লাইফস্টাইল Eid Ul Fitr 2024: ইদের ছুটি শুরু, এখুনি রওনা দিন নিরিবিলি এই সমুদ্র সৈকতে, নামমাত্র খরচে মুগ্ধ হবেন Gallery April 10, 2024 Bangla Digital Desk *আজ থেকে ইদের ছুটি। ছুটি কাটাতে এ বার আর দিঘা নয়। সমুদ্র প্রেমী মানুষের গন্তব্য হোক এই নির্জন সমুদ্রসৈকত। সমুদ্রপ্রেমী মানুষের প্রথম পছন্দ দিঘা। তবে দিন দিন দিঘায় ভিড় বাড়ছে, তাই ঘুরে আসুন অদ্ভুত সন্দর এই অফবিট বিচ ডেস্টিনেশন থেকে। তথ্যঃ সৈকত শী। সংগৃহীত ছবি। *মন্দারমনি পর্যটকদের ভিড়ে প্লাবিত হয়। তাহলে ইদের বা নববর্ষের ছুটিতে নিরিবিলি একাকী বা পরিবার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে সময় কাটাতে হলে চলে আসুন তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি। *সমুদ্রপ্রেমী মানুষের জন্য তাজপুর আদর্শ জায়গা। তাজপুর সমুদ্র সৈকতে মানুষের ভিড় থাকে না খুব বেশি। যারা ভিড় এড়িয়ে সমুদ্র সৈকত উপভোগ করতে চায়, তাদের আসতেই হবে তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি। *দিঘা সমুদ্র সৈকত জুড়ে ঝাউবন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। পর্যটকেরা সমুদ্র সৈকতে ঝাউবনের মধ্যে হারিয়ে যেতে চাইলে তাজপুর সমুদ্র সৈকত হাতছানি দিয়ে ডাকছে। সংগৃহীত ছবি। *জেলা বনদফতরের অধীনে থাকা ঝাউবন তাজপুরের সমুদ্র সৈকতকে অন্যমাত্রা দিয়েছে। জোৎস্নার আলোয় তাজপুর সমুদ্র হয়ে ওঠে রূপবতী। হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সেই রূপ দেখার অমোঘ আকর্ষণ পর্যটক ফেরাতে পারে না। আবার অন্ধকার রাতে সমুদ্রের ধারে হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সমুদ্রের ডাক ও ঝাউবনের শোঁ শোঁ আওয়াজ পর্যটকদের হাতছানি দেয় অজানা সঙ্গমের। সংগৃহীত ছবি। *মন্দারমনি ও শংকরপুর সমুদ্র সৈকতের মাঝে অবস্থিত তাজপুর সমুদ্র সৈকত। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুক থেকে দূরত্ব মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। বাস বা ট্রেন দুটোতেই পৌঁছনো যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি। *মেচেদা থেকে দিঘাগামী বাসে করে বালিসাই নেমে সেখান থেকে টোটো, ভ্যান এবং গাড়ি পাওয়া পাওয়া যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়ার। সংগৃহীত ছবি। *দিঘা-হাওড়া রেলপথের দিঘাগামী এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেনে রামনগর রামনগর স্টেশনে নেমে টোটো ভ্যানরিক্সা অটো ও ছোট গাড়ি করে তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়া যায়। এ ছাড়াও গাড়ি বুক করে সরাসরি তাজপুর সমুদ্র সৈকতে আসা যায়। সংগৃহীত ছবি। *অনেকগুলি হোটেল ও রিসর্ট গড়ে উঠেছে তাজপুর সমুদ্র সৈকত ঘিরে। বিভিন্ন হোটেল গুলির প্রতিদিনের রুম ভাড়া ১০০০ থেকে ৪০০০ টাকা। খাওয়া-দাওয়ার জন্য আলাদা মূল্য দিতে হবে। সংগৃহীত ছবি। *পর্যটকেরা চাইলে হোটেলের বাইরে খেতে পারে। আগে থেকে বুক না করলেও চলে কারণ তাজপুর সমুদ্র সৈকতে খুব একটা পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায় না। সাধ্যমতো বাজেটে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে তাজপুরে। সংগৃহীত ছবি।