Tag Archives: Parenting Tips

Parenting Tips: সারাক্ষণ ফোন নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে বাচ্চা? ভুলেও এই বয়সের আগে মোবাইল দেবেন না সন্তানকে! পড়াশোনা মাথায় উঠবে!

সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। অপরদিকে, বাচ্চাদের ছোট্ট মাথায় কতই বা পড়াশোনার ভার নেবে।

সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। অপরদিকে, বাচ্চাদের ছোট্ট মাথায় কতই বা পড়াশোনার ভার নেবে।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
তাই, সব চিন্তাই থাকে অভিভাবকদের। তাঁরা পড়তে বসা নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন। কিন্তু বর্তমানে বাচ্চাদের আরেকটি মনযোগ ভেঙে যাওয়ার কারণ হল মোবাইল।
তাই, সব চিন্তাই থাকে অভিভাবকদের। তাঁরা পড়তে বসা নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন। কিন্তু বর্তমানে বাচ্চাদের আরেকটি মনযোগ ভেঙে যাওয়ার কারণ হল মোবাইল।
ম্যাক্স স্টসেল, 'সোশ্যাল ওয়াকেনিং'-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, একটি গ্রুপ যা প্রযুক্তি এবং সোশ্যাল মিডিয়ার স্বাস্থ্যকর ব্যবহার প্রচার করে, তিনি বলেন যে অভিভাবকরা অন্তত অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত বাচ্চাদের স্মার্টফোন দেওয়া উচিত না।
ম্যাক্স স্টসেল, ‘সোশ্যাল ওয়াকেনিং’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, একটি গ্রুপ যা প্রযুক্তি এবং সোশ্যাল মিডিয়ার স্বাস্থ্যকর ব্যবহার প্রচার করে, তিনি বলেন যে অভিভাবকরা অন্তত অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত বাচ্চাদের স্মার্টফোন দেওয়া উচিত না।
ফোনের সবচেয়ে খারাপ জিনিস হল ইন্টারনেট। বাচ্চারা ফোন পেলেই এখন গেম খেলতে শুরু করে বা ইউটিউব কিছু দেখতে শুরু করে যা তাঁদের মনযোগ নষ্ট করে।
ফোনের সবচেয়ে খারাপ জিনিস হল ইন্টারনেট। বাচ্চারা ফোন পেলেই এখন গেম খেলতে শুরু করে বা ইউটিউব কিছু দেখতে শুরু করে যা তাঁদের মনযোগ নষ্ট করে।
কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, অষ্টম শ্রেণী বা ১৩-১৪ বছর না হলে ফোন না দেওয়াই ভাল। যদি কখনও কোনও দরকার হয় তবে, বাবা-মায়েদের ফোন ব‍্যবহার করতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, অষ্টম শ্রেণী বা ১৩-১৪ বছর না হলে ফোন না দেওয়াই ভাল। যদি কখনও কোনও দরকার হয় তবে, বাবা-মায়েদের ফোন ব‍্যবহার করতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: অন্যের সন্তানের গায়ে হাত তোলা-শাসন করা ঠিক? বড় ভুলের আগে জানুন কীভাবে সামলাবেন

