একজন ফ্রিল্যান্স ইলাস্ট্রেটর বা গ্রাফিক ডিজাইনার হিসাবে কাজ শুরু করা যেতে পারে। লোগো এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনিং থেকে শুরু করে শিশুদের বই আঁকার মতো বিভিন্ন সৃজনশীল প্রকল্পে কাজ করা যেতে পারে। ফ্রিল্যান্স ইলাস্ট্রেশন বা ডিজাইনার হিসাবে বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করা যেতে পারে।
বাড়িতে বসেই এই ফুড বিজনেস শুরু করা যেতে পারে। প্রথমে ছোট আকারে শুরু করলেও, পরে এই ব্যবসা বিস্তার করার অনেক সুযোগ রয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে খাবার হোম ডেলিভারি করে এবং অনলাইনে খাবার সরবরাহ করে এই ব্যবসায় অনেক টাকা উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে। এখন অনলাইনে ফুড ব্যবসা খুবই জনপ্রিয় এবং এর অনেক চাহিদা ও সুযোগ রফয়েছে।
অনলাইনে নিজেদের দক্ষতার মাধ্যমে মোটা টাকা উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে। যেমন রান্না বা বেকিং ক্লাস। অনলাইনে বিভিন্ন রান্নার ক্লাস নিয়ে এবং বেকিং শিখিয়ে মোটা টাকা উপার্জন করা যেতে পারে। এতে বিনা পুঁজিতে ভাল আয় করার সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্তমানে এই অনলাইন টিউশনের বিশাল চাহিদা রয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে অনলাইনে টিউশন করিয়ে প্রতি মাসে মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব। এর জন্য নিজেরা যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই বিষয়ে অনলাইনে টিউশন শুরু করা যেতে পারে। এই ক্ষেত্রেও বিনা পুঁজিতে মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কনটেন্ট রাইটারের চাহিদা খুবই বেশি। বাড়িতে বসে বিভিন্ন বিষয়ে কনটেন্ট লিখে মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব। মিডিয়া হাউজ ছাড়াও বিভিন্ন কর্পোরেট সেক্টরে কনটেন্ট রাইটারের চাহিদা রয়েছে। অর্থাৎ বাড়িতে বসে বিনা পুঁজিতে এর মাধ্যমে মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব।