ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: মাত্র ১০০০ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করুন, প্রতি মাসে ঘরে আসবে ২ লক্ষ টাকা Gallery April 29, 2024 Bangla Digital Desk মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এই দুর্দান্ত ব্যবসা শুরু করে, এখন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করে গ্রামের মানুষ। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে লোকে মুরগি পালন শুরু করেছে। এখন আবার মানুষ খামার তৈরি করে স্থানীয় ভাবে মুরগি পালন শুরু করেছে। এমনই একজন হলেন সমস্তিপুরের সঞ্জয় রাম। ৫০০টি দেশি মুরগি দিয়ে ব্যবসা শুরু করা সঞ্জয় আজ একজন সফল মুরগির খামারি হয়ে উঠেছেন। তিনি দেশি মুরগি, দেশি ডিম ও মুরগির বাচ্চাও বিক্রি করেন। এতে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় হয়। সঞ্জয় জানিয়েছেন, ব্রয়লার মোরগ দ্রুত বড় হয়। দেশি মুরগি একটু বেশি সময় নেয়, কারণ এটি বড় হতে ৬০ থেকে ৮০ দিন লাগে। কিন্তু, বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। অন্য দিকে, দেশি মুরগি বাজারে বিক্রি হয় ৩০০ থেকে সাড়ে ৩৫০ টাকা কেজি। কারণ উভয় মুরগির মাংসের স্বাদে অনেক পার্থক্য রয়েছে। তবে সকলেই দেশি মুরগি পালন করে। কারণ ব্রয়লার মুরগির মাংসের চেয়ে, দেশি মুরগির মাংস বেশি সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে অনেকেই দেশি মুরগির মাংস বেশি পছন্দ করে। তিনি মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এই দুর্দান্ত ব্যবসা শুরু করেছিলেন। এখন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করছেন। সঞ্জয় রাম জানিয়েছেন যে, “আমরা ৩ বছর ধরে হাঁস-মুরগি পালন করছি। আমরা যখন হাঁস-মুরগি পালন শুরু করি তখন ৫০০টি মুরগি দিয়ে শুরু করি। আমাদের সবসময় প্রায় ৫০০০ মুরগি থাকে। এই সিজনে প্রচুর ডিম বের হয়েছে। বর্তমানে আমাদের ১০০০টি মুরগি রয়েছে।” তিনি আরও বলেন, এখানে ২০০টি মুরগি ডিম দেয়। আমরা প্রতিদিন ১০০ পিস মুরগির ডিম বিক্রি করি। আমরা ১০০টি ডিমের থেকে বাচ্চা প্রস্তুত করি। ফলে ২১ দিনে ১০০০ বাচ্চা হয়ে যায়। তিনি বলেন, আমরা মাসে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মুরগি বিক্রি করি। যেখানে আমরা প্রতিদিন ১০০টি দেশি মুরগির ডিম বিক্রি করি, যা প্রতি পিস ১০ টাকায় বিক্রি হয়। ডিম ও মুরগি থেকে আমরা প্রতি মাসে প্রায় ১ লক্ষ টাকা আয় করি।
ব্যবসা-বাণিজ্য LIC Policy: শুধু পাঁচটা বছর ধৈর্য ধরতে পারবেন? তাহলেই LIC-র এই প্ল্যানে হবে টাকা ডবল ! Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk পনেরো-কুড়ি বছর আগের কথা। কিষাণ বিকাশ পত্রে পাঁচ বছরে টাকা ডবল হত। আজ আর সে দিন নেই। কিষাণ বিকাশ পত্রে টাকা দ্বিগুণ হতে এখন দশ বছর সময় লাগে। তবে পাঁচ বছরে টাকা ডবল করার কিছু স্কিম এখনও আছে। এর মধ্যে এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যান অন্যতম। এলআইসি ইনভেস্ট প্লাস প্ল্যান হল ইউলিপ, নন-পার্টিসিপেন্ট, একক প্রিমিয়াম জীবন বিমা পরিকল্পনা। একক প্রিমিয়াম পেমেন্ট করলে পলিসির মেয়াদে বিমা-সহ বিনিয়োগ কভার প্রদান করা হয়। অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও এই প্ল্যান কেনা যায়। এত বছরে টাকা দ্বিগুণ হবে: আগেই বলা হয়েছে, এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে একক