সন্তান সামলানো সহজ নয়। সহজ নয় অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করাও। সন্তানের কাণ্ড-কারখানায় কখনও কখনও বাবা-মায়ের পক্ষে রাগ-অভিমান নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। আর অন্যের সন্তান? কখনও ভেবেছেন মাসি-মেসো, কাকা-কাকি, জ্যাঠা-জেঠি, মামা-মামিদের কি আপনার সন্তানকে শাসন করা ঠিক? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সন্তান সামলানো সহজ নয়। সহজ নয় অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করাও। সন্তানের কাণ্ড-কারখানায় কখনও কখনও বাবা-মায়ের পক্ষে রাগ-অভিমান নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। আর অন্যের সন্তান? কখনও ভেবেছেন মাসি-মেসো, কাকা-কাকি, জ্যাঠা-জেঠি, মামা-মামিদের কি আপনার সন্তানকে শাসন করা ঠিক? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অনেক সময়ে রাগ ও জেদের বশে সন্তানকে বাবা-মায়েরা এমন কথা বলে বসেন, যাতে ক্ষতি হতে পারে সন্তানেরই। তাই মানসিক টানাপড়েন কী ভাবে সামলাতে হবে, তা জানতে হবে নিজেকেই। আরও গুরুত্বপূর্ণ হল নিজের সন্তানকে নিজের সামনে অন্যের হাতে মার ও শাসনের অধীনে ফেলে দেওয়া।
অনেক সময়ে রাগ ও জেদের বশে সন্তানকে বাবা-মায়েরা এমন কথা বলে বসেন, যাতে ক্ষতি হতে পারে সন্তানেরই। তাই মানসিক টানাপড়েন কী ভাবে সামলাতে হবে, তা জানতে হবে নিজেকেই। আরও গুরুত্বপূর্ণ হল নিজের সন্তানকে নিজের সামনে অন্যের হাতে মার ও শাসনের অধীনে ফেলে দেওয়া।
যেমন ধরুন, আপনার সন্তানকে আপনার বোন বা বোনের স্বামী শাসন করছেন। বা আপনার সন্তানের কাণ্ড কারখানায় বিরক্ত হয়ে আপনার শ্যালক এক চড় কষাল তার গালে। এটা কি ঠিক? কখনও ভেবেছেন অন্যের সন্তানকে শাসন করা ঠিক কি না?
যেমন ধরুন, আপনার সন্তানকে আপনার বোন বা বোনের স্বামী শাসন করছেন। বা আপনার সন্তানের কাণ্ড কারখানায় বিরক্ত হয়ে আপনার শ্যালক এক চড় কষাল তার গালে। এটা কি ঠিক? কখনও ভেবেছেন অন্যের সন্তানকে শাসন করা ঠিক কি না?
মা-বাবা ছাড়া পরিবারের অন্য সব বড়রা ওদের অভিভাবক। ‘মা-বাবার সন্তান’ এই পরিচয় ছাপিয়ে এখানে বড় হয়ে ওঠে ‘পরিবারের সন্তান’ পরিচয়টাই। এমন পরিবারের আত্মিক বন্ধন হয় দৃঢ়। শিশুদের খুনসুটি বড়সড় সমস্যার দিকে এগোতে থাকলে পরিবারের অভিভাবকদেরই ইতিবাচকভাবে তা সমাধানের জন্য চেষ্টা করতে হবে।
মা-বাবা ছাড়া পরিবারের অন্য সব বড়রা ওদের অভিভাবক। ‘মা-বাবার সন্তান’ এই পরিচয় ছাপিয়ে এখানে বড় হয়ে ওঠে ‘পরিবারের সন্তান’ পরিচয়টাই। এমন পরিবারের আত্মিক বন্ধন হয় দৃঢ়। শিশুদের খুনসুটি বড়সড় সমস্যার দিকে এগোতে থাকলে পরিবারের অভিভাবকদেরই ইতিবাচকভাবে তা সমাধানের জন্য চেষ্টা করতে হবে।
নিজের জিনিস সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েই সহনশীলতার শিক্ষা পায় শিশুরা। তবে সব শিশু একেবারে এক ছাঁচে বেড়ে উঠবে, এমনটাও কিন্তু নয়। কেউ একটু শান্ত হবে, কেউ চঞ্চল। শিশুরা একই সঙ্গে খেলাধুলো, পড়াশোনা, খাওয়াদাওয়া করতে গেলে নানা বিষয় নিয়েই খুটখাট লাগতে পারে। এসবকে বড় করে দেখা যাবে না। অভিভাবক হিসেবে প্রয়োজনে সবাইকেই শাসন করতে হবে। তবে জানতে হবে সীমারেখা।
নিজের জিনিস সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েই সহনশীলতার শিক্ষা পায় শিশুরা। তবে সব শিশু একেবারে এক ছাঁচে বেড়ে উঠবে, এমনটাও কিন্তু নয়। কেউ একটু শান্ত হবে, কেউ চঞ্চল। শিশুরা একই সঙ্গে খেলাধুলো, পড়াশোনা, খাওয়াদাওয়া করতে গেলে নানা বিষয় নিয়েই খুটখাট লাগতে পারে। এসবকে বড় করে দেখা যাবে না। অভিভাবক হিসেবে প্রয়োজনে সবাইকেই শাসন করতে হবে। তবে জানতে হবে সীমারেখা।
বিশেষ করে সেই শিশুর বাবা-মা যখন সেখানে উপস্থিত তখন কোনও ভাবেই উচ্চস্বরে তাকে শাসন না করে বরং শিশুর বাবা-মাকে সামলাতে অনুরোধ করা উচিত বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। এবং যদি সেই শিশুর বাবা-মা সেখানে না থাকেন, তবে গায়ে হাত একেবারেই নয়। মনে রাখবেন সেক্ষেত্রে 'দাঁড়াও তোমার বাবা-মাকে বলছি' কথাগুলি বলতে হবে। এতে বাবা-মায়ের প্রতি শিশুর ও শিশুর প্রতি বাবা-মায়ের সঠিক মনোভাব গড়ে উঠবে।
বিশেষ করে সেই শিশুর বাবা-মা যখন সেখানে উপস্থিত তখন কোনও ভাবেই উচ্চস্বরে তাকে শাসন না করে বরং শিশুর বাবা-মাকে সামলাতে অনুরোধ করা উচিত বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। এবং যদি সেই শিশুর বাবা-মা সেখানে না থাকেন, তবে গায়ে হাত একেবারেই নয়। মনে রাখবেন সেক্ষেত্রে ‘দাঁড়াও তোমার বাবা-মাকে বলছি’ কথাগুলি বলতে হবে। এতে বাবা-মায়ের প্রতি শিশুর ও শিশুর প্রতি বাবা-মায়ের সঠিক মনোভাব গড়ে উঠবে।
যার যেটা ভুল, তাকে সেটা ধরিয়ে দিন। কৃতকর্মের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা মানে যে ছোট হয়ে যাওয়া নয়, সেটিও বুঝিয়ে বলতে হবে। সবাই মিলেই একটা পরিবার। মিলেমিশে থাকার গুরুত্বটা ব্যাখ্যা করুন।
যার যেটা ভুল, তাকে সেটা ধরিয়ে দিন। কৃতকর্মের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা মানে যে ছোট হয়ে যাওয়া নয়, সেটিও বুঝিয়ে বলতে হবে। সবাই মিলেই একটা পরিবার। মিলেমিশে থাকার গুরুত্বটা ব্যাখ্যা করুন।
তবে অবস্থা বুঝে শাসন করুন। খেয়াল রাখবেন, আপনার বলার ভঙ্গিতে যাতে কোনও অভিযোগ ফুটে না ওঠে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
তবে অবস্থা বুঝে শাসন করুন। খেয়াল রাখবেন, আপনার বলার ভঙ্গিতে যাতে কোনও অভিযোগ ফুটে না ওঠে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: সন্তানের জিনিয়াস হওয়া আটকানো যাবে না! পড়াশোনায় মন না বসলে কাজে লাগান এই ৬ কায়দা

