ধর্মেন্দ্র-জিতেন্দ্র-সঞ্জীব নয়, এই নায়ককে জামাই করতে চেয়েছিলেন হেমা মালিনীর মা! অভিনেতার সঙ্গে ছবিও করেছেন ড্রিম গার্ল? জানেন কে তিনি?

Hema Malini: ধর্মেন্দ্র-জিতেন্দ্র-সঞ্জীব নয়, এই নায়ককে জামাই করতে চেয়েছিলেন হেমা মালিনীর মা! অভিনেতার সঙ্গে ছবিও করেছেন ড্রিম গার্ল? জানেন কে তিনি?

তিনি আজও ড্রিম গার্ল৷ হেমা মালিনীকে নিয়ে ভক্তদের মধ্যে এখনও সমান উত্তেজনা৷ বলিউডে কয়েকদশক ধরে রাজত্ব করেছেন নায়িকা৷ হিন্দি সিনে জগতে ধর্মেন্দ্র ও হেমার জুটি এখনও অন্যতম সেরা৷
তিনি আজও ড্রিম গার্ল৷ হেমা মালিনীকে নিয়ে ভক্তদের মধ্যে এখনও সমান উত্তেজনা৷ বলিউডে কয়েকদশক ধরে রাজত্ব করেছেন নায়িকা৷ হিন্দি সিনে জগতে ধর্মেন্দ্র ও হেমার জুটি এখনও অন্যতম সেরা৷
তাঁর সৌন্দর্য্য, অভিনয় থেকে নাচ৷ আজও সকলকে মুগ্ধ করে৷ তাঁর জীবন সম্পর্কে আজও প্রচুর মানুষের আগ্রহ৷ ধর্মেন্দ্র-হেমার সম্পর্ক নিয়েও একসময় হয়েছে প্রচুর চর্চা৷ প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আগেই হেমার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ধর্মেন্দ্র৷
তাঁর সৌন্দর্য্য, অভিনয় থেকে নাচ৷ আজও সকলকে মুগ্ধ করে৷ তাঁর জীবন সম্পর্কে আজও প্রচুর মানুষের আগ্রহ৷ ধর্মেন্দ্র-হেমার সম্পর্ক নিয়েও একসময় হয়েছে প্রচুর চর্চা৷ প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আগেই হেমার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ধর্মেন্দ্র৷
তবে জানেন কি ধর্মেন্দ্র নয়, হেমার মা চেয়েছিলেন অন্য নায়কের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিতে৷ ধর্মেন্দ্র, জিতেন্দ্র, অমিতাভ বা সঞ্জীব কুমার কেউ নয়৷ হেমার মায়ের ইচ্ছে ছিল তাঁর মেয়ের স্বামী হবেন অন্য কেউ৷

তবে জানেন কি ধর্মেন্দ্র নয়, হেমার মা চেয়েছিলেন অন্য নায়কের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিতে৷ ধর্মেন্দ্র, জিতেন্দ্র, অমিতাভ বা সঞ্জীব কুমার কেউ নয়৷ হেমার মায়ের ইচ্ছে ছিল তাঁর মেয়ের স্বামী হবেন অন্য কেউ৷
দেশের সর্বভারতীয় এক সংবামাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে, হেমার মা ভারতীয় অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, কন্নড় লেখক এবং নাট্যকার গিরিশ কার্নাডকে তার জামাই হতে চেয়েছিলেন। গিরিশের আচার-আচরণ এবং অভিনয় দুটোই তাঁর খুব পছন্দ হয়েছিল।
দেশের সর্বভারতীয় এক সংবামাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে, হেমার মা ভারতীয় অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, কন্নড় লেখক এবং নাট্যকার গিরিশ কার্নাডকে তার জামাই হতে চেয়েছিলেন। গিরিশের আচার-আচরণ এবং অভিনয় দুটোই তাঁর খুব পছন্দ হয়েছিল।
হেমার মা জয়া ছিলেন তৎকালীন প্রযোজক৷ শোনা যায়, হেমা এবং গিরিশ দুজনে যাতে কাছাকাছি আসতে পারে, সেকারণে তিনি ‘রত্নদ্বীপ’ নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। এই ছবিটি ১৯৭৯ সালে এসেছিল। জয়া চেয়েছিলেন এই ছবির মাধ্যমে দুজনের কাছাকাছি আসুক।
হেমার মা জয়া ছিলেন তৎকালীন প্রযোজক৷ শোনা যায়, হেমা এবং গিরিশ দুজনে যাতে কাছাকাছি আসতে পারে, সেকারণে তিনি ‘রত্নদ্বীপ’ নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। এই ছবিটি ১৯৭৯ সালে এসেছিল। জয়া চেয়েছিলেন এই ছবির মাধ্যমে দুজনের কাছাকাছি আসুক।
কিন্তু ততদিনে হেমা এবং ধর্মেন্দ্রর সম্পর্কের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে৷ এই কারণেই গিরিশ দুজনের মধ্যে আসতে চাননি।  ‘রত্নদ্বীপ’' ছবিটি মুক্তি পেলেও শোচনীয়ভাবে ফ্লপ হয়।
কিন্তু ততদিনে হেমা এবং ধর্মেন্দ্রর সম্পর্কের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে৷ এই কারণেই গিরিশ দুজনের মধ্যে আসতে চাননি। ‘রত্নদ্বীপ’’ ছবিটি মুক্তি পেলেও শোচনীয়ভাবে ফ্লপ হয়।
হেমা মালিনী ছিলেন সেই বিখ্যাত অভিনেত্রী, যিনি তার হৃদয়গ্রাহী হাসি এবং তার উজ্জ্বল চোখ দিয়ে অনেকের ‘ড্রিম গার্ল’ হয়ে উঠেছিলেন। হেমার প্রেমে হারিয়ে গিয়েছিলেন জিতেন্দ্র ও সঞ্জীব কুমারও। কিন্তু ১৯৮০ সালে বলিউডের 'হি-ম্যান' ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করার সময় সবার মন ভেঙে যায়। ফাইল ছবি।
হেমা মালিনী ছিলেন সেই বিখ্যাত অভিনেত্রী, যিনি তার হৃদয়গ্রাহী হাসি এবং তার উজ্জ্বল চোখ দিয়ে অনেকের ‘ড্রিম গার্ল’ হয়ে উঠেছিলেন। হেমার প্রেমে হারিয়ে গিয়েছিলেন জিতেন্দ্র ও সঞ্জীব কুমারও। কিন্তু ১৯৮০ সালে বলিউডের ‘হি-ম্যান’ ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করার সময় সবার মন ভেঙে যায়। ফাইল ছবি।
জয়া চক্রবর্তী ছিলেন একজন প্রযোজক এবং কস্টিউম ডিজাইনার৷ যিনি ১৯৭৭ সালের ‘ড্রিম গার্ল’, একই বছরের 'স্বামী' এবং ১৯৭৮ সালের 'দিল্লাগি'- ছবির জন্য বিশেষ পরিচিত। ২০০৪ সালে হেমা মালিনীর মা জয়া চক্রবর্তী শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন৷
জয়া চক্রবর্তী ছিলেন একজন প্রযোজক এবং কস্টিউম ডিজাইনার৷ যিনি ১৯৭৭ সালের ‘ড্রিম গার্ল’, একই বছরের ‘স্বামী’ এবং ১৯৭৮ সালের ‘দিল্লাগি’- ছবির জন্য বিশেষ পরিচিত। ২০০৪ সালে হেমা মালিনীর মা জয়া চক্রবর্তী শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন৷