Tag Archives: air condition

প্রযুক্তি

AC Standard Temperature: ঘর বরফের মতো ঠাণ্ডা হলেও বিদ্যুতের খরচ নামমাত্র! এসি কত ডিগ্রিতে চালালে বাঁচবে খরচ?

Gallery May 15, 2024 Bangla Digital Desk

প্রচণ্ড গরমে এসি ব্যবহার করা এখন একমাত্র রাস্তা হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ গরম ও আর্দ্রতার তীব্রতার কারণে জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠল এসির ঠান্ডা বাতাস আপনাকে শান্তি দিতে পারে৷ কিন্তু তার পিছনে খরচও অনেক৷ এসির কারণে লাফিয়ে বাড়ে বিদ্যুতের বিল৷

কিন্তু আপনার কয়েকটি অভ্যাস এই বিদ্যুতের বিলকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে৷ অর্থাৎ, কয়েকটি নিয়ম মানলেই আপনার এসির বিল আসবে অনেকটা কম৷ সেই দিকে খেয়াল প্রথম থেকেই রাখা বিশেষ ভাবে জরুরি৷ আজকে আমরা তেমনই একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব৷

এসির বিল যদি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়, তা হলে অবশ্যই আপনাকে নজরে রাখতে হবে এসি ব্যবহারের তাপমাত্রার দিকে৷ সে দিকে যদি আপনার স্পষ্ট নজর থাকে, তা হলে এসির বিল থাকবে নিয়ন্ত্রণে৷ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় থাকলে আপনার বিদ্যুতের খরচ অনেকটা কমবে৷

মনে রাখবেন, ইনভার্টার এসির খরচ, নন ইনভার্টার এসির খরচের তুলনায় অনেকটা কম৷ এর ফারাকে এসি চালানোর সামগ্রিক খরচ অনেকটাই হেরফের হয়৷ একাধিক সংস্থার বিশেষজ্ঞরা এই কথা বলেছেন৷ তবে, তাঁরা তাপমাত্রার বিষয়টিও বেঁধে দিয়েছেন৷

তাঁরা বলেছেন, এসির গায়ে সাধারণত সাশ্রয়ী তাপমাত্রার উল্লেখ করা থাকে৷ কোনওটির ক্ষেত্রে সেটি ২৪ ডিগ্রি আবার কোনওটির ক্ষেত্রে সেটি ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ এর ফলে, সারা বছরে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা কম খরচ হতে পারে আপনার৷

বাইরে গরম পড়লেই তাই খুব কম তাপমাত্রায় এসি চালানোর অভ্যাস আপনাকে ছাড়তে হবে৷ তাতে আপনার লাভই হবে৷ আর এসির নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করাও একান্ত জরুরি৷ নিয়মিত এসি পরিস্কার করা, দরজা-জানলা বন্ধ রাখা একান্তই দরকার৷

গরমের মরশুমের আগে ও পরে, একবার করে এসি ক্লিন করে নেওয়া উচিত৷ তাতে দীর্ঘমেয়াদে লাভ হয়৷ এসির মধ্যে কোনও দাহ্যবস্তু ব্যবহার না করাই ভাল৷ সিগারেট খাওয়াও এসির মধ্যে উচিত নয়৷ এই দিকগুলি খেয়াল রাখলে আপনার এসি ভাল চলবে৷

প্রযুক্তি

Solar AC: এসি চালাবেন সারাদিন, কিন্তু বিদ্যুতের বিল আসবে শূন্য! নতুন ধরনের এসির দাম কত?

Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk

গ্রীষ্মের মরশুম আসার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের একটি এসি প্রয়োজন শুরু হয় এবং এর জন্য আপনাকে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হবে। এসি চালানোর কারণে বিদ্যুৎ বিলও অনেক বেড়ে যায়। এ ছাড়াও, আপনাকে এসি বিল এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রচুর পরিমাণে ব্যয় করতে হবে।

এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ এসি চালাতে গিয়ে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি কষ্ট দেয় তা হল বিদ্যুৎ বিল। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে বাজারে এসেছে সোলার এসি। যদিও এগুলোর দাম রেগুলার এসির থেকে বেশি, কিন্তু ইন্সটল করার পর আপনার বিদ্যুৎ বিল শূন্য হয়ে যায়।

আসুন আমরা আপনাকে বলি যে সোলার এসি সোলার প্যানেলের মাধ্যমে সূর্যের আলো থেকে উৎপন্ন শক্তির উপর কাজ করে। এ কারণে বিদ্যুৎ বিল থেকে নিস্কৃতিও পাওয়া যাচ্ছে। যেখানে নিয়মিত এসি চালাতে অনেক বিদ্যুৎ খরচ হয়। এছাড়া বিল পরিশোধও বাড়ে।

সোলার এসি-তে সাধারণ এসির চেয়ে বেশি পাওয়ার বিকল্প রয়েছে। যেখানে নিয়মিত এসি শুধুমাত্র বিদ্যুতে কাজ করে। অন্যদিকে, আপনি তিনটি উপায়ে সোলার এসি ব্যবহার করতে পারেন, আপনি এটিকে সোলার পাওয়ার, সোলার ব্যাটারি ব্যাঙ্ক এবং ইলেকট্রিসিটি গ্রিড দিয়ে চালাতে পারেন।