পড়াশোনা মন দিয়ে করলে সাফল্য আসবেই। কিন্তু অনেক বাচ্চাই পড়তে বসার সময়ে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। বইখাতা নিয়ে বসলেও যেন পড়ায় মন থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত? বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পড়াশোনা মন দিয়ে করলে সাফল্য আসবেই। কিন্তু অনেক বাচ্চাই পড়তে বসার সময়ে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। বইখাতা নিয়ে বসলেও যেন পড়ায় মন থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত? বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
অধ্যয়নের জন্য সর্বদা একটি নিরিবিলি জায়গা বেছে নিতে হবে। এমন একটি জায়গা বেছে নিন যা শান্ত এবং সুশৃঙ্খল। বাচ্চার চারপাশের স্থান পরিষ্কার এবং সংগঠিত রাখুন। সম্ভব হলে প্রাকৃতিক আলো আসে, এরকম জায়গায় বসে বাচ্চাকে পড়াশোনা করাতে বসান।
অধ্যয়নের জন্য সর্বদা একটি নিরিবিলি জায়গা বেছে নিতে হবে। এমন একটি জায়গা বেছে নিন যা শান্ত এবং সুশৃঙ্খল। বাচ্চার চারপাশের স্থান পরিষ্কার এবং সংগঠিত রাখুন। সম্ভব হলে প্রাকৃতিক আলো আসে, এরকম জায়গায় বসে বাচ্চাকে পড়াশোনা করাতে বসান।
আরামদায়ক চেয়ার এবং টেবিল ব্যবহার করুন। এমন চেয়ার এবং টেবিল রাখতে হবে যাতে আপনার শিশুর বসতে কোনও প্রকার অসুবিধা না হয়। পড়াশোনার সময় ফোন, ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলি বন্ধ রাখুন।
আরামদায়ক চেয়ার এবং টেবিল ব্যবহার করুন। এমন চেয়ার এবং টেবিল রাখতে হবে যাতে আপনার শিশুর বসতে কোনও প্রকার অসুবিধা না হয়। পড়াশোনার সময় ফোন, ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলি বন্ধ রাখুন।
পড়াশোনার জন্য সময়সূচী তৈরি করে দিন। এবং শিশুকে সেটি অনুসরণ করতে বলুন। প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করে দিন। বড় লক্ষ্যগুলোকে ছোট গোলে ভাগ করে দিন। পড়াশোনার কিছু সময় পর নিয়মিত বিরতি নিতে দিন।
পড়াশোনার জন্য সময়সূচী তৈরি করে দিন। এবং শিশুকে সেটি অনুসরণ করতে বলুন। প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করে দিন। বড় লক্ষ্যগুলোকে ছোট গোলে ভাগ করে দিন। পড়াশোনার কিছু সময় পর নিয়মিত বিরতি নিতে দিন।
প্রতি ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর পাঁচ থেকে ১০ মিনিটের বিরতি নিতে। শিশুর যাতে পর্যাপ্ত ঘুম হয়, সেদিকেও নজর দিতে হবে। তাকে স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাবার খাওয়ান যা শক্তি জোগাবে। নিয়মিত ব্যায়াম মনোযোগ এবং একাগ্রতা উন্নত করতে পারে।
প্রতি ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর পাঁচ থেকে ১০ মিনিটের বিরতি নিতে। শিশুর যাতে পর্যাপ্ত ঘুম হয়, সেদিকেও নজর দিতে হবে। তাকে স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাবার খাওয়ান যা শক্তি জোগাবে। নিয়মিত ব্যায়াম মনোযোগ এবং একাগ্রতা উন্নত করতে পারে।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন। পোমোডোরো কৌশলে ২৫ মিনিট কাজ এবং পাঁচ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। জটিল ধারণাগুলি বুঝতে এবং মনে রাখতে শিশুকে মাইন্ড ম্যাপিং ব্যবহার করুন। ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করুন। শব্দভাণ্ডার বা তথ্য মনে রাখতে ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন তথ্য, টিউটোরিয়াল, ভিডিওর সাহায্যও নেওয়া যেতে পারে।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন। পোমোডোরো কৌশলে ২৫ মিনিট কাজ এবং পাঁচ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। জটিল ধারণাগুলি বুঝতে এবং মনে রাখতে শিশুকে মাইন্ড ম্যাপিং ব্যবহার করুন। ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করুন। শব্দভাণ্ডার বা তথ্য মনে রাখতে ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন তথ্য, টিউটোরিয়াল, ভিডিওর সাহায্যও নেওয়া যেতে পারে।
শিশুকে নিয়ে ইতিবাচক থাকুন। তার যদি কোনও বিষয় বুঝতে সমস্যা হয়, তাহলে শিক্ষক, সহপাঠী বা গৃহশিক্ষকের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে যেন ভয় না পায়।
শিশুকে নিয়ে ইতিবাচক থাকুন। তার যদি কোনও বিষয় বুঝতে সমস্যা হয়, তাহলে শিক্ষক, সহপাঠী বা গৃহশিক্ষকের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে যেন ভয় না পায়।