প্রিমিয়াম প্ল্যান। অর্থাৎ একলপ্তে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। বলে রাখা ভাল, এই বিনিয়োগে ঝুঁকি আছে। বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে পারলে ১৫ শতাংশ এনএভি বৃদ্ধির ভিত্তিতে ৫ বছরে টাকা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ঝুঁকি কম নিতে চাইলে রিটার্নও কম হবে। বিমা কভারও মিলবে: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে জীবন বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমা কভারও পাওয়া যায়। বিমা কভারের টাকা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। অর্থাৎ বিনিয়োগ যত বেশি হবে, বিমা কভারও তত বাড়বে। ধরা যাক, কেউ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তিনি ৩,৭৫,০০০ টাকা দুর্ঘটনা কভারেজ পাবেন। ডেথ বেনিফিট: এলআইসি ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে ঝুঁকি শুরু হওয়ার আগে মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তি শুধুমাত্র ইউনিট তহবিলের টাকা পাবেন। ঝুঁকি শুরু হওয়ার পর মৃত্যু হলে বিমার টাকা এবং ইউনিট তহবিল, উভয়ই মিলবে। ম্যাচিউরিটির সুবিধা: বিনিয়োগকারী যদি লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটির তারিখ পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটি বেনিফিট হিসেবে ইউনিট ফান্ড ভ্যালুর সমান পরিমাণ পাবেন। পলিসি সারেন্ডার: বিনিয়োগকারী চাইলে পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। প্রাথমিক ৫ বছরের প্ল্যান সারেন্ডার করলে ডিসকাউন্ট চার্জ কেটে ইউনিট ফান্ডের মূল্য দেওয়া হয়। লক ইন পিরিয়ড (৫ বছর) শেষ হওয়ার পর পলিসি সারেন্ডার করলে পুরো ইউনিট ফান্ড ভ্যালু প্রদান করা হয়।
ব্যবসা-বাণিজ্য New Business Ideas: চাকরির দুশ্চিন্তা ছেড়ে ঘরেই শুরু করুন এই ব্যবসা, ৫০ হাজার টাকা রোজগার হবে প্রতি মাসে Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk হরিয়ানার ঝাজ্জর জেলার মালিকপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রভাত ফোগটকে অনেকেই চেনেন। কৃষকদের কাছে তিনি অনুপ্রেরণা। আশপাশের জেলার অনেকেই তাঁর কাছে মৌমাছি পালনের পদ্ধতি শিখতে যান। তবে শুধু হরিয়ানার কৃষকরা নয়, যে কোনও রাজ্যের কৃষকরাই মৌমাছি পালনের ব্যবসা করে প্রতি মাসে ৫০ হাজার রোজগার করতে পারেন। বেকার যুবক যুবতীরাও শুরু করতে পারেন এই কাজ। চাকরি নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না। ১০ রকমের মধু তৈরি হচ্ছে: প্রভাত আপাতত মৌমাছি পালন করে ১০ রকমের সুস্বাদু এবং সবাস্থ্যকর মধু তৈরি করছেন। যে কেউ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, খুচরো দোকান, খাদি স্টোর এবং প্রদর্শনীর মাধ্যমে এই মধু বিক্রি করে বছরে কোটি টাকা আয় করতে পারেন। নিজের খামারে তিনি সরষে, তিল, জাম, লিচু-সহ ১০ রকম স্বাদের মধু তৈরি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। এর জন্য তিনি ওই সব ফুল বা ফলের গাছের কাছে মৌমাছির বাক্স রাখতেন। সেখান থেকেই তৈরি হয়েছে সুস্বাদু মধু। বছরে কোটি কোটি টাকা আয়: জানা গিয়েছে, প্রভাত একাধিক কৃষকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু এবং হরিয়ানার বিভিন্ন জায়গায় বাক্সতে মৌমাছি পালন ব্যবসা করছেন। এই সব এলাকা থেকে সংগৃহীত মধু ঝাজ্জরের প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্টে