সোলার এসি সূর্য থেকে প্রাপ্ত শক্তির উপর কাজ করে। এমন পরিস্থিতিতে বাড়ির ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপন করা হয়, যেখানে ফটোভোলটাইক সিস্টেমগুলি সৌর প্যানেলে সূর্য থেকে শক্তি সংগ্রহ করে এবং সংগৃহীত সৌর শক্তি একটি বৈদ্যুতিন যন্ত্রের মাধ্যমে বিকল্প কারেন্টে (এসি) রূপান্তরিত হয় এবং তারপরে এই শক্তি সরবরাহ করা হয়।

চালাতে ব্যবহৃত হয়। যদিও সোলার প্যানেল শুধুমাত্র দিনের বেলায় কাজ করে, তারা ব্যাটারি স্টোরেজ ইউনিটের সাথেও আসে, যার সাহায্যে আপনি রাতে ব্যাটারির মাধ্যমে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারেন।

সোলার এসির দাম নির্ভর করে এর ক্ষমতার উপর। তবে এগুলোর দাম রেগুলার এসির থেকে অনেক বেশি। সোলার এসি কিছু ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে, যেখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এটি কিনতে পারেন।

সোলার এসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এই এসি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে না, যার কারণে আপনি দীর্ঘ বিদ্যুৎ বিল থেকে মুক্তি পাবেন। সাধারণ এসির মতো সোলার এসি-তেও অটো স্টার্ট মোড, টার্বো কুল মোড, ড্রাই মোড, স্লিপ মোড, অন-অফ টাইমার, অটো ক্লিন, স্পিড সেটিং, লাভার স্টেপ অ্যাডজাস্ট এবং রিমোটে গ্লো বোতামের মতো সমস্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

এটি নিয়মিত এসির তুলনায় কম কার্বন উৎপন্ন করে। বিদ্যুতে চালিত এসিগুলি কেবল বিদ্যুতের গ্রিডে চলে, যেখানে সোলার এসি তিনটি মাধ্যমে চালানো যেতে পারে। এসির কম্প্রেসার সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। এটি মাথায় রেখে, সোলার এসি-তে DC MPPT ড্রাইভ কম্প্রেসার স্থাপন করা হয়েছে এই কম্প্রেসারটি শীতল এবং গরম করার কাজে বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে দেয়।

লাইফস্টাইল

AC Hidden Cost: শুধু AC কিনলেই তো হল না! রয়েছে লুকনো হাজার একটা খরচ…সব ক’টা তো ডিলাররা বলেও না

Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk

এপ্রিলের ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে তাপমাত্রার পারদ৷ মাথার উপরে গনগনে সূর্য৷ বইছে লু৷ গরম হাওয়ার দাপটে ঘরের বাইরে বেশিক্ষণ থাকাই দায়৷ এই ওয়েদারে বেশিক্ষণ বাইরে থাকলে অসুস্থ হয়ে পড়বেন মানুষ৷

খুব স্বাভাবিক ভাবেই মানুষ এখন এয়ার কান্ডিশনারের একটু আরাম খুঁজছেন৷ বিশেষত, বাড়ির বয়স্কদের জন্যই অনেকে বাধ্য হচ্ছেন বাড়িতে এসি লাগাতে৷ কিন্তু, একটা মোটামুটি ভাল এসি কিনে ইনস্টল করতে গেলে ঠিক কত খরচ পড়ে? এই ধারণাই আমাদের অনেকের নেই৷ তাহলে আসুন দেখে নেওয়া যাক, একটি এসি কিনে ইনস্টল করতে কী কী লুকনো খরচ থাকতে পারে৷

সাধারণত, একটি সাধারণ এসি কিনতে প্রায় ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়৷ একটু ভাল এসি কিনলে দামের রেঞ্জ হয় ৪০-৫০ হাজার টাকা৷ তবে শুধু দামটুকু দিলেই যে সব খরচ মিটে গেল এমনটা মোটেই মনে করবেন না৷

এসি কেনার পরে তা বাড়িতে নিয়ে আসতে এবং ইনস্টল করতে আলাদা খরচ দিতে হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের৷ প্রকৃতপক্ষে, এসির ব্যাপক চাহিদার কারণে, ইনস্টলেশন এবং পরিষেবা চার্জ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে।

আমরা যদি লক্ষ্য করি, এখন বেশিরভাগ এসি প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি এসি প্যাকেজের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম সরবরাহ করা বন্ধ করে দিয়েছে। পরিবর্তে, কোম্পানিগুলি এই ডিভাইসগুলির জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে আলাদাভাবে চার্জ নিচ্ছে বা গ্রাহকদের বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে। কোম্পানিগুলি এই সরঞ্জামগুলি ইনস্টলেশন প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করেছে যা গ্রাহকদের আলাদাভাবে কিনতে হয়।

কোম্পানি বা ডিলার আপনাকে এই লুকনো খরচের কথা বলবে না। এতে এসির সাথে সংযুক্ত অতিরিক্ত তামার পাইপ, জলের পাইপ, হ্যাঙার, তার এবং ডেলিভারি ইত্যাদির খরচ অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