বাচ্চাকে খাওয়াতে গিয়ে নাজেহাল! এই পাঁচ টিপস মাথায় রাখলেই কেল্লাফতে

খাওয়ানোর সময়ই বাচ্চার যত জ্বালা। হাত-পা ছোঁড়া, মুখ ঘুরিয়ে নেওয়া তো আছেই সঙ্গে চিল চিৎকার আর কান্না। মা-বাবা খাওয়াবে কী, বাচ্চা সামলানোই তখন সবচেয়ে বড় কাজ। বাচ্চা খেতে না চাইলে বাবা-মা কী করেন? জোর করে খাওয়ান। তাঁদের মনে একটাই চিন্তা ঘোরে, সন্তান না খেলে বাড়বে কী করে! কিন্তু জোর করে খাওয়ালে বাচ্চা আরও বিগড়ে যায়। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?
খাওয়ানোর সময়ই বাচ্চার যত জ্বালা। হাত-পা ছোঁড়া, মুখ ঘুরিয়ে নেওয়া তো আছেই সঙ্গে চিল চিৎকার আর কান্না। মা-বাবা খাওয়াবে কী, বাচ্চা সামলানোই তখন সবচেয়ে বড় কাজ।
বাচ্চা খেতে না চাইলে বাবা-মা কী করেন? জোর করে খাওয়ান। তাঁদের মনে একটাই চিন্তা ঘোরে, সন্তান না খেলে বাড়বে কী করে! কিন্তু জোর করে খাওয়ালে বাচ্চা আরও বিগড়ে যায়। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?
নিয়ম বেঁধে দেওয়া: অভিভাবক হিসেবে নিয়ম নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের বয়স এক বছর হলেই সহজ কিছু নিয়ম বেঁধে দেওয়া উচিত, যা সন্তান বুঝতে পারে। যেমন শিশু যদি খাবার ছড়ায় বা ফেলে দেয়, তাহলে খাবার সরিয়ে নেওয়া যায়। এটাই শাস্তি। আধ ঘণ্টা পর সন্তানকে আবার ভুলিয়ে ভালিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে শিশু শিখবে, খাবার ফেলা উচিত নয়।
নিয়ম বেঁধে দেওয়া: অভিভাবক হিসেবে নিয়ম নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের বয়স এক বছর হলেই সহজ কিছু নিয়ম বেঁধে দেওয়া উচিত, যা সন্তান বুঝতে পারে। যেমন শিশু যদি খাবার ছড়ায় বা ফেলে দেয়, তাহলে খাবার সরিয়ে নেওয়া যায়। এটাই শাস্তি। আধ ঘণ্টা পর সন্তানকে আবার ভুলিয়ে ভালিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে শিশু শিখবে, খাবার ফেলা উচিত নয়।
খাওয়ার সময় মজা: বাচ্চারা খুব দ্রুত বিরক্ত হয়। বিভ্রান্ত হয়। প্রতিদিন এক খাবার বড়দের ভাল লাগে না, বাচ্চাদের বিরক্তি তো হবেই। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খাবার দেওয়া উচিত। রঙচঙে খাবার হলে আরও ভাল। খাওয়ানোর সময় বাচ্চাকে গল্প বলা যায়। এই পদ্ধতি খুব কাজে আসে।
খাওয়ার সময় মজা: বাচ্চারা খুব দ্রুত বিরক্ত হয়। বিভ্রান্ত হয়। প্রতিদিন এক খাবার বড়দের ভাল লাগে না, বাচ্চাদের বিরক্তি তো হবেই। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খাবার দেওয়া উচিত। রঙচঙে খাবার হলে আরও ভাল। খাওয়ানোর সময় বাচ্চাকে গল্প বলা যায়। এই পদ্ধতি খুব কাজে আসে।
হাল ছাড়া চলবে না: বাচ্চারা রাগ দেখাবে, একগুঁয়ে আচরণ করবে। কিন্তু বাবা-মাকে হাল ছাড়লে চলবে না। শিশুর জেদের কাছে অভিভাবক যেন আত্মসমর্পণ না করে। এমনটা চলতে থাকলে বাচ্চার বিগড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। খাওয়ানোর সময় কঠোর হতে হবে। দৃঢ়ভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে, অন্যায় জেদ বা কান্নাকাটি করে দাবি পূরণ করা যাবে না।
হাল ছাড়া চলবে না: বাচ্চারা রাগ দেখাবে, একগুঁয়ে আচরণ করবে। কিন্তু বাবা-মাকে হাল ছাড়লে চলবে না। শিশুর জেদের কাছে অভিভাবক যেন আত্মসমর্পণ না করে। এমনটা চলতে থাকলে বাচ্চার বিগড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। খাওয়ানোর সময় কঠোর হতে হবে। দৃঢ়ভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে, অন্যায় জেদ বা কান্নাকাটি করে দাবি পূরণ করা যাবে না।
বাচ্চা নিজে হাতে খাক: বাচ্চারা নিজে হাতে খেতে ভালবাসে। হ্যাঁ, এতে তারা খাবার ছড়াবে, নষ্ট হবে। কিন্তু শিখবে। তাই নিজে হাতে খেতে দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। তেমন হলে ফিঙ্গার ফুড খেতে দেওয়ার কথা ভাবা যায়। এমন ফল বা রান্না করা শাকসবজি খেতে দিতে হবে যা তারা সহজেই হাতে ধরতে পারে।
বাচ্চা নিজে হাতে খাক: বাচ্চারা নিজে হাতে খেতে ভালবাসে। হ্যাঁ, এতে তারা খাবার ছড়াবে, নষ্ট হবে। কিন্তু শিখবে। তাই নিজে হাতে খেতে দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। তেমন হলে ফিঙ্গার ফুড খেতে দেওয়ার কথা ভাবা যায়। এমন ফল বা রান্না করা শাকসবজি খেতে দিতে হবে যা তারা সহজেই হাতে ধরতে পারে।
অন্য কিছুতে যেন মন না দেয়: অনেক সময় বাচ্চাকে ভুলিয়ে রাখতে মা-বাবা খাবার সময় টিভি চালান বা মোবাইল খুলে দেন। দীর্ঘমেয়াদে এটা মোটেই ভাল অভ্যাস নয়। এর বদলে তাদের সঙ্গে গল্প করা উচিত। খেতে কেমন লাগছে, কী খাবার ইচ্ছা, এই সব নিয়েও কথা বলা যায়।
অন্য কিছুতে যেন মন না দেয়: অনেক সময় বাচ্চাকে ভুলিয়ে রাখতে মা-বাবা খাবার সময় টিভি চালান বা মোবাইল খুলে দেন। দীর্ঘমেয়াদে এটা মোটেই ভাল অভ্যাস নয়। এর বদলে তাদের সঙ্গে গল্প করা উচিত। খেতে কেমন লাগছে, কী খাবার ইচ্ছা, এই সব নিয়েও কথা বলা যায়।

Parenting Tips: সন্তানকে ভুলেও টিফিনে এই ৫ খাবার দেবেন না! পেট হবে রফাদফা, চরম ক্ষতি শরীরের

বাচ্চাদের স্কুলের টিফিন নিয়ে চিন্তায় থাকে কম বেশি সব বাবা-মা। বাচ্চাদের খাবার খাওয়ানো বেশ একটা ঝক্কির বিষয়। বেশিরভাগ বাড়িতেই শিশুকে খাওয়ানোর সময় যুদ্ধ চলে।

বাচ্চাদের স্কুলের টিফিন নিয়ে চিন্তায় থাকে কম বেশি সব বাবা-মা। বাচ্চাদের খাবার খাওয়ানো বেশ একটা ঝক্কির বিষয়। বেশিরভাগ বাড়িতেই শিশুকে খাওয়ানোর সময় যুদ্ধ চলে।
তবে, বাড়িতে যেভাবে খাওয়ানো যায় তা তো আর স্কুলে হয় না। তাই, মুখরোচক কোনও খাবার বানিয়ে দিলে স্কুল থেকে টিফিন খেয়ে বাড়িতে আসে বাচ্চারা। তাই মায়েরাও সন্তানের মনপসন্দ খাবারই বানিয়ে দিতে চেষ্টা করেন।
তবে, বাড়িতে যেভাবে খাওয়ানো যায় তা তো আর স্কুলে হয় না। তাই, মুখরোচক কোনও খাবার বানিয়ে দিলে স্কুল থেকে টিফিন খেয়ে বাড়িতে আসে বাচ্চারা। তাই মায়েরাও সন্তানের মনপসন্দ খাবারই বানিয়ে দিতে চেষ্টা করেন।
কিন্তু শিশুকে স্কুলের টিফিনে রোজ কী নতুন খাবার দেবেন। কিন্তু এমন কিছু খাবার আছে যা শিশুকে দিলে শরীর খারাপ হতে পারে সেগুলি জেনে নেওয়া জরুরি। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলি বাচ্চাদের টিফিনে না দেওয়াই ভাল-
কিন্তু শিশুকে স্কুলের টিফিনে রোজ কী নতুন খাবার দেবেন। কিন্তু এমন কিছু খাবার আছে যা শিশুকে দিলে শরীর খারাপ হতে পারে সেগুলি জেনে নেওয়া জরুরি। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলি বাচ্চাদের টিফিনে না দেওয়াই ভাল-
ইনস্ট্যান্ট নুডলসবানাতে খুব কম সময় লাগে এবং বাচ্চারাও খেতে পছন্দ করে। ফলে অনেকেই শিশুদের মনপচ্ছন্দ এই খাবার টিফিনে দিয়ে দেয়। কিন্তু বাচ্চাদের এই ধরনের চটজলদি খাবার না খাওয়ানোই ভাল। নুডলসের প্রধান উপকরণ হল ময়দা। যা শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল না। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও ময়দা এড়িয়ে চলা ভাল।
ইনস্ট্যান্ট নুডলস
বানাতে খুব কম সময় লাগে এবং বাচ্চারাও খেতে পছন্দ করে। ফলে অনেকেই শিশুদের মনপচ্ছন্দ এই খাবার টিফিনে দিয়ে দেয়। কিন্তু বাচ্চাদের এই ধরনের চটজলদি খাবার না খাওয়ানোই ভাল। নুডলসের প্রধান উপকরণ হল ময়দা। যা শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল না। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও ময়দা এড়িয়ে চলা ভাল।
আগেরদিনের খাবারআগের দিনের খাবার যা আমরা বাসি খাবার বলি তা শিশুদের সকালে অনেকেই টিফিন দিয়ে দেয়। কিন্তু তা একেবারেই করা উচিত না। শিশু ভালবাসে বলে বাসি খাবার কখনওই টিফিনে দেবেন না। ছোটদের হজমক্ষমতা কম থাকে। ফলে বাসি খাবার শিশুদের খাওয়ানো ঠিক নয়।
আগেরদিনের খাবার
আগের দিনের খাবার যা আমরা বাসি খাবার বলি তা শিশুদের সকালে অনেকেই টিফিন দিয়ে দেয়। কিন্তু তা একেবারেই করা উচিত না। শিশু ভালবাসে বলে বাসি খাবার কখনওই টিফিনে দেবেন না। ছোটদের হজমক্ষমতা কম থাকে। ফলে বাসি খাবার শিশুদের খাওয়ানো ঠিক নয়।
ডোবা তেলে ভাজা খাবারফুলকো লুচি কিংবা পকোড়ার মতো খাবারগুলি বাচ্চাদের শরীরের পক্ষে একদম ভাল নয়। এই খাবারগুলি বাড়িতে ডোবা তেলে ভাজা হয়। অত্যধিক তেলযুক্ত খাবার খেয়ে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। পেটের গোলমালও দেখা দিতে পারে।
ডোবা তেলে ভাজা খাবার
ফুলকো লুচি কিংবা পকোড়ার মতো খাবারগুলি বাচ্চাদের শরীরের পক্ষে একদম ভাল নয়। এই খাবারগুলি বাড়িতে ডোবা তেলে ভাজা হয়। অত্যধিক তেলযুক্ত খাবার খেয়ে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। পেটের গোলমালও দেখা দিতে পারে।
প্রক্রিয়াজাত খাবারসসেজ, সালামি অনেকের বাড়িতেই থাকে আজকাল। তাই দিয়ে খুব সহজেই তাড়াতাড়ি বাচ্চাদের টিফিন বানিয়ে দেওয়া যায়। তবে, রোজ এগুলি খেলে শিশুর শরীর খারাপ হতে পারে। প্রক্রিয়াজাত কোনও খাবারই শিশুর জন্য ভাল নয়। তার চেয়ে চিকেন, ডিম, নানা রকম সব্জি, ফলের মতো খাবার বেশি করে দিন। শরীর ভাল থাকবে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার
সসেজ, সালামি অনেকের বাড়িতেই থাকে আজকাল। তাই দিয়ে খুব সহজেই তাড়াতাড়ি বাচ্চাদের টিফিন বানিয়ে দেওয়া যায়। তবে, রোজ এগুলি খেলে শিশুর শরীর খারাপ হতে পারে। প্রক্রিয়াজাত কোনও খাবারই শিশুর জন্য ভাল নয়। তার চেয়ে চিকেন, ডিম, নানা রকম সব্জি, ফলের মতো খাবার বেশি করে দিন। শরীর ভাল থাকবে।
প্রক্রিয়াজাত স্ন্যাকসবাইরের খাবার খেতে সব বাচ্চাই খুব ভালবাসে। পিৎজা, হটডগ, চিকেন প্যাটিস— এই সবগুলি প্রক্রিয়াজাত খাবার সব বাচ্চাই খেতে পচ্ছন্দ করে। তবে, এইসব খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। এ ছাড়াও নুন, চিনিও রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। শিশুর ওজন বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এই খাবারগুলি যথেষ্ট। (Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷)
প্রক্রিয়াজাত স্ন্যাকস
বাইরের খাবার খেতে সব বাচ্চাই খুব ভালবাসে। পিৎজা, হটডগ, চিকেন প্যাটিস— এই সবগুলি প্রক্রিয়াজাত খাবার সব বাচ্চাই খেতে পচ্ছন্দ করে। তবে, এইসব খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। এ ছাড়াও নুন, চিনিও রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। শিশুর ওজন বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এই খাবারগুলি যথেষ্ট। (Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷)

Parenting Tips: স্মৃতিশক্তি হবে তুখোড়! সন্তানকে রোজ খেতে দিন এই ৫ খাবার! পরীক্ষার রেজাল্ট হবে দারুণ

প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন সেরার সেরা হয়। কিন্তু কিছু শিশু আছে যাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল।
প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন সেরার সেরা হয়। কিন্তু কিছু শিশু আছে যাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। রইল সেই খাদ‍্যের তালিকা-
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। রইল সেই খাদ‍্যের তালিকা-
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বাচ্চাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্যামন এবং টুনা মাছ, আখরোট বা চিয়া বীজে এই বিশেষ উপাদানগুলিতে ওমেগা-৩ আছে। এগুলো খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং ভাল কাজ করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বাচ্চাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্যামন এবং টুনা মাছ, আখরোট বা চিয়া বীজে এই বিশেষ উপাদানগুলিতে ওমেগা-৩ আছে। এগুলো খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং ভাল কাজ করে।
ডিম একটি চমৎকার প্রোটিন উৎস হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া ডিমের কুসুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলিন, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এমন অবস্থায় শিশুকে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ালে তার স্মৃতিশক্তি প্রখর হবে।
ডিম একটি চমৎকার প্রোটিন উৎস হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া ডিমের কুসুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলিন, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এমন অবস্থায় শিশুকে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ালে তার স্মৃতিশক্তি প্রখর হবে।
ওটস, ব্রাউন রাইস এবং শস্যের রুটিতে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই খাবারগুলি ধীরে ধীরে হজম হয়, তাই শিশুরা দীর্ঘ সময়ের জন্য শক্তি পেতে থাকে। ফলে, এগুলি সারা দিন তাদের সক্রিয় এবং সতেজ রাখে।
ওটস, ব্রাউন রাইস এবং শস্যের রুটিতে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই খাবারগুলি ধীরে ধীরে হজম হয়, তাই শিশুরা দীর্ঘ সময়ের জন্য শক্তি পেতে থাকে। ফলে, এগুলি সারা দিন তাদের সক্রিয় এবং সতেজ রাখে।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং অন্যান্য বেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন রয়েছে, যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুব ভাল। এগুলো মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। খেলে মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ ও সক্রিয় থাকে।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং অন্যান্য বেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন রয়েছে, যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুব ভাল। এগুলো মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। খেলে মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ ও সক্রিয় থাকে।
বাদাম, পালং শাক, ব্রকোলি এবং অন্যান্য সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন এ এবং কে রয়েছে। সবজি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এগুলি খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং ভাল কাজ করে। শিশুদের জন্যও এটি খুবই উপকারী।
বাদাম, পালং শাক, ব্রকোলি এবং অন্যান্য সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন এ এবং কে রয়েছে। সবজি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এগুলি খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং ভাল কাজ করে। শিশুদের জন্যও এটি খুবই উপকারী।

Parenting Tips: ঘুমের মধ্যেও কি বকবক করছে আপনার সন্তান? কোনও জটিল রোগ বাসা বাঁধেনি তো? ভুলেও এড়িয়ে যাবেন না, অবহেলা করলেই বিরাট ক্ষতি!