প্যাক করা হয়। তারপর অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলিতে শুরু হয় বিক্রি। প্রভাত ক্ষুদ্র শিল্পের অধীনে মধু প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট স্থাপন করেছেন। মধু উৎপাদনের জন্য অন্য মৌমাছি পালনকারীদের সঙ্গেও গাঁটছড়া বেঁধেছেন তিনি। ৫ রাজ্যের প্রায় ৫০ জন কৃষক তাঁর কাছে মধু তৈরির প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এখন তাঁরা স্বনির্ভর, নিজেদের উৎপাদিত পণ্য খোলা বাজারে বিক্রি করে মোটা টাকা রোজগার করছেন প্রত্যেকেই। বলে রাখা ভাল, বাবাই প্রভাতের অনুপ্রেরণা। তাঁকে অনুসরণ করেই তিনি কৃষিবিজ্ঞানে এমএসসি করেন। নিজের বিষয় হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন মৌমাছি পালন। বর্তমানে মৌমাছি পালনের উপর পিএইচডি-ও করা যায়। প্রভাত ফোগটের কৃতিত্বের স্বীকৃতি হিসেবে ভারত সরকার ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে তাঁকে জাতীয় যুব পুরস্কারে সম্মানিত করে। দেওয়া হয় ১ লাখ টাকা নগদ, মেডেল এবং প্রশংসাপত্র।
ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: ঘরে বসেই শুরু করুন এই দুর্দান্ত ব্যবসা, ঘুরে যাবে ভাগ্যের চাকা! টাকায় ভরে উঠবে মানিব্যাগ Gallery April 23, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা করা মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এর সবচেয়ে বড় কারণ বেকারত্ব, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে। এই কারণে মানুষ ব্যবসার পথ অবলম্বন করছে। কেউ যদি এই তালিকায় নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করতে চান, তবে আজ আমরা এমন একটি শক্তিশালী ছোট ব্যবসা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যা বাড়ি থেকে শুরু করা সম্ভব। এই ব্যবসার মাধ্যমে বাড়িতে বসেই মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব। এখানে আমরা আটা মিল ব্যবসার কথা বলছি, যার চাহিদা আজ অনেক বেশি। মানুষ এখন তাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হয়েছে। যার কারণে তারা খাঁটি জিনিস খেতে পছন্দ করে। তাই আটা কল থেকে উৎপাদিত খাঁটি আটার চাহিদা অনেক বেশি। যার কারণে এই ব্যবসার জনপ্রিয়তাও অনেক বেশি। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা, যা বছরে ১২ মাসই চলে। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য, একটি আটা গ্রাইন্ডিং মেশিনের প্রয়োজন হবে। যা অফলাইন স্টোর বা ইন্ডিয়ামার্টের মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে খুব সহজেই ক্রয় করা যেতে পারে। এছাড়াও, এই ব্যবসাটি এমন জায়গায় শুরু করা আরও সুবিধাজনক হবে, যেখানে বেশি লোক বাস করে, অর্থাৎ যেখানে মানুষের চলাচল বেশি। কেউ যদি চায়, নিজেদের বাড়িতেই এই মেশিন ইনস্টল করতে পারেন। আটা কল ব্যবসায় খরচ – কম খরচে এই লাভজনক ছোট ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। যদি আমরা এই ব্যবসার খরচ সম্পর্কে কথা বলি, তাহলে ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যে একটি আটা গ্রাইন্ডিং মেশিন পাওয়া যেতে পারে। শুরুতে, যে কেউ কোনও লাইসেন্স ছাড়াই ছোট পরিসরে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যত তাড়াতাড়ি ব্যবসা বাড়বে, লাইসেন্সের জন্যও আবেদন করা যেতে পারে। আটা কল ব্যবসা থেকে আয় – এই ব্যবসার মাধ্যমে দুটি উপায়ে অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। প্রথম উপায় হল গ্রাহকের আনা শস্য পিষে অর্থ উপার্জন করা। অন্য দিকে, দ্বিতীয় উপায় হল আটা মানুষের কাছে বিক্রি করা। যা বাজারে বিক্রি করা যেতে পারে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। সুতরাং, এইভাবে যে কেউ প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারেন।