ডেলিভারি চার্জ: ডিলাররা আপনার বাড়িতে AC পৌঁছে দিতে 300 থেকে 500 টাকা নিতে পারে। অনলাইনে এসি কিনলে ডেলিভারি চার্জ এড়ানো যায়। অনেক বড় শোরুমও আজকাল ডেলিভারি চার্জ নেয় না৷

ইনস্টলেশন চার্জ: কোম্পানির পরিষেবা সরবরাহকারী এজেন্টরা এসি ইনস্টলেশনের জন্য ১,১০০ থেকে ১,৫০০ টাকা পর্যন্ত চার্জ করে থাকে। এতে আলাদাভাবে যোগ করা হয় ১৮% GST।

ওয়াল মাউন্ট: দেয়ালে স্প্লিট এসির আউটডোর ইউনিট লাগাতে ওয়াল মাউন্ট ব্যবহার করা হয়। এর জন্যও গ্রাহকদের প্রায় ৮৫০ টাকা দিতে হবে।

তামার পাইপ: কোম্পানিগুলি ৩ মিটার পর্যন্ত বিনামূল্যে তামার পাইপ সরবরাহ করে থাকে। যদি আরও পাইপের প্রয়োজন হয়, তাহলে প্রতি ৩ মিটার পাইপের জন্য আপনাকে ৪,৫০০ টাকা পর্যন্ত চার্জ করা হতে পারে।

ড্রেনেজ পাইপ: একটি প্লাস্টিকের ড্রেনেজ পাইপের জন্য গ্রাহককে ৫০০ টাকা দিতে হতে পারে।

পাওয়ার প্লাগ: কোম্পানিগুলি তারের সাথে সরবরাহ করা পাওয়ার প্লাগটিও এখন আর দেয় না। পাওয়ার প্লাগ বাজারে ১০০-১৫০ টাকায় কিনতে পাওয়া যায়।

তবে বেশিরভাগ গ্রাহকেরই এয়ার কন্ডিশনার ইনস্টল করার সময় অতিরিক্ত তামার পাইপের প্রয়োজন হয় না, তবে ড্রেনেজ পাইপ, পাওয়ার প্লাগ এবং ওয়াল মাউন্টের জন্য অতিরিক্ত ৩,২০০ টাকা থেকে ৩,৫০০ টাকা খরচ হয়৷ বেশিরভাগ গ্রাহকরা ব্র্যান্ড ইনস্টলেশনই বেছে নেন৷ কারণ, তাঁরা মনে করেন, স্থানীয় কারও কাছ থেকে নতুন এসি ইনস্টল করানো হলে ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যেতে পারে।

এছাড়া, এসির ইলেকট্রিক লাইন যদি না করানো থাকে, সেটা করাতেও ৫-১০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে৷ অনেককে তো বিদ্যুৎবণ্টনকারী সংস্থার কাছ থেকেও পারমিশন নিতে কিছু টাকা দিতে পারে৷

প্রযুক্তি

Air Condition: ঘরের মধ্যে আপনার সঙ্গে ঘুরবে এসিও, যে কোনও কোণেই ঠান্ডা হাওয়া! বাজার কাঁপাচ্ছে টেকনিক

Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk

গরমে হাঁসফাঁস দশা। এসি-র দোকানে লম্বা লাইন। তবে অনেকেই বিভ্রান্ত। বাড়ির জন্য কোন এসি ভাল হবে? স্প্লিট এসি না কি উইন্ডো এসি? না কি অন্য কিছু? এই দ্বিধার অবসান ঘটাতে কত রকমের এসি হয় এবং তাদের কাজ সম্পর্কে জানতে হবে। এটা সঠিক পণ্য কিনতে সাহায্য তো করবেই, টাকাও বাঁচাবে।

গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে ঘর ঠান্ডা রাখতেই এসি ইনস্টল করা হয়। এর দাম, ফিচার এবং স্পেসিফিকেশনেও নজর দিতে হবে। পাশাপাশি কতটা বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে, মাথায় রাখতে হবে তাও। এই সব কিছুর উপর নির্ভর করছে, বাড়িতে কোন এসি লাগানো উচিত হবে। মোটামুটি চার রকমের এসি হয়।

স্প্লিট এসি: নাম থেকেই স্পষ্ট, স্প্লিট এসির দুটি অংশ। ব্লোয়ার ইউনিট এবং কম্প্রেসার ইউনিট। কম্প্রেসার ঘরের বাইরে এবং ব্লোয়ার ঘরের ভিতরে রাখা হয়। বড় ঘর ঠান্ডা করতে এর জুড়ি নেই।

উইন্ডো এসি: ছোট ঘর বা কম জায়গা ঠান্ডা করার জন্য উইন্ডো এসি আদর্শ। এই এসি–র কোনও আউটডোর ইউনিট হয় না। ঘরের ভিতর সহজেই ফিট করা যায়।

হট অ্যান্ড কোল্ড এসি: এই ধরনের এসি শীত এবং গ্রীষ্ম, উভয় ঋতুর জন্যই উপযুক্ত। এই এয়ার কন্ডিশনারের মাধ্যমে ঘর গ্রীষ্মকালে ঠান্ডা এবং শীতকালে গরম রাখা হয়।