ঘুমের মধ্যে অনেকেই কথা বলেন৷ ছোট থেকে বড় কমবেশি অনেকের মধ্যেই এই লক্ষণ দেখা যায়৷ বিশেষত,এই ধরনের লক্ষণগুলি ছোট শিশুদের মধ্যে বেশ সাধারণ। তবে বড়দেরও একটি খুব সাধারণ সমস্যা যার কারণে কাছাকাছি ঘুমিয়ে থাকা ব্যক্তির ঘুম বারবার ব্যাহত হতে পারে।
ঘুমের মধ্যে অনেকেই কথা বলেন৷ ছোট থেকে বড় কমবেশি অনেকের মধ্যেই এই লক্ষণ দেখা যায়৷ বিশেষত,এই ধরনের লক্ষণগুলি ছোট শিশুদের মধ্যে বেশ সাধারণ। তবে বড়দেরও একটি খুব সাধারণ সমস্যা যার কারণে কাছাকাছি ঘুমিয়ে থাকা ব্যক্তির ঘুম বারবার ব্যাহত হতে পারে।
তবে মজার বিষয় হল, পরেরদিন সকালে ঘুমের মধ্যে বলা কথা আর  মনে থাকে না। এমতাবস্থায় মনে একটা প্রশ্ন আসে এর কারণ কী হতে পারে?
তবে মজার বিষয় হল, পরেরদিন সকালে ঘুমের মধ্যে বলা কথা আর মনে থাকে না। এমতাবস্থায় মনে একটা প্রশ্ন আসে এর কারণ কী হতে পারে?
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের কথা বলা আসলে একটি ঘুমের ব্যাধি যা সোমনিলোকি নামে পরিচিত। শিশু এবং কিশোরদের মধ্যে এই সমস্যাটি অনেক বেশি দেখা যায়।
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের কথা বলা আসলে একটি ঘুমের ব্যাধি যা সোমনিলোকি নামে পরিচিত। শিশু এবং কিশোরদের মধ্যে এই সমস্যাটি অনেক বেশি দেখা যায়।
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের মধ্যে কথা বলাও  কি জেনেটিক? আপনি বা আপনার সঙ্গী যদি ঘুমের মধ্যে কথা বলেন, তাহলে শিশুর মধ্যেও এই লক্ষণ দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে যদি শিশু অসুস্থ হয়, কোনও ধরনের মানসিক চাপের সম্মুখীন হয়, বিষণ্নতার মতো লক্ষণ দেখায় বা অনিদ্রার সমস্যা থাকে। শুধু তাই নয়, অনেক সময় খারাপ স্বপ্ন দেখার কারণে শিশুরা রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলা শুরু করে।
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের মধ্যে কথা বলাও কি জেনেটিক? আপনি বা আপনার সঙ্গী যদি ঘুমের মধ্যে কথা বলেন, তাহলে শিশুর মধ্যেও এই লক্ষণ দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে যদি শিশু অসুস্থ হয়, কোনও ধরনের মানসিক চাপের সম্মুখীন হয়, বিষণ্নতার মতো লক্ষণ দেখায় বা অনিদ্রার সমস্যা থাকে। শুধু তাই নয়, অনেক সময় খারাপ স্বপ্ন দেখার কারণে শিশুরা রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলা শুরু করে।
রাইজিং চিলড্রেন অনুসারে , আপনার সন্তান যদি রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলে, তাহলে তার কারণ হতে পারে স্কুলে পরীক্ষা, কোনও ধরনের সমস্যা, ভয় বা মানসিক চাপ। এমতাবস্থায়, আপনি দিনের বেলায় শিশুর সঙ্গে সেই বিষয়ে কথা বলুন এবং তার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন।
রাইজিং চিলড্রেন অনুসারে , আপনার সন্তান যদি রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলে, তাহলে তার কারণ হতে পারে স্কুলে পরীক্ষা, কোনও ধরনের সমস্যা, ভয় বা মানসিক চাপ। এমতাবস্থায়, আপনি দিনের বেলায় শিশুর সঙ্গে সেই বিষয়ে কথা বলুন এবং তার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন।
আপনি যখন শিশুর অস্থিরতা শান্ত করবেন এবং তাকে সমর্থন করবেন তখন তার মানসিক চাপ কমে যাবে। এভাবে ঘুমের সময় কথা বলার সমস্যা বা ঘুম নষ্ট হওয়ার সমস্যাও কমে যাবে।
আপনি যখন শিশুর অস্থিরতা শান্ত করবেন এবং তাকে সমর্থন করবেন তখন তার মানসিক চাপ কমে যাবে। এভাবে ঘুমের সময় কথা বলার সমস্যা বা ঘুম নষ্ট হওয়ার সমস্যাও কমে যাবে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যা কমে যায়। এমতাবস্থায় মন খারাপ না করে তার সঙ্গে সাপোর্টিভ আচরন করাই ভাল হবে। এছাড়া ঘুমানোর আগে শিশুর সঙ্গে সুন্দর কিছু কথা বলুন এবং শিশুর মানসিক চাপ দূর করার চেষ্টা করুন।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যা কমে যায়। এমতাবস্থায় মন খারাপ না করে তার সঙ্গে সাপোর্টিভ আচরন করাই ভাল হবে। এছাড়া ঘুমানোর আগে শিশুর সঙ্গে সুন্দর কিছু কথা বলুন এবং শিশুর মানসিক চাপ দূর করার চেষ্টা করুন।

Parenting Tips: মোবাইল দেখিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান? কৃমিতে সর্বনাশ করছে, এই অভ্যাসে বারোটা বাজছে শিশুর পেটের, ৫টি নিয়মে মুক্তি

