Summer: AC-কুলার ছাড়াই ঘর হবে ‘সুপার কুল’! সকাল ১১’টা বাজলেই ছোট্ট একটা কাজ, ১০ মিনিটে ম্যাজিক

*সাতদিন ধরে তাপমাত্রা কমার কোনও লক্ষণই নেই। প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। দুঃসহ গরমে বাড়িতে ফ্যান চালিয়েও স্বস্তি মিলছে না। কিন্তু সারাদিন এসি চালিয়ে রাখাও সকলের পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ, তা যেমন ব্যয়সাপেক্ষ, তেমনই শরীরের জন্যও ক্ষতিকর। সংগৃহীত ছবি। 
*সাতদিন ধরে তাপমাত্রা কমার কোনও লক্ষণই নেই। প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। দুঃসহ গরমে বাড়িতে ফ্যান চালিয়েও স্বস্তি মিলছে না। কিন্তু সারাদিন এসি চালিয়ে রাখাও সকলের পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ, তা যেমন ব্যয়সাপেক্ষ, তেমনই শরীরের জন্যও ক্ষতিকর। সংগৃহীত ছবি।
*তবে বেশ কিছু উপায় রয়েছে, যেগুলো অবলম্বন করলে খুব সহজেই ঘর অনেকটাই ঠান্ডা রাখা সম্ভব, যেগুলির প্রত্যেকটিই পরীক্ষিত ও প্রমাণিত। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে বেশ কিছু উপায় রয়েছে, যেগুলো অবলম্বন করলে খুব সহজেই ঘর অনেকটাই ঠান্ডা রাখা সম্ভব, যেগুলির প্রত্যেকটিই পরীক্ষিত ও প্রমাণিত। সংগৃহীত ছবি।
*যাঁদের ঘরের দেওয়ালের রং হালকা বা সিলিংয়ে সাদা রং রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে ঘর ঠান্ডা রাখা অপেক্ষাকৃত সহজ। তেমনই, যদি আপনার ঘরে পশ্চিমমুখো জানলা বা বারান্দা থাকে, তা হলে বেশি তাপ ঢুকবেই। সংগৃহীত ছবি। 
*যাঁদের ঘরের দেওয়ালের রং হালকা বা সিলিংয়ে সাদা রং রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে ঘর ঠান্ডা রাখা অপেক্ষাকৃত সহজ। তেমনই, যদি আপনার ঘরে পশ্চিমমুখো জানলা বা বারান্দা থাকে, তা হলে বেশি তাপ ঢুকবেই। সংগৃহীত ছবি।
*বেলা বাড়লে জানলা বন্ধ করে পর্দা টেনে দিন।  ঘড়ির কাঁটা এগারোটা পেরলে জানলা বন্ধ করে পর্দা টেনে দিন। ব্লাইন্ডস থাকলে তা বন্ধ করে দিন। এতে ঘরে তাপ ঢুকবে কম। পাখা চলিয়ে রাখলেও আরাম পাবেন। তবে বিকেল গড়ালেই আবার জানলা খুলে দিতে হবে। মুখোমুখি জানলা থাকলে ঘরে হাওয়া বাতাস চলাচল করবে, তাতে ঘর ঠান্ডা থাকবে। সংগৃহীত ছবি। 
*বেলা বাড়লে জানলা বন্ধ করে পর্দা টেনে দিন।  ঘড়ির কাঁটা এগারোটা পেরলে জানলা বন্ধ করে পর্দা টেনে দিন। ব্লাইন্ডস থাকলে তা বন্ধ করে দিন। এতে ঘরে তাপ ঢুকবে কম। পাখা চলিয়ে রাখলেও আরাম পাবেন। তবে বিকেল গড়ালেই আবার জানলা খুলে দিতে হবে। মুখোমুখি জানলা থাকলে ঘরে হাওয়া বাতাস চলাচল করবে, তাতে ঘর ঠান্ডা থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