পোর্টেবল এসি: এই এসি পুরো ঘরের গরম বাতাসকে ঠান্ডা করে। জানলার সঙ্গে যুক্ত টিউবের মাধ্যমে আর্দ্রতা তৈরি করে। এবং ঘরের গরম বাতাসকে বাইরে বের করে দেয়।

টাওয়ার এসি: টাওয়ার এসি-র স্প্লিট এসি-র মতোই দুটো ইউনিট। বড় ঘর কিংবা হলঘর ঠান্ডা করার ক্ষমতা রয়েছে টাওয়ার এসি-র।

বলে রাখা ভাল, ঘরের জন্য সাধারণত দুই ধরনের এসি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। সেগুলি হল উইন্ডো রসি এবং স্প্লিট এসি। উইন্ডো এসি জানলায় ইনস্টল করা হয়। ছোট ঘরের জন্য উপযুক্ত। এগুলো পকেটবান্ধব এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচও কম। অন্য দিকে স্প্লিট এসি দেওয়ালে লাগানো হয়, কম্প্রেসারকে পাইপের মাধ্যমে ঘরের বাইরে বের করে দেওয়া হয়। বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসি ব্যবহার করা হয়। এর ঠান্ডা করার ক্ষমতা বেশি।

প্রযুক্তি

Air Conditioner: কোন এসিতে বিল কম আসে, স্প্লিট না উইন্ডো? গরমে প্রাণে বাঁচবেন

Gallery April 23, 2024 Bangla Digital Desk

গরম যত বাড়ছে, সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এসির চাহিদা। পাখার হাওয়া এখন আর পর্যাপ্ত নয়, কেন না, তা পুরোপুরি তাপপ্রবাহের দিনে ঘর ঠান্ডা করতে পারে না। এখন এসি যদি কিনতেই হয়, তাহলে কোনটা বেছে নেওয়া উচিত হবে- স্প্লিট না উইন্ডো?অবশ্যই বিষয়টি ক্রেতার সামর্থ্যের উপরে নির্ভর করে। তার পরেও কিছু বিষয় মাথায় রাখলে লাভ বই ক্ষতি নেই।

উইন্ডো এসি- এই ধরনের এসি বেশিরভাগ সময়েই একটি মাত্র ঘর ঠান্ডা করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এখানে সমস্ত কুলিং উপাদান একটাই ইউনিটে সেট করা থাকে, ফলে এটি যে কোনও জায়গায় ইনস্টল করা সহজ, চাইলে পরেও অন্য ঘরে ইনস্টল করে নেওয়া যায়। শব্দ বেশি হয়, এটা অসুবিধা নিশ্চয়ই, তবে দামের দিক থেকে সাশ্রয়ী, সেই সুবিধাও অস্বীকার করা যায় না।

স্প্লিট এসি- নাম থেকেই বোঝা যায় যে এটি দুই ভাগে বিভক্ত, একটা ইউনিটে থাকে সমস্ত কুলিং উপাদান, এটা ঘরের ভিতরে থাকে। আর বাইরে যে ইউনিট থাকে, সেটার মধ্যে থাকে কম্প্রেসার। ঘরে জানলা না থাকলেও এটি লাগাতে অসুবিধা হয় না, কেন না, বাইরের ইউনিট যে কোনও জায়গায় বসানো যেতে পারে। তবে এর ইনস্টলেশন চার্জ যেমন বেশি, তেমনই উইন্ডো এসির চেয়ে এর দামও বেশি হয়।

টন- এবার মাথায় রাখতে হবে টনের হিসেব, এটাই ঘর ঠান্ডা করতে কাজে আসবে। বলা হয় যে ১ টন ১০০ থেকে ১২৫ বর্গফুট, ১.৫ টন ১৫০ থেকে ২০০ বর্গফুট এবং ২ টন ২০০ বর্গফুটের উপরের ঘরের জন্য জুতসই।

ইনভার্টার এবং নন-ইনভার্টার- আজকাল এসি কিনলে ইনভার্টার এসি-র দিকেই যাওয়া উচিত। দাম বেশি পড়বে ঠিকই, তবে ভোল্টেজের বদলের সঙ্গে তাল রেখে এবং প্রয়োজন অনুসারে তা শীতলতা নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে ইলেকট্রিক বিল কম আসে। দীর্ঘমেয়াদে এটি সুবিধাজনক তো বটেই।

এনার্জি স্টার রেটিং- এসি কিনতে গেলে এটাও বিবেচনা করতে হবে। রেটিং কম হলে তা ঘর কম ঠান্ডা করবে এবং বিদ্যুতের খরচ বাড়াবে। ফলে, ইলেকট্রিক বিলের কথা মাথায় রাখলে বেশি রেটিং যুক্ত এসি কেনাই উচিত হবে।

স্মার্ট ফিচার এবং এআই- স্মার্ট ফিচার থাকলে রিমোট ব্যবহার না করেও এসি চালানো যায় এবং দরকার মতো তা শীতলতা কমিয়ে-বাড়িয়ে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে। ফলে, কেউ চাইলে এরকম এসি বেছে নিতেই পারেন।

প্রযুক্তি

Air Condition: গরমে এসির উপর লোড বেশি পড়লে খারাপ হতে পারে! মহাবিপদ হবে, ভুলেও এই কাজগুলি করবেন না

