থেকে বের করে এনে এই পদটি তৈরি করা হয়। পাট শাকে থাকে প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাট। যে কারণে পাট শাক খেলে তা শরীরে সৃষ্ট প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।photo source collected

এছাড়াও এই শাকে আছে লাইকোপিন। এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি আমাদের শরীরের কোষগুলোকে রক্ষা করে অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে।photo source collected

তাপপ্রবাহের প্রভাব শরীরের ওপর যাতে না পরে তার জন‍্য ঠান্ডা খাবার খেয়ে থাকেন তারা। শুধু এই জনজাতি নয়, গোটা দেশের লোকেরাই গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার মতো খাবার খান! পাট শাক শরীর ঠান্ডা রাখতে অন্যতম! photo source collected

পাট শাকে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যাবে পর্যাপ্ত। নিয়মিত পাট শাক খেলে হাড় ভাল থাকে। বাতের ব্যথা ঠিক করে এই শাক!photo source collected

পাট শাকে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। এই ভিটামিন একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা স্ট্রেস দূর করে! উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেশারের কমাতে দারুণ ভাল এই পাতা!photo source collected

দূষণ এবং জীবনযাত্রার বদ অভ্যাসের কারণে কোষের যে অক্সিডেটিভ ক্ষতি হয় তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পাট শাক খেলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। খাওয়ার রুচি বাড়ায়! photo source collected

এই পাট পাতার ঠান্ডা ঝোল কীভাবে রান্না করবেন? পাট গাছে পাতা ভরে এলে সেই পাতা সংগ্রহ করা হয়। এরপর জল দিয়ে তা ভাল করে ধুয়ে কেটে নিতে হয়।কড়াইয়ে কালোজিরে দিয়ে তা ভেজে নিয়ে হলুদ,লবণ যোগ করতে হয়।অল্প জল দিয়ে পাতা সেদ্ধ করে নামিয়ে ফেলতে হয়।এরপর ঠান্ডা জল দিয়ে ভাতের সঙ্গে খাওয়া হয়। (Reported By: Annanya Dey)

লাইফস্টাইল

Health Care Tips: অফিসে বসে বসে কাজ! প্রতিদিন একটু দাঁড়ালেই সুগার-প্রেশার-সহ বহু ভয়ঙ্কর রোগ থেকে মুক্তি

Gallery May 4, 2024 Bangla Digital Desk

বর্তমানে অত্যন্ত ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে প্রতিটি মানুষের দিন কাটে ৷ সরকারি ও বেসরকারি কাজে আগের থেকে চাপ বেড়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় ল্যাপটপ বা প্রযুক্তিগত যন্ত্রাংশ দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকতে থাকতে, উঠে দাঁড়াতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকতে থাকতে বেশ কিছু সমস্যা ঘিরে ধরতে পারে ৷ যেমন অতিরিক্ত মাত্রায় মেদ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস-সহ বেশ কয়েকটি গম্ভীর রোগ দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

এই কারণে শরীরচর্চা বা শারীরিক কসরৎ করার সময় না থাকলেও ৷ প্রতিদিন কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও রুখে দিতে পারেন অনেক বড় বড় রোগ ৷ প্রতীকী ছবি ৷

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন দিনভর বসে থেকে দাঁড়িয়ে থেকে শারীরিক সমতা বজায় রাখা সম্ভব ৷ সারাদিন ধরে বসে বসে কাজ করলে কঠিন রোগ ছেঁকে ধরতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

দিনে বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেই এই সমস্যা থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া যেতে পারে ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক ঠিক কোন কোন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

এবার দেখে নেওয়া যাক ঠিক কতক্ষণ একজনের দিনে দাঁড়িয়ে থাকা অত্যন্ত জরুরি ৷ রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া আগের থেকে আরও ভাল হতে চলেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

বয়স, ফিটনেসের স্তর ভাল থাকে, এতে শরীরেও লাভ হয়ে থাকে অনেকটাই ৷ প্রতিটি মানুষই প্রতিদিন যদি আধ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকেন তবে বিশেষ ফল পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷

তবে এর বেশি সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে, টান ধরতে পরে মাংস পেশীতে, গাঁটে গাঁটে ব্যথাও হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

এই নিয়ে বেশ কিছু রিসার্চে জানতে পারা গিয়েছে সময় সময় ধরে হালকা ফুলকা ব্যায়াম, শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

যাঁদের একটু বয়স হয়েছে তাঁরা প্রতি ঘণ্টায় ৩-৪ মিনিট দাঁড়িয়ে বা হালকা করে হাঁটাচলা করে ৷ শরীরের খেয়াল রাখা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

এমন করলে বিশেষত যাঁরা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে ভোগেন তাঁদের শরীরে শর্করা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন শরীরের গতিবিধি একটি নির্দিষ্ট অন্তরাল ছাড়া ছাড়া করলে অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা, চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ব্যবহারিক প্রয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Just another WordPress site