Tag Archives: Digha Tourism

Eid Ul Fitr 2024: ইদের ছুটি শুরু, এখুনি রওনা দিন নিরিবিলি এই সমুদ্র সৈকতে, নামমাত্র খরচে মুগ্ধ হবেন

*আজ থেকে ইদের ছুটি। ছুটি কাটাতে এ বার আর দিঘা নয়। সমুদ্র প্রেমী মানুষের গন্তব্য হোক এই নির্জন সমুদ্রসৈকত। সমুদ্রপ্রেমী মানুষের প্রথম পছন্দ দিঘা। তবে দিন দিন দিঘায় ভিড় বাড়ছে, তাই ঘুরে আসুন অদ্ভুত সন্দর এই অফবিট বিচ ডেস্টিনেশন থেকে। তথ্যঃ সৈকত শী। সংগৃহীত ছবি।
*আজ থেকে ইদের ছুটি। ছুটি কাটাতে এ বার আর দিঘা নয়। সমুদ্র প্রেমী মানুষের গন্তব্য হোক এই নির্জন সমুদ্রসৈকত। সমুদ্রপ্রেমী মানুষের প্রথম পছন্দ দিঘা। তবে দিন দিন দিঘায় ভিড় বাড়ছে, তাই ঘুরে আসুন অদ্ভুত সন্দর এই অফবিট বিচ ডেস্টিনেশন থেকে। তথ্যঃ সৈকত শী। সংগৃহীত ছবি।
*মন্দারমনি পর্যটকদের ভিড়ে প্লাবিত হয়। তাহলে ইদের বা নববর্ষের ছুটিতে নিরিবিলি একাকী বা পরিবার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে সময় কাটাতে হলে চলে আসুন তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি। 
*মন্দারমনি পর্যটকদের ভিড়ে প্লাবিত হয়। তাহলে ইদের বা নববর্ষের ছুটিতে নিরিবিলি একাকী বা পরিবার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে সময় কাটাতে হলে চলে আসুন তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি।
*সমুদ্রপ্রেমী মানুষের জন্য তাজপুর আদর্শ জায়গা। তাজপুর সমুদ্র সৈকতে মানুষের ভিড় থাকে না খুব বেশি। যারা ভিড় এড়িয়ে সমুদ্র সৈকত উপভোগ করতে চায়, তাদের আসতেই হবে তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি। 
*সমুদ্রপ্রেমী মানুষের জন্য তাজপুর আদর্শ জায়গা। তাজপুর সমুদ্র সৈকতে মানুষের ভিড় থাকে না খুব বেশি। যারা ভিড় এড়িয়ে সমুদ্র সৈকত উপভোগ করতে চায়, তাদের আসতেই হবে তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি।
*দিঘা সমুদ্র সৈকত জুড়ে ঝাউবন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। পর্যটকেরা সমুদ্র সৈকতে ঝাউবনের মধ্যে হারিয়ে যেতে চাইলে তাজপুর সমুদ্র সৈকত হাতছানি দিয়ে ডাকছে। সংগৃহীত ছবি। 
*দিঘা সমুদ্র সৈকত জুড়ে ঝাউবন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। পর্যটকেরা সমুদ্র সৈকতে ঝাউবনের মধ্যে হারিয়ে যেতে চাইলে তাজপুর সমুদ্র সৈকত হাতছানি দিয়ে ডাকছে। সংগৃহীত ছবি।
*জেলা বনদফতরের অধীনে থাকা ঝাউবন তাজপুরের সমুদ্র সৈকতকে অন্যমাত্রা দিয়েছে। জোৎস্নার আলোয় তাজপুর সমুদ্র হয়ে ওঠে রূপবতী। হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সেই রূপ দেখার অমোঘ আকর্ষণ পর্যটক ফেরাতে পারে না। আবার অন্ধকার রাতে সমুদ্রের ধারে হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সমুদ্রের ডাক ও ঝাউবনের শোঁ শোঁ আওয়াজ পর্যটকদের হাতছানি দেয় অজানা সঙ্গমের। সংগৃহীত ছবি।
*জেলা বনদফতরের অধীনে থাকা ঝাউবন তাজপুরের সমুদ্র সৈকতকে অন্যমাত্রা দিয়েছে। জোৎস্নার আলোয় তাজপুর সমুদ্র হয়ে ওঠে রূপবতী। হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সেই রূপ দেখার অমোঘ আকর্ষণ পর্যটক ফেরাতে পারে না। আবার অন্ধকার রাতে সমুদ্রের ধারে হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সমুদ্রের ডাক ও ঝাউবনের শোঁ শোঁ আওয়াজ পর্যটকদের হাতছানি দেয় অজানা সঙ্গমের। সংগৃহীত ছবি।