Gallery April 22, 2024 Bangla Digital Desk

বর্তমানে যেভাবে দিন দিন তাপপ্রবাহ বেড়ে চলেছে তাতে অনেকেই এখন গরম থেকে বাঁচতে এসি বা কুলারের সাহায্য নিচ্ছেন। শহর ছাড়িয়ে গ্রামেও এখন এসির চাহিদা বাড়ছে। আর শহরে ইট কংক্রিটের বাড়ির কারণে তাপপ্রবাহ এমনিতেই বেশি। তাই এখানে অফিস হোক বাড়ি সব জায়গাতেই এসির চাহিদা রয়েছে। তবে এসি লাগালে তার সঙ্গে সঙ্গে ভারি বিলও আসবে। এমতাবস্থায় সকলেই চান যে তাঁদের এসি যেন অনেকদিন পর্যন্ত ভাল ভাবে সার্ভিস দেয়। তবে অনেকেই না জেনে এমন কিছু কাজ করেন যাতে এসি তো খারাপ হতেই পারে, এর সঙ্গে সঙ্গে এসির ভারি বিলও আসতে পারে।

তাই আজ আমরা এমন কিছু উপায় বলব যাতে এসি অনেকদিন ভাল থাকবে এবং বিলও কম আসবে।

ফিল্টার পরিষ্কার রাখা-যাঁরা এসি ব্যবহার করছেন তাঁদের এসির ফিল্টারটিকে সর্বদা পরিষ্কার রাখতে হবে। এটিকে সপ্তাহে অন্তত দু’বার বা একবার পরিষ্কার করতে হবে। এসির ফিল্টারে প্রচুর ধুলো জমে। এতে এসি ঘর ঠান্ডা করতে প্রচুর সময় নেয়। এছাড়াও এতে কুলিং ফিল্টারও খারাপ হতে পারে, যা সারাতে প্রচুর টাকা লাগে।

এসির স্থান নির্বাচন- এসি লাগানোর সময় জায়গার ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে। এমন কোনও জায়গায় এসি লাগানো উচিত যাতে এসির ওপরে রোদ না পড়ে। কেন না, সারাদিন এসির ওপরে রোদ পড়লে এতে এসি ঠান্ডা হতে সময় লাগবে।

সঠিক তাপমাত্রা-এসি একেবারে কম তাপমাত্রায় চালানো ঠিক নয় এতে এসির বিল বেশি আসবে। এসি মাঝারি তাপমাত্রাতে চালানো উচিত।

সঠিক ওজনের এসি-অনেকেই না জেনে ভুল ওজনের এসি নিয়ে আসেন। সর্বদা ঘরের সাইজ, কোথায় লাগানো হবে ইত্যাদি ভেবে এসি কেনা উচিত। বড় ঘরের জন্য দেড় টন এবং ঘর ছোট হলে এক টনের এসি লাগানো উচিত।

সার্ভিসিং-এসিকে বছরে অন্তত দুবার সার্ভিসিং করানো উচিত। এতে এসি ভাল থাকবে।

লাইফস্টাইল

AC Tips: গরমে এসির আউটডোর ইউনিট কোথায় লাগালে ঘর বেশি ঠান্ডা হয়? জানা নেই অনেকের

Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk

গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। তাপপ্রবাহের ফলে ঘর থেকে বেরোনো দায় হয়ে উঠেছে সকলের। গরম থেকে বাঁচতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এসি কেনার চাহিদাও। দোকানগুলি এসি সাপ্লাই দিতে গিয়ে হিমসিম খাচ্ছে।

তবে এসি কিনলেও এর সম্পর্কে অনেক তথ্যই রয়েছে যা অনেকেই জানেন নাষ স্প্লিল এসির আউটডোর ইউনিট সঠিক কোথায় লাগানো উচিত? কোথায় লাগালে ভাল ঠাণ্ডা হবে ঘর? আউটটোর ইউনিটের আশপাশের পরিস্থিতি কেমন হওয়া উচিত? তা অনেকরই অজানা।

আউটডোর ইউনিটগুলি একটি বারান্দায়, একটি ছাদে বা একটি বিল্ডিংয়ের পাশে ইনস্টল করা যেতে পারে। সমস্ত বিকল্পগুলি সমান ভাল। কিন্তু, প্রধান শর্ত হল কোনওটিই যেন বায়ুপ্রবাহে বাধা না দেয়। কিন্তু, এর জন্যও কিছু বিষয় খেয়াল রাখা খুবই জরুরি।

সাধারণত এসি আউটডোর ইউনিটের সঙ্গে সঠিক বায়ুপ্রবাহ নিশ্চিত করতে চারদিক থেকে ২ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। যখন স্প্লিট এসির আউটডোর ইউনিট দেওয়ালে মাউন্ট করা হয়, তখন যথাযথ বায়ুপ্রবাহের জন্য দেওয়াল এবং সিলিং থেকে কিছুটা জায়গা অবশিষ্ট থাকা উচিত।

আউটডোর ইউনিট স্থাপনের জন্য সর্বোত্তম স্থান হিসাবে বিবেচিত হয় ছাদ। আউটডোর ইউনিট সহজ ভাবে ছাদের উপর স্থাপন করা যেতে পারে। কিন্তু, কেউ যদি প্রথম তলায় থাকে, তাহলে চতুর্থ তলার ছাদে আউটডোর ইউনিট রাখা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। এমন অবস্থায় এটি বারান্দায় রাখা যেতে পারে।