ব্যবসা-বাণিজ্য মাত্র ৩০ ঘণ্টায় LIC থেকে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা আয় করা সম্ভব; করতে হবে এই কাজ Gallery April 22, 2024 Bangla Digital Desk কেউ যদি এলআইসিতে বিনিয়োগ করার বদলে, এলআইসি থেকে প্রতি মাসে আয় করতে চান তাহলে তাঁদের জন্য রয়েছে একটি উপায়। এলআইসিতে মাত্র ৩০ ঘণ্টা কাজ করে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা উপার্জন করা সম্ভব। হওয়া যেতে পারে এলআইসি এজেন্ট –যে কেউ দেশের সবথেকে বড় সরকারি বিমা কোম্পানির সঙ্গে কাজ শুরু করতে পারেন। এলআইসিতে বিমা এজেন্ট হয়ে পার্ট টাইম কাজ শুরু করা যেতে পারে। এই পলিসিতে এলআইসি থেকে কমিশন পাওয়া যাবে। এলআইসিতে পার্ট টাইম বিমা এজেন্ট হিসাবে কাজ করে কমিশন হিসাবে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা উপার্জন করা সম্ভব। শুধু ৩০ ঘণ্টা সময় দিতে হবে –এলআইসির বিমা এজেন্ট হওয়ার জন্য উইকেন্ডে শুধু ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় দিতে হবে। এইভাবে যে কেউ প্রতি মাসে মাত্র ৩০ ঘণ্টা কাজ করে মোটা টাকা উপার্জন করতে পারেন। হতে হবে ১২ পাস –এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য বেশি ডিগ্রির দরকার নেই। ১২ পাস হলেই এলআইসির এজেন্ট হিসাবে কাজ শুরু করতে পারবেন। অর্থাৎ এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য খুব বেশি শিক্ষিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। এইভাবে হওয়া যাবে এলআইসি এজেন্ট –এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য ডকুমেন্ট হিসাবে ৪টি কালার পাসপোর্ট সাইজ ফটো, বয়সের প্রমাণপত্র, শিক্ষার প্রমাণপত্র, প্যান কার্ড এবং আধার কার্ডের ডিটেলস দিতে হবে। এইভাবে হবে ৮৪,০০০ টাকা আয় –এলআইসি তাদের এজেন্টদের ৩৫% পর্যন্ত কমিশন হিসাবে দেয়। অর্থাৎ কোনও এলআইসি এজেন্ট যদি প্রতি মাসে এলআইসিকে ২.৪ লাখ টাকার নতুন প্রিমিয়ামের ব্যবসা দিতে পারেন, তাহলে প্রতি মাসে তাঁর ৮৪,০০০ টাকা আয় হবে। আয়ের কোনও লিমিট নেই –এলআইসি এজেন্টের কাজ পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম হিসাবে করা যেতে পারে। এলআইসি এজেন্ট হিসাবে কাজ করার জন্য সময়ের কোনও লিমিট নেই এবং একই সঙ্গে আয়ের ক্ষেত্রেও কোনও লিমিট নেই। অর্থাৎ যিনি যত ব্যবসা দিতে পারবেন, কমিশন হিসাবে তত বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: এখানে টাকা রাখলে ‘ডবল’ হবে সহজেই ! দেখে নিন Gallery April 18, 2024 Bangla Digital Desk বিনিয়োগ করার সময় সকলের একটাই লক্ষ্য যত বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় ৷ বিভিন্ন স্কিমে ভাগে ভাগে টাকা বিনিয়োগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ ৷ তবে বিনিয়োগের আগে জেনে নিতে হবে আপনি কতদিনের জন্য বিনিয়োগ করতে চান ৷ দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য পোস্ট অফিসের এই সুপারহিট স্কিম আপনার জন্য সেরা অপশন হতে পারে ৷ পোস্ট অফিসের কিষান বিকাশ পত্র অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি স্মল সেভিংস স্কিম ৷ এখানে মাত্র ১১৫ মাসে সহজেই দ্বিগুণ হয়ে যাবে টাকা ৷ কে কে খুলতে পারবেন KVP অ্যাকাউন্ট ? এখানে যে কেউ সিঙ্গল বা জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ ১০ বছরের বেশি বয়সের নাবালক বা নাবালিকারা নিজেদের নামে এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে পারবেন ৷ ন্যূনতম ১০০০ টাকা দিয়ে এখানে বিনিয়োগ শুরু করা যাবে ৷ কিষান বিকাশ পত্রে আপনি যত ইচ্ছে টাকা রাখতে পারবেন ৷ এখানে সর্বোচ্চ টাকা রাখার কোনও লিমিট নেই ৷ টাকা দ্বিগুণ হবে ১১৫ মাসে-কেভিপি অ্যাকাউন্টে বর্তমানে ৭.৫ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৷ এই হিসেবে আপনার টাকা মাত্র ১১৫ মাসে দ্বিগুণ হবে ৷ অর্থাৎ আপনি এখানে ১ লক্ষ টাকা রাখলে ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন ২ লক্ষ টাকা ৷ একই ভাবে এখানে ১০ লক্ষ টাকা রাখলে ম্যাচিউরিটিতে মিলবে ২০ লক্ষ টাকা ৷ এখানে বিনিয়োগ করলে কী কী সুবিধা মিলবে ? সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এই স্কিম স্টক মার্কেটের উপর নির্ভর করে না ৷সরকারি স্কিম হওয়ায় এখানে গ্যারেন্টিড রিটার্ন পাওয়া যাবে ৷যে কোনও পোস্ট অফিসে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে ৷ ১১৫ মাসে স্কিম ম্যাচিউর হয় ৷ কিন্তু আপনি যতক্ষণ টাকা না তুলবে ততদিন ইন্টারেস্ট পেতে থাকবেন ৷কিষান বিকাশ পত্রের মাধ্যমে লোন পেতে পারেন ৷
ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: বিনিয়োগ ছাড়াই রোজগার করতে পারবেন মোটা টাকা, দেখুন কী ভাবে Gallery April 18, 2024 Bangla Digital Desk এক পয়সাও বিনিয়োগ করতে হবে না। কিন্তু রোজগার হবে প্রতি মাসে। এমনটা আবার হয় না কি? অনেকেই ভুরু কোঁচকাবেন। কিন্তু বেশ কিছু অ্যাপ রয়েছে, যা আয়ের যথেষ্ট সুযোগ দিচ্ছে। এই অ্যাপগুলোকে বলা হয়, মানি আর্নিং অ্যাপ। মানি আর্নিং অ্যাপ কী: এই মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলো ইউজারদের বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সেটা গেমিং থেকে শুরু করে সার্ভে, এমনকী বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনুসন্ধানও হতে পারে। এই ধরনের অ্যাপে সাইন আপ করলে রিওয়ার্ড দেওয়া হয় ইউজারদের। সেটা নগদ টাকা হতে পারে কিংবা গিফট কার্ড বা অন্যান্য সুযোগ সুবিধা। মোদ্দা কথা হল, ইউজারের সময় এবং দক্ষতা কাজে লাগানো। যাতে অ্যাপের মানদণ্ড পূরণ করা যায়। বিভিন্ন ধরনের মানি আর্নিং অ্যাপ: সার্ভে অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে ইউজারদের বিভিন্ন সমীক্ষায় অংশ নিতে হয়। অ্যাপ বা স্পনসররা নানা রকমের প্রশ্ন করেন, ইউজার তাঁর উত্তর দেন। বিনিময়ে নগদ টাকা কিংবা গিফট কার্ড দেওয়া হয়। এই অ্যাপের মাধ্যমে ভাল টাকা রোজগারের সুযোগ রয়েছে। ক্যাশব্যাক অ্যাপ – ইউজার যখন কোনও দোকানে বা ই-কমার্স সাইটে কেনাকাটা করেন, তখন এই ধরনের অ্যাপের মাধ্যমে নগদের একটা অংশ ফেরত দেওয়া হয়। এটাকেই ক্যাশব্যাক বলে। সাধারণত নগদ বা রিওয়ার্ড পয়েন্টের মাধ্যমে ক্যশব্যাক দেওয়া হয়। রেফারেল অ্যাপ – বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজনের কাছে অ্যাপের রেফারেল লিঙ্ক পাঠাতে হয়। তাঁরা সেই লিঙ্কের মাধ্যমে সাইন আপ করলে মেলে কমিশন। সেল অ্যান্ড আর্ন অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বা পরিষেবা বিক্রির মাধ্যমে কমিশন অর্জনের সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে ফ্রিল্যান্সাররা নিজেদের জ্ঞান এবং দক্ষতা অনুযায়ী আয় করতে পারেন। কনটেন্ট রাইটার, গ্রাফিক্স ডিজাইনর, ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং ইত্যাদি কাজের সুযোগ মেলে। গিগ ইকোনমি অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে ফ্রিলান্সিং বা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন ইউজাররা। সেটা ড্রাইভিং, পার্সেল দেওয়া কিংবা যে কোনও ধরনের পরিষেবা প্রদান হতে পারে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: এবার পুঁইশাক আপনার জন্য নিয়ে আসবে মুঠো মুঠো টাকা ! Gallery April 17, 2024 Bangla Digital Desk গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে আজও পুঁইশাক খাওয়ার চল আছে। তবে পুঁইশাক গাছ একটি লতানো জাতীয় গাছ। পুই শাক গাছের পাতা ও ডাটি শাক হিসাবেই খাওয়া হয় ৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকের বাড়ির উঠানে বা ঘরের টালি চালের উপরে এই ধরনের পুইশাক গাছ জন্মায়। তবে এখন দক্ষিণ 24 পরগনা বেশ কিছু এলাকায় মাঠের জমিতে সবজি চাষের পাশাপাশি এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে। সঠিক পদ্ধতিতে পুঁইশাক চাষ করলে কৃষকরা অধিক লাভ হওয়ার সম্ভাবনা। মূলত গরম আবহাওয়ার পুঁইশাক গাছ খুব ভাল জন্মায়। কারণ কম তাপমাত্রায় গাছের ফলন খুব একটা ভাল হয় না। সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক গাছ হওয়া সম্ভব। তাই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে পুঁইশাক চাষ খুব একটা দেখা মেলে না। কিন্তু এখন দক্ষিণ 24 পরগনা এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে। কারণ খুব অল্প খরচেই এই পুঁইশাক জমিতে চাষ করে অধিক লাভ লাভবান হওয়া যায়। চারা উৎপাদন করে ১০-১৫ দিনের মধ্যে চারা লাগানো যায় এবং ৪০ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফলন তোলা যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে পুঁইশাক গাছের ডাঁটি এবং পাতা যেমন খাওয়া যায় তার সাথে সাথে পুইশাকের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আয়রন এবং ভিটামিন যা আমাদের শরীরকে হজম শক্তির পাশাপাশি শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে এবং এই ধরনের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips : এই শাক বদলে দিতে পারে আপনার জীবন, হাতে আসবে বাড়তি টাকা Gallery April 16, 2024 Bangla Digital Desk পুকুরের পাড়ে বা কোন ডোবাতে নয়। জমিতেই চাষ হচ্ছে কলমি শাক। এই ধরনের শাক সাধারণ গ্রামে গঞ্জে পুকুর বা ডোবাতে চাষ হতে দেখা যায়। এখন এই শাক খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়। যার কারণ গ্রামে পুকুর বা ডোবা সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই সমস্ত জায়গায় বাড়ি বা দোকানঘর তৈরি হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের মতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে এই ধরনের শাকসবজি খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। তাই এই শাকের চাহিদা থাকায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কৃষকরা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য