বাচ্চাদেরও খাবার খেতে ফোন বা টিভি চালাতে হয। ফোন কেড়ে নিলে তারা খাবার খেতে অস্বীকার করে। এই বিষয়টি অভিভাবকদের জন্য খুবই গুরুতর হয়ে উঠেছে।
বাচ্চাদেরও খাবার খেতে ফোন বা টিভি চালাতে হয। ফোন কেড়ে নিলে তারা খাবার খেতে অস্বীকার করে। এই বিষয়টি অভিভাবকদের জন্য খুবই গুরুতর হয়ে উঠেছে।
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ পবন মান্ডাভিয়া তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাচ্চাদের ক্ষিদে না পাওয়ার অর্থ তাদের আয়রনের ঘাটতি, পেটের কৃমি বা দাঁতের ব্যথা৷ এই পরিস্থিতিতে বাবা-মায়ের অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিৎ। খাওয়ার সময় শিশুর সম্পূর্ণ মনোযোগ মোবাইল বা টিভিতে থাকলে কী খাচ্ছে বা স্বাদ ইত্যাদি সে বুঝতে পারবে না। এর সঙ্গে ডক্টর পবন শিশুদের এই অভ্যাস নিরাময়ের জন্য কিছু টিপসও দিয়েছেন৷
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ পবন মান্ডাভিয়া তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাচ্চাদের ক্ষিদে না পাওয়ার অর্থ তাদের আয়রনের ঘাটতি, পেটের কৃমি বা দাঁতের ব্যথা৷ এই পরিস্থিতিতে বাবা-মায়ের অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিৎ। খাওয়ার সময় শিশুর সম্পূর্ণ মনোযোগ মোবাইল বা টিভিতে থাকলে কী খাচ্ছে বা স্বাদ ইত্যাদি সে বুঝতে পারবে না। এর সঙ্গে ডক্টর পবন শিশুদের এই অভ্যাস নিরাময়ের জন্য কিছু টিপসও দিয়েছেন৷
সন্তানকে সঠিক পথে আনতে আপনার নিজেকেই একজন রোল মডেল হতে হবে। আপনি নিজে যদি খাওয়ার সময় ফোন বা মোবাইল ব্যবহার করেন, তাহলে আপনাকে দেখে আপনার সন্তানও এই অভ্যাসটি গ্রহণ করবে। নিজের খাবার খাওয়ার সময় গ্যাজেট থেকে দূরে থাকুন। এ ছাড়া খাবারের সময়টা আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে শিশুর সামনে বিভিন্ন ধরনের রঙিন ও পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
সন্তানকে সঠিক পথে আনতে আপনার নিজেকেই একজন রোল মডেল হতে হবে। আপনি নিজে যদি খাওয়ার সময় ফোন বা মোবাইল ব্যবহার করেন, তাহলে আপনাকে দেখে আপনার সন্তানও এই অভ্যাসটি গ্রহণ করবে। নিজের খাবার খাওয়ার সময় গ্যাজেট থেকে দূরে থাকুন। এ ছাড়া খাবারের সময়টা আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে শিশুর সামনে বিভিন্ন ধরনের রঙিন ও পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
শিশুকে স্ন্যাকস কম দিন, যাতে শিশুর ভাল করে খিদে পায় এবং খাবারের সময় খেতে প্রস্তুত থাকে। এ ছাড়া বাবা-মায়ের উচিত শিশুকে খাওয়ানোর ব্যাপারে চাপ বা জবরদস্তি না করার৷ আপনার শিশুকে তার নিজের গতিতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার জন্য সময় দিন।
শিশুকে স্ন্যাকস কম দিন, যাতে শিশুর ভাল করে খিদে পায় এবং খাবারের সময় খেতে প্রস্তুত থাকে। এ ছাড়া বাবা-মায়ের উচিত শিশুকে খাওয়ানোর ব্যাপারে চাপ বা জবরদস্তি না করার৷ আপনার শিশুকে তার নিজের গতিতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার জন্য সময় দিন।
লাইট নিভিয়ে এবং খাওয়ার সময় হালকা মিউজিক বাজিয়ে শান্ত ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করা যায়। এ ছাড়া পরিবারের সঙ্গে বসেই খাবার খাওয়ার অভ্যাস করান আপনার সন্তানের। এতে পরিবারের সবাই একসঙ্গে টেবিলে বসে খাবার খেলে মোবাইল ব্যবহার করতে হবে না৷
লাইট নিভিয়ে এবং খাওয়ার সময় হালকা মিউজিক বাজিয়ে শান্ত ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করা যায়। এ ছাড়া পরিবারের সঙ্গে বসেই খাবার খাওয়ার অভ্যাস করান আপনার সন্তানের। এতে পরিবারের সবাই একসঙ্গে টেবিলে বসে খাবার খেলে মোবাইল ব্যবহার করতে হবে না৷
খাবারের সময় আপনার সন্তানকে শিশুর সঙ্গে খেলা করুন৷ ছেলে মেয়েকে জিজ্ঞাসা করুন যে রান্নার স্বাদ কেমন হয়েছে বা তার আজকের খাবারটি পছন্দ হয়েছে কী না৷ এভাবে শিশুর খাবার অভ্যাস তৈরি করুন৷
খাবারের সময় আপনার সন্তানকে শিশুর সঙ্গে খেলা করুন৷ ছেলে মেয়েকে জিজ্ঞাসা করুন যে রান্নার স্বাদ কেমন হয়েছে বা তার আজকের খাবারটি পছন্দ হয়েছে কী না৷ এভাবে শিশুর খাবার অভ্যাস তৈরি করুন৷
আপনার শিশুকে খাবার তৈরিতে সাহায্য করার সুযোগ দিন। যেমন শাকসবজি ধোয়া বা রান্না করার সময় উপকরণ নাড়া চারা করার। এতে খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়বে।
আপনার শিশুকে খাবার তৈরিতে সাহায্য করার সুযোগ দিন। যেমন শাকসবজি ধোয়া বা রান্না করার সময় উপকরণ নাড়া চারা করার। এতে খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়বে।

Parenting Tips: পড়াশোনা-খেলাধুলায় হবে ‘টপার’! রোজ সন্তানকে করান এই কাজ! সব কাজে করবে বাজিমাৎ

সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। তবে, শুধু পড়াশোনা নয় ভাল মানুষ হতেও কিছু কাজ করা উচিত। তাই, বাবা-মায়েদের দায়িত্ব ছোট থেকেই শিশুদের কিছু ভাল অভ‍্যাস তৈরি করা।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। তবে, শুধু পড়াশোনা নয় ভাল মানুষ হতেও কিছু কাজ করা উচিত। তাই, বাবা-মায়েদের দায়িত্ব ছোট থেকেই শিশুদের কিছু ভাল অভ‍্যাস তৈরি করা।
এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে।
এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে।
সেই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর একটি অভ‍্যাস তৈরি করুন। সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠানোর অভ‍্যাস। বাচ্চাপ ৩-৪ বছর হয়ে গেলে তাকে সকাল ৭ থেকে ৭.৩০ মধ‍্যে ঘুম থেকে তুলে দিন।
সেই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর একটি অভ‍্যাস তৈরি করুন। সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠানোর অভ‍্যাস। বাচ্চাপ ৩-৪ বছর হয়ে গেলে তাকে সকাল ৭ থেকে ৭.৩০ মধ‍্যে ঘুম থেকে তুলে দিন।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার অনেক উপকারিতা আছে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ। এটি চাপ এবং উদ্বেগ কমিয়ে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার অনেক উপকারিতা আছে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ। এটি চাপ এবং উদ্বেগ কমিয়ে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
সকালে ঘুম থেকে ওঠলে দিনের অনেকটা সময় পাওয়া যায়। বাচ্চার এই এক অভ‍্যাস তার চরিত্রগঠনে সাহায‍্য করবে। তাই, প্রতিটি বাবা-মায়ের উচিত বাচ্চার এই অভ‍্যাস তৈরি করার।
সকালে ঘুম থেকে ওঠলে দিনের অনেকটা সময় পাওয়া যায়। বাচ্চার এই এক অভ‍্যাস তার চরিত্রগঠনে সাহায‍্য করবে। তাই, প্রতিটি বাবা-মায়ের উচিত বাচ্চার এই অভ‍্যাস তৈরি করার।

Parenting Tips: প্রতিমাসে ভ‍্যাকসিন নেওয়ার পরই বাচ্চা কান্নাকাটি করে? ঘরোয়া টোটকায় দূর হবে সন্তান ব্যথা

প্রতিবছর প্রত‍্যকটা শিশুর অনেক ভ‍্যাকসিন দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা প্রত্যেক অভিভাবককে পরামর্শ দেন সন্তানদের যথা সময়ে টিকা করানোর। কিন্তু অনেক সময় টিকা দেওয়ার পর ব্যথা বা নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এটি সাময়িক তবুও প্রত্যেক বাবা-মায়ের তা নিয়ে খুবই চিন্তা হয়।
প্রতিবছর প্রত‍্যকটা শিশুর অনেক ভ‍্যাকসিন দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা প্রত্যেক অভিভাবককে পরামর্শ দেন সন্তানদের যথা সময়ে টিকা করানোর। কিন্তু অনেক সময় টিকা দেওয়ার পর ব্যথা বা নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এটি সাময়িক তবুও প্রত্যেক বাবা-মায়ের তা নিয়ে খুবই চিন্তা হয়।
একটা বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই বাচ্চাদের টিকা দিতে হয়। টিকা দেওয়ার পরে শিশুর ব্যথা-যন্ত্রণার কথা ভেবে বাবা-মায়েরা ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকেন। কিন্তু শিশুর ভবিষ্যত সুরক্ষিত রাখতে তাকে টিকা দেওয়ানো ভাল। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কী করবেন জেনে নিন-
একটা বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই বাচ্চাদের টিকা দিতে হয়। টিকা দেওয়ার পরে শিশুর ব্যথা-যন্ত্রণার কথা ভেবে বাবা-মায়েরা ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকেন। কিন্তু শিশুর ভবিষ্যত সুরক্ষিত রাখতে তাকে টিকা দেওয়ানো ভাল। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কী করবেন জেনে নিন-
ইনজেকশনের ব্যথা কমাতে বাবা-মায়ের উচিত তাকে আগলে রাখা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বাবা এবং মা শিশুকে আদর করলে কম কাঁদে, অনেকটাই শান্ত থাকে। এমন কিছু করুন যাতে আপনার ছোট্ট শিশুটি খুব খুশি থাকে। এই সময়টা শিশুকে একটু বেশি সময় দিন, যাতে তাকে আনন্দে রাখা যায়।
ইনজেকশনের ব্যথা কমাতে বাবা-মায়ের উচিত তাকে আগলে রাখা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বাবা এবং মা শিশুকে আদর করলে কম কাঁদে, অনেকটাই শান্ত থাকে। এমন কিছু করুন যাতে আপনার ছোট্ট শিশুটি খুব খুশি থাকে। এই সময়টা শিশুকে একটু বেশি সময় দিন, যাতে তাকে আনন্দে রাখা যায়।
টিকা দেওয়ার আগে এবং পরে ব্রেস্ট ফিড করালে শিশু অনেকটাই স্বস্তি পেতে পারে। ব্রেস্ট ফিড করলে শিশু শক্তিশালী ব্যথা উপশমকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এতে শিশুকে আলিঙ্গন করা, ত্বক থেকে ত্বকের যোগাযোগ জড়িত যা শিশুকে আরাম দেয়।

টিকা দেওয়ার আগে এবং পরে ব্রেস্ট ফিড করালে শিশু অনেকটাই স্বস্তি পেতে পারে। ব্রেস্ট ফিড করলে শিশু শক্তিশালী ব্যথা উপশমকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এতে শিশুকে আলিঙ্গন করা, ত্বক থেকে ত্বকের যোগাযোগ জড়িত যা শিশুকে আরাম দেয়।
ইনজেকশন দেওয়ার সময় বা পরে আপনার বাচ্চাকে কোনও খেলনা কিংবা তার পছন্দের কোনও জিনস ওর হাতে দিন। তাহলে ব্যথার দিকে তার মনোযোগ থাকবে না, সে ভুলে থাকবে।
ইনজেকশন দেওয়ার সময় বা পরে আপনার বাচ্চাকে কোনও খেলনা কিংবা তার পছন্দের কোনও জিনস ওর হাতে দিন। তাহলে ব্যথার দিকে তার মনোযোগ থাকবে না, সে ভুলে থাকবে।
শিশুর মনোযোগ বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুন। তাকে গাইতে, নাচতে, খেলনা দিতে এবং কথা বলতে বলুন। নইলে বার বার ওই ব্যথা জায়গায় দেখবে এবং কান্নাকাটি শুরু করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

শিশুর মনোযোগ বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুন। তাকে গাইতে, নাচতে, খেলনা দিতে এবং কথা বলতে বলুন। নইলে বার বার ওই ব্যথা জায়গায় দেখবে এবং কান্নাকাটি শুরু করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)