*মন্দারমনি ও শংকরপুর সমুদ্র সৈকতের মাঝে অবস্থিত তাজপুর সমুদ্র সৈকত। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুক থেকে দূরত্ব মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। বাস বা ট্রেন দুটোতেই পৌঁছনো যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি। 
*মন্দারমনি ও শংকরপুর সমুদ্র সৈকতের মাঝে অবস্থিত তাজপুর সমুদ্র সৈকত। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুক থেকে দূরত্ব মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। বাস বা ট্রেন দুটোতেই পৌঁছনো যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। সংগৃহীত ছবি।
*মেচেদা থেকে দিঘাগামী বাসে করে বালিসাই নেমে সেখান থেকে টোটো, ভ্যান এবং গাড়ি পাওয়া পাওয়া যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়ার। সংগৃহীত ছবি। 
*মেচেদা থেকে দিঘাগামী বাসে করে বালিসাই নেমে সেখান থেকে টোটো, ভ্যান এবং গাড়ি পাওয়া পাওয়া যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়ার। সংগৃহীত ছবি।
*দিঘা-হাওড়া রেলপথের দিঘাগামী এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেনে রামনগর রামনগর স্টেশনে নেমে টোটো ভ্যানরিক্সা অটো ও ছোট গাড়ি করে তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়া যায়। এ ছাড়াও গাড়ি বুক করে সরাসরি তাজপুর সমুদ্র সৈকতে আসা যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*দিঘা-হাওড়া রেলপথের দিঘাগামী এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেনে রামনগর রামনগর স্টেশনে নেমে টোটো ভ্যানরিক্সা অটো ও ছোট গাড়ি করে তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়া যায়। এ ছাড়াও গাড়ি বুক করে সরাসরি তাজপুর সমুদ্র সৈকতে আসা যায়। সংগৃহীত ছবি।
*অনেকগুলি হোটেল ও রিসর্ট গড়ে উঠেছে তাজপুর সমুদ্র সৈকত ঘিরে। বিভিন্ন হোটেল গুলির প্রতিদিনের রুম ভাড়া ১০০০ থেকে ৪০০০ টাকা। খাওয়া-দাওয়ার জন্য আলাদা মূল্য দিতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*অনেকগুলি হোটেল ও রিসর্ট গড়ে উঠেছে তাজপুর সমুদ্র সৈকত ঘিরে। বিভিন্ন হোটেল গুলির প্রতিদিনের রুম ভাড়া ১০০০ থেকে ৪০০০ টাকা। খাওয়া-দাওয়ার জন্য আলাদা মূল্য দিতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*পর্যটকেরা চাইলে হোটেলের বাইরে খেতে পারে। আগে থেকে বুক না করলেও চলে কারণ তাজপুর সমুদ্র সৈকতে খুব একটা পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায় না। সাধ্যমতো বাজেটে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে তাজপুরে। সংগৃহীত ছবি।
*পর্যটকেরা চাইলে হোটেলের বাইরে খেতে পারে। আগে থেকে বুক না করলেও চলে কারণ তাজপুর সমুদ্র সৈকতে খুব একটা পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায় না। সাধ্যমতো বাজেটে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে তাজপুরে। সংগৃহীত ছবি।

Digha News: দিঘা যাওয়ার রাস্তায় কী ভয়াবহ ঘটনা! চারিদিকে রক্ত, আর্তনাদ! যা ঘটল, শিউরে উঠবেন