জমিতে জমিতে অন্যান্য সবজির সঙ্গে কলমি শাক চাষ করতে দেখা যাচ্ছে। তবে পদ্ধতিতে চাষ করলে আপনার জমিতেও এই কলমি শাক চাষ করতে পারবেন । মূলত কোনও রকম বাড়তি ঝামেলা ছাড়াই জমিতে এই কলমি শাক চাষ করতে পারেন। শুধুমাত্র বীজ বাজার থেকে কিনে আনলেই হবে। তবে কি ভাবে চাষ করবেন একটু জেনে নিন এই ধরনের শাক চাষ করতে গেলে সব ধরনের মাটিতে এবং সারা বছরই চাষ করা যেতে পারে। এটি সাধারণত চৈত্র এর শেষে বৈশাখের শুরুতে বীজ বোনার উপযুক্ত সময়। জমিতে প্রথম ভাল করে মাটি উর্বর করে নিতে হবে। তারপর লম্বা লম্বা করে লাইন করে ১৫ সেন্টিমিটার ছাড়া ছাড়া দূরত্ব রেখে বীজ ফেলতে হবে। বীজ বোনার চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চারা গজিয়ে যাবে। তার পাশাপাশি দেখতে হবে কলমি শাকের কোনও রকম ভিতরে আগাছা যাতে না জন্মায় সেদিকটা খেয়াল রাখতে হবে। সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে। ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ১৪ থেকে ১৫ ইঞ্চি হলে সেই কান্ড কেটে নেওয়া যেতে পারে। কান্ড কাটার পর আবারও সেই কান্ড দিয়ে নতুন করে আবারওকান্ড বের হবে। এভাবেই চাষ করলে প্রতি শতকে ১৫০ থেকে ১৭০ আঁটি শাক পাওয়া যেতে পারে।
উত্তর ২৪ পরগণা, ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: বিক্রি নয়, এই গাছ ভাড়া দিয়েই মুঠো মুঠো টাকা রোজগার করতে পারবেন Gallery April 11, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমানে মানুষের রুচির চাহিদা বেড়েছে। শহর থেকে গ্রাম সব জায়গাতেই নিজের বাড়ি কিংবা অনুষ্ঠান বাড়ি, সবক্ষেত্রে সবুজের পাশাপাশি সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সোনালি-সবুজের সংমিশ্রণে পাম প্রজাপতির এরিকা গাছ। ডেকরেশনের জন্য জনপ্রিয় ও পরিচিত ইনডোর প্ল্যান্ট এই এরিকা পাম এলার্জি ও বায়ু দূষণের থেকে রক্ষা করে। বাড়িতে দরজার দুপাশে, জানলার পাশে কিংবা ব্যালকনিতে ও ঘরের কর্নারে সুন্দর করে তোলে এই গাছ। উচ্চতায় ২ থেকে ১০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে এই গাছ। এটি ঘরের অভ্যন্তরের বিভিন্ন বিষাক্ত গ্যাস ও দূষিত পদার্থকে অপসারণ করে, বাতাসকে করে পরিশুদ্ধ। ঘরের তাপমাত্রা সাধারণত ১৬-২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এটি টিকে থাকতে পারে। বর্তমানে এই গাছের চাহিদা বিপুল পরিমাণে বেড়ে যাওয়ায়, পরীক্ষামূলকভাবে এই গাছের চাষ শুরু হয়েছে বসিরহাটের হংকং উদ্যানে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের হংকং নামে একটি উদ্যানে শোভা পাচ্ছে এই গাছের। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়ি থেকে, একাধিক জায়গায় এই গাছের চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায়, গাছের বীজ থেকে চারাগাছ তৈরি করে বেকার যুবকরা স্বনির্ভর হতে পারবেন বলে জানালেন উদ্যানের উদ্যোক্তা। পাশাপাশি এই গাছ টবে লাগিয়ে অনুষ্ঠান বাড়িতে ভাড়া দিয়েও অনেক বেকার যুবকেরা কর্মসংস্থানের নতুন দিশা দেখতে পারেন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের হংকং পার্কের উদ্যোক্তা অমিনুর ইসলাম তার ৬০ বিঘা জমির মধ্যে বেশ কিছু জায়গায় এই এরিকা গাছের চাষ করেছেন। একই সাথে তিনি যেমন এই গাছের বীজ থেকে চারা তৈরি করছেন তেমনিভাবে তিনি নতুন চারা তৈরি করে বিক্রিও করছেন। আর এভাবেই নতুন নতুন পদ্ধতিতে আয়ের পথ বাড়ছে বলে জানান তিনি।