উপরে বলা পদ্ধতিগুলি মেনে এসির আউটডোর ইউনিট লাগালে ঘর বেশি ঠান্ডা হয়ে থাকে। একইসঙ্গে এসি ইনডোর ও আউটডোর দুই ইউনিটেরই আয়ূ অনেক বৃদ্ধি পায়। এছাড়া বিদ্যুতের বিলও কম এসে থাকে।

প্রযুক্তি

Air Condition in Rent: এই গরমে সস্তায় এসি ভাড়া নিন!কেনার খরচ নেই, উল্টে মেনটেন্যান্সের ঝঞ্ঝাট থেকে মুক্ত! কীভাবে-কোথায় পাবেন রইল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk

পচা গরম৷ তাপপ্রবাহের সর্তকতা রয়েছে বাংলার বিভিন্ন জেলায়৷ আবহাওয়া দফতর কোনও ভাবেই গরম কমার কথা জানায়নি৷ উল্টে গরম যে আরও বাড়বে, সেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে বারবার৷ ফলে তাতাপোড়া রোদে একটু আরাম পেতে এসি-তে থাকতে চাইছেন সকলে৷ কিন্তু আচমকা হাজার হাজার টাকায় এসি কেনার ক্ষমতাও তো থাকবে হবে৷ মাসের মাঝে বা মাসের শেষে এভাবে এতগুলো টাকা খরচ করাও বেশ কঠিন৷ কিন্তু সেই চিন্তা এবার হবে দূর!

গরমের রাতের ঘুমটা অন্তত আরামের জন্য কিনতে হবে না এসি৷ শুধুমাত্রা একটু দেখে শুনে একটা ভাল এসি ভাড়া করে নিন!

ঠিকই শুনছেন, এসি নিয়ে আসুন ভাড়ায়৷ একেবারে সাধ্যের মধ্যেই পাবেন ভাড়া৷ গরম কমলে আবার ফিরিয়ে দিতে পারবেন৷ কোনও চাপ নেই৷ ফলে এসি নিয়ে সারা বছরের কোনও হেডএক আপনাকে নিতে হবে না৷

ভাড়ায় কেন নেবেন এসি৷ এতে এককালীন অনেকগুলো টাকা আপনাকে খরচ করতে হবে না৷ কারণ সাধারণত ফাইভ স্টার ইনভর্টার এসির এখন অনেক দাম৷ কিন্তু সেই এসিই আপনি অনায়াসে অনেক অনেক কম দামে পাবেন৷

এসি ভাড়া নিলে আপনাকে কোনও ভাবে মাসের অন্য সময়, যখন এসি ব্যবহার হয় না, তখন মেনটেন্যান্সের প্রয়োজন পড়বে না৷ অর্থাৎ সেই খরচ থেকেও মুক্তি পাবেন৷

আপনি যদি ভাড়া বাড়িতে থাকেন, তাহলে এসি ভাড়ায় নেওয়া আপনার জন্য উপযুক্ত৷

কত দামে আর কোথায় পাবেন ভাড়ার এসি? জানিয়ে রাখা ভাল, ভাড়ায় আপনি উইন্ডো বা স্পিলট এসি, সবই পাবেন৷ একেবারে আপনার পছন্দ মতো৷

সাধারণ লোকাল ভেন্ডার থেকে পাবেন৷ এছাড়া অনেক লাইনে রয়েছে এসি ভাড়ার সুবিধা৷ RentoMojo, CityFurnish, FairRent অ্যাপ থেকে এসি ভাড়া করতে পারেন কয়েক মাসের জন্য৷

মোটের উপর ফাইভ স্টার ইনভার্টার এসি (যাতে বিল আসবে অনেক কম) ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকায় পাবেন৷ এর সঙ্গে বাড়তি কোনও খরচ নেই৷

বাজারে মেলা সেরা এসির তালিকা-Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি-দেড় টন, ফাইভ স্টার, ওয়াই ফাই ইনভার্টার স্মার্ট LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট- দেড় টন, ফাইভ স্টার, ডুয়াল ইনভার্টার Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি- দেড় টন, ফাইভ স্টার, এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট- দেড় টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৪ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ২ টন, ৩ স্টার, ৫ ইন ওয়ান কনভার্টেবল Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৫ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার — বাজারে মেলা সেরা এসির তালিকা-
Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি-দেড় টন, ফাইভ স্টার, ওয়াই ফাই ইনভার্টার স্মার্ট
LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট- দেড় টন, ফাইভ স্টার, ডুয়াল ইনভার্টার
Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি- দেড় টন, ফাইভ স্টার, এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার
Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট- দেড় টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার
Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৪ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার
Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ২ টন, ৩ স্টার, ৫ ইন ওয়ান কনভার্টেবল
Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৫ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার

RentoMojo-তে ১ টন এসির ভাড়া মাস প্রতি ১২১৯ টাকা৷ অন্যদিকে CityFurnish-এ ১.৫ টন এসির ভাড়ার মাস প্রতি ১৫৬৯ টাকা৷ FairRent-এও ৯১৫ টাকায় এসি ভাড়া শুরু৷ ১ টন স্পিলট এসির ভাড়া শুরু ১৩৭৫ টাকা থেকে৷ তাহলে আর দেরি না করে, গরম থেকে বাঁচুন!