দিঘা: দিঘার পথে দুর্ঘটনা, প্রাইভেট গাড়ির সঙ্গে মেশিন ভ্যানের মুখোমুখি ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে ১ জনের, আহত ২। দিঘা-নন্দকুমার জাতীয় সড়কের ওপর দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।

ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে একজনের। বাকি আহত দুজনের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথির পিছাবনী বাস স্ট্যান্ডের কাছে।

আরও পড়ুন: ৩০ ফেব্রুয়ারি! হ্যাঁ, এই দিনটিও এসেছে পৃথিবীতে! কবে জানেন তো? শুনলে যেন আকাশ থেকে পড়বেন

জানা গেছে, নির্মাণ সামগ্রী বোঝাই একটি মেশিন ভ্যানের সঙ্গে একটি প্রাইভেট গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। যারফলে দুমড়ে মুচড়ে যায় গাড়িটি। মেশিন ভ্যানের ড্রাইভার দুর্ঘটনার পরেই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। স্থানীয় মানুষজন এসে আহতদের উদ্ধার করে।

আরও পড়ুন: বলুন তো, পৃথিবীর একমাত্র কোন দেশ, যার কোনও রাজধানী নেই? নামটা শুনেই চমকে উঠবেন গ্যারান্টি

খবর যায় রামনগর থানার পুলিশের কাছে। দুর্ঘটনা জেরে বেশ কিছুক্ষণ সময় ব্যাহত হয় যান চলাচল। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

Digha Tourism: বছরের প্রথম টানা ছুটিতে উপচে পড়ল দিঘা, ফুল বুকিং

দিঘা: একদিকে শীতের মরশুম, অন্যদিকে বছরের প্রথম টানা কয়েক দিনের ছুটি। এই জোড়া সুযোগে জমজমাট সৈকত নগরী দিঘা। উপচে পড়েছে পর্যটকদের ভিড়। জমিয়ে দেদার খাওয়া-দাওয়া, সেলফি ও আড্ডার সঙ্গে সমুদ্র স্নান চলছে।

আরও পড়ুন: জঙ্গলমহলে মাওবাদীদের নতুন সশস্ত্র স্কোয়াড গড়াই লক্ষ্য ছিল সব্যসাচী ওরফে কিশোরের

স্বামী বিবেকানন্দর জন্মদিবস উপলক্ষে শুক্রবার রাজ্য সরকারের ছুটি ছিল। এরপর শনি ও রবিবারের ছুটি তো আছেই। তাই দিঘায় যেন পর্যটকের ঢল নেমেছে, বেশিরভাগ হোটেলেই রুম নেই। এই পরিস্থিতিতে পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য প্রস্তুত পুলিশ-প্রশাসন সহ নুলিয়ারাও।

সদ্য সমাপ্ত ইংরেজি বছরে কিছুটা হলেও পর্যটকদের ভাটা দেখা গিয়েছিল দিঘায়। কিন্তু নতুন বছর পড়তেই আবার পুরনো অবস্থা ফিরে এসেছে। ফলে হাসি ফিরেছে দিঘার হোটেল মালিকদের মুখে। শুক্রবার মোটামুটি দিঘার বেশিরভাগ হোটেল‌ই ভর্তি। হোটেল মালিকদের থেকে জানা গিয়েছে, শনি ও রবিবার প্রায় কোনও বুকিং ফাঁকা নেই।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বছরের প্রথম টানা ছুটিতে দিঘার পাশাপাশি ভিড় হয়েছে শঙ্করপুর, তাজপুর ও মান্দারমনির সমুদ্র সৈকতেও। স্নানঘাটগুলিতে ওয়াচ টাওয়ার থেকে নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ। দিঘা-শঙ্করপুর হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক জানান, বছরের প্রথম টানা ছুটিতে দিঘায় ভালই পর্যটকের আগমন ঘটেছে, বুকিং ভাল হয়েছে।

