এনপিপিএ-র বৈঠকে যে ৫৪ টি ওষুধের দাম কমানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ডায়াবিটিস, হার্ট, অ্যান্টিবায়োটিক, ভিটামিন ডি, মাল্টি ভিটামিন, কানের ওষুধ।

Paracetamol: হালকা জ্বর, মাথা ব্যথা হলেই প্যারাসিটামল খেয়ে নিচ্ছেন? জানেন এতে শরীরের কতটা মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে? বিশেষজ্ঞদের রিপোর্টে শিউরে উঠবেন

জ্বর কিন্তু নিজে কোনও অসুখ নয়, অসুখের উপসর্গ। শরীরে কোনও জীবাণু প্রবেশ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে  শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে জীবাণুদের বার করে দেওয়ার চেষ্টা করে শরীর। আর এই কারনেই শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। অনেকেই শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে না বাড়তেই, মাথা ব্যথা কিংবা গা-হাত-পা ব্যথায় জ্বরের ওষুধ বা প্যারাসিটামল খেয়ে নেন।
জ্বর কিন্তু নিজে কোনও অসুখ নয়, অসুখের উপসর্গ। শরীরে কোনও জীবাণু প্রবেশ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে জীবাণুদের বার করে দেওয়ার চেষ্টা করে শরীর। আর এই কারনেই শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। অনেকেই শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে না বাড়তেই, মাথা ব্যথা কিংবা গা-হাত-পা ব্যথায় জ্বরের ওষুধ বা প্যারাসিটামল খেয়ে নেন।
‘এক্সট্রিম এজ গ্রুপ’ অর্থাৎ শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে জ্বরের ঝুঁকি বেশি। এ ছাড়া যাঁদের ক্রনিক অসুখ যেমন ডায়বিটিস, ক্রনিক কিডনির অসুখ, অ্যানিমিয়া-সহ নানা রোগ আছে, তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, কাজেই জ্বরের প্রবণতা বেশী।
‘এক্সট্রিম এজ গ্রুপ’ অর্থাৎ শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে জ্বরের ঝুঁকি বেশি। এ ছাড়া যাঁদের ক্রনিক অসুখ যেমন ডায়বিটিস, ক্রনিক কিডনির অসুখ, অ্যানিমিয়া-সহ নানা রোগ আছে, তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, কাজেই জ্বরের প্রবণতা বেশী।
কিন্তু শারীরিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরের তাপমাত্রা ১০১ ডিগ্রি না ছাড়ালে জ্বরের ওষুধ না খাওয়াই ভাল। প্যারাসিটামলের অনেক সাইড এফেক্ট আছে। ঘনঘন প্যারাসিটামল খেলে শরীরের কী কী ক্ষতি হয় জানেন?

কিন্তু শারীরিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরের তাপমাত্রা ১০১ ডিগ্রি না ছাড়ালে জ্বরের ওষুধ না খাওয়াই ভাল। প্যারাসিটামলের অনেক সাইড এফেক্ট আছে। ঘনঘন প্যারাসিটামল খেলে শরীরের কী কী ক্ষতি হয় জানেন?
লিভারের ক্ষতি-- অতিরিক্ত প্যারাসিটামল খেলে লিভারের ক্ষতি হয়। এর কারণ, প্যারাসিটামলের মেটাবলিজম প্রাথমিকভাবে লিভারে হয়। যদি অতিরিক্ত প্যারাসিটামল খাওয়া হয়, তবে লিভারে প্যারাসিটামল-এর বিষাক্ত বাইপ্রোডাক্ট জমা হয়, যা লিভারের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত করে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, লিভার যে ক্ষতিগ্রস্ত, তা প্রথমেই ধরা পড়ে না। যখন ধরা পড়ে, তখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়।
লিভারের ক্ষতি– অতিরিক্ত প্যারাসিটামল খেলে লিভারের ক্ষতি হয়। এর কারণ, প্যারাসিটামলের মেটাবলিজম প্রাথমিকভাবে লিভারে হয়। যদি অতিরিক্ত প্যারাসিটামল খাওয়া হয়, তবে লিভারে প্যারাসিটামল-এর বিষাক্ত বাইপ্রোডাক্ট জমা হয়, যা লিভারের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত করে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, লিভার যে ক্ষতিগ্রস্ত, তা প্রথমেই ধরা পড়ে না। যখন ধরা পড়ে, তখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়।
প্যারাসিটামল পয়জনিং-- প্যারাসিটামল-এর ওভারডোজ-এ বমি-বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা, খিদে না পাওয়ার মত  সমস্যা দেখা দেয়।
প্যারাসিটামল পয়জনিং– প্যারাসিটামল-এর ওভারডোজ-এ বমি-বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা, খিদে না পাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
লিভার ফেইলিওর-- বেশি পভারাসিটামল খেলে লিভার ফেইলিওর-এর মত প্রাণঘাতী পরিস্থিতি দেখা দেয়। লিভার ট্রান্সপ্লান্ট পর্যন্ত করতে হতে পারে। দেখা দিতে পারে জন্ডিস, হতে পারে কোমা-ও।
লিভার ফেইলিওর– বেশি পভারাসিটামল খেলে লিভার ফেইলিওর-এর মত প্রাণঘাতী পরিস্থিতি দেখা দেয়। লিভার ট্রান্সপ্লান্ট পর্যন্ত করতে হতে পারে। দেখা দিতে পারে জন্ডিস, হতে পারে কোমা-ও।
কিডনি খারাপ-- অতিরিক্ত প্যারাসিতামল খেলে কখন-ও কখন-ও কিডনির অসুখ-ও হতে পারে।
কিডনি খারাপ– অতিরিক্ত প্যারাসিতামল খেলে কখন-ও কখন-ও কিডনির অসুখ-ও হতে পারে।