প্রযুক্তি

AC Money Saving tips: রোজ রাতে আবার ৮-৯ ঘণ্টা এসি চালাতে হচ্ছে! কোন পথে কারেন্ট বাঁচিয়ে টাকা কম লাগবে?

Gallery April 19, 2024 Bangla Digital Desk

হিট ওয়েভ বা তাপপ্রবাহের সঙ্গে লড়তে ঘরের এসি চালাতেই হচ্ছে৷ তাতাপোড়া গরম৷ আরও বাড়বে রোদের দাপট৷ এই গরমে রাতে শান্তির ঘুমের জন্য এসি যেন মাস্ট৷ বাড়িতে এসি ছাড়া অসম্পূর্ণ অন্তত এই গরমের কয়েকটা মাস৷ দিনের কিছুটা সময় এবং রাতে আরামে থাকতে পারবেন৷ চিকিৎসকরাও এখন এসিতে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন শরীর শিতল রাখতে৷ কিন্তু চিন্তা মাসের শেষের ইলেক্ট্রিক বিল নিয়ে৷ টাকা বাঁচানোর কয়েকটা সহজ টিপস রয়েছে৷ কায়দা জানলেই এসির বিল কমানো যায়৷

এসি মেশিনের সঙ্গে একটি গাইডবুকও দেওয়া হয়। সেখানেই এসির নির্দিষ্ট উষ্ণতা সম্পর্কে নির্দেশ থাকে। তাই সেটি খেয়াল রেখে এসি চালালে বাঁচবে বিল। খুব বেশি কম অর্থাৎ ১৮-২০ ডিগ্রি করলে বিল হুহু করে আসবে৷ এর সঙ্গে শরীরেরও বারোটা বাজবে৷

টনের ভিত্তিতে এসির মোডের হিসেব পাল্টে যায়। তাই কত টনের এসি ব্যবহার করছেন দেখে নিন। সেই মতো মোড ঠিক করে এসি চালান। দেখবেন আর বিল নিয়ে ভাবতেই হচ্ছে না।

এসির স্টার অত্যন্ত জরুরি৷ কারণ এর উপর নির্ভর করে বিল, মানে মাসের শেষের টাকা! অবশ্যই ৫ স্টার এসি ভাল৷ ইনভার্টার হলে তো কথাই নেই৷ তবে স্টার রেটিংয়ের উপর নির্ভর করে এসি বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না কম। সেইমতোই এসি চালাতে হবে।

এসি কোন মোডে চালাচ্ছেন তা জানা জরুরি। কোন মোডে চালালে সবচেয়ে কম বিল উঠবে সেটা জেনে নিন। ভুল মোডে এসি চালালে হুর হুর করে বিদ্যুৎ যায়। সাধারণত টারবো মোডে থাকলে এসির বিল বেশি আসে৷ এসি সংস্থার পরামর্শও নিতে পারেন।

অনেকেই জানেন না, তবে এসির সঙ্গে ফ্যানও চালিয়ে দিন। এতে এসির ঠান্ডা হাওয়া ঘরের সব কোণে কোণে পৌঁছে যাবে। ফলে দ্রুত ঠান্ডা হবে ঘর। রাতে ২-৩ ঘণ্টা এসি চালিয়ে এসি অফ করে দিলেও আর চিন্তা নেই।

প্রযুক্তি

গরমেও সুখবর, অর্ধকে দামে কিনুন এসি, Amazon গ্র্যান্ড ফেস্টিভ্যাল সেল-এ কোন এসি কত কমে পাবেন? দেখুন তালিকা

Gallery April 18, 2024 Bangla Digital Desk

তাতাপোড়া গরম৷ আরও বাড়বে রোদের দাপট৷ এই গরমে রাতে শান্তির ঘুমের জন্য এসি যেন মাস্ট৷ বাড়িতে এসি ছাড়া অসম্পূর্ণ অন্তত এই গরমের কয়েকটা মাস৷ হিট ওয়েভ বা তাপপ্রবাহের সঙ্গে লড়তে ঘরে একটা এসি লাগিয়েই ফেলুন৷ দিনের কিছুটা সময় এবং রাতে আরামে থাকতে পারবেন৷ চিকিৎসকরাও এখন এসিতে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন শরীর শিতল রাখতে৷

এই সময় আসছে বিশেষ অফার৷ প্রায় অর্ধেক দামে পাবেন এসি৷ Amazon গ্র্যান্ড ফেস্টিভ্যাল সেল যাতে বাজারের থেকে অনেকটা কম দামে পাবেন এসি৷ তবে কোন এসি কিনলে বিল আসবে কিছুটা কম? সেই এসির তালিকা রইল প্রথমে৷ পরে দেখবেন দামের তালিকা৷