সৈকত শী

Digha: দিঘায় কে এলেন! জেলেদের মধ্যে তুমুল শোরগোল! সৈকত নগরী তোলপাড়

পঙ্কজ দাশ রথী, দিঘা: পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সফরে আসেন কেন্দ্রীয় মৎস্য মন্ত্রী পুরুষোত্তম রূপালা। ১২ তম সাগর পরিক্রমা দিবস উপলক্ষে এদিন কেন্দ্রীয় মৎস্য মন্ত্রী প্রথমে স্থানীয় কর্মীদের সঙ্গে চা চক্রে মিলিত হন। পরে দিঘা মোহনায় ফিশারম্যান ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের মিটিং হলে মৎস্যজীবী ও অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এদিন বৈঠকে মৎস্য মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংস্থার সভাপতি প্রণব কর সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস এবং বহু মৎস্যজীবী থেকে শুরু করে ট্রলার মালিকরা।

এদিন কেন্দ্রীয় মৎস্য মন্ত্রীর সঙ্গে ফিশারি দফতরের আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ করে মন্ত্রী বলেন, সাগর পরিক্রমার মূল উদ্দেশ্য হল, ”আমি গুজরাতের কচ্ছ থেকে দিঘা মোহানা পর্যন্ত উপকূল এলাকায় বিভিন্ন মৎস্যজীবীদের সঙ্গে মিলিত হওয়ার চেষ্টা করছি, তাদের সমস্যা শোনার চেষ্টা করেছি। সেই সঙ্গে তাদের বিভিন্ন রকম ভাবে যে সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তাও তারা অভিযোগ করেছেন বলে মৎস্য মন্ত্রী জানান।”

আরও পড়ুন: তারাপীঠের কাছেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড, শুধুই কান্নার রোল! খুব সাবধানে যাবেন

এদিন দিঘা মোহনায় মৎস্যজীবীদের তরফ থেকে ডিজেলের উপর ভর্তুকি সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের মৎস্যজীবীদের নিয়ে নানান যে সুযোগ সুবিধা, তারা পাচ্ছেন না বলে এমনটাই দাবি করেন। অপরদিকে ব্যাংক পিরিয়ডের সময় বহু মৎস্যজীবী আছেন তারা কর্মহীনতায় ভোগেন তাই তাদের জন্য বিকল্প কর্মের সংস্থানের কথাও তারা আবেদন রাখেন। মন্ত্রী বলেন, পিরিয়ডের সময় কেন্দ্রীয় সরকার মৎস্যজীবীদের জন্য নানান সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করেছে।

আরও পড়ুন: সন্দেশখালি কাণ্ডে আক্রান্ত আধিকারিকদের বিরুদ্ধেই FIR! প্রশ্ন তুলে এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ED

কিন্তু রাজ্য সরকার কেন তার প্রয়োগ করছে না, সে জন্য তিনিও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেন। অপরদিকে মৎস্য মন্ত্রী বলেন যাবতীয় সুযোগ সুবিধা, নানান অসুবিধা গুলি তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অবগত করাবেন বলে আশ্বস্ত করেন। সেই সঙ্গে তিনি আরও বলেন ভারত সরকার কৃষক থেকে শুরু করে মৎস্যজীবীদের জন্য বিভিন্ন দলের সুযোগ সুবিধা ও প্রদান করেছে।

এদিন ডিজেল প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের জন্য ডিজেলের ভর্তুকি পাচ্ছেন ডিলার মালিকরা। কিন্তু মৎস্যজীবীরা সেই ভর্তুকি কেন পাচ্ছেন না তা তিনি তুলে ধরবেন বলে এদিন বৈঠকে তিনি জানান। সেই সঙ্গে মহানায়ক ড্রেজিংয়ের কাজ যাতে দ্রুত রূপায়িত হয়, তারও তিনি তদারকি করবেন বলে মৎস্যজীবীদের আশ্বাস দিয়েছেন। সংস্থার সভাপতি প্রণব কর বলেন, ”আমরা মন্ত্রীকে নানান সমস্যার কথা লিখিত আকারে দিয়েছি এবং কিছু বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। তবে পরবর্তীকালে মৎস্যজীবীদের নানা সমস্যা নিয়ে আরও বৈঠক হবে বলে জানান সংস্থার সভাপতি প্রণব কর।