Parenting Tips: বাচ্চা হবে জিনিয়াস! চাকরি করে সন্তান সামলানো আর কঠিন নয়! মেনে চলুন সহজ ৬ টিপস

অফিস, বাড়ি এবং সন্তানের বড় করে তোলার মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করা সহজ কাজ নয়। তবে  সঠিক পরিকল্পনা থাকলে জীবন অনেকাংশ সহজ হয়ে উঠতে পারে। চাকরি করেও মা হিসাবে কী ভাবে সন্তানকে বড় করে তুলবেন, তার জন্য সময় বার করবেন, রইল কিছু টিপস।
অফিস, বাড়ি এবং সন্তানের বড় করে তোলার মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করা সহজ কাজ নয়। তবে সঠিক পরিকল্পনা থাকলে জীবন অনেকাংশ সহজ হয়ে উঠতে পারে। চাকরি করেও মা হিসাবে কী ভাবে সন্তানকে বড় করে তুলবেন, তার জন্য সময় বার করবেন, রইল কিছু টিপস।
টাইম ম্যানেজমেন্ট করলে প্রতিটি কাজের জন্য সময় খুঁজে পেতে পারেন। এটি করার সর্বোত্তম উপায় হল নিজের এবং সন্তানের জন্য একটি রুটিন তৈরি করা এবং সেটিকে অনুসরণ করা।
টাইম ম্যানেজমেন্ট করলে প্রতিটি কাজের জন্য সময় খুঁজে পেতে পারেন। এটি করার সর্বোত্তম উপায় হল নিজের এবং সন্তানের জন্য একটি রুটিন তৈরি করা এবং সেটিকে অনুসরণ করা।
আপনি যখন নিজের যত্ন নিতে পারবেন, তখন আরও ভাল ভাবে আপনার পরিবারের যত্ন নিতে সক্ষম হবেন। সেই কারণে ওয়ার্কআউট, মেডিটেশনের জন্য সময় বার করা গুরুত্বপূর্ণ। শখ পূরণ করুন। তাতে মন ভাল থাকবে এবং মা হিসাবে শিশুদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আচরণ করতে পারবেন।
আপনি যখন নিজের যত্ন নিতে পারবেন, তখন আরও ভাল ভাবে আপনার পরিবারের যত্ন নিতে সক্ষম হবেন। সেই কারণে ওয়ার্কআউট, মেডিটেশনের জন্য সময় বার করা গুরুত্বপূর্ণ। শখ পূরণ করুন। তাতে মন ভাল থাকবে এবং মা হিসাবে শিশুদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আচরণ করতে পারবেন।
মা হিসাবে নিজেকে নিয়ে উচ্চ প্রত্যাশা রাখবেন না। ভেবে নেবেন না, একাই সব দিক সামলে নিতে পারবেন। নিজের ক্ষমতা এবং সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করবেন।
মা হিসাবে নিজেকে নিয়ে উচ্চ প্রত্যাশা রাখবেন না। ভেবে নেবেন না, একাই সব দিক সামলে নিতে পারবেন। নিজের ক্ষমতা এবং সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করবেন।
কোনও কাজ নিজে না করতে পারলে অনুশোচনা করবেন না। সন্তানকে সামলানোর ক্ষেত্রে কাছের মানুষদের থেকে সাহায্য নিন। ব্যস্ত থাকলে বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাহায্য নিন। প্রয়োজনে অফিস ম্যানেজারের সাথে কথা বলুন বা ডে কেয়ারের ব্যবস্থা করুন।
কোনও কাজ নিজে না করতে পারলে অনুশোচনা করবেন না। সন্তানকে সামলানোর ক্ষেত্রে কাছের মানুষদের থেকে সাহায্য নিন। ব্যস্ত থাকলে বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাহায্য নিন। প্রয়োজনে অফিস ম্যানেজারের সাথে কথা বলুন বা ডে কেয়ারের ব্যবস্থা করুন।
শিশুরা আপনার ভবিষ্যত। কিন্তু উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে আপনার অফিসের কাজ করাও প্রয়োজন। এমন পরিস্থিতিতে নিজের জন্য সময় বার করুন। সিনেমা দেখার সময় বার করুন, সন্তানের সঙ্গে খেলুন, রোজ তার সঙ্গে কমপক্ষে ২০ মিনিট খোলামেলা কথা বলুন এবং প্রতিটি কাজের জন্য একটি ডায়েরি রাখুন। প্রতি মাসে একটি তালিকা তৈরি করুন। কোন কাজ কখন শেষ করতে হবে, তা পরিকল্পনা করুন।
শিশুরা আপনার ভবিষ্যত। কিন্তু উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে আপনার অফিসের কাজ করাও প্রয়োজন। এমন পরিস্থিতিতে নিজের জন্য সময় বার করুন। সিনেমা দেখার সময় বার করুন, সন্তানের সঙ্গে খেলুন, রোজ তার সঙ্গে কমপক্ষে ২০ মিনিট খোলামেলা কথা বলুন এবং প্রতিটি কাজের জন্য একটি ডায়েরি রাখুন। প্রতি মাসে একটি তালিকা তৈরি করুন। কোন কাজ কখন শেষ করতে হবে, তা পরিকল্পনা করুন।
সকালে বাচ্চাদের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলুন। তাদের দিনটি ইতিবাচকতার সঙ্গে শুরু হবে। এবং  দু'জনেই সারা দিন খুশি থাকবেন। অফিস এবং স্কুল যাওয়ার সময় একসঙ্গে তৈরিও হতে পারেন।
সকালে বাচ্চাদের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলুন। তাদের দিনটি ইতিবাচকতার সঙ্গে শুরু হবে। এবং দু’জনেই সারা দিন খুশি থাকবেন। অফিস এবং স্কুল যাওয়ার সময় একসঙ্গে তৈরিও হতে পারেন।