*সুতি বা লিনেনের পর্দা লাগান। সুতির বা লিনেনের মতো প্রাকৃতিক ফ্যাব্রিকের পর্দা এবং বেড শিট ব্যবহার করুন। তা যেন হালকা রঙের হয়। হালকা রঙের চাদর আর পর্দা তাপ প্রতিফলিত করবে, তার ফলে ঘর ঠান্ডা রাখতে সুবিধে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*সুতি বা লিনেনের পর্দা লাগান। সুতির বা লিনেনের মতো প্রাকৃতিক ফ্যাব্রিকের পর্দা এবং বেড শিট ব্যবহার করুন। তা যেন হালকা রঙের হয়। হালকা রঙের চাদর আর পর্দা তাপ প্রতিফলিত করবে, তার ফলে ঘর ঠান্ডা রাখতে সুবিধে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*আবছা অন্ধকার ঘর বেশি ঠান্ডা হয়। ঘরে আলো কম হলে ঠান্ডা ভাব থাকে বেশি। যাঁরা কম্পিউটারে কাজ করছেন, তাঁদের কম আলোতে অসুবিধে হলে টেবিল ল্যাম্প জ্বেলে নিন। টিউবলাইটের চেয়ে সিএফএল ল্যাম্পের আলো বেশি ঠান্ডা। সংগৃহীত ছবি। 
*আবছা অন্ধকার ঘর বেশি ঠান্ডা হয়। ঘরে আলো কম হলে ঠান্ডা ভাব থাকে বেশি। যাঁরা কম্পিউটারে কাজ করছেন, তাঁদের কম আলোতে অসুবিধে হলে টেবিল ল্যাম্প জ্বেলে নিন। টিউবলাইটের চেয়ে সিএফএল ল্যাম্পের আলো বেশি ঠান্ডা। সংগৃহীত ছবি।
*ঘরে গাছ রাখুন। ঘরের মধ্যে গাছ রাখলে তা দেখতেও সুন্দর লাগে, তাপও শুষে নেয়। মানিপ্লান্ট, অ্যালোভেরা, স্নেক প্লান্ট, অ্যারিকা পাম ঘরে দিব্যি সুন্দর লাগে দেখতে। তবে কারও পরাগরেণুতে অ্যালার্জি থাকলে গাছ রাখার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সংগৃহীত ছবি। 
*ঘরে গাছ রাখুন। ঘরের মধ্যে গাছ রাখলে তা দেখতেও সুন্দর লাগে, তাপও শুষে নেয়। মানিপ্লান্ট, অ্যালোভেরা, স্নেক প্লান্ট, অ্যারিকা পাম ঘরে দিব্যি সুন্দর লাগে দেখতে। তবে কারও পরাগরেণুতে অ্যালার্জি থাকলে গাছ রাখার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সংগৃহীত ছবি।
*রান্না করার সময় এগজস্ট ফ্যান চালু রাখুন। রান্না করার সময় ঘরের মধ্যেটা গরম হয়ে যায়। তাই অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান চালিয়ে তবেই রান্না করুণ। সম্ভব হলে সকাল সকাল সেরে নিন রান্না। সংগৃহীত ছবি। 
*রান্না করার সময় এগজস্ট ফ্যান চালু রাখুন। রান্না করার সময় ঘরের মধ্যেটা গরম হয়ে যায়। তাই অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান চালিয়ে তবেই রান্না করুণ। সম্ভব হলে সকাল সকাল সেরে নিন রান্না। সংগৃহীত ছবি।
*জল ন্যাতা দিয়ে ঘর মুছুন। ঘর, জানলার পাটা দিনে দু'বার জল-ন্যাতা দিয়ে মিছুন। ঘর মুছেই পাখা চালিয়ে দিন। তার আগেই জানলা বন্ধ করে পর্দা টেনে দিন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে কিছুটা হলেও। সংগৃহীত ছবি।
*জল ন্যাতা দিয়ে ঘর মুছুন। ঘর, জানলার পাটা দিনে দু’বার জল-ন্যাতা দিয়ে মিছুন। ঘর মুছেই পাখা চালিয়ে দিন। তার আগেই জানলা বন্ধ করে পর্দা টেনে দিন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে কিছুটা হলেও। সংগৃহীত ছবি।