বাজারে মেলা সেরা এসির তালিকা-Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি-দেড় টন, ফাইভ স্টার, ওয়াই ফাই ইনভার্টার স্মার্ট LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট- দেড় টন, ফাইভ স্টার, ডুয়াল ইনভার্টার Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি- দেড় টন, ফাইভ স্টার, এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট- দেড় টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৪ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ২ টন, ৩ স্টার, ৫ ইন ওয়ান কনভার্টেবল Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৫ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার — বাজারে মেলা সেরা এসির তালিকা-
Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি-দেড় টন, ফাইভ স্টার, ওয়াই ফাই ইনভার্টার স্মার্ট
LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট- দেড় টন, ফাইভ স্টার, ডুয়াল ইনভার্টার
Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি- দেড় টন, ফাইভ স্টার, এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার
Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট- দেড় টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার
Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৪ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার
Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ২ টন, ৩ স্টার, ৫ ইন ওয়ান কনভার্টেবল
Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ১.৫ টন, ৩ স্টার, ইনভার্টার

কীভাবে সেরা এসি বাছবেন? এসির কুলিং ক্যাপাসিটি, কতটা বিদ্যুৎ টানে, ব্র্যান্ড, গ্রাহকদের রিভিউ এবং পরবর্তী পর্যায়ে সেলস সার্ভিসের উপর নির্ভর করে তৈরি হয়েছে এই সেরার তালিকা৷ কারণ এই এসিগুলি এখন বাজার চলতি এসির মধ্যে সেরা রিভিউ৷ ইনভার্টার বা ডুয়াল ইনভার্টারের ফলে বিদ্যুৎ বিলও আসবে অনেকটা কম৷

যেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ তা হল, ঘরের সঙ্গে মিলিয়ে এসি রাখা৷ ঘরের মাপ যা তার তুলনায় বড় এসি হল খুব তাড়াতাড়ি ঘর ঠান্ডা হবে এবং সেই ঘরে থাকতে পারবেন না৷ আবার উল্টোটা হলে অর্থাৎ এসির মাপ ছোট হলে ঘর ঠান্ডা হবে না এবং প্রচুর বিদ্যুৎ টানবে৷ তাই বুঝে এসি লাগাবেন ঘরে৷

কেন কিনবেন Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি? অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং, ওয়াই ফাই কাজ করবে৷ কেন কিনবেন LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট? কারণ ডুয়াল ইনভার্টারের ফলে দ্বিগুণ তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে ঘর৷ ৫ স্টার থাকায় অনেকটা কম আসবে বিদ্যুৎ-এর বিল৷ Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি? ফ্লেক্সিকুলের ফলে ঠান্ডা হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে৷ ৫ স্টারের জন্য ইলেক্ট্রিক বিল কম হবে৷ — কেন কিনবেন Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি? অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং, ওয়াই ফাই কাজ করবে৷
কেন কিনবেন LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট? কারণ ডুয়াল ইনভার্টারের ফলে দ্বিগুণ তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে ঘর৷ ৫ স্টার থাকায় অনেকটা কম আসবে বিদ্যুৎ-এর বিল৷
Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি? ফ্লেক্সিকুলের ফলে ঠান্ডা হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে৷ ৫ স্টারের জন্য ইলেক্ট্রিক বিল কম হবে৷

Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি কেনার কারণ এটি এনার্জি এফিশিয়েন্ট কুলিং প্রসেস৷ খুব বেশি টেকসই৷ কেন কিনবেন Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি? ইনভার্টারের ফলে ভাল হবে কুলিং৷ সস্তায় টেকসই জিনিস৷ Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি কেনার কারণ ৫ ইন ওয়ান কনভার্টেবল কুলিং প্রসেস এবং ইনভার্টারের ফলে হবে সঞ্চয়৷ Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসিতে অত্যাধুনিক কুলিং ক্যাপাসিটি যা বাড়ি এবং অফিসেও ভাল কাজ করে৷ — Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি কেনার কারণ এটি এনার্জি এফিশিয়েন্ট কুলিং প্রসেস৷ খুব বেশি টেকসই৷
কেন কিনবেন Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি? ইনভার্টারের ফলে ভাল হবে কুলিং৷ সস্তায় টেকসই জিনিস৷
Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি কেনার কারণ ৫ ইন ওয়ান কনভার্টেবল কুলিং প্রসেস এবং ইনভার্টারের ফলে হবে সঞ্চয়৷
Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসিতে অত্যাধুনিক কুলিং ক্যাপাসিটি যা বাড়ি এবং অফিসেও ভাল কাজ করে৷

কার দাম কত? Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি- ৪৪৯৯০ টাকা LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট- ৪৬৫৯০ টাকা Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৪৪৯৯৯ টাকা Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট- ৩৯৪৯০ টাকা Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৩০৪৯০ টাকা Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৪১৪৯০ টাকা Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৩৫৯৯০ টাকা — কার দাম কত?
Panasonic দেড় টন ৫ স্টার ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট এসি- ৪৪৯৯০ টাকা
LG দেড় টন ৫ স্টার ডুয়াল ইনভার্টার স্মার্ট স্পিলট- ৪৬৫৯০ টাকা
Carrier ১.৫ টন ৫ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৪৪৯৯৯ টাকা
Daikin ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট- ৩৯৪৯০ টাকা
Voltas ১.৪ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৩০৪৯০ টাকা
Godrej ২ টন ৫ স্টার ১ কনভার্টেবল ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৪১৪৯০ টাকা
Blue Star ১.৫ টন ৩ স্টার ইনভার্টার স্পিলট এসি- ৩৫৯৯০ টাকা

